IT Institute Overview, General Information, Courses & Digital Bangladesh

BLACK-iz-IT-Institute-

Institute Overview | General Information As mentioned earlier, BLACK iz IT Institute is a sister concern of BLACK iz Limited. And it is certified limited Company the Companies Act (Act XVIII) of 1994 and that the Company is limited. According to the memorandum : Primarily to promote the development and advancement of computer systems, IT Service (Outsourcing), Information and Communication Technology (ICT) and Software, IT Coaching Center and carry on, undertake and conduct related business and do all matters and things incidental there to. To encourage and assist in the…

Read More

তারা আর ধ্রুবর গল্প (একটা সত্য ঘটনা)। মেহেদি মেনাফা!

রাস্তাটা এবড়োখেবড়ো । রিকশাওয়ালা উল্কার বেগে রিকশা চালানোর প্রতিজ্ঞা নিয়েছে সম্ভবত । সাজ্জাদ ঝাঁকুনি খেতে খেতে ভাবছিল বাড়ি পৌঁছানোর আগে গায়ের হাড়গোড় আস্ত থাকলে হয় ! রাত বাজে আড়াইটা । এত রাতে রিকশার প্রতিটা ঝাঁকুনি যে পরিমান বিকট শব্দ তৈরি করছে তা আর কিছুক্ষন চলতে থাকলে গাঁয়ের লোকজন ঘুম ভেঙ্গে উঠে আসবে লাঠি সোটা নিয়ে । এক পাশে ছোট একটা খাল অন্য পাশে ধানী জমি । মাঝে শিমলতা ,সুপারি,নারকেল গাছ আর বুনো ঝোপঝাড়ে ছাওয়া কাঁচা পাকা রাস্তা । ঝিঁঝিঁ ডাকছে ক্লান্তিহীন । রিকশার টিমটিমে হ্যারিকেনের আলো আর সাজ্জাদের হাতে ধরা টর্চটার আলো নিশুতি রাতের আঁধার কাটানোর ব্যর্থ চেষ্টা করছে । রিকশাওয়ালা জোয়ান মরদ । গায়ে জোর আছে বেশ । খুব দ্রুত তালে প্যাডেলে পা চালাচ্ছে । একটু কেমন যেন । সরকার বাড়ির দক্ষিনে নাকুন্দপাড়া কমসে কম দশবার বলার পর তারপর রিকশাওয়ালা চুপচাপ মাথা হেলিয়ে রিকশায় ওঠার ইঙ্গিত করেছে । সরকারবাড়ির সামনে আসতেই একটা দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । কত দিন পর এই দৃশ্যটা দেখছে সে ! ছোটবেলায় একদিন বাবার হাত ধরে গভীর রাতে হাট থেকে ফেরার সময় ঠিক এই দৃশ্যটা দেখে সে থমকে দাড়িয়ে গিয়েছিল । । বিশাল দীঘির একূল ওকূল চোখে পড়েনা । শ্বেত পাথরে বাঁধানো ঘাট । মাঝদীঘিতে একরাশ শাপলা ফুটে আছে । শাপলাবন ঘিরে হাজার হাজার জোনাকের নাচের আসর । দীঘির অন্ধকার জলে ফোটা ফোটা জোনাক আলোর ছায়া । নিশুতি রাতের হিম বাতাসে তিরতির করে কাঁপছে দীঘির কালো জল । মনে হচ্ছে আকাশের সব নক্ষত্র জলের মায়ায় দীঘিতে নেমেছে । তন্ময় হয়ে তাকিয়েছিল সাজ্জাদ । ব্যাগটায় হাত বুলিয়ে তৃপ্তিতে চোখ মুদল ও । আজ চাঁদ উঠলে পরশু ঈদ । ছেলেটার জন্য সোনালি সুতোয় বোনা পাজামা পাঞ্জাবি আর আয়েশার জন্য শাড়ি আলতা চুড়ি । শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়স্বজনের জন্যেও অনেক কিছু কিনেছে । সারাদিনের ক্লান্তিতে গা ভেঙ্গে আসতে চাইছে ওর । । ঢাকা থেকে দিনাজপুর সহজ জার্নি নয় । একটা বেসরকারি ফার্মে চাকরি করে সাজ্জাদ । । দিনরাত গাধার খাটনি । বেতনও অত বেশি নয় । সাতপাঁচ ভাবছিল । গোরস্থান ঘেষে যাওয়ার সময় বাবা মায়ের কবরের বেড়াটা চোখে পড়ল ওর । একটু বিমর্ষ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । গতবছর মা একটা শাড়ি চেয়েছিল । সাদা শাড়ি । সাজ্জাদ সবার জন্য কেনাকাটা করেছিল সেবার । ওর শালা সম্বুন্ধী শ্বশুর শাশুড়ি সবার জন্য । শুধু মায়ের শাড়িটা কিনতে বেমালুম ভুলে গিয়েছিল ।সেই ঈদের দুদিন পরেই মা মারা গিয়েছিলেন । কাফনের সাদা কাপড়ে জড়ানো মায়ের পা ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিল সাজ্জাদ । একটু ঝিম ধরেছিল । রিকশার তীব্র ঝাকুনিতে সচকিত হলো সে। হঠাত্ খেয়াল হলো ওর একটু যেন বেশিই নীরব হয়ে গেছে আশপাশ । গা ছমছম করা নিস্তব্ধতা নেমেছে রাস্তা জুড়ে ! ঝিঁঝির ডাক থেমে গেছে । একটু গা শিরশির করে উঠল বিনা কারনে আর টর্চটা শক্ত হাতে আকড়ে ধরল সাজ্জাদ । কি ভেবে পিছন ফিরল ও । রিকশার হুডের ফাঁক দিয়ে ফেলে আসা রাস্তাটার দিকে তাকাল ও । চমকে উঠে চোখ বড় বড় হয়ে গেল সাজ্জাদের ! অন্ধকার রাস্তাটা ধরে পুরো শরীরে সাদা কাপড়ে জড়ানো একটা মানুষ প্রবল বেগে দৌড়ে আসছে ।সাদা কাপড় হাওয়ায় উড়ছে । অপার্থিব সেই দৃশ্য দেখে সাজ্জাদের গলা শুকিয়ে গেল । প্রচন্ড ভয় পেয়ে সামনে ফিরল ও । কাঁপা কাঁপা স্বরে একটু চেঁচিয়ে উঠল , ও ভাই একটু তাড়া তাড়ি চালান ! রিকশাওয়ালা নির্বিকার ।যেন শুনতেই পায়নি । পিছন রাস্তা থেকে কে যেন মায়াবী কন্ঠে ধীর স্বরে চিত্কার করে ডেকে উঠলো , 'খোকা ও খোকা আমার জন্য কিছু আনিসনি ? একটা সাদা শাড়ি ? গতবছরও আনলিনা .. সাজ্জাদ থরথর করে কেঁপে উঠলো ! এই কন্ঠ সে চেনে ! জন্ম থেকে শুনে এসেছে ! এ তার মায়ের কন্ঠ ! রিকশা প্যাডেলের ক্যাঁচকোঁচ শব্দ হচ্ছে অবিরাম ! "ও ভাই একটু শুনেন কে যেন আসতেছে একটু তাড়াতাড়ি চালান" ,সাজ্জাদ কম্পিত স্বরে রিকশাওয়ালাকে ডাক দেয় । রিকশাওয়ালা পিছন ফেরেনা । রিকশা ঝাঁকুনি খেতে খেতে চলেছে আগের মতই ! একটা নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটে উড়ে গেল । বুনো লেবুর গন্ধ ভেসে আসছে । আচমকা পিঠের উপর ঠান্ডা কিছুর স্পর্শ ! সাজ্জাদ শিঁরদাড়া সোজা করে স্থির হয়ে গেল ! কানের কাছ বেয়ে ঘামের ফোটা টপ টপ ঝরতে শুরু করেছে । ভয়ে আতংকে বোধশুদ্ধি লোপ পেয়ে গেল ওর । হিমশীতল স্পর্শটা ওঠানামা করছে ওর পিঠের উপর ,যেন কেউ আদর করে হাত বোলাচ্ছে ওর পিঠে । "ও খোকা মানিক আমার" , ওর মায়ের কাতর কন্ঠটা ফিসফিস করে বলছে , " আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা ,আমার জাদুর কপালে টিপ দিয়ে যা !খোকা আমার ,লক্ষী আমার , বাছা আমার এখনো খাসনি ? আমার সাথে চল মাছের মুড়ো রেঁধে খাওয়াব তোকে । কবরে শিয়াল বাসা বেঁধেছেরে আমি ঘুমাতে পারিনা বাছা । শাড়ি এনেছিস খোকা ? একটু দেখি ? ও খোকা .. তোর বাবার ও খুব কষ্ট হয় তোকে না দেখে । আয় খোকা একটা চুমু দিই তোর কপালে .. পিছ ফির .. খোকা .. ও খোকা .. আতংকে দিশেহারা সাজ্জাদ শক্ত করে টর্চটা আকড়ে থরথর কাঁপতে থাকে । ফিরবেনা ফিরবেনা করেও পিছ ফেরে ও। যেন কেউ জোর করে ওকে পিছন ফিরালো ! রিকশার হুডের ফাঁকে ঘোমটা ঢাকা একটা মাথা আবছা অন্ধকারে মুখ বাড়িয়ে রেখেছে । জ্ঞানহারাবার প্রাকমুহুর্তে কপালে একটা শীতল ঠোঁটের স্পর্শ টের পেল সাজ্জাদ ! নাকুন্দপাড়ার বাজারে একটা দোকান তখনো আধখোলা ছিল । দোকানি দোকান গুছিয়ে মাত্র ঘুমানোর পায়তারা করছিল । রিকশাওয়ালা করিম বিরক্ত হয়ে অজ্ঞান পেসেঞ্জারটাকে দোকানে নিয়ে এসেছে । সে কানে কম শুনে । পেসেঞ্জারটা খামাখা একটু আগে জোরেসোরে চিক্কুর পেড়ে রিকশা থেকে ফাল মেরে বেহুঁশ হয়ে গেছে । টর্চলাইট ভেঙ্গে হাতে কাঁচের টুকরো গেঁথে রক্তারক্তি কান্ড ! করিম বিরক্ত হয়ে গালি দেয় গোটা দশেক । মহামুসিবত ! - বিকেল চড়ুই

ধ্রুব খুব অবাক হয়ে মোবাইলের দিকে তাকালো। প্রায় এক বছর পর তারার নাম্বার থেকে কল। মোবাইলের স্ক্রীনে খুব সুন্দর করে লেখা- STAR is calling… এক বছর আগে ধ্রুবর সাথে তারার ব্রেক আপ হয়ে যায়। সব ঠিকঠাক, হঠাৎ এক বৃহস্পতি বার রাতে তারা জানালো, “আমি রিলেশনটা কনটিনিউ করতে পারবো না। আমি সিরিয়াস।” ধ্রুব আধো বিশ্বাস আধো অবিশ্বাসে দুলতে দুলতে বললো, “কেনো? কী হইছে? দুস্টামি বাদ দাও…” তারা খুব নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে উত্তর দিলো, “আমার আরো একজনকে ভাল লেগেগিয়েছে, তার সাথে রিলেশনও হয়েগিয়েছে। আমি সেটাই কনটিনিউ করতে চাই। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দেও…

Read More

আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি!

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত। প্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮ সালে আমার প্রযোজিত ও ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘খোঁজ দ্য সার্চ’ সিনেমায় রাহা একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সিনেমাটিতে আমি মূল নায়ক থাকলেও রাহার সাথে আমার উল্লেখযোগ্য কোনো দৃশ্য ছিল না। কেবল একটি গ্রুপ একশন দৃশ্য তিনি ছিলেন। ফলে তার সাথে আমার পরিচয় হওয়ার সুযোগ হয়নি। পরবর্তীতেও তার সাথে আমার দেখা বা সাক্ষাৎ হয়নি। এমতাবস্থায় রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে বা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি বা সত্যতা নেই। আমি মনে করি, আমার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে সুনাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য চলচ্চিত্রের একটি কুচক্রী মহল এ ধরণের অসত্য বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলচ্চিত্রকে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে আমার যে প্রচেষ্টা তা ব্যর্থ করার জন্য এ অপপ্রচার করা হচ্ছে। তারা চান না বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রপ্তানি ও সুনাম অর্জন করুক। আমি মনে করি, আমার প্রযোজিত ও অভিনীত ‘মোস্টওয়েলকাম’ সিনেমাটি ইংল্যান্ডের ৮টি সিনেমা হলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে একযোগে মুক্তি দেয়ায় কুচক্রী মহলটি ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার সুমাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তারা একজন মৃতের সাথে আমাকে জড়িয়ে জঘন্যতম কাজে লিপ্ত হয়েছে। তাদের এ ধরণের কার্যকলাপকে নিন্দা করার ভাষা আমা জানা নেই। ইত্যেমধ্যে একটি দৈনিকে রাহার পরিবার থেকেও নিশ্চিত করা হয়েছে, আমার সাথে তার কোনরূপ পরিচয় ছিল না। আমাকে জড়িয়ে যে রটনা তার কোনো ভিত্তি নেই। আমার স্ত্রী চিত্রনায়িকা বর্ষাও এ ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলেছে, রাহার সাথে আমার এবং বর্ষারও কোনো পরিচয় ছিল না। এমতাবস্থায় আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমার সাথে রাহাকে জড়িয়ে যে রটনা ও সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে বা হচ্ছে, তাতে সত্যতার লেমমাত্র নেই। আমি আমার ভক্ত ও সুভাকাঙ্খীদের অনুরোধ ও নিশ্চিত করতে চাই, রটনা এবং অসত্য সংবাদে যেন তারা বিভ্রান্ত না হন। ২০০৮ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে আজ পর্যন্ত আমার কোন স্ক্যান্ডেল নেই, অথচ একটি কুচক্রি মহল, যারা বাংলা চলচ্চিত্রের শত্রু তারা আমার এবং আমার স্ত্রী বর্ষার পারিবারিক একটি দ্বন্দ্বকে ইস্যু করে আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন নিউজ করে চলেছেন। আপনাদের বলছি, রাহা আমার প্রথম চলচ্চিত্র "খোঁজ-দ্যা সার্চ"-এ অভিনয় করেছিলেন, পরিচালক ইফেখার চৌধুরী মাধ্যমে সে এই চলচ্চিত্রে আসে। এবং এই সিনেমার পড়ে আমার সাথে রাহার কোন রূপ যোগাযোগ পর্যন্ত হয়নি। অথচ গত কাল থেকে মৃত রাহা, আমি এবং বর্ষাকে জড়িয়ে যে নিউজটি ছড়ানো হচ্ছে, তা পুরোটাই মিথ্যা। কালের কন্ঠ, প্রথম আলো সহ বিভিন্ন পত্রিকা থেকে ফোনে বর্ষাকে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করে রাহা সম্বন্ধে জানতে চাইলে, বর্ষার উক্তি "এটা একেবারে ভুল কথা"। কারণ বর্ষা ভালো করেই সত্যটা জানে এবং শুধু বর্ষা না, আমার সকল দর্শক শ্রোতারাও জানেন বর্ষা আমার একমাত্র নায়িকা এবং সকল ধরণের মিডিয়া প্রোগ্রাম এবং ফ্যামিলি প্রোগ্রামে শুধু মাত্র বর্ষাই আমার সঙ্গিনী। চলচ্চিত্র যখন একটু মাথা তুলে দাঁড়াতে শুরু করেছে, যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপস্থাপন হচ্ছে, ঠিক তখনই একটি কুচক্রিমহল এর পিছু নিয়েছে । আপনারা সবাই জানেন যে মোস্ট ওয়েলকাম ছবিটি এখন ইউ,কের আটটি সিনেওয়ার্ল্ডে প্রদর্শিত হচ্ছে। কেন এভাবে পিছিয়ে দেয়ার কু পরিকল্পনা? আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না এবং কোনো কুচক্রী মহলই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে না। এক্ষেত্রে আমি সকল সাংবাদিক ও দর্শকদের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। আমার চলার পথে আপনাদেরকে সাথী হিসেবে পেতে চাই। পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার অনুরধ রইলো ধন্যবাদন্তে এম এ জলিল অনন্ত প্রযোজক ও নায়ক মনসুন ফিল্মস

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত। প্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮…

Read More

আমি হাঁসতে হাঁসতে মারা যেতে প্রস্তুত আছি,.. (muhammad mehedi menafa)

► তোমাকে ভুলবার সবরকম চেষ্টাই আমি করছি। তাই তোমাকে নিয়ে লিখার সাহস করতে পারছিনা। যদি তোমার কথা লিখতে লিখতে আমার ভালবাসাটা আবার বেড়ে যায় আর সাথে সাথে কষ্টটাও। কিন্তু কেন জানি তোমাকে নিয়ে লিখতে আমার খুব ইচ্ছা করছে। তোমাকে নিয়ে লিখার সময়টা মনে হয় তুমি আমার পাশে আছো। এই ভাবনা আমাকে কিছুটা হলেও আনন্দ দিচ্ছে।   আমি হাঁসতে হাঁসতে মারা যেতে প্রস্তুত আছি যদি তুমি একবারের জন্য আমার ভালবাসার গভীরতা বুঝতে পারতে। কি প্রচন্ডভাবে যে আমি তোমাকে চাই তা যদি একবারের জন্য বুঝতে। কেন তুমি আমার সাথে এমন করলে?

Read More

ফেসবুক কে আকর্ষণীয় করতে আরও কিছু সিম্বল…

ASCII আর্টের সাথে হয়তো অনেকেরই পরিচয় আছে। তবে কতটুকু পরিচয় আছে তা সঠিক বলতে পারলাম না। অনেকেই হয়তো টুকিটাকি ASCII আর্ট দেখেছেন। আমি যে ASCII আর্টগুলো দেখেছি তাতে মোটামুটি আমি বিস্মিত হয়েছি এবং আমার ধারণা আপনারাও অনেকেই বিস্মিত হবেন। এই ASCII আর্টকে আমার কাছে একধরনের শিল্পই মনে হয়েছে। সাধারন আর্ট দেখে আমি কখনোই অতটা বিস্মিত হইনি! সবচেয়ে বিস্মিত হয়েছিলাম ASCII ক্যারেকটার দিয়ে আঁকা মোনালিসা অথবা আলাদ্দিনের ছবিটা দেখে। আরও অনেক ছবি দেখে আপনি অবশ্যই বিম্মিত হবেন। ওদের ন্যুড মডেলগুলো দেখলেও আপনি বিস্মিত হবেন। পরিচিত বিখ্যাত কার্টুন ক্যারেকটার গুলোরও ASCII আর্ট…

Read More

আপনার ফেসবুক প্রফাইলটি হোক আর একটু আকর্ষণীয়…

Faces: Group faces 1:  ٩(-̮̮̃-̃)۶  ٩(-̮̮̃•̃)۶  ٩(×̯×)۶   Group faces 2: ⊙▂⊙ .. ⊙0⊙ .. ⊙︿⊙ .. ⊙ω⊙ .. ⊙﹏⊙ .. ⊙△⊙   Group faces 3: ●▂● .. ●︿● .. ●ω● .. ●﹏● .. ●▽● .. ●△●   Face 1: ಠ_ಠ   Face 2: ಥ_ಥ   Face 3: ¯(°_o)/¯     Face 5: ◕ ‿ ◕   Face 6: m(><)m   Face 7: o(╥﹏╥)o   Face 8: //(ㄒoㄒ)//   Face 9: {{{(>_<)}}}   Face 10:   ☼_☼   Face 10:   ( ( (d[-.-]b) ) )   Princess Leia StarWars: @-_-@ .. @-.-@…

Read More