ইন্টেরিয়র ডিজাইনঃ সাধ্যের মধ্যে ঘরের আসবাব

যেকোনো ঘরের সৌন্দর্য প্রকাশ পায় ব্যবহৃত আসবাবের মাধ্যমে। শুধু প্রয়োজন মেটানো নয়, রুচির প্রকাশে আসবাবের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে ঘর সাজাতে সবার পক্ষে নতুন আসবাব কেনা বা বানানো সব সময় সম্ভব হয় না। সাধ ও সাধ্যের সমন্বয় ঘটিয়ে পুরনো আসবাবেই প্রকাশ করতে পারেন নিজের রুচি। বিভিন্ন ডিজাইনের সবরকম আসবাবের দাম থাকবে হাতের নাগালে। পুরনো আসবাবের দোকানগুলোতে ঘরের নিত্যব্যবহার্য সব ধরনেরই আসবাব পাওয়া যায়। চেয়ার, টেবিল, খাট, আলমারি, শোকেইস, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিল, ওয়্যারড্রব, আলমারি, বুকসেলফসহ প্রয়োজনীয় আরও অনেক কিছু। আপনার ফ্ল্যাট, অফিস বা যেকোনো ইন্টেরিয়র দিজাইনের জন্য ফোন করুনঃ ০১৭১৭৬৯৫৬৩১ অথবা…

Read More

ইন্টেরিয়র ডিজাইনঃ ছোট ফ্ল্যাটে আসবাবের বিকল্প কেবিনেট

সাধ আর সাধ্যের মেলবন্ধন ঘটিয়ে কিনেই ফেলেছেন ছোট্ট একটি ফ্ল্যাট, নিজের একটি নিশ্চিন্ত আশ্রয়। কিন্তু বুঝে উঠতে পারছেন না কম পরিসরে কিভাবে নিজের মত করে সাজাবেন। পুরানো আসবাবপত্র রাখতে গিয়েই আপনার ফ্ল্যাট হয়ে যাচ্ছে কানায় কানায় পূর্ণ। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য আদর্শ হতে পারে আধুনিক স্টাইলে কেবিনেট ব্যবহার করে সাজানো ছোট অথচ খোলামেলা ফ্ল্যাট। আপনার ফ্ল্যাট যদি বদ্ধ হয় চারপাশের হাজারো দালানকোঠার ভীড়ে সেক্ষেত্রেও একটু বুদ্ধি করে ব্যবহার করা কৃত্রিম আলো পারে আপনার ফ্ল্যাটের গুমোট ভাব দূর করতে। স্বল্প পরিসরে ফ্ল্যাট সাজানোর নানাদিক নিয়ে কথা বললেন ইন্টেরিয়র ডিজাইনিং প্রতিষ্ঠান আর্কস্ফেয়ারের স্থপতি…

Read More

রেস্টুরেন্ট ইন্টেরিয়র ডিজাইনঃ রঙিন সাজে সাজুক রেস্টুরেন্ট

রেস্টুরেন্ট ে রেস্ট নিতে নয়, খেতে যায় মানুষ। সেখানে ভালো খাবার যেমন প্রত্যাশিত, তেমনই প্রয়োজন ভালো পরিবেশ আর সুন্দর আয়োজন। কেননা, আগে দর্শনধারী, পরে গুণবিচারী। রেস্টুরেন্ট ে ঢুকেই যদি ভালো না লাগে, তবে সুস্বাদু খাবারেও তৃপ্তি পাওয়া যায় না। তাই, খাবারের পাশাপাশি রেস্টুরেন্ট ের অভ্যন্তরীণ সজ্জার দিকেও নজর দেওয়া উচিৎ। ভালো অভ্যন্তরীণ সজ্জার একটি রেস্টুরেন্ট খাবারে তৃপ্তির পাশাপাশি মনেও প্রশান্তি আনে। রাজধানীর সব এলাকাতেই রয়েছে ছোট-বড় অনেক রেস্টুরেন্ট । এসবে পাওয়া যায় দেশি-বিদেশি বিভিন্ন স্বাদের খাবার। ভালো মেনু আর সুন্দর ইন্টেরিয়র ডিজাইন সমৃদ্ধ বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট আছে রাজধানীতে। ভোজনরসিকদের ঠিকানা…

Read More

ভূমিকম্প প্রতিরোধক বিল্ডিং ডিজাইন ও ভূমিকম্পের সময় করণীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধক বিল্ডিং ডিজাইন ও ভূমিকম্পের সময় করণীয় নতুন বিল্ডিং বা কাঠামো নির্মাণ করার ক্ষেত্রে করণীয়: ১। যে কোন বিল্ডিং-এর নকশা তৈরি করার পূর্বেই স্ট্রাকচারাল নকশার বিধিগুলোর অনুসরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে সঠিক স্ট্রাকচারাল নকশা না হলে ভূমিকম্পরোধক বিল্ডিং হবে না। ২। বিল্ডিং ডিজাইনের আগেই অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা মাটির গুনাগুণ বিশ্লেষণ ও মাটির ধারণক্ষমতা নির্ভুলভাবে নির্ণয়পূর্বক রিপোর্ট তৈরি করতে হবে। ৩। বিল্ডিং নির্মাণের সময় অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার) তদারকি রাখতে হবে যাতে গুণগত মান ঠিক থাকে। ৪। সঠিক অনুপাতে গুনগতমানের সিমেন্ট, রড, বালির ব্যবহার হচ্ছে কিনা দেখতে হবে। কংক্রিটের…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার- মাঝে মাঝে খানিকটা কৃত্রিম আলোক। ঝিঁঝিঁ পোকার কৃত্রিম ডাক। আর কোন সাড়াশব্দ নেই- এমন একটা পরিবেশে অনেক দূর থেকে শোনা গেল -“লাইট – ক্যামেরা- অ্যাকশন”। আমি যেখানে শুয়ে আছি সেখানে শোয়ানো আছে আমার মত আরো তিনজন অভিনেতা। আমি সহ মোট অভিনেতা চারজন। এই হরর ফিল্মটার শুটিং হচ্ছে এফডিসিতে- চার নম্বর ফ্লোরে। আমি নতুন অভিনেতা। এর আগে মাত্র একটা হরর ফিল্মে অভিনয় করেছি মাত্র- তাও একটা লাশের ভুমিকায় মিনিট খানেক এর অভিনয়। আমি কোন কাজ ও পাচ্ছিলাম না মনের মত। আমি এর আগের অভিনয়ের জন্য বেশ ভাল একটা…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

রিয়ান কি তবে অশরীরী কিছু একটা??আর কিছু ভাবতে পারলাম না ঠান্ডার মধ্যে ভয়ে শরীর আরো ঠান্ডা হয়ে যেতে লাগলো। কোন মতে কাপতে কাপতে বাড়িতে ঢুকলাম। অনেকদিন পর বাড়িতে এসেছি;চাচা-ফুপু ও ভাইবোন গুলোর সাথে ঠিকমত কথা বলতে পারলাম না।সারাক্ষণ এক ধরনের অস্বস্তি লেগেই থাকলো।অনেক কষ্টে বাবাকে বুঝিয়ে পরদিন ঢাকার পথে রওনা হলাম। বিকালে ঢাকার বাসায় ঢুকলাম আমি একা।সারাদিন জার্নি করে এসেছি তাই বিকালে আর কোথাও গেলাম না। বাসায় শুয়ে বসে কাটিয়ে দিলাম। রিয়ানের আম্মাকেও ফোন দিলাম না কারণ জানি রিয়ানকে পাওয়া যায়নি। সন্ধার পর অস্বস্তি কাটাতে টিভি দেখতে বসলাম। এবার খুব…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-পর্ব-১

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-পর্ব-১

রিয়ানকে দুদিন ধরে পাওয়া যাচ্ছে না। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এই প্রথম রিয়ান আমাকে না জানিয়ে কোথায় যে ডুব মেরেছে বুঝতে পারছি না। সেবার বাড়ি থেকে পালিয়ে ও যে বান্দরবান গিয়েছিলো তা একমাত্র আমিই জানতাম।আমাদের ক্লাসমেট শান্তা আর সজীবের রিলেশনের ব্যাপারটা ওদের বাসায় জানিয়ে একটা ঝামেলার সৃষ্টি করেছিলো রিয়ান,সেটাও একমাত্র আমিই জানতাম।আর সেই রিয়ান দুদিন ধরে কাউকে কিছু না জানিয়ে কোথায় যে গেছে আল্লাহ মালুম। রাগ লাগছে আমার আবার সাথে সাথে দুশ্চিন্তাও হচ্ছে ওর জন্য।কোন ঝামেলায় পড়ে নাই তো ও।আর যদি কোথাও যেয়েই থাকে তাহলে আমাকে বললো না কেন? কি এমন…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ কিছু ভুতুড়ে জাহাজের পরিচিতি

কিছু ভুতুড়ে জাহাজের পরিচিতি

এলিজা বেটেল ১৮৫২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা রাজ্যের মেয়র এবং অন্যান্য সন্মানিত ব্যক্তির বিলাস ভ্রমণের জন্য তৈরি করা হয় এলিজা বেটেল। ১৮৫৮ সালে জাহাজটিতে আগুন লেগে যায়। ১০০ যাত্রীর মধ্যে ২৬ জনই মারা যায় ! সমুদ্রের ২৮ ফুট নিচে ডুবে যায় জাহাজটি। লোকমুখে শোনা যায়, পূর্ণিমার রাতে জাহাজটিকে পানির নিচ থেকে জ্বলন্ত অবস্থায় ভেসে উঠতে দেখা যায় ! ভেতর থেকে ভেসে আসে গানের শব্দ ! এমভি জোয়িতা এমভি জোয়িতা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে তৈরি বিলাসবহুল মোটরচালিত নৌযান। ওটার নকশা এমন ছিল যে চাইলেও ওটাকে ডোবানো সম্ভব নয়। ১৯৩১সালে রোনাল্ড ওয়েস্ট নামের…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – শেষ পর্ব

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – শেষ পর্ব

রুমে ফিরে দেখি মুখতার বাজার করে ফিরে এসেছে।আজ গরুর গোশত এনেছে দু কেজি । ইশতিয়াক থাকবে ভেবেছিল। আমাদের চা দিয়ে বাজারে গেল মুখতার। ইশতিয়াক চা খেতে খেতেই আদিত্যর ফোন পেল। ওরা আজ রাতে বান্দরবান যাচ্ছে। আদিত্য আরেক ছন্নছাড়া। ওর ফোন পেয়েই ব্যাগ গুছিয়ে নিল ইশতিয়াক । ভাঙতি টাকা ফেরত দিয়ে মুখতার বলল, আপনার বন্ধু স্যারে চইলা গেছেন সার? বললাম, হ্যাঁ। আপনি এখন চা খাইবেন ছার? না। এখন চা খাব না। আমি গফুর আসকারী বাড়িতে চা খেয়েছি সে টা আর মুখতারকে বললাম না। থাক তাইলে । বেহুদাই মাংস নষ্ট হইল। আপনার…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – ১ম পর্ব

ভূত ও ভুতুরে গল্পঃ শবসাধকের কাল্ট - ১ম পর্ব

জ্যোস্নার আবছা আলোয় দেখলাম মর্গের দরজা খুলে একটা লোক (নাকি শব?) বেরিয়ে এল। আশ্চর্য! কে লোকটা? এতরাতে কি করছিল মর্গে?এখন প্রায় শেষরাত। জানলার পাশে এসে দাঁড়িয়ে সিগারেট টানছিলাম। অনেক দূরে কুকুর ডাকছিল। হঠাৎ মর্গের দিকে চোখ যেতেই চমকে উঠলাম। ভালো করে লোকটাকে দেখাও গেল না। চোখের পলকে অদৃশ্য হয়ে গেল কলাঝোপের আড়ালে। চোখের ভুল? লাশকাটা ঘরটা অবশ্য বেশ দূরে। চারতলা সরকারি কোয়ার্টারের জানালার পাশ থেকে দেখছি। রাতজাগার ফলে হয়তো আমি চোখে কিছুটা ঝাপসা দেখছি। বছর খানেক ধরে ইনসমনিয়ায় ভুগছি। রাতে ভালো ঘুমও হয় না। বই পড়ে, মুভি দেখে, ঘরে পায়চারী…

Read More