এ ড্রাগ এডিক্ট’স জার্নি টু নিউ লাইফ

বেইজিং: ২৯ বছর বয়সী ওয়াং কিং (ছদ্মনাম) স্ত্রী-সন্তান এবং বাড়ি-গাড়ি নিয়ে একটি সুন্দর জীবনই যাপন করতে পারতেন। কিন্তু কয়েক বছর আগে কেটামিন নামক এক কেমিকেল ড্রাগ নেয়া শুরু করার পর থেকে সে সবই হারায়। আমরা যেদিন তার সাথে সাক্ষাৎ করি ততদিনে তিনি চুংকিং পুনর্বাসন কেন্দ্রে এক বছর পার করে দিয়েছে। তিনি লোককে নেশা থেকে দূরে থাকতে সাবধান করে দেয়ার জন্য তার গল্পটি আমাদের সাথে বলতে চান। অন্যদের চোখে তিনি সফলই ছিলেন। ওয়াংকে ঠিক নেশাখোরের মতো দেখায় না। চকচকে চোখ এবং ভাঙ্গা চোয়াল নিয়ে তাকে খুব শক্তই মনে হয়। গালে সবসময়…

Read More

কিং খানের অভাব মেটাতে ছাগল ‘শাহরুখ’কে নিলেন জানকি

ভালবাসার গল্প

মুম্বাই: পরিচালক জানাকি বিশ্বনাথন চেয়েছিলেন তার আগামী ছবিতে অভিনয় করুন শাহরুখ খান, কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি। তাতে দমে যাননি জানাকি। শাহরুখকে তিনি অভিনয় করালেন তার আগামি ছবিতে। তবে ফারাক শুধু একটাই সেটা মানুষ কিং খান নন, এমন এক ছাগল যার নাম শাহরুখ খান। সেই ছাগল শাহরুখ খানে ভর করেই বক্স অফিস মাতাতে চান জানাকি বিশ্বনাথন। এমন এক কাণ্ড ঘটিয়ে রাতারাতি খবরের শিরোনামে জানাকি বিশ্বনাথন। শাহরুখ খানকে নিজের ছবিতে অভিনয় করাতে না পারায় অন্য এক পন্থা অবলম্বন করেন পরিচালক। অনেক খোঁজ খবর করে মহারাষ্ট্র-কর্নাটক সীমান্তের বিদার নামের এক গ্রাম থেকে জানাকি…

Read More

ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি রয়েছে আমাদের অন্ধ বিশ্বাস! (প্রমান)

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ "বহগাত শিং" বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ "বহগাত শিং" তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়। চলুন ফিরে যাই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)। ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী সর্ব-প্রথম উঠাণ আল্লামা আজাদ সুবহান। এই অপরাধের ১৯২০ সালে আল্লামা আজাদ সুবহানকে মহাত্না গান্ধীর সাথে কারাবরণও কারতে হয়। শুধু যে আল্লামা আজাদ সুবহান, ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের সাথে যুক্ত ছিলেন তাও নয়। সেই সংগ্রামে আল্লামা আজাদ সুবহান সাথে ছিলেন আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ আরও অনেক আলেম-ওলামা। তারা সংগ্রাম করতে গিয়ে দিনের পর দিন সহ্য করেছেণ জেল-জুলুম-অত্যাচার, কিন্তু তারা পিছ পা হননি। তারা ছিলেন অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে আপসহীন। "Maulana Hasrat Mohani (1875–1951) was a romantic poet of Urdu language, journalist, politician, parliamentarian and a fearless freedom fighter of Indo-Pak Sub-continent. " অথচ আমাদের এই বর্তমান সমাজ এক প্রকার তাদের ভুলেই গিয়েছে। একশ জনের মধ্যে হাতেগোনা দুই-একজন তাদের নাম জানে কিনা সন্দেহ। ছোট বেলায় তিতুমিরের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস শুধুমাত্র পাঠ্যবইতেই পড়েছি। তাই তিতুমিরের সম্পর্কে আমাদের কিছুটা জ্ঞ্যান থাকলেও নেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান সকল আলেম-ওলামা-দের সম্পর্কে বিন্দু পরিমান জ্ঞ্যান। ভাবতে অবাক লাগে আমরা মুসলিম হয়েও কখনও জানিনি আমাদের নিজেদের গৌরবময় সকল ইতিহাসের কথা। জানিনি বাকশাল ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুসলিম মনিষীদের আপসহীন লড়াই। এবার আমি আমার মুল আলোচনায় ফিরে আসি, কিভাবে আমরা ভারতীয় মিডিয়া বা ফিল্ম এর মাধ্যমে প্রভাবিত হচ্ছি। প্রথমেই একটি প্রশ্ন করি ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের http://upload.wikimedia.org/wikipedia/en/thumb/d/d2/Bhagatsinghlegend.jpg/220px-Bhagatsinghlegend.jpgএকজন বীরের নাম বলুনতো? হয়ত অনেকেই বলতে পারবেন না আবার কেও কেও বলতে পারবেন। কিন্তু এক পক্ষ আছে যারা বলবে "বহগাত শিং", আমার ক্ষোভ বা কষ্ট শুধুই তাদের নিয়ে, তারাই স্পষ্ট ভাবে বিভ্রান্ত এবং এক প্রকার নির্বোধ মানুষ। কারন ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামে তেমন কোন বড় ভুমিকায় যে বহগাত শিং ছিলেন তা কিন্তু নয়। অনেক মুসলিম মনিষীই সে দিনের সেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের মুখ্য ভুমিকা পালন করেও আজ তারা আমাদের কাছে বড়ই অপরিচিত। অথচ ঠিকি জেনে নিয়েছিলাম বহগাত শিং-এর কথা। বহগাত শিং-কে আমরা কোথা থেকে চিনলাম? বহগাত শিং-এর ইতিহাস আমরা কি করে জানলাম? স্পষ্ট উত্তর ভারতীয় একটি চলচিত্র "বহগাত শিং"-এর মাধ্যমে । যদি আমার এই উত্তরের সাথে আপনি একমত হোন, তবে স্পষ্টভাবে বলা যেতে পারে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম থেকে সেই কিছু বিভ্রান্তি এবং নির্বোধ মানুষ আজ ইতিহাসও শিক্ষা নেয় । তবে যারা ইতিহাস পড়ে "বহগাত শিং" এর ইতিহাস জেনেছে তাদের নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। এটি একটি উদাহারন মাত্র এর বেশি কিছু নয়। উপরের আলোচনা থেকে শুধু এতটুকুই আমি বুঝাতে চেয়েছি যে আজ আমরা বা আমাদের একটা শ্রেনী ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি এতটাই বেশি আসক্ত যে, তাদের ফিল্ম থেকে আমরা শিক্ষা খোঝার চেস্টা করি। আপনি কতজন এমন ব্যাক্তি দেখেছেন যারা "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে ইতিহাসের সাথে মিলিয়ে দেখার জন্য বই কিংবা অনলাইন ঘাটা-ঘাটি করেছে? হয়ত উত্তর হবে একজনও নয় । আবার যদি প্রশ্ন হয় "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে কতজন "বহগাত শিং"-কে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের অন্যতম প্রধাণ হিসাবে মেনে নিয়েছে? হয়ত উত্তরটা হবে খুব সহজঃ প্রায় সবাই...। বা ১০০ জনে ৯০ জন। তাহলে কি এই আলোচনা থেক এতটুকু স্পষ্ট নয় যে আজ আমারা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম ধারায় ভয়াবহ ভাবে আক্রান্ত? আজ আমরা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম এর মধ্যে শিক্ষা খুঁজে বেরাই । এটাই তাহলে প্রমান হচ্ছে না যে আমার আজ ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম কে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করতে শিখেছি, তাই নয় কি? যারা শুধুমাত্র আনন্দ বা বিনোদনের জন্য ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম দেখেন তাদের ব্যাপারেও বিশেষ কিছু বলবার নেই। কিন্তু যারা এ থেকে শিক্ষা নিয়ে বা ইতিহাস জানেন তাদের জন্যই আমার এই লিখা। ভাবতে অবাক লাগে আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া বা লেখক তাদের লেখায় সেই "বহগাত শিং" এর বর্ননা স্থান পেলেও, পাইনি ব্রিটিশ স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান আল্লামা আজাদ সুবহান, আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ অন্যান্ন মুসলিম মনিশিদের কথা। আরও হাসি পায় তাদের কিছু লিখা পড়ে, যেখানে "বহগাত শিং" এর বর্ননা হুবুহু সিনামার মত করে দিয়েছেন। আসলে তারাও ইতিহাসের "ই" জানেন না তারাও ভারতিয় সিনামার থেকে ইতিহাশ জেনে দু-একটা কলাম লিখেন আর কি। সর্ব শেষে বলব "বহগাত শিং" একজন বীর ছিলেন কিন্তু এই আলোচনায় তার কথা শুধুমাত্র উধাহারন স্বরূপ নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের একজন বীর ছিলেন কিন্তু মুখ্য কোন ভুমিকায় ছিলেন না। এ আলোচনায় এটাই ফুটিয়ে তুলার চেস্টা করা হয়ছে যে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম আজ আমাদের (বা আমাদের একটা অংশকে) এমন ভাবে নিয়ন্ত্রন করছে যে আমাদের ইতিহাস শিক্ষা দিতে পারে। আমাদের কিছু মানুষকে তারা অন্ধ করে ফেলতে পেরেছে। একজন সাধারন যুদ্ধা কে ইতিহাস বদলে প্রধানের কাঠগড়ায় দাড় করাতে পারে। এটা কি আমাদের জন্য ভয়ংকর কোন পুর্ভাবাস নয়? এটা কি আমাদের জন্য খুব শিঘ্রই অন্ধ হয়ে যাওয়ার ইংগিত নয়?

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ “বহগাত শিং” বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ   “বহগাত শিং” তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়।  চলুন ফিরে যাই  ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)।  ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী…

Read More

আজ মেনেই নিতে হচ্ছে যে অনলাইন বিশ্বে একটা পক্ষ হেরে গিয়েছে। (কিছু প্রস্ন)

কিছু প্র,স্ন প্রা,,য় মনে জাগে কিন্তু ,,, কিছু প্রস্ন প্রা,য় মনে জাগে কি,ন্তু উ,,,খুজে পাই,,না। প্রস্নগুলা লিখার আগে কিছু কথা বলেনি,, জানি, এই লিখাটা পড়ে অনেকেই আমাকে বলবেন আমি শাগু কিংবা ভারতের দালালি করছি ব,লে, মন্তব্য করবেন। কিন্তু এই লিn,খাটা তে আমি কারও পক্ষেই লিখব ,না বরং কিছু জরিপ এর ফল এখানে দিব। বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষই কম বেmচায়। এই যুদ্ধাপরাধি নিয়েm অনেক,,তর্ক-বিতর্ক হয়েগেছে। এনিয়ে আর কোন কথাও নয়, মুল বিষয়ে চলে আশা যাক। মুল বিষয় হচ্ছে ,এই দুই পক্ষেরই দাবী তাদের পক্ষে দেশের সব মানুশ বা বে,র, ভাগই তাদের পক্ষে। তাই আমি জর গলায় আর বলব না কার বা কাদের দলে বেশি, মানুষ তার চেয়ে বরং অনলাইনের ভিবিন্ন এক্টিভিটিmসের তুলনা ক, দেখে নেওয়া, যাক কার বা কাদের পক্ষে বেশি মানুষ। ,,আশি এই দুই মে,রুর দুই পক্ষের দুটি ফেসবুক ফ্যনপেজ এর তুলনা করি। প্রথম পক্ষ এদের প্রজন্ম চত্বর , এদের অফিশিয়াল ফ্যনপেজ "।। প্রজম্ম চত্বর - শাহবাগ ।।" ( httmp://www.facebook.com/www.projonmochottorsahbagjr ), এই পেজটি প্রায় ২মাস যাবৎ চলছে এবং দেশের প্রায় হাতেগোণা ৮০%-৮৯% মেডিয়া উনাদের পেজটির পরিচয় সাধারনের ,কাছে তুলে ধরেছে। শুরুতে এর 200,000+ লাইকার এবং 200,000+ অ্যাক্টিভ মেম্বার ছিল কিন্তু বর্তমানে পেজটির লাইক কমে 131,314 আছে ,এবং 121,775 অ্যাক্টিভ মেম্বার রয়েছে(131,314 likes · 121,775 talking about this)। অর্থাৎ খুব দ্রুত ,,মেম্বার এবং লাইকার হ্রাস পাচ্ছে। ,, কিন্তু অপরদিকে ",বাঁশে,র,কেল্লা , Basherk,থ্য এখানে চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরা হল।) , (বাংলাদেশের,,,মার মুল প্রশ্নে "তাহলে, কি দেশের বেশির ভাগ মানুষই শাগু, রাজাকার?" নাকি "নাকি ফেসবুক এর মালিক জুকার্বার্গও রাজা,কের,দল, নিয়ে মিথ্যা ফলাফল দেখাচ্ছে?" এবার আপনি হয়ত বা বলবেন অনালাইনের সাথে বাস্তব জগৎ এর কোন মিল নেই বা বাস্তব জগৎ -এ কোন মুল্য নেই। তাহলে আরেকটি, প্রশ্ন চলে,আসে ,র এই তর্ক,রুতেই কিন্তু ,বলা হয়েছিল এ,ই আন্দলন ত,রুন অ,ইন বলা,র দের, হচ্ছে যে অনলাইন বিশ্বে একটা পক্ষ সু-স্পষ্ট ,। আর শুধু শুধু এক পক্ষ হেরে হেরেগেছে বলে যদি আমাকে ,শাগু, রাজাকার, শিবির কিংবা অন্য কিছু বলেন তাহলে আমি দুঃখিত কারন আমি ফেসবুকের মালি,ক নই কিংবা জুকার্বার্গের সাথে আ,মার কোন কালে,র কোন সম্পর্ক নেই তাই আমিও চাইলেও এই ফলাফল পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। (আরও কিছু বড় বড় ফ্যাসবুক ফেনপেজ যারা এ,ই তর্কে-বিত,র্কে অং,শ গ্রহন করছে। ), ,, আর ,অপনি চাইলে আপনার ,জানা অন্নান তর্কে-বিতর্কে ,অংশ গ্রহন করা ,ফ্যাসবুক ফেনপেজ গুলার লিন্ক,, নাম এখানে দিতে পারেন পরবর্র্তিতে লিখার সময় কাজে আসবে। ,

কিছু প্রস্ন প্রায় মনে জাগে কিন্তু উত্তর খুজে পাইনা। প্রস্নগুলা লিখার আগে কিছু কথা বলেনি জানি, এই লিখাটা পড়ে অনেকেই আমাকে বলবেন আমি শাগু কিংবা ভারতের দালালি করছি বলে মন্তব্য করবেন। কিন্তু এই লিখাটা তে আমি কারও পক্ষেই লিখব না বরং কিছু জরিপ এর ফল এখানে দিব। বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষই কম বেশি যুদ্ধাপরাধির বা রাজাকারের বিচার চায় আবার এই কথাটাও সত্য বেশির ভাগ মানুষই সকল যুদ্ধাপরাধি এবং সত্যিকার যুদ্ধাপরাধিদের বিচার চায়। এই  যুদ্ধাপরাধি নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক হয়েগেছে। এনিয়ে আর কোন কথাও নয়, মুল বিষয়ে চলে আশা যাক। মুল বিষয় হচ্ছে…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ লাশের অভিনেতা

চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার- মাঝে মাঝে খানিকটা কৃত্রিম আলোক। ঝিঁঝিঁ পোকার কৃত্রিম ডাক। আর কোন সাড়াশব্দ নেই- এমন একটা পরিবেশে অনেক দূর থেকে শোনা গেল -“লাইট – ক্যামেরা- অ্যাকশন”। আমি যেখানে শুয়ে আছি সেখানে শোয়ানো আছে আমার মত আরো তিনজন অভিনেতা। আমি সহ মোট অভিনেতা চারজন। এই হরর ফিল্মটার শুটিং হচ্ছে এফডিসিতে- চার নম্বর ফ্লোরে। আমি নতুন অভিনেতা। এর আগে মাত্র একটা হরর ফিল্মে অভিনয় করেছি মাত্র- তাও একটা লাশের ভুমিকায় মিনিট খানেক এর অভিনয়। আমি কোন কাজ ও পাচ্ছিলাম না মনের মত। আমি এর আগের অভিনয়ের জন্য বেশ ভাল একটা…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-শেষ পর্ব

রিয়ান কি তবে অশরীরী কিছু একটা??আর কিছু ভাবতে পারলাম না ঠান্ডার মধ্যে ভয়ে শরীর আরো ঠান্ডা হয়ে যেতে লাগলো। কোন মতে কাপতে কাপতে বাড়িতে ঢুকলাম। অনেকদিন পর বাড়িতে এসেছি;চাচা-ফুপু ও ভাইবোন গুলোর সাথে ঠিকমত কথা বলতে পারলাম না।সারাক্ষণ এক ধরনের অস্বস্তি লেগেই থাকলো।অনেক কষ্টে বাবাকে বুঝিয়ে পরদিন ঢাকার পথে রওনা হলাম। বিকালে ঢাকার বাসায় ঢুকলাম আমি একা।সারাদিন জার্নি করে এসেছি তাই বিকালে আর কোথাও গেলাম না। বাসায় শুয়ে বসে কাটিয়ে দিলাম। রিয়ানের আম্মাকেও ফোন দিলাম না কারণ জানি রিয়ানকে পাওয়া যায়নি। সন্ধার পর অস্বস্তি কাটাতে টিভি দেখতে বসলাম। এবার খুব…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-পর্ব-১

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ আমার বন্ধু রিয়ান-পর্ব-১

রিয়ানকে দুদিন ধরে পাওয়া যাচ্ছে না। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এই প্রথম রিয়ান আমাকে না জানিয়ে কোথায় যে ডুব মেরেছে বুঝতে পারছি না। সেবার বাড়ি থেকে পালিয়ে ও যে বান্দরবান গিয়েছিলো তা একমাত্র আমিই জানতাম।আমাদের ক্লাসমেট শান্তা আর সজীবের রিলেশনের ব্যাপারটা ওদের বাসায় জানিয়ে একটা ঝামেলার সৃষ্টি করেছিলো রিয়ান,সেটাও একমাত্র আমিই জানতাম।আর সেই রিয়ান দুদিন ধরে কাউকে কিছু না জানিয়ে কোথায় যে গেছে আল্লাহ মালুম। রাগ লাগছে আমার আবার সাথে সাথে দুশ্চিন্তাও হচ্ছে ওর জন্য।কোন ঝামেলায় পড়ে নাই তো ও।আর যদি কোথাও যেয়েই থাকে তাহলে আমাকে বললো না কেন? কি এমন…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ কিছু ভুতুড়ে জাহাজের পরিচিতি

কিছু ভুতুড়ে জাহাজের পরিচিতি

এলিজা বেটেল ১৮৫২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা রাজ্যের মেয়র এবং অন্যান্য সন্মানিত ব্যক্তির বিলাস ভ্রমণের জন্য তৈরি করা হয় এলিজা বেটেল। ১৮৫৮ সালে জাহাজটিতে আগুন লেগে যায়। ১০০ যাত্রীর মধ্যে ২৬ জনই মারা যায় ! সমুদ্রের ২৮ ফুট নিচে ডুবে যায় জাহাজটি। লোকমুখে শোনা যায়, পূর্ণিমার রাতে জাহাজটিকে পানির নিচ থেকে জ্বলন্ত অবস্থায় ভেসে উঠতে দেখা যায় ! ভেতর থেকে ভেসে আসে গানের শব্দ ! এমভি জোয়িতা এমভি জোয়িতা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে তৈরি বিলাসবহুল মোটরচালিত নৌযান। ওটার নকশা এমন ছিল যে চাইলেও ওটাকে ডোবানো সম্ভব নয়। ১৯৩১সালে রোনাল্ড ওয়েস্ট নামের…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – শেষ পর্ব

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – শেষ পর্ব

রুমে ফিরে দেখি মুখতার বাজার করে ফিরে এসেছে।আজ গরুর গোশত এনেছে দু কেজি । ইশতিয়াক থাকবে ভেবেছিল। আমাদের চা দিয়ে বাজারে গেল মুখতার। ইশতিয়াক চা খেতে খেতেই আদিত্যর ফোন পেল। ওরা আজ রাতে বান্দরবান যাচ্ছে। আদিত্য আরেক ছন্নছাড়া। ওর ফোন পেয়েই ব্যাগ গুছিয়ে নিল ইশতিয়াক । ভাঙতি টাকা ফেরত দিয়ে মুখতার বলল, আপনার বন্ধু স্যারে চইলা গেছেন সার? বললাম, হ্যাঁ। আপনি এখন চা খাইবেন ছার? না। এখন চা খাব না। আমি গফুর আসকারী বাড়িতে চা খেয়েছি সে টা আর মুখতারকে বললাম না। থাক তাইলে । বেহুদাই মাংস নষ্ট হইল। আপনার…

Read More

ভূত ও ভুতুড়ে রহস্যঃ শবসাধকের কাল্ট – ১ম পর্ব

ভূত ও ভুতুরে গল্পঃ শবসাধকের কাল্ট - ১ম পর্ব

জ্যোস্নার আবছা আলোয় দেখলাম মর্গের দরজা খুলে একটা লোক (নাকি শব?) বেরিয়ে এল। আশ্চর্য! কে লোকটা? এতরাতে কি করছিল মর্গে?এখন প্রায় শেষরাত। জানলার পাশে এসে দাঁড়িয়ে সিগারেট টানছিলাম। অনেক দূরে কুকুর ডাকছিল। হঠাৎ মর্গের দিকে চোখ যেতেই চমকে উঠলাম। ভালো করে লোকটাকে দেখাও গেল না। চোখের পলকে অদৃশ্য হয়ে গেল কলাঝোপের আড়ালে। চোখের ভুল? লাশকাটা ঘরটা অবশ্য বেশ দূরে। চারতলা সরকারি কোয়ার্টারের জানালার পাশ থেকে দেখছি। রাতজাগার ফলে হয়তো আমি চোখে কিছুটা ঝাপসা দেখছি। বছর খানেক ধরে ইনসমনিয়ায় ভুগছি। রাতে ভালো ঘুমও হয় না। বই পড়ে, মুভি দেখে, ঘরে পায়চারী…

Read More