ভূতের গল্প : ভুত এফএম এর গল্প

একটি হন্টেড ভালবাসার ঘটনা এখন যে ঘটনাটি শেয়ার করবো এটি আমার পাশের গ্রামের একটি ছেলের ঘটনা ।আমি তার নাম উল্লেখ করবোনা ।পাশাপাশি গ্রাম হওয়াতে তার সাথে আমার বন্ধুত্ব ছিল ।একদিন আমি আমার এক বন্ধু মিলে তাদের এলাকায় বিকেল বেলা বেড়াতে যাই ।সেখানে সেই বন্ধুটি এবং সেই এলাকার কয়েকজন ছেলে মিলে একটি ঈদগাহে আড্ডা দিচ্ছলাম । আড্ডা দিতে দিতে সন্ধা হয়ে যায়।এমন সময় হঠাত বিদ্যুত বন্ধ হয়ে যায় ।চারিদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।আমরা আমাদের মত গল্পগুজব চালিয়ে যায় ।এর মধ্য আমার সথে যে ছেলেটি গেছিল সে একটি ফানি ভুতের গল্প শুরু করে ।কয়েক লাইন গল্প বলতে না বলতে যার ঘটনা বলছি সে ছেলেটি মাথানিচু করে চুপচাপ হয়ে গেল ।তার সাথে যারা ছিল তারা ঘটনাটা বুঝতে পারল এবং বলল রনি চুপ করো ।তারপর যে ছেলেটির কথা বলছি সে হঠাত অস্বাভাবিক আচরন শুরু করল । চোখগুলো লাল আগুনের মত হয়ে গেল। কন্ঠস্বর পরিবর্তন হয়ে গেল।আমরা এ ব্যপারে কিছুই জানতাম না ।(পরে তার এলাকার বন্ধুদের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে ঐ ছেলের সামনে ভুত-জ্বীন এগুলো উচ্চারন করার সাথে সথে হাজির হয়ে যায়) সে বলল আমি বাড়ি যাবো তখন সে পোজেস অবস্থায় আছে ।আমরা তাকে নাম ধরে ডেকে বললাম তোমার কি হয়েছে । সে অন্যরকম কন্ঠসর করে আমাদের বলল আমার নাম ধরে কথা বলবি না ।আমরা তো ভয় পেয়ে গেলাম ।আমরা আস্তে করে বললাম তো কি বলর ।সে উত্তর দিল আমাকে ভাবী বলবি । আমরা বললাম ভাবী আজ আমাদের সাথে গল্প করেন । সে প্রথমে রাজি হয় না । অনেক রিকুয়েস্ট করার পর সে রাজি হয়।তারপর আমরা বেশকিছু প্রশ্ন করি সে তার উত্তর দেয় ।এর মধ্যে সে একটি দারুন ঘটনা জানায় ।ঘটনাটি ছেলেটি কিভাবে পোজেস হয় ।ভাবী বলে এই ছেলেটি প্রতিদিন নদীর ধারে প্রতিদিন যেত ।সেখানে একটা দুই তলা বাড়ি ছিল ।সেই বাড়িতে একটি মেয়ে ছিল সেই মেয়েটিকে পছন্দ করেফেলে ।ছেলেটি সারাদিন যখনই সময় পেত মেয়েটিকে দেখার জন্য সেখানে ছুটে যেত ।এমনও হতো ছেলেটি গভীর রাত্রি অথবা খুব ভোরে সেখানে দারিয়ে থাকতো ।ঐ বিল্ডিংটির পাশে একটি গাছ ছিল সেখানে আমি থাকতাম ।কিন্তু মেয়েটি কিছুই জানতো না । একদিন মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়। এই বিয়েতে ছেলেটি প্রচন্ড কষ্ট পায় এবং সে কাউকে কিছু শেয়ার না করে বাসায় চলে আসে ।রাতে প্রচন্ড কান্নাকাটি করে ঘুমিয়ে পড়ে ।এই দেখে ছেলেটিকে আমার ভাল লেগে যায় এবং ঐ রাত্রিতে যখন সে প্রকৃত ডাকে বাইরে যায় তখন দেখে দরবেশের মত একটি অনেক লম্বা সাদা দাড়িওয়ালা লোক দেখে সে ভয় পেয়ে আবার ঘরে এসে ঘুমিয়ে পড়ে ।সেই রাত্রিতেই আমি তার উপর ভর করি এবং তার সাথে থাকি ।পরে জানতে পারি যে ছেলেটিকে অনেক চিকিত্‍সা করেও ঠিক করা যায় নি ।

একটি হন্টেড ভালবাসার ঘটনা এখন যে ঘটনাটি শেয়ার করবো এটি আমার পাশের গ্রামের একটি ছেলের ঘটনা ।আমি তার নাম উল্লেখ করবোনা ।পাশাপাশি গ্রাম হওয়াতে তার সাথে আমার বন্ধুত্ব ছিল ।একদিন আমি আমার এক বন্ধু মিলে তাদের এলাকায় বিকেল বেলা বেড়াতে যাই ।সেখানে সেই বন্ধুটি এবং সেই এলাকার কয়েকজন ছেলে মিলে একটি ঈদগাহে আড্ডা দিচ্ছলাম । আড্ডা দিতে দিতে সন্ধা হয়ে যায়।এমন সময় হঠাত বিদ্যুত বন্ধ হয়ে যায় ।চারিদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।আমরা আমাদের মত গল্পগুজব চালিয়ে যায় ।এর মধ্য আমার সথে যে ছেলেটি গেছিল সে একটি ফানি ভুতের গল্প শুরু…

Read More

বাংলার রিকশা…তুমি অচ্ছাম !!!

বাংলাদেশে রিকশাওয়ালাদের মতিগতি বুঝা খুবই অসম্ভব টাইপস ব্যাপার । কখন যে কোনটার মাথা কিভাবে কাজ করে বুঝা কঠিন । তবে উনারা বেশ রসিকপ্রিয় । উদাহরন দেই… # পেটে পড়েনা ভাত…তাও উদাস হয়া রিকশায় আয়েশ কইরা বইসা গান গায়… # কামের সময় অধিকাংশ রিকশাওয়ালাই বলে “যামু না”… # ট্রাফিকের গুষ্টি কিলাই…খালি একটার রিকশায় আরেকটার টাচ লাগলেই হয়…(ভাষাটা অবশ্যই অশ্রাব্য হয়) # ইদানিং ব্যাটারি রিকশা চালু হওয়ার পর হঠাৎই রিকশাওয়ালাদের বাসের চেয়েও বেশি জোরে ছোটার প্রবণতা দেখা যাইতেছে…এটা প্যাডাল রিকশাভাইদের চোখে অচ্ছাম দুঃখের বিষয়… # কিছু কিছু রিকশাওয়ালা মাঝে মাঝে “ফার্মগেট থেকে…

Read More

BLACK iz এস.ই.ও. এক্সপার্ট এক মাস ব্যাপি কর্মশালা!

কম্পিউটার ভাইরাস বিস্তারিত ইতিহাস এবং এর থেকে সুরক্ষা থাকার কৌশল

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না এস.ই.ও. (SEO) নিয়ে আমাদের দেশের প্রফেশানাল , স্টুডেন্ট সহ সবার মাঝে বেশ আগ্রহ । সোশ্যাল মিডিয়াতে বিশেষ করে ফেইসবুকে এস.ই.ও. (SEO) কে ঘিরে অনেকগুলো গ্রুপ তৈরি হয়ে উঠেছে। সেখানে অনেক আলোচনা হয় । প্রায় নির্দিষ্ট একটা বিষয়কে ঘিরে । অনেকে শেখার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার কথা বলে থাকেন। সবার সমস্যা এক হয় না । অনেকে বলে থাকেন তারা গাইডলাইন পাচ্ছেন না, অনেকে বলেন কোথা থেকে শুরু করবেন তা বুঝতে পাচ্ছেন না । অনেকে আবার ক্যারিয়ার হিসাবে এস.ই.ও. (SEO) কেমন হবে বুঝতে পাচ্ছেন না । এমন কিছু…

Read More

BLACK iz এস.ই.ও. এক্সপার্ট, সম্পুর্ন ফ্রী কর্মশালা!

কম্পিউটার ভাইরাস বিস্তারিত ইতিহাস এবং এর থেকে সুরক্ষা থাকার কৌশল

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না এস.ই.ও. (SEO) নিয়ে আমাদের দেশের প্রফেশানাল , স্টুডেন্ট সহ সবার মাঝে বেশ আগ্রহ । সোশ্যাল মিডিয়াতে বিশেষ করে ফেইসবুকে এস.ই.ও. (SEO) কে ঘিরে অনেকগুলো গ্রুপ তৈরি হয়ে উঠেছে। সেখানে অনেক আলোচনা হয় । প্রায় নির্দিষ্ট একটা বিষয়কে ঘিরে । অনেকে শেখার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার কথা বলে থাকেন। সবার সমস্যা এক হয় না । অনেকে বলে থাকেন তারা গাইডলাইন পাচ্ছেন না, অনেকে বলেন কোথা থেকে শুরু করবেন তা বুঝতে পাচ্ছেন না । অনেকে আবার ক্যারিয়ার হিসাবে এস.ই.ও. (SEO) কেমন হবে বুঝতে পাচ্ছেন না । এমন কিছু…

Read More

SEO এক্সপার্ট হবার তিনটি পক্রিয়া এবং বাংলাদেশে এর ভবিষ্যৎ! (+ফ্রী কিছু ই-বুক)

কম্পিউটার ভাইরাস বিস্তারিত ইতিহাস এবং এর থেকে সুরক্ষা থাকার কৌশল

SEO, এস.ই.ও বা  সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। ২০১২ তে বাংলাদেশ এই SEO এর উপর কাজ করে ফ্রিলেন্সার.কম এ বিশ্বের মধ্যে প্রথম হয়েছে এবং অনলাইন মার্কেট প্লেসে যতগুলা কাজ রয়েছে তার মধ্যে এই SEO, এস.ই.ও বা  সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমেই বাংলাদেশের  ফ্রিলেন্সাররা সবচেয়ে বেশি আয় করেছে। এস.ই.ও. (SEO) নিয়ে এত কিছু ঘটার পর বাংলাদেশের এখন দিন দিন এস.ই.ও. (SEO) ফ্রিলেন্সার-এর সংখ্যা বাড়ছে। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না এস.ই.ও. (SEO) নিয়ে আমাদের দেশের প্রফেশানাল , স্টুডেন্ট সহ সবার মাঝে বেশ আগ্রহ । সোশ্যাল মিডিয়াতে বিশেষ করে ফেইসবুকে এস.ই.ও. (SEO) কে ঘিরে অনেকগুলো …

Read More

ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি রয়েছে আমাদের অন্ধ বিশ্বাস! (প্রমান)

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ "বহগাত শিং" বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ "বহগাত শিং" তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়। চলুন ফিরে যাই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)। ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী সর্ব-প্রথম উঠাণ আল্লামা আজাদ সুবহান। এই অপরাধের ১৯২০ সালে আল্লামা আজাদ সুবহানকে মহাত্না গান্ধীর সাথে কারাবরণও কারতে হয়। শুধু যে আল্লামা আজাদ সুবহান, ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের সাথে যুক্ত ছিলেন তাও নয়। সেই সংগ্রামে আল্লামা আজাদ সুবহান সাথে ছিলেন আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ আরও অনেক আলেম-ওলামা। তারা সংগ্রাম করতে গিয়ে দিনের পর দিন সহ্য করেছেণ জেল-জুলুম-অত্যাচার, কিন্তু তারা পিছ পা হননি। তারা ছিলেন অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে আপসহীন। "Maulana Hasrat Mohani (1875–1951) was a romantic poet of Urdu language, journalist, politician, parliamentarian and a fearless freedom fighter of Indo-Pak Sub-continent. " অথচ আমাদের এই বর্তমান সমাজ এক প্রকার তাদের ভুলেই গিয়েছে। একশ জনের মধ্যে হাতেগোনা দুই-একজন তাদের নাম জানে কিনা সন্দেহ। ছোট বেলায় তিতুমিরের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস শুধুমাত্র পাঠ্যবইতেই পড়েছি। তাই তিতুমিরের সম্পর্কে আমাদের কিছুটা জ্ঞ্যান থাকলেও নেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান সকল আলেম-ওলামা-দের সম্পর্কে বিন্দু পরিমান জ্ঞ্যান। ভাবতে অবাক লাগে আমরা মুসলিম হয়েও কখনও জানিনি আমাদের নিজেদের গৌরবময় সকল ইতিহাসের কথা। জানিনি বাকশাল ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুসলিম মনিষীদের আপসহীন লড়াই। এবার আমি আমার মুল আলোচনায় ফিরে আসি, কিভাবে আমরা ভারতীয় মিডিয়া বা ফিল্ম এর মাধ্যমে প্রভাবিত হচ্ছি। প্রথমেই একটি প্রশ্ন করি ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের http://upload.wikimedia.org/wikipedia/en/thumb/d/d2/Bhagatsinghlegend.jpg/220px-Bhagatsinghlegend.jpgএকজন বীরের নাম বলুনতো? হয়ত অনেকেই বলতে পারবেন না আবার কেও কেও বলতে পারবেন। কিন্তু এক পক্ষ আছে যারা বলবে "বহগাত শিং", আমার ক্ষোভ বা কষ্ট শুধুই তাদের নিয়ে, তারাই স্পষ্ট ভাবে বিভ্রান্ত এবং এক প্রকার নির্বোধ মানুষ। কারন ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামে তেমন কোন বড় ভুমিকায় যে বহগাত শিং ছিলেন তা কিন্তু নয়। অনেক মুসলিম মনিষীই সে দিনের সেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের মুখ্য ভুমিকা পালন করেও আজ তারা আমাদের কাছে বড়ই অপরিচিত। অথচ ঠিকি জেনে নিয়েছিলাম বহগাত শিং-এর কথা। বহগাত শিং-কে আমরা কোথা থেকে চিনলাম? বহগাত শিং-এর ইতিহাস আমরা কি করে জানলাম? স্পষ্ট উত্তর ভারতীয় একটি চলচিত্র "বহগাত শিং"-এর মাধ্যমে । যদি আমার এই উত্তরের সাথে আপনি একমত হোন, তবে স্পষ্টভাবে বলা যেতে পারে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম থেকে সেই কিছু বিভ্রান্তি এবং নির্বোধ মানুষ আজ ইতিহাসও শিক্ষা নেয় । তবে যারা ইতিহাস পড়ে "বহগাত শিং" এর ইতিহাস জেনেছে তাদের নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। এটি একটি উদাহারন মাত্র এর বেশি কিছু নয়। উপরের আলোচনা থেকে শুধু এতটুকুই আমি বুঝাতে চেয়েছি যে আজ আমরা বা আমাদের একটা শ্রেনী ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি এতটাই বেশি আসক্ত যে, তাদের ফিল্ম থেকে আমরা শিক্ষা খোঝার চেস্টা করি। আপনি কতজন এমন ব্যাক্তি দেখেছেন যারা "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে ইতিহাসের সাথে মিলিয়ে দেখার জন্য বই কিংবা অনলাইন ঘাটা-ঘাটি করেছে? হয়ত উত্তর হবে একজনও নয় । আবার যদি প্রশ্ন হয় "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে কতজন "বহগাত শিং"-কে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের অন্যতম প্রধাণ হিসাবে মেনে নিয়েছে? হয়ত উত্তরটা হবে খুব সহজঃ প্রায় সবাই...। বা ১০০ জনে ৯০ জন। তাহলে কি এই আলোচনা থেক এতটুকু স্পষ্ট নয় যে আজ আমারা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম ধারায় ভয়াবহ ভাবে আক্রান্ত? আজ আমরা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম এর মধ্যে শিক্ষা খুঁজে বেরাই । এটাই তাহলে প্রমান হচ্ছে না যে আমার আজ ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম কে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করতে শিখেছি, তাই নয় কি? যারা শুধুমাত্র আনন্দ বা বিনোদনের জন্য ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম দেখেন তাদের ব্যাপারেও বিশেষ কিছু বলবার নেই। কিন্তু যারা এ থেকে শিক্ষা নিয়ে বা ইতিহাস জানেন তাদের জন্যই আমার এই লিখা। ভাবতে অবাক লাগে আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া বা লেখক তাদের লেখায় সেই "বহগাত শিং" এর বর্ননা স্থান পেলেও, পাইনি ব্রিটিশ স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান আল্লামা আজাদ সুবহান, আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ অন্যান্ন মুসলিম মনিশিদের কথা। আরও হাসি পায় তাদের কিছু লিখা পড়ে, যেখানে "বহগাত শিং" এর বর্ননা হুবুহু সিনামার মত করে দিয়েছেন। আসলে তারাও ইতিহাসের "ই" জানেন না তারাও ভারতিয় সিনামার থেকে ইতিহাশ জেনে দু-একটা কলাম লিখেন আর কি। সর্ব শেষে বলব "বহগাত শিং" একজন বীর ছিলেন কিন্তু এই আলোচনায় তার কথা শুধুমাত্র উধাহারন স্বরূপ নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের একজন বীর ছিলেন কিন্তু মুখ্য কোন ভুমিকায় ছিলেন না। এ আলোচনায় এটাই ফুটিয়ে তুলার চেস্টা করা হয়ছে যে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম আজ আমাদের (বা আমাদের একটা অংশকে) এমন ভাবে নিয়ন্ত্রন করছে যে আমাদের ইতিহাস শিক্ষা দিতে পারে। আমাদের কিছু মানুষকে তারা অন্ধ করে ফেলতে পেরেছে। একজন সাধারন যুদ্ধা কে ইতিহাস বদলে প্রধানের কাঠগড়ায় দাড় করাতে পারে। এটা কি আমাদের জন্য ভয়ংকর কোন পুর্ভাবাস নয়? এটা কি আমাদের জন্য খুব শিঘ্রই অন্ধ হয়ে যাওয়ার ইংগিত নয়?

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ “বহগাত শিং” বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ   “বহগাত শিং” তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়।  চলুন ফিরে যাই  ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)।  ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী…

Read More

মিডিয়ার কিছু ২য় বিবাহের গল্পঃ মিডিয়ায় দ্বিতীয় বিবাহ যেন হয়ে উঠছে নতুন ফ্যাশন !!

মিডিয়ার কিছু ২য় বিবাহের গল্পঃ দেশের মিডিয়ায় দ্বিতীয় বিবাহ যেন হয়ে উঠছে নতুন ফ্যাশন !!

সূবর্ণা মুস্তাফা ও বদরুল আনাম সৌদ: সুবর্ণা মুস্তাফা বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য অভিনেত্রী। তিনি প্রখ্যাত অভিনেতা গোলাম মুস্তাফার মেয়ে এবং ক্যামেলিয়া মোস্তফার বোন। বাংলাদেশের নাট্যজগতে সুবর্ণা এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। আশির দশকে অভিনেতা আফজাল হোসেন আর সূবর্ণা মুস্তাফা জুটি সারা দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠে। দেশের পত্রপত্রিকাগুলোতে বেশ রসালোভাবে আফজাল-সূর্বণার প্রেম কাহিনী ছাপা শুরু করে। একই সময়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ফরীদি সবে অভিনয়টা শুরু করেছেন। ঢাকা থিয়েটারে তার তখনো যাতায়তটা শুরু হয়নি। নাসির উদ্দীন ইউসুফ এর অনুপ্রেরনায় ফরীদি যোগ দেন ঢাকা থিয়েটারে। এরই মাঝে দীর্ঘদিনের প্রেমের পরিণতিতে মিনুকে নিয়ে…

Read More

Kiss কা কিসসা নিয়ে সরগরম বলিউড

মুম্বাই: কোনো কোনো দিন থাকে যেদিনে অনেকগুলো খবরকে একসুতোয় বাধা যায়। রোববার বলিউডের খবরের জগতে এমনই একটা দিন। এক সুতোয় বেঁধে খবরের মালার শিরোনাম দেওয়াই যায় কিসসা কিসসা। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া থেকে সোনাক্ষি সিনহা, আলি জাফর থেকে চিত্রাঙ্গদা সিং, সোনম কাপুর। সবাই আজ যা বললেন তার মূল কথায় কোথাও না কোথাও চুম্বন বা `কিস`-এর বিষয় রয়েছে। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া যেমন কলকাতায় `গুন্ডে` ছবির শ্যুটিং-এ এসে এক কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন। প্রিয়াঙ্কা একটা মাছকে চুম্বন করেছেন। তবে ফটোগ্রাফাররা সেই ছবিটা পুরোটা ফ্রেমবন্দি করতে পারেননি। প্রিয়াঙ্কা বলছেন, "এখনই বলব না আমি ওই মাছটাকে কিস করেছি কি না।" সোনাক্ষি সিনহা আবার দাবি করেছেন তিনি অনস্ক্রিন চুম্বনের দৃশ্যে অভিনয় করতে বেশ সাবলিল। আসলে দাবাং গার্ল সোনাক্ষি আইটেম ড্যান্সের রানী হতে চান। আর কে না জানে আইটেম ড্যান্সার হতে হলে চুম্বনের দৃশ্যে একেবারে ফাটিয়ে দিতে হয়। অবশ্য সোনাক্ষির রাজনীতিবিদ তথা অভিনেতা বাবা শত্রুঘ্ন সিনহা ওসব পছন্দ করেন না। কে জানে হয়ত এসব দেখার পর সোনাক্ষিকে বলে বসবেন, খামোস...। `আই, মি অর হাম` সিনেমায় জন আব্রাহামকে কিস করা চিত্রাঙ্গদা সিং বললেন, তিনি নাকি ওই দৃশ্যে অভিনয় করে দারুণ আনন্দ পেয়েছেন। তারকা গল্ফারের গার্লফ্রেন্ড চিত্রাঙ্গদা বলেছেন, "আমি জনের সঙ্গে চুম্বনের দৃশ্যে অভিনয় করে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যই বোধ করেছি।" সোনম কাপুরকে যশরাজ ফিল্মসের পরবর্তী সিনেমায় বিকিনি পরবেন বলে জানা গেল। তবে এটাও গুজব সোনমকে নাকি এই প্রথমবার লিপলক করতে দেখা যাবে। বলিউডের ললনারা যখন এতটা সাহসী তখন কিছুটা অন্য কথা বলেন নতুন এক হিরো। তিনি গায়ক থেকে হিরো হওয়া আলি জাফর। অদিতি রাও হায়দারির সঙ্গে তার ছবি `লন্ডন, প্যারিস, নিউইয়র্ক`এ চুম্বন করতে দেখা গেছে আলিকে। কিন্তু `তেরে বিন লাদেন`-এ অভিনয় করে মন কাড়া আলি জাফর বলেছেন, তিনি আর অনস্ক্রিনে কিস করতে পারবেন না। কারণ তিনি নাকি ওসব প্রকাশ করতে বেশ লজ্জা পান‌! বুঝে দেখুন কথা। এজন্য বলে সত্য সেলুকাস, কি আজব এই বলিউড...। সূত্র: ওয়েবসাইট।

মুম্বাই: কোনো কোনো দিন থাকে যেদিনে অনেকগুলো খবরকে একসুতোয় বাধা যায়। রোববার বলিউডের খবরের জগতে এমনই একটা দিন। এক সুতোয় বেঁধে খবরের মালার শিরোনাম দেওয়াই যায় কিসসা কিসসা। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া থেকে সোনাক্ষি সিনহা, আলি জাফর থেকে চিত্রাঙ্গদা সিং, সোনম কাপুর। সবাই আজ যা বললেন তার মূল কথায় কোথাও না কোথাও চুম্বন বা `কিস`-এর বিষয় রয়েছে।   প্রিয়াঙ্কা চোপড়া যেমন কলকাতায় `গুন্ডে` ছবির শ্যুটিং-এ এসে এক কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন। প্রিয়াঙ্কা একটা মাছকে চুম্বন করেছেন। তবে ফটোগ্রাফাররা সেই ছবিটা পুরোটা ফ্রেমবন্দি করতে পারেননি। প্রিয়াঙ্কা বলছেন, “এখনই বলব না আমি ওই মাছটাকে কিস…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার- মাঝে মাঝে খানিকটা কৃত্রিম আলোক। ঝিঁঝিঁ পোকার কৃত্রিম ডাক। আর কোন সাড়াশব্দ নেই- এমন একটা পরিবেশে অনেক দূর থেকে শোনা গেল -“লাইট – ক্যামেরা- অ্যাকশন”। আমি যেখানে শুয়ে আছি সেখানে শোয়ানো আছে আমার মত আরো তিনজন অভিনেতা। আমি সহ মোট অভিনেতা চারজন। এই হরর ফিল্মটার শুটিং হচ্ছে এফডিসিতে- চার নম্বর ফ্লোরে। আমি নতুন অভিনেতা। এর আগে মাত্র একটা হরর ফিল্মে অভিনয় করেছি মাত্র- তাও একটা লাশের ভুমিকায় মিনিট খানেক এর অভিনয়। আমি কোন কাজ ও পাচ্ছিলাম না মনের মত। আমি এর আগের অভিনয়ের জন্য বেশ ভাল একটা…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

রিয়ান কি তবে অশরীরী কিছু একটা??আর কিছু ভাবতে পারলাম না ঠান্ডার মধ্যে ভয়ে শরীর আরো ঠান্ডা হয়ে যেতে লাগলো। কোন মতে কাপতে কাপতে বাড়িতে ঢুকলাম। অনেকদিন পর বাড়িতে এসেছি;চাচা-ফুপু ও ভাইবোন গুলোর সাথে ঠিকমত কথা বলতে পারলাম না।সারাক্ষণ এক ধরনের অস্বস্তি লেগেই থাকলো।অনেক কষ্টে বাবাকে বুঝিয়ে পরদিন ঢাকার পথে রওনা হলাম। বিকালে ঢাকার বাসায় ঢুকলাম আমি একা।সারাদিন জার্নি করে এসেছি তাই বিকালে আর কোথাও গেলাম না। বাসায় শুয়ে বসে কাটিয়ে দিলাম। রিয়ানের আম্মাকেও ফোন দিলাম না কারণ জানি রিয়ানকে পাওয়া যায়নি। সন্ধার পর অস্বস্তি কাটাতে টিভি দেখতে বসলাম। এবার খুব…

Read More