ধেয়ে আসছে গ্রহাণু পৃথিবী এবার ধ্বংস হবে

ধেয়ে আসছে গ্রহাণু পৃথিবী এবার ধ্বংস হবে

পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে একটি গ্রহাণু। নাম ‘২০১৩ টিএক্স৬৮’। ১০০ ফুট চওড়া গৃহাণুটি পুরোটাই শিলার প্রস্তরে মোড়ানো। এটি যদি পৃথিবীকে আঘাত করে, তাহলে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।এমনকি চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যেতে পারে মানবজাতির এ বসতিলয়ের বেশ কিছু এলাকা। শুক্রবার এমন পূর্বাভাস দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা গ্রহাণুটির ঝুঁকি প্রদর্শনের বিষয়ে পুরো মনোনিবেশ করেছে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছর এটি যখন পৃথিবীর কাছে আসবে, তখন পৃথিবীকে চূর্ণবিচূর্ণ করে দিতে পারে গ্রহাণুটি। তারিখটা ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭। তাহলে কী পতন হচ্ছে আমাদের পৃথিবীর? এমন প্রশ্ন আর উৎকণ্ঠা যখন মানুষের মনে, তখন নাসার…

Read More

এসইও শিখুন জীবন গড়ুন, ৫০০০ টাকায় ক্রিয়েটিভ অ্যাডভান্স এসইও কোর্স!

BLACK iz ফটো এডেটিং

BLACK iz IT institute কর্তিক আয়োজিত এই “ক্রেটিভ অ্যাডভান্স এসইও কোর্স”-এ যে কেউ অনালাইনে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে তার আসন নিশ্চিত করতে পারেন। শুধু তাই নয় BLACK iz IT Institute-এর “Creative Advance SEO Course“-এ অংশগ্রহণকারী সকলের জন্য থাকছে আরও অনেক সুযোগ সুবিধা। BLACK iz IT institute একটি ব্যতিক্রম ধর্মি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। BLACK iz IT Institute সম্পূর্ণ জনকল্যান মূলক আইটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। কিছুদিন পুর্বেই হয়ে গেল দেশের অন্যতম বৃহৎ সপ্তাহ ব্যাপী ফ্রি “আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স” যার আয়োজনে BLACK iz IT Institute এবং এর মিডিয়া পার্টনার ছিল কম্পিউটার জগত। এই “আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং…

Read More

রমযান মাসের করণীয় ও বর্জনীয় আমলসমূহ

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

ক। করণীয় আমলসমূহ: ১. পুরো রমযান মাস সিয়াম বা রোযা পালন করা। ২. সময়মত সালাত বা নামাজ আদায় করা। ৩. সময়মত সাহরী খাওয়া। ৪. তারাবীহ নামাজ আদায় করা। ৫. মহান আল্লাহ্ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করা। ৬. বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা। ৭. কল্যাণমূলক কাজ বেশি বেশি করা। ৮. শেষ রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া। ৯. উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা। ১০. সহীহভাবে কুরআন শিখা। ১১. অপরকে (কুরআন না জানা) কুরআন শিখানো। ১২. রমজানের শেষ দশকে ইতিক্বাফ করা। ১৩. সামর্থ্য থাকলে ওমরা পালন করা। ১৪. শবে ক্বদর তালাশ করা। ১৫. বেশি বেশি…

Read More

আজ বাংলাদেশে ৯০% হয়েও মুসলিমরাই আজ সংখালঘু

নাহ! আজকের সকল দালাল বলেন আর রাজাকারি কিংবা নিরপেক্ষ অথবা নাস্তিক সাপোর্টার সকল পত্রিকাই কেন যেন খুব নিরপেক্ষ হয়ে গিয়েছে বলে মনে হল। তাই টি.ভি. চালিয়ে বসলাম, টি.ভি. চালু হতেই আমি হতবাগ! এ কি দেখছি আমি? চ্যানেল ৭১ দেখাচ্ছে মোল্লা, অশিক্ষত কিংবা জংগিদের ( ঐ সকল মেডিয়ার ভাসায় হুজুর কিংবা ইনারা বেশির ভাগ সময়ই জংগিবাদ ) আলোচনা? উফ! আমার মনে হল আমি যেন স্বপ্ন দেখছি! নাহ টি.ভি. দেখে আর পোষাবে না বুঝলাম ল্যাপটপ নিয়ে অনলাইনে একটু ভ্রমন করে আসি। অনলাইনের নামি দামি সব এমনকি ইসলাম বিদ্দেশি পত্রিকাগুলয় হুজুরদের দালালি করছে? এটা কি সপ্ন দেখছি? নাকি বাস্তব? বরং বর্তমান সময়ের কিছু মিডিয়া যারা ইসলামের পক্ষে লিখতে গিয়ে বিতর্কিত, তাদের পাতায় এ ধরনের কোন সংবাদি আমার চোখে পরলোনা! আমি তো আরও হতবাগ হয়েগেলাম! এটা কি করে সম্ভব? (দেশের কিছু নামি দামি পত্রিকার হেডলাইন, অপরদিকে 'আমার দেশ" পত্রিকার হেড-লাইন!) আছতে আছতে চোখ থেকে ঘুম যখন সরে যেতে শুরু করল তখন সব কেমন যেন স্পষ্ট হতে শুরু করল? প্রথমেই যে প্রশ্ন মনে আসল ইনারা (হুজুর কিংবা উলামারা) মিছিল করছেন? আপনি ভাবছেন এতে কি সমস্যা মিছিলতো করতেই পারে? হুম্ম আমিও তাই বলছি মিছিলতো করতেই পারে কিন্তু প্রশ্ন যেখানে দুদিন পুর্বেও মিছিল-মিটিং তো দুরের কথা জুমার নামাজে সরিক হতে গিয়ে পুলিশের ধোলাই খেয়েছে, গুলি খেয়েছে অন্তত ২০০-৩০০ জনের বেশি মুসল্লি। সেখানে আজ পল্টনের মত একটা স্থানে রাস্তা বন্ধ করে সসম্মানে পুলিশি নিরাপত্তায় মিছিল-মিটিং করছে? শুরুতে বলতে ইচ্ছে করছিল যে বাহ! কি সুন্দর আমাদের গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা , যেখানে হুজুরদের জন্যেও এত সম্মানের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু পরক্ষনেই বুজা হয়েগেল যে এটা একটা সাজান নাটক এবং যারা লিখছেন তাদের হাত খুব কাঁচা, অর্থাৎ খুব কাঁচা হাতে লিখা একটা নাটক। সাধারন মানুষ না একটা শিশুও খুব সহজেই বুজতে পারবে এই নাটকটা। (আজকের মঞ্চের কিছু চিত্র।) দ্বিতীয় যে প্রস্ন দেখা দিল মনের মধ্যেঃ যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ জুমার পর ঢাকা, চট্টগ্রাম কিংবা অন্নান্য শহরে পর পর কয়েক শুক্রুবার জমায়েত হয়েছিল ইসলাম অবমাননাকারীদের বিচার চেয়ে সেইদিন আজকের এই টি.ভি., পত্রিকা বা অনালাইন নিউজ পোর্টালগুল এমন ভাবে উপাশ্তহাপন করে ছিল যেন এরা সবাই জংগি, এরা সবাই রাজাকারের আত্মীয়, এরা বাংলাদেশের সাধিনতা বিরোধী ইত্যাদি। অথচ এই হুজুররাই আজকে এনাদের পাতায় ভাল, ধর্মগুরু। তাহলে কি এই সকল পত্রিকাগুলর সাংবাদিক, সম্পাদক থেকে সকলেই বদলি হয়ে গেলেন রাতা-রাতি? নাকি এই উলামারা সেই উলামা নন? নাকি আজ এই হুজুর-রা হলুদ সাংবাদিকদের পয়সা দিয়ে কিনে নিয়েছেন? (বিগত কয়েক শুক্রুবার সাধারন মুসল্লিদের জমায়েতের কিছু চিত্র।) তৃতীয় যেই প্রশ্নটা চলে আশে তা হচ্ছে প্রতিটি ছবিয় বা ভিডিওই এমন ভাবে ধারন করা হয়েছে যেন মনে হয় হজার-হাজার মানুষ এই উলামাদের সাথে রয়েছে, অথচ বাস্তবে এখন পর্জন্ত কোন প্রতিষ্ঠিত আলেম তো দুরের কথা সাধারন জ্ঞ্যান রাখে ধর্ম সম্পর্কে এরকম মানুষই এটা কে সমর্থন করেনি। মাত্র ২০০-৩০০ মানুশের সমাগম হয়েছে। অথচ এই ২০০-৩০০ জন মানুষকে ৩০,০০০ বানিয়ে দিতেও ভুলে করে নাই অনেক মিডিয়া। দুঃখ জনক হলেও সত্য মেডিয়াগুল কি সাধারন মানুশকে এত টা বোকা মনে করে? (আজকের ছবিগুলো আবার একটু খেয়াল করে দেখুন!) শেষ আবার একটা কথা বলি অনেকেই মনে মনে ঠিক করে রেখেছেন হয়ত বলবেন পুলিশ ওইদিন আঘাত করেছিল উলামা কিংবা সাধারন মুসল্লিদের উপরে নয় জামাতের উপরে তবে আমি বলব শুক্রুবার নামাজের পর প্রায় প্রতিটি আয়োজনি ছিল কওমি দের যাদের জামাতের সাথে কোন সম্পর্ক নেই, বরং এরা জামাত বিরোধী। কিন্তু এদের কে মিডীয়ারা বরাবরের মতই ব্যার্থ ভাবে স্রতাদের কাছে দেশ বিরোধী শক্তি হিশাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু কতটুকু সফল তারা? আমার মনে হয় ০.০০% সফলতা তারা পেয়েছে। (কিছু মুসল্লির ছবি।) তারা (আজকের এই মিডিয়ারা) কি চায় এমন গুরু হতে যাদের কাছ থেকে সাধারন মানুষ ইসলামও শিখবে আবার ইসলাম বিদ্বেষীও তাদেরই কাছ থেকে শিখতে হবে? আজ তাদের ব্যাপারটা এমন যেন তারাই ঠিক করে দিবে কে ভাল, কে খারাপ, কাকে মানতে হবে, কাকে মানতে হবে না, কাকে মারতে হবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। ভুলে গেলে চলবে না মেডিয়ার কাজ জনমত তূলে ধরা, ইচ্ছে মত জনমত তৈরী করা নয়। আর যদি ইচ্ছে মত জনমত তৈরী করে যেতেই থাকে এবং এভাবেই আরও অনেকটা দিন কেটে যায় তবে মনে হয় এই সকল মিডিয়ার সংবাদ দেখা কিংবা পড়ার মানুষ খুজে পেতে কস্ট হবে।

আজ বাংলাদেশে হিন্দুরা সংখালঘু নয়, বরং তারাই সংখাগরিষ্ঠ, ৯০% হয়েও মুসলিমরাই আজ সংখালঘু . কীভাবে জানতে চান? প্রমাণ করে দিচ্ছি- ১. মুসলিমরা সংখালঘু বলেই এদেশে পুলিশ বুট দিয়ে মসজিদ মাড়িয়ে সব তছনছ করে দিতে পারে। এবং মসজিদে জুতা নিয়ে প্রবেশ করার পর কেউ কোন প্রতিবাদ করেনি, মিডিয়া গুলো ছিলো নির্বিকার, কোন মন্দিরে এই ঘটনা ঘটলে দেখতেন প্রতিবাদ কাকে বলে। ২. এদেশে পুলিশ বয়স্ক মুসলিম দের দাঁড়ি ধরে টেনে মাটিতে ফেলে বুট দিয়ে লাথি মারে, পাঞ্জাবি ছিরে ফেলে, সুশীল সমাজ তখন নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়… ৩. হিন্দুরা সংখাগরিষ্ঠ বলেই তারা আজ…

Read More

শত্রু ও মিরজাফররা সর্বদা পিছনে লেগেই থাকবে

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

শধু মঞ্চে না উঠতে না দিলেই কি ঐক্য ভেঙ্গে দেয়া হবে। হেফাজতের বিরোধিতা করতে হবে? বৃহত্তর সার্থে এটুকু কোরবাণী করা সম্ভব নয়? হুজর তো মহান ব্যক্তিত্ব ও উদার!! হুজুরের কাছে কি আমরা এ মহানুভবতা আসা করতে পারি না? আপনারা ধৈর্য ধারণ করুন। আল্লাহর ওয়াস্তে সব ভুলে যান। অপ প্রচার করবেন না!! আপনাদের অনুরোধ করছি আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন। অপপ্রচার করবেন না। আমরা বিভক্তি হলে লাভ শুধু শত্রূ দের। আমদের শুধু ক্ষতি!! বিভক্তি হলে হেফাজতের আন্দোলনে কষ্টার্যিত ফল ঘরে তূলবে বি, এন, পি জামাত। আর হেফাজমকে বলা হবে জামাতের অংশ। আর সকল…

Read More

সয়তান রুপি মিডিয়ার ভয়ঙ্কর মিথ্যাচার। (চরমোনাই ও হেফজতেকে বিভ্রান্তি) (পর্ব-১)

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

একদল মুমিন যখন এক হয় তখন কিছু মুনাফিক, সয়তান তাদের বিভক্ত করতে বরাবরের মতই ব্যার্থ চেস্টা চালিয়ে যায়। তারা চায় মুমিনদের সে জোট বা ঐক্য ভেংগে যাক, মুমিনরা যেন জোট বা ঐক্য গড়তে না পারে। এমন ঘটনা ইসলামে অনেক রয়েছে। যেহুতু আমি আলেম কিংবা এই ব্যপারে বিস্তর জ্ঞ্যান রাখিনা বা অজ্ঞ তাই কোন হাদিশ কিংবা  ঐতিহাসিক প্রমান দিতে পারলাম না। তারপরও আমরা জানি হাদিশে আছে “একজন মুমিন/মুমিনাত যখন নামায পড়েন তখন সয়তান বিভিন্ন ভাবে তাকে ধোঁকা দেওার চেষ্টা করে জেন তার নামযে মনোযোগ বিনষ্ট হয় এবং নামায নষ্ট হয়। কারন…

Read More

আল্লাহকে হাসালো যারা , বিজ্ঞবচনঃ

     আল্লাহকে হাসালো যারা হযরত আবু দারদা রা. বর্ণনা করেন যে, রাসূলে কারীম সা. ইরশাদ করেছেন, তিনজন ব্যক্তি এমন আছেন যাদেরকে আল্লাহ তা’আলা মুহাব্বত করেন এবং তাদের উপর সন্তুষ্ট হয়ে হাসেন। তাদের নিয়ে গর্ব করেন। (১) ঐ ব্যক্তি যে (যুদ্ধের ময়দানে) তার বাহিনী পরাজিত হবার পর একাই লড়তে থাকেন। তারপর হয়তো শহীদ হয়ে যান কিংবা আল্লাহর সাহায্যে তিনি দুশমনদের উপর বিজয় লাভ করেন। এধরণের লোকদের ব্যাপারে আল্লাহ পাক বলেন, ‘দেখ এই ব্যক্তি একাই কিভাবে মজবুতীর সাথে একমাত্র আমার জন্য জিহাদ করেন। (২) ঐ ব্যক্তি যার বিবি খুবই সুন্দরী, বিছানাও নরম…

Read More

খলীফা মনছুর বললেনঃ হ্যাঁ, এই ফকীহর বক্তব্যই সঠিক

মূসা বিন ঈসা হাশেমী তার স্ত্রীকে খুব ভালবাসতেন। একদিন কথার ছলে হঠাৎ বলে ফেললেনঃ তুমি যদি চাঁদের চেয়ে বেশী সুন্দর না হও তবে তোমাকে তিন তালাক। বিবি একথা শুনে স্বামীর সাথে পর্দা করা শুরু করলেন। আর সবার কাছে বলতে লাগলেন আমার তালাক হয়ে গেছে। স্ব… ামীর জন্য ব্যাপারটি কিয়ামতের মতো মন হলো। ইবনুল আরাবীকে তিনি ঘটনাটি খুলে বললেন, ইবনুল আরাবী সকাল বেলা ঘটনাটি খলীফা মনছুরকে জানিয়ে দিলেন। খলীফা মনছুর সকল ফকীহ উলামাদের দরবারে ডেকে মাসয়ালাটি জিজ্ঞাসা করলেন। শুধুমাত্র একজন ফকীহ ছাড়া সকলে একমত হলেন যে, তালাক হয়ে গেছে। একমাত্র ভিন্ন…

Read More

জীবন জিজ্ঞাসা ও পরামর্শ

প্রশ্নঃ গোসলের পর পাত্রে যে অবশিষ্ট পানি থাকে, তা দিয়ে উযু করা জায়িয আছে কি- না?= মোঃ কফিল আহমদ, রামগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ। উত্তরঃ গোসলের পর পাত্রে যে পানি অবশিষ্ট থাকে তা পাক। সুতরাং উক্ত পানি দ্বারা উযু-গোসল ইত্যাদি করা জায়িয আছে। [আদ্দুররুল মুখতার:১/১৮১, হিদায়া:১/৩৩ ও ৩৯] প্রশ্নঃ অনিচ্ছাকৃতভাবে হাঁটুর লুঙ্গি উপরে উঠে গেলে উযু ভেঙ্গে যাবে কি-না? = শরীফ মাহমুদ, বাঞ্ছারামপুর, বি-বাড়িয়া। উত্তরঃ এতে ফরয তরক হবে। কিন্তু কোন অবস্থায় এতে উযু ভাঙ্গবে না। কারণ, উযু ভঙ্গের নির্দিষ্ট কতগুলো কারণ আছে। যেমন- শরীর থেকে নাপাক বের হওয়া বা ঘুমানো ইত্যদি। সতর…

Read More

রব কে জানো?, সুস্থ্যভাবে থাকতে চাইলে মানতে হবে, পর্যালোচনা, জানা অজানা,

রব কে জানো? : ভোরের মৃদু সমীরণ যখন তোমার আপদ মস্তকে ছড়িয়ে পড়ে, যখন তোমার ক্লান্ত শরীর মেলে দাও শিমুল তুলার বিছানায়, একটু খানি রোদের কষ্টে যখন আশ্রয় নাও কোন বৃক্ষের সুশীতল ছায়ায়; তখন ভেবে দেখ- এই ভোরের মৃদু সমীরণ, শিমুল তুলার রেশম কোমল বিছানা, বৃক্ষের সুশীতল ছায়ার পরশ, কার অপরিমেয় রহমে বিনিময়হীন এই অমূল্য সম্পদ উপভোগ করছ? সে তো এক, অদ্বিতীয় রব। তিনিই মহা মহিম, রাব্বুল আলামীন। যখন তুমি ভোর না হতেই পাখিদের কলরবে ঘুম থেকে জাগো, পিপাসায় কাতর হয়ে যখন তৃষ্ণা মিটাও বরফ শীতল জলে, প্রশান্ত হও যখন…

Read More