Film actor Razzak in ICU

Veteran film actor Razzak has been admitted to the United Hospital with critical conditions, his family said After deterioration in his health conditions, film actor Razzak was taken to the intensive care unit (ICU) of the hospital on Sunday evening. The silver screen star-producer-filmmaker was admitted to the hospital on Friday after he complained of breathing difficulties. “He was shifted to the ICU in the evening as his conditions deteriorated further,” Razzak’s son Samrat. Samrat sought prayers for his father’s recovery. Also film actor Razzak happens to be one of the…

Read More

‘আওয়ামী লীগ অতীতে হরতাল করেছে। আমরা সে সময় গাড়ি থেকে যাত্রী নামিয়ে তার পর গাড়িতে আগুন

নাহ! আজকের সকল দালাল বলেন আর রাজাকারি কিংবা নিরপেক্ষ অথবা নাস্তিক সাপোর্টার সকল পত্রিকাই কেন যেন খুব নিরপেক্ষ হয়ে গিয়েছে বলে মনে হল। তাই টি.ভি. চালিয়ে বসলাম, টি.ভি. চালু হতেই আমি হতবাগ! এ কি দেখছি আমি? চ্যানেল ৭১ দেখাচ্ছে মোল্লা, অশিক্ষত কিংবা জংগিদের ( ঐ সকল মেডিয়ার ভাসায় হুজুর কিংবা ইনারা বেশির ভাগ সময়ই জংগিবাদ ) আলোচনা? উফ! আমার মনে হল আমি যেন স্বপ্ন দেখছি! নাহ টি.ভি. দেখে আর পোষাবে না বুঝলাম ল্যাপটপ নিয়ে অনলাইনে একটু ভ্রমন করে আসি। অনলাইনের নামি দামি সব এমনকি ইসলাম বিদ্দেশি পত্রিকাগুলয় হুজুরদের দালালি করছে? এটা কি সপ্ন দেখছি? নাকি বাস্তব? বরং বর্তমান সময়ের কিছু মিডিয়া যারা ইসলামের পক্ষে লিখতে গিয়ে বিতর্কিত, তাদের পাতায় এ ধরনের কোন সংবাদি আমার চোখে পরলোনা! আমি তো আরও হতবাগ হয়েগেলাম! এটা কি করে সম্ভব? (দেশের কিছু নামি দামি পত্রিকার হেডলাইন, অপরদিকে 'আমার দেশ" পত্রিকার হেড-লাইন!) আছতে আছতে চোখ থেকে ঘুম যখন সরে যেতে শুরু করল তখন সব কেমন যেন স্পষ্ট হতে শুরু করল? প্রথমেই যে প্রশ্ন মনে আসল ইনারা (হুজুর কিংবা উলামারা) মিছিল করছেন? আপনি ভাবছেন এতে কি সমস্যা মিছিলতো করতেই পারে? হুম্ম আমিও তাই বলছি মিছিলতো করতেই পারে কিন্তু প্রশ্ন যেখানে দুদিন পুর্বেও মিছিল-মিটিং তো দুরের কথা জুমার নামাজে সরিক হতে গিয়ে পুলিশের ধোলাই খেয়েছে, গুলি খেয়েছে অন্তত ২০০-৩০০ জনের বেশি মুসল্লি। সেখানে আজ পল্টনের মত একটা স্থানে রাস্তা বন্ধ করে সসম্মানে পুলিশি নিরাপত্তায় মিছিল-মিটিং করছে? শুরুতে বলতে ইচ্ছে করছিল যে বাহ! কি সুন্দর আমাদের গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা , যেখানে হুজুরদের জন্যেও এত সম্মানের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু পরক্ষনেই বুজা হয়েগেল যে এটা একটা সাজান নাটক এবং যারা লিখছেন তাদের হাত খুব কাঁচা, অর্থাৎ খুব কাঁচা হাতে লিখা একটা নাটক। সাধারন মানুষ না একটা শিশুও খুব সহজেই বুজতে পারবে এই নাটকটা। (আজকের মঞ্চের কিছু চিত্র।) দ্বিতীয় যে প্রস্ন দেখা দিল মনের মধ্যেঃ যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ জুমার পর ঢাকা, চট্টগ্রাম কিংবা অন্নান্য শহরে পর পর কয়েক শুক্রুবার জমায়েত হয়েছিল ইসলাম অবমাননাকারীদের বিচার চেয়ে সেইদিন আজকের এই টি.ভি., পত্রিকা বা অনালাইন নিউজ পোর্টালগুল এমন ভাবে উপাশ্তহাপন করে ছিল যেন এরা সবাই জংগি, এরা সবাই রাজাকারের আত্মীয়, এরা বাংলাদেশের সাধিনতা বিরোধী ইত্যাদি। অথচ এই হুজুররাই আজকে এনাদের পাতায় ভাল, ধর্মগুরু। তাহলে কি এই সকল পত্রিকাগুলর সাংবাদিক, সম্পাদক থেকে সকলেই বদলি হয়ে গেলেন রাতা-রাতি? নাকি এই উলামারা সেই উলামা নন? নাকি আজ এই হুজুর-রা হলুদ সাংবাদিকদের পয়সা দিয়ে কিনে নিয়েছেন? (বিগত কয়েক শুক্রুবার সাধারন মুসল্লিদের জমায়েতের কিছু চিত্র।) তৃতীয় যেই প্রশ্নটা চলে আশে তা হচ্ছে প্রতিটি ছবিয় বা ভিডিওই এমন ভাবে ধারন করা হয়েছে যেন মনে হয় হজার-হাজার মানুষ এই উলামাদের সাথে রয়েছে, অথচ বাস্তবে এখন পর্জন্ত কোন প্রতিষ্ঠিত আলেম তো দুরের কথা সাধারন জ্ঞ্যান রাখে ধর্ম সম্পর্কে এরকম মানুষই এটা কে সমর্থন করেনি। মাত্র ২০০-৩০০ মানুশের সমাগম হয়েছে। অথচ এই ২০০-৩০০ জন মানুষকে ৩০,০০০ বানিয়ে দিতেও ভুলে করে নাই অনেক মিডিয়া। দুঃখ জনক হলেও সত্য মেডিয়াগুল কি সাধারন মানুশকে এত টা বোকা মনে করে? (আজকের ছবিগুলো আবার একটু খেয়াল করে দেখুন!) শেষ আবার একটা কথা বলি অনেকেই মনে মনে ঠিক করে রেখেছেন হয়ত বলবেন পুলিশ ওইদিন আঘাত করেছিল উলামা কিংবা সাধারন মুসল্লিদের উপরে নয় জামাতের উপরে তবে আমি বলব শুক্রুবার নামাজের পর প্রায় প্রতিটি আয়োজনি ছিল কওমি দের যাদের জামাতের সাথে কোন সম্পর্ক নেই, বরং এরা জামাত বিরোধী। কিন্তু এদের কে মিডীয়ারা বরাবরের মতই ব্যার্থ ভাবে স্রতাদের কাছে দেশ বিরোধী শক্তি হিশাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু কতটুকু সফল তারা? আমার মনে হয় ০.০০% সফলতা তারা পেয়েছে। (কিছু মুসল্লির ছবি।) তারা (আজকের এই মিডিয়ারা) কি চায় এমন গুরু হতে যাদের কাছ থেকে সাধারন মানুষ ইসলামও শিখবে আবার ইসলাম বিদ্বেষীও তাদেরই কাছ থেকে শিখতে হবে? আজ তাদের ব্যাপারটা এমন যেন তারাই ঠিক করে দিবে কে ভাল, কে খারাপ, কাকে মানতে হবে, কাকে মানতে হবে না, কাকে মারতে হবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। ভুলে গেলে চলবে না মেডিয়ার কাজ জনমত তূলে ধরা, ইচ্ছে মত জনমত তৈরী করা নয়। আর যদি ইচ্ছে মত জনমত তৈরী করে যেতেই থাকে এবং এভাবেই আরও অনেকটা দিন কেটে যায় তবে মনে হয় এই সকল মিডিয়ার সংবাদ দেখা কিংবা পড়ার মানুষ খুজে পেতে কস্ট হবে।

‘আওয়ামী লীগ অতীতে হরতাল করেছে। আমরা সে সময় গাড়ি থেকে যাত্রী নামিয়ে তার পর গাড়িতে আগুন দিয়েছি, বোমা মেরেছি, ভাঙচুর করেছি। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট হলো দানব দল। তারা গাড়ি থেকে যাত্রী না নামিয়ে আগুন দিয়ে, পেট্রলবোমা মেরে মানুষ পুড়িয়ে মারছে।’ -মানিকগঞ্জ-২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম! ‘আওয়ামী লীগ অতীতে হরতাল করেছে। আমরা সে সময় গাড়ি থেকে যাত্রী নামিয়ে তার পর গাড়িতে আগুন দিয়েছি, বোমা মেরেছি, ভাঙচুর করেছি। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট হলো দানব দল। তারা গাড়ি থেকে যাত্রী না নামিয়ে আগুন দিয়ে, পেট্রলবোমা মেরে মানুষ পুড়িয়ে মারছে।’ -মানিকগঞ্জ-২…

Read More

‘খালেদার স্বপ্ন ছিল বোম্বের নায়িকা হবার’: নৌমন্ত্রী

সামনেই ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মানুষের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই।প্রত্যেকেই চায় তার পছন্দের দলটি জয়ী হোক।তাই চলুন দেখি বিগত দিনের নির্বাচনের ফলাফল ও তুলনামুলক বিশ্লেষন। ৯০ এর গণ অভ্যুথনে সৈরশাসনের পতনের পর ১৯৯১ এর নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে। তাই ১৯৯১-২০০৮ পর্যন্ত এই চারটি নির্বাচন থেকেই আমরা বিশ্লেষনের স্বার্থে কিছু তথ্য সংগ্রহ করব।আগেই বলে নিই,বাংলাদেশের চারটি প্রধান রাজনৈতিক দলকে নিয়েই আমরা পর্যবেক্ষন করছি। ৯১ এর নির্বাচনে BNP ৩০০, BAL ২৬৪, Jatio party ২৭২ ও jamaat ২২২ আসনে প্রতিদন্দীতা করে যথাক্রমে ১,০৫,০৭,৫৪৯ভোট,১,০২,৫৯,৮৬৬ ভোট,৪০,৬৩,৫৩৭ ভোট ও ৪১,৩৬,৬৬১ ভোট পায় এবং তাদের প্রাপ্ত আসনের সংখ্যা যথাক্রমে ১৪০ টি,৮৮ টি,৩৫ টি ও ১৮ টি। লক্ষ করুন BNP -BAL এর ভোটের ব্যবধান মাত্র আড়াই লাখের মত।তবে কোন দলই একতৃতীয়াংশ আসন না পাওয়ায় জামাতের সমর্থন নিয়ে BNP সরকার গঠন করে।তবে পার্লামেন্টে বিরোধী দলও যথেষ্ট শক্তিশালি ছিল। পরবর্তিতে ১৯৯৬ এর নির্বাচনে BAL, BNP, JATIO PARTY,JAMAAT যধাক্রমে ৩০০,৩০০,২৯৩ ও ৩০০ আসনে নির্বাচন করে যথাক্রমে ১,৫৮,৮২,৭৯২ ভোট,১,৪২,৫৫,৯৮৬ ভোট,৬৯,৫৪,৯৮১ ভোট ও ৩৬,৫৩,০১৩ ভোট পেয়ে ১৪৬ টি,১১৬টি,৩২টি ও ৩টি করে আসন লাভ করে।এবারও এক তৃতীয়াংশ আসন না পাওয়ায় আওয়ামিলীগ জামাত ও জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে।তবে, মজার ব্যাপার হলো পার্লামেন্টে বিরোধীদলের সিট ১১৬টি হওয়ায় তারাও যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। ২০০১ সালের নির্বাচনের প্রেক্ষাপট ছিল একটু ভিন্ন।এই নির্বাচনে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট প্রথা চালু হয়। বিএনপি জামাত আরো দুটি দলকে সাথে নিয়ে চারদলীয় ঐক্যজোট গঠন করে।অন্যদিকে জাতীয় পার্টির এরশাদ মামলার জটে পড়ে এলোমেলো হয়ে যায়।বেশ কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে জাতীয় পার্টি।তাই অষ্টম জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পার্টির হিসাব না করাই শ্রেয়। এ নির্বাচনে যথাক্রমে BNP ২৫২ টি, BAL ৩০০ টি, ও JAMAAT ৩১ টি আসনে প্রতিদন্দীতা করে ২,২৮,৩৩,৯৭৮ টি, ২,২৩,৬৫,৫১৬ টি ও ২৩,৮৫,৩৬১ টি ভোট পেয়ে BNP ১৯৩ টি, BAL ৬২ টি, JAMAAT ১৭ টি আসনে জয়ী হয়। অর্থাৎ ভোটের পার্থক্য খুব বেশি না হলেও BNP -BAL এর আসনের পার্থক্য প্রকট হয়ে ওঠে। মূলত ২০০১ সাল থেকেই পার্লামেন্টে বিরোধী দল দূর্বল হওয়া শুরু করে। বিশেষজ্ঞদের মতে জোটের বিপক্ষে একক ভাবে নির্বাচন করতে গিয়েই আওয়ামিলীগ বিপাকে পড়ে যায়। তবে এই নির্মম অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয় ৯ম জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামিলীগ ও এরশাদকে সাথে নিয়ে ১৪ দলীয় জোট গঠন করে।ফলে ২০০৮ এর নির্বাচনে লড়াই হয় চারদলীয় জোটের সাথে মহাজোটের। BAL,BNP,JATIO PARTY,JAMAAT যথাক্রমে ২৬৪ টি, ২৬০ টি, ৪৯ টি ও ৩৯ টি আসনে অংশ নিয়ে ৩,৩৬,৩৪,৬২৯ টি, ২,২৭,৫৭,১০১ টি, ৪৯,২৬,৩৬০ টি ও ৩২,৮৯,৯৬৭ টি ভোট পেয়ে যথাক্রমে ২৩০ টি, ৩০ টি, ২৭ টি ও ৩ টি আসনে জয়ী হয়। সবচেয়ে লক্ষনীয় বিষয় হলো BAL-BNP এর ভোটের ব্যবধান প্রায় ১ কোটি ১০ লাখের মত।অনেকেই এটাকে রহস্যজনক বলেছেন।তবে আসলেই রহস্য কি না তা আমরা পরবর্তি অংশে আলোচনা করব। একটি বিষয় খুব অবাক করে তা হল যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে জামাতকে যখন মানুষের কাছে পঁচিয়ে ফেলা হয়েছিল ঠিক তখনই জামাত মাত্র ৩৯ টি আসনে নির্বাচন করে ৩৩ লাখের মত ভোট পেল। এবং ৩৬ টি আসনে বিএনপির চাইতেও বেশি প্রতিদন্দীতা করল।যাইহোক,সামনের দিকে আমরা এসব বিষয়ের বিভিন্ন সমালোচনা ও আলোচনার মাদ্ধমে আগামি নির্বাচনের পাথেয় খোজাব চেষ্টা করব। ( পার্ট ২ এ নজর রাখুন)

‘খালেদার স্বপ্ন ছিল বোম্বের নায়িকা হবার’: নৌমন্ত্রী     । । Text Source : Mehedi Menafa‘s Facebook Status   ফেসবুক স্ট্যাটাস Bangla স্ট্যাটাস Facebook কালেকশন ইংলিশ স্ট্যাটাস এক্সক্লুসিভ স্ট্যাটাস ফানি স্ট্যাটাস ফেসবুক ফলোয়ার ভালবাসার স্ট্যাটাস ভয়ংকর স্ট্যাটাস স্ট্যাটাস কৈশল Bangla স্ট্যাটাস,  ফেসবুক স্ট্যাটাস,  Bangla স্ট্যাটাস,  Facebook কালেকশন,   ইংলিশ স্ট্যাটাস,   এক্সক্লুসিভ স্ট্যাটাস,  ফানি স্ট্যাটাস,   ফেসবুক ফলোয়ার,  ভালবাসার স্ট্যাটাস,  ভয়ংকর স্ট্যাটাস,  স্ট্যাটাস কৈশল , Facebook কালেকশন, FB Symbols, Funny স্ট্যাটাস,  status লিখতে,  আজব স্ট্যাটাস,  ইংলিশ স্ট্যাটাস,  এক্সক্লুসিভ স্ট্যাটাস,  ফানি স্ট্যাটাস,  ফেসবুক ফলোয়ার, ভালবাসার স্ট্যাটাস,  ভয়ংকর স্ট্যাটাস, স্ট্যাটাস কৈশল! ‘খালেদার স্বপ্ন ছিল বোম্বের…

Read More

নীল আকাশের ওই দূর সীমা ছাড়িয়ে,এই গান যেন যায় হারিয়ে প্রাণে!

সারাদিন বসে না খেয়ে না দেয়ে একটা কাজ করলাম, যখন সন্ধ্যায় এসে ক্লাইন্টকে কাজটা ডেলিভারির সময় হল তখনই লোড-শেডিং! যাক লোড-শেডিং এর পর বাকিটা করে ডেলিভারি দিব ভেবেছিলাম কিন্তু ফাইলটা ওপেন করে দেখি ইরর !

নীল আকাশের ওই দূর সীমা ছাড়িয়ে, এই গান যেন যায় হারিয়ে প্রাণে যদি এ গানের রেশ হয়, পৃথিবীটা যদি এ স্বপ্নের দেশ হয় || জাফলং, সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিক, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত, এবং এখানে পাহাড় আর নদীর অপূর্ব সম্মিলন বলে এই এলাকা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থল হিসেবে পরিচিত। সংগ্রহ করেছেনঃ মোহাম্মাদ মেহেদি মেনাফা

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার- মাঝে মাঝে খানিকটা কৃত্রিম আলোক। ঝিঁঝিঁ পোকার কৃত্রিম ডাক। আর কোন সাড়াশব্দ নেই- এমন একটা পরিবেশে অনেক দূর থেকে শোনা গেল -“লাইট – ক্যামেরা- অ্যাকশন”। আমি যেখানে শুয়ে আছি সেখানে শোয়ানো আছে আমার মত আরো তিনজন অভিনেতা। আমি সহ মোট অভিনেতা চারজন। এই হরর ফিল্মটার শুটিং হচ্ছে এফডিসিতে- চার নম্বর ফ্লোরে। আমি নতুন অভিনেতা। এর আগে মাত্র একটা হরর ফিল্মে অভিনয় করেছি মাত্র- তাও একটা লাশের ভুমিকায় মিনিট খানেক এর অভিনয়। আমি কোন কাজ ও পাচ্ছিলাম না মনের মত। আমি এর আগের অভিনয়ের জন্য বেশ ভাল একটা…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

রিয়ান কি তবে অশরীরী কিছু একটা??আর কিছু ভাবতে পারলাম না ঠান্ডার মধ্যে ভয়ে শরীর আরো ঠান্ডা হয়ে যেতে লাগলো। কোন মতে কাপতে কাপতে বাড়িতে ঢুকলাম। অনেকদিন পর বাড়িতে এসেছি;চাচা-ফুপু ও ভাইবোন গুলোর সাথে ঠিকমত কথা বলতে পারলাম না।সারাক্ষণ এক ধরনের অস্বস্তি লেগেই থাকলো।অনেক কষ্টে বাবাকে বুঝিয়ে পরদিন ঢাকার পথে রওনা হলাম। বিকালে ঢাকার বাসায় ঢুকলাম আমি একা।সারাদিন জার্নি করে এসেছি তাই বিকালে আর কোথাও গেলাম না। বাসায় শুয়ে বসে কাটিয়ে দিলাম। রিয়ানের আম্মাকেও ফোন দিলাম না কারণ জানি রিয়ানকে পাওয়া যায়নি। সন্ধার পর অস্বস্তি কাটাতে টিভি দেখতে বসলাম। এবার খুব…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-পর্ব-১

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-পর্ব-১

রিয়ানকে দুদিন ধরে পাওয়া যাচ্ছে না। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এই প্রথম রিয়ান আমাকে না জানিয়ে কোথায় যে ডুব মেরেছে বুঝতে পারছি না। সেবার বাড়ি থেকে পালিয়ে ও যে বান্দরবান গিয়েছিলো তা একমাত্র আমিই জানতাম।আমাদের ক্লাসমেট শান্তা আর সজীবের রিলেশনের ব্যাপারটা ওদের বাসায় জানিয়ে একটা ঝামেলার সৃষ্টি করেছিলো রিয়ান,সেটাও একমাত্র আমিই জানতাম।আর সেই রিয়ান দুদিন ধরে কাউকে কিছু না জানিয়ে কোথায় যে গেছে আল্লাহ মালুম। রাগ লাগছে আমার আবার সাথে সাথে দুশ্চিন্তাও হচ্ছে ওর জন্য।কোন ঝামেলায় পড়ে নাই তো ও।আর যদি কোথাও যেয়েই থাকে তাহলে আমাকে বললো না কেন? কি এমন…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ কিছু ভুতুড়ে জাহাজের পরিচিতি

কিছু ভুতুড়ে জাহাজের পরিচিতি

এলিজা বেটেল ১৮৫২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা রাজ্যের মেয়র এবং অন্যান্য সন্মানিত ব্যক্তির বিলাস ভ্রমণের জন্য তৈরি করা হয় এলিজা বেটেল। ১৮৫৮ সালে জাহাজটিতে আগুন লেগে যায়। ১০০ যাত্রীর মধ্যে ২৬ জনই মারা যায় ! সমুদ্রের ২৮ ফুট নিচে ডুবে যায় জাহাজটি। লোকমুখে শোনা যায়, পূর্ণিমার রাতে জাহাজটিকে পানির নিচ থেকে জ্বলন্ত অবস্থায় ভেসে উঠতে দেখা যায় ! ভেতর থেকে ভেসে আসে গানের শব্দ ! এমভি জোয়িতা এমভি জোয়িতা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে তৈরি বিলাসবহুল মোটরচালিত নৌযান। ওটার নকশা এমন ছিল যে চাইলেও ওটাকে ডোবানো সম্ভব নয়। ১৯৩১সালে রোনাল্ড ওয়েস্ট নামের…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – শেষ পর্ব

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – শেষ পর্ব

রুমে ফিরে দেখি মুখতার বাজার করে ফিরে এসেছে।আজ গরুর গোশত এনেছে দু কেজি । ইশতিয়াক থাকবে ভেবেছিল। আমাদের চা দিয়ে বাজারে গেল মুখতার। ইশতিয়াক চা খেতে খেতেই আদিত্যর ফোন পেল। ওরা আজ রাতে বান্দরবান যাচ্ছে। আদিত্য আরেক ছন্নছাড়া। ওর ফোন পেয়েই ব্যাগ গুছিয়ে নিল ইশতিয়াক । ভাঙতি টাকা ফেরত দিয়ে মুখতার বলল, আপনার বন্ধু স্যারে চইলা গেছেন সার? বললাম, হ্যাঁ। আপনি এখন চা খাইবেন ছার? না। এখন চা খাব না। আমি গফুর আসকারী বাড়িতে চা খেয়েছি সে টা আর মুখতারকে বললাম না। থাক তাইলে । বেহুদাই মাংস নষ্ট হইল। আপনার…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – ১ম পর্ব

ভূত ও ভুতুরে গল্পঃ শবসাধকের কাল্ট - ১ম পর্ব

জ্যোস্নার আবছা আলোয় দেখলাম মর্গের দরজা খুলে একটা লোক (নাকি শব?) বেরিয়ে এল। আশ্চর্য! কে লোকটা? এতরাতে কি করছিল মর্গে?এখন প্রায় শেষরাত। জানলার পাশে এসে দাঁড়িয়ে সিগারেট টানছিলাম। অনেক দূরে কুকুর ডাকছিল। হঠাৎ মর্গের দিকে চোখ যেতেই চমকে উঠলাম। ভালো করে লোকটাকে দেখাও গেল না। চোখের পলকে অদৃশ্য হয়ে গেল কলাঝোপের আড়ালে। চোখের ভুল? লাশকাটা ঘরটা অবশ্য বেশ দূরে। চারতলা সরকারি কোয়ার্টারের জানালার পাশ থেকে দেখছি। রাতজাগার ফলে হয়তো আমি চোখে কিছুটা ঝাপসা দেখছি। বছর খানেক ধরে ইনসমনিয়ায় ভুগছি। রাতে ভালো ঘুমও হয় না। বই পড়ে, মুভি দেখে, ঘরে পায়চারী…

Read More