হেফাজতে ইসলামীর উপর অহেতুক রাগ দেখানোর কারন কি?

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

মুল লিখাটি এ.কে.এম. ওয়াহিদুজ্জামান স্যারের লিখা, আমি সকলের উদ্যেশ্যে ব্লগে শেয়ার করলাম। আমি যখন বলি, ভারতে হিন্দুদের হাতে মুসলমান হত্যার কারণে বাংলাদেশে নিরীহ হিন্দুদের ওপর আক্রমণ করবেন না, তখন ওরা আমাকে বলে ‘প্রগতিশীল’। আমি যখন বলি, মিয়ানমারে বৌদ্ধদের হাতে মুসলমান হত্যার কারণে বাংলাদেশে নিরীহ বৌদ্ধদের ওপর আক্রমণ করবেন না, তখন ওরা আমাকে বলে ‘মানবতাবাদী’। অথচ আমি যখন বলি জামায়াত-শিবির এবং হেফাজতে ইসলামীর ওপর আপনাদের রাগের কারণে কাকরাইল মসজিদের নিরীহ দাঁড়ি-টুপি ওয়ালা মুসলমানদের ওপর আক্রমণ করবেন না[১], তখন ওরা আমাকে বলে ‘রাজাকার’, ‘ছাগু’। [১] আমি এইখানটা তে একটু যোগ করতে চাই…

Read More

ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি রয়েছে আমাদের অন্ধ বিশ্বাস! (প্রমান)

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ "বহগাত শিং" বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ "বহগাত শিং" তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়। চলুন ফিরে যাই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)। ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী সর্ব-প্রথম উঠাণ আল্লামা আজাদ সুবহান। এই অপরাধের ১৯২০ সালে আল্লামা আজাদ সুবহানকে মহাত্না গান্ধীর সাথে কারাবরণও কারতে হয়। শুধু যে আল্লামা আজাদ সুবহান, ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের সাথে যুক্ত ছিলেন তাও নয়। সেই সংগ্রামে আল্লামা আজাদ সুবহান সাথে ছিলেন আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ আরও অনেক আলেম-ওলামা। তারা সংগ্রাম করতে গিয়ে দিনের পর দিন সহ্য করেছেণ জেল-জুলুম-অত্যাচার, কিন্তু তারা পিছ পা হননি। তারা ছিলেন অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে আপসহীন। "Maulana Hasrat Mohani (1875–1951) was a romantic poet of Urdu language, journalist, politician, parliamentarian and a fearless freedom fighter of Indo-Pak Sub-continent. " অথচ আমাদের এই বর্তমান সমাজ এক প্রকার তাদের ভুলেই গিয়েছে। একশ জনের মধ্যে হাতেগোনা দুই-একজন তাদের নাম জানে কিনা সন্দেহ। ছোট বেলায় তিতুমিরের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস শুধুমাত্র পাঠ্যবইতেই পড়েছি। তাই তিতুমিরের সম্পর্কে আমাদের কিছুটা জ্ঞ্যান থাকলেও নেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান সকল আলেম-ওলামা-দের সম্পর্কে বিন্দু পরিমান জ্ঞ্যান। ভাবতে অবাক লাগে আমরা মুসলিম হয়েও কখনও জানিনি আমাদের নিজেদের গৌরবময় সকল ইতিহাসের কথা। জানিনি বাকশাল ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুসলিম মনিষীদের আপসহীন লড়াই। এবার আমি আমার মুল আলোচনায় ফিরে আসি, কিভাবে আমরা ভারতীয় মিডিয়া বা ফিল্ম এর মাধ্যমে প্রভাবিত হচ্ছি। প্রথমেই একটি প্রশ্ন করি ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের http://upload.wikimedia.org/wikipedia/en/thumb/d/d2/Bhagatsinghlegend.jpg/220px-Bhagatsinghlegend.jpgএকজন বীরের নাম বলুনতো? হয়ত অনেকেই বলতে পারবেন না আবার কেও কেও বলতে পারবেন। কিন্তু এক পক্ষ আছে যারা বলবে "বহগাত শিং", আমার ক্ষোভ বা কষ্ট শুধুই তাদের নিয়ে, তারাই স্পষ্ট ভাবে বিভ্রান্ত এবং এক প্রকার নির্বোধ মানুষ। কারন ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামে তেমন কোন বড় ভুমিকায় যে বহগাত শিং ছিলেন তা কিন্তু নয়। অনেক মুসলিম মনিষীই সে দিনের সেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের মুখ্য ভুমিকা পালন করেও আজ তারা আমাদের কাছে বড়ই অপরিচিত। অথচ ঠিকি জেনে নিয়েছিলাম বহগাত শিং-এর কথা। বহগাত শিং-কে আমরা কোথা থেকে চিনলাম? বহগাত শিং-এর ইতিহাস আমরা কি করে জানলাম? স্পষ্ট উত্তর ভারতীয় একটি চলচিত্র "বহগাত শিং"-এর মাধ্যমে । যদি আমার এই উত্তরের সাথে আপনি একমত হোন, তবে স্পষ্টভাবে বলা যেতে পারে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম থেকে সেই কিছু বিভ্রান্তি এবং নির্বোধ মানুষ আজ ইতিহাসও শিক্ষা নেয় । তবে যারা ইতিহাস পড়ে "বহগাত শিং" এর ইতিহাস জেনেছে তাদের নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। এটি একটি উদাহারন মাত্র এর বেশি কিছু নয়। উপরের আলোচনা থেকে শুধু এতটুকুই আমি বুঝাতে চেয়েছি যে আজ আমরা বা আমাদের একটা শ্রেনী ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি এতটাই বেশি আসক্ত যে, তাদের ফিল্ম থেকে আমরা শিক্ষা খোঝার চেস্টা করি। আপনি কতজন এমন ব্যাক্তি দেখেছেন যারা "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে ইতিহাসের সাথে মিলিয়ে দেখার জন্য বই কিংবা অনলাইন ঘাটা-ঘাটি করেছে? হয়ত উত্তর হবে একজনও নয় । আবার যদি প্রশ্ন হয় "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে কতজন "বহগাত শিং"-কে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের অন্যতম প্রধাণ হিসাবে মেনে নিয়েছে? হয়ত উত্তরটা হবে খুব সহজঃ প্রায় সবাই...। বা ১০০ জনে ৯০ জন। তাহলে কি এই আলোচনা থেক এতটুকু স্পষ্ট নয় যে আজ আমারা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম ধারায় ভয়াবহ ভাবে আক্রান্ত? আজ আমরা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম এর মধ্যে শিক্ষা খুঁজে বেরাই । এটাই তাহলে প্রমান হচ্ছে না যে আমার আজ ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম কে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করতে শিখেছি, তাই নয় কি? যারা শুধুমাত্র আনন্দ বা বিনোদনের জন্য ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম দেখেন তাদের ব্যাপারেও বিশেষ কিছু বলবার নেই। কিন্তু যারা এ থেকে শিক্ষা নিয়ে বা ইতিহাস জানেন তাদের জন্যই আমার এই লিখা। ভাবতে অবাক লাগে আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া বা লেখক তাদের লেখায় সেই "বহগাত শিং" এর বর্ননা স্থান পেলেও, পাইনি ব্রিটিশ স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান আল্লামা আজাদ সুবহান, আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ অন্যান্ন মুসলিম মনিশিদের কথা। আরও হাসি পায় তাদের কিছু লিখা পড়ে, যেখানে "বহগাত শিং" এর বর্ননা হুবুহু সিনামার মত করে দিয়েছেন। আসলে তারাও ইতিহাসের "ই" জানেন না তারাও ভারতিয় সিনামার থেকে ইতিহাশ জেনে দু-একটা কলাম লিখেন আর কি। সর্ব শেষে বলব "বহগাত শিং" একজন বীর ছিলেন কিন্তু এই আলোচনায় তার কথা শুধুমাত্র উধাহারন স্বরূপ নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের একজন বীর ছিলেন কিন্তু মুখ্য কোন ভুমিকায় ছিলেন না। এ আলোচনায় এটাই ফুটিয়ে তুলার চেস্টা করা হয়ছে যে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম আজ আমাদের (বা আমাদের একটা অংশকে) এমন ভাবে নিয়ন্ত্রন করছে যে আমাদের ইতিহাস শিক্ষা দিতে পারে। আমাদের কিছু মানুষকে তারা অন্ধ করে ফেলতে পেরেছে। একজন সাধারন যুদ্ধা কে ইতিহাস বদলে প্রধানের কাঠগড়ায় দাড় করাতে পারে। এটা কি আমাদের জন্য ভয়ংকর কোন পুর্ভাবাস নয়? এটা কি আমাদের জন্য খুব শিঘ্রই অন্ধ হয়ে যাওয়ার ইংগিত নয়?

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ “বহগাত শিং” বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ   “বহগাত শিং” তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়।  চলুন ফিরে যাই  ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)।  ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী…

Read More

শত্রু ও মিরজাফররা সর্বদা পিছনে লেগেই থাকবে

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

শধু মঞ্চে না উঠতে না দিলেই কি ঐক্য ভেঙ্গে দেয়া হবে। হেফাজতের বিরোধিতা করতে হবে? বৃহত্তর সার্থে এটুকু কোরবাণী করা সম্ভব নয়? হুজর তো মহান ব্যক্তিত্ব ও উদার!! হুজুরের কাছে কি আমরা এ মহানুভবতা আসা করতে পারি না? আপনারা ধৈর্য ধারণ করুন। আল্লাহর ওয়াস্তে সব ভুলে যান। অপ প্রচার করবেন না!! আপনাদের অনুরোধ করছি আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন। অপপ্রচার করবেন না। আমরা বিভক্তি হলে লাভ শুধু শত্রূ দের। আমদের শুধু ক্ষতি!! বিভক্তি হলে হেফাজতের আন্দোলনে কষ্টার্যিত ফল ঘরে তূলবে বি, এন, পি জামাত। আর হেফাজমকে বলা হবে জামাতের অংশ। আর সকল…

Read More

আল্লাহ তা’আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে।

একদল মুমিন যখন এক হয় তখন কিছু মুনাফিক, সয়তান তাদের বিভক্ত করতে বরাবরের মতই ব্যার্থ চেস্টা চালিয়ে যায়। তারা চায় মুমিনদের সে জোট বা ঐক্য ভেংগে যাক, মুমিনরা যেন জোট বা ঐক্য গড়তে না পারে। এমন ঘটনা ইসলামে অনেক রয়েছে। যেহুতু আমি আলেম কিংবা এই ব্যপারে বিস্তর জ্ঞ্যান রাখিনা বা অজ্ঞ তাই কোন হাদিশ কিংবা ঐতিহাসিক প্রমান দিতে পারলাম না। তারপরও আমরা জানি হাদিশে আছে "একজন মুমিন/মুমিনাত যখন নামায পড়েন তখন সয়তান বিভিন্ন ভাবে তাকে ধোঁকা দেওার চেষ্টা করে জেন তার নামযে মনোযোগ বিনষ্ট হয় এবং নামায নষ্ট হয়। কারন নামাযে মনোযোগ নষ্ট হলে নামায বাতিল হয়ে যায়। " সেই ব্যাক্তি বা সেই মুমিনের নামায যেন পুর্নতা না পায় অর্থাৎ মুল বিষয় হচ্ছে সয়তান বরাবরের মতই চেস্টা চালিয়ে যায় মুমিন বা মুমিনরা যেন বরাবরের মতই পথ ভ্রস্ট হয় এবং তার মুল লক্ষ্যে না পৌছাতে পারে। ঠিক তেমনি ভাবে হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশের মুল উদ্দ্যেশ্য নস্ট করতে সয়তান ভিবিন্ন ভাবে বাধা সৃষ্টির পাশাপাশি অনেক ভাবে ভ্রান্ত করার চেস্টা চালিয়েছিল, চালাচ্ছে এবং চালাবে। আমার আজকের আলোচনা ঠিক এই বিষয়েই। কিছু মানুষরূপী সয়তান, কিছু সয়তান রুপি মিডিয়া যারা বরাবরের মতই ইসলাম বিদ্বেষী এবং নাস্তিকদের পক্ষ অবলম্বন করেছে, সেই সকল মিডিয়া আজ বড়য় হতাশ ।"হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশ" দেখে। তারা সমাবেশের পুর্বে এটা জামাতের, এটা রাজকারদের পক্ষের, এটা স্বাধীনতা বিরোধী দলের, ইত্যাদি, ইত্যাদি সংবাদ করে। কিন্তু তাজ্জব এক ব্যাপার হলেও সত্য এত ভিভ্রান্ত আর কুৎসা রটানোর পরও ক্ষমতাধর এবং বাম দের হাজার বাধা অতিক্রম করে শেষ পর্জন্ত সফল ভাবে শেষ হয় এবং ইতিহাস হয়ে যায় হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশ। যখন দেখে তারা এই সমাবেশে ৫০ লক্ষ মানুষের জমায়েত হয়েছে তখন তারা মানুষকে ভিভ্রান্ত করার চেস্টা আরও বারিয়ে দেয়। (সিএনএনের দাবী ঢাকাতে ৩০ লক্ষ কিন্তু সারাদেশের সমাবেত মোট মানুষের সংখ্যা ৫০ লক্ষ ছারাবে বলে আমার বিশ্বাস) কিন্তু দুক্ষজনক হলেও সত্য তারা এতটাই নির্বোধ যে এমন এমন বিষয় নিয়ে ভিভ্রান্ত করার চেস্টা করে যা একটা সুস্থ মস্তিস্কের শিশুরও বুঝতে কস্ট হবে না। এমন কিছু ভিভ্রান্তিকর তথ্যের মধ্যে একটি হচ্ছে "হিফাজতে ইসলামের মঞ্চে জায়গা হল না চরমোনাই পীরের" অথবা "চরমোনাই দের মধ্যে ক্ষোভ, মঞ্চে নাই চরমোনাই পীর" ইত্যাদি ইত্যাদি। অবাক হই সয়তান রুপি http://sphotos-e.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash3/s480x480/531995_512655548791986_1806968786_n.jpgএই মিডিয়ার কার্জকলাপ দেখে। সয়তান যেমন মুমিনের জোট কিংবা ঐক্য সহ্য করতে পারে না, তিলে তিলে ধবংশ হয়ে যায় ঠিক তেমনি ভাবে এই মিডিয়াগুলোর অবস্থা! বাস্তবতা (আমি যতটুকু জানি) চরমোনাই পীর সাহেব আসতে পারেননি ঢাকাতে, এসেছিলেন চরমোনাই পীর সাহেবের ভাই। উনার উপস্থিতির সাথে সাথেই তিন-চার জন খেদমতের সাথী উনাকে মঞ্চে বসার বযবস্থা করে দেওয়ার জন্য জায়গা খালি করে দিতে ছুটে আসে কিন্তু উনি নিজ থেকেই তাদের নিষেদ করেন এবং মঞ্চের সামনের দিকে কোন প্রকার অহংকার কিংবা নেতা ভাব না দেখিয়েই মাটিতে বসে পরেন। ইহাই হাক্কানি আলেম উলামাদের একটি অন্যতম মহান গুন, নেই কোন অহংকার নেই কোন ক্যামেরার সামনে আসার চেস্টা। এই মহান ব্যাক্তিদের সকলের উদ্যেশ্য এক এবং অভিন্ন। এখন এই দু দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মাঝে কোন দন্ধ বা কোন্দল নেই যে তাও আমাদের কাছে স্পস্ট। তাই আশা করি পথ ভ্রস্ট এবং নাস্তিকবাদি মিডিয়ার কথায় ভুলে যাবেন না বরং মনে রাখবেন এরা এই ইসলামের ঐক্য ভাংতে পারলেই সফল। আমি যতটুকু দেখেছি : ৬ এপ্রিলে একজন ব্যক্তি কেও এই ব্যপার নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখিনি। অথচ মিডিয়াদের চোখে মানুষের ক্ষোভ ঠিকি ধরা পরল, তাও আবার এমন সব মিডিয়াতেই ধরা পরল যাদের প্রথম পাতায় জায়গা হয়নি হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশের কথা। কি জঘন্য মিথ্যচার। ঘিন্যা রইল তোদের জন্য। চরমোনাই ও হেফজতে ইসলাম কে নিয়ে যারা বিভ্রান্তি ছরাচ্ছে , তাদের কথায় কান দিবেন না । কারন এই দু দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মাঝে কোন দন্ধ বা কোন্দল নেই । বরং যারা বিভ্রান্তি চরাচ্ছে তারা হেফাজতে ইসলামের ও কল্যাণ চায় না , চরমোনাইর ও কল্যাণ চায় না । বরং ঘোষণা করুন "ধর্মদ্রোহী নাস্তিকদের বিচারের দাবিতে আমরাই হেফাজতে ইসলাম এবং ইসলামী রাজনীতিতে আমরাই চরমোনাই।" আজ এটুকুই, ধাপে ধাপে এই সকল নাস্তিকবাদি মিডিয়াদের সব ভিভ্রান্তির কথা আমি লিখব ইনশাআল্লাহ্‌ তবে আপনিও আপনার মুল্যবান মতামত (কমেন্ট) দিতে ভুলবেন না যা আমাকে লখতে সাহস এবং অনু-প্রেরনা যোগাবে। (বানান এবং ভাষাগত সকল ভুল ক্ষমার সুন্দর দৃশটিতে দেখবেন। পাশাপাশি আমার ভুল গুল মন্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরুন। আপনার মতামত অবশ্যই জানাবেন।)

আল মুহাজির শাইখ “ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ”-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, “হেফাযতে ইসলাম”-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে “হেফাযতে ইসলাম”এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ “হেফাযতে ইসলামী”র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে’ বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা’আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর…

Read More

সয়তান রুপি মিডিয়ার ভয়ঙ্কর মিথ্যাচার। (চরমোনাই ও হেফজতেকে বিভ্রান্তি) (পর্ব-১)

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

একদল মুমিন যখন এক হয় তখন কিছু মুনাফিক, সয়তান তাদের বিভক্ত করতে বরাবরের মতই ব্যার্থ চেস্টা চালিয়ে যায়। তারা চায় মুমিনদের সে জোট বা ঐক্য ভেংগে যাক, মুমিনরা যেন জোট বা ঐক্য গড়তে না পারে। এমন ঘটনা ইসলামে অনেক রয়েছে। যেহুতু আমি আলেম কিংবা এই ব্যপারে বিস্তর জ্ঞ্যান রাখিনা বা অজ্ঞ তাই কোন হাদিশ কিংবা  ঐতিহাসিক প্রমান দিতে পারলাম না। তারপরও আমরা জানি হাদিশে আছে “একজন মুমিন/মুমিনাত যখন নামায পড়েন তখন সয়তান বিভিন্ন ভাবে তাকে ধোঁকা দেওার চেষ্টা করে জেন তার নামযে মনোযোগ বিনষ্ট হয় এবং নামায নষ্ট হয়। কারন…

Read More

#

#

Read More

আজ মেনেই নিতে হচ্ছে যে অনলাইন বিশ্বে একটা পক্ষ হেরে গিয়েছে। (কিছু প্রস্ন)

কিছু প্র,স্ন প্রা,,য় মনে জাগে কিন্তু ,,, কিছু প্রস্ন প্রা,য় মনে জাগে কি,ন্তু উ,,,খুজে পাই,,না। প্রস্নগুলা লিখার আগে কিছু কথা বলেনি,, জানি, এই লিখাটা পড়ে অনেকেই আমাকে বলবেন আমি শাগু কিংবা ভারতের দালালি করছি ব,লে, মন্তব্য করবেন। কিন্তু এই লিn,খাটা তে আমি কারও পক্ষেই লিখব ,না বরং কিছু জরিপ এর ফল এখানে দিব। বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষই কম বেmচায়। এই যুদ্ধাপরাধি নিয়েm অনেক,,তর্ক-বিতর্ক হয়েগেছে। এনিয়ে আর কোন কথাও নয়, মুল বিষয়ে চলে আশা যাক। মুল বিষয় হচ্ছে ,এই দুই পক্ষেরই দাবী তাদের পক্ষে দেশের সব মানুশ বা বে,র, ভাগই তাদের পক্ষে। তাই আমি জর গলায় আর বলব না কার বা কাদের দলে বেশি, মানুষ তার চেয়ে বরং অনলাইনের ভিবিন্ন এক্টিভিটিmসের তুলনা ক, দেখে নেওয়া, যাক কার বা কাদের পক্ষে বেশি মানুষ। ,,আশি এই দুই মে,রুর দুই পক্ষের দুটি ফেসবুক ফ্যনপেজ এর তুলনা করি। প্রথম পক্ষ এদের প্রজন্ম চত্বর , এদের অফিশিয়াল ফ্যনপেজ "।। প্রজম্ম চত্বর - শাহবাগ ।।" ( httmp://www.facebook.com/www.projonmochottorsahbagjr ), এই পেজটি প্রায় ২মাস যাবৎ চলছে এবং দেশের প্রায় হাতেগোণা ৮০%-৮৯% মেডিয়া উনাদের পেজটির পরিচয় সাধারনের ,কাছে তুলে ধরেছে। শুরুতে এর 200,000+ লাইকার এবং 200,000+ অ্যাক্টিভ মেম্বার ছিল কিন্তু বর্তমানে পেজটির লাইক কমে 131,314 আছে ,এবং 121,775 অ্যাক্টিভ মেম্বার রয়েছে(131,314 likes · 121,775 talking about this)। অর্থাৎ খুব দ্রুত ,,মেম্বার এবং লাইকার হ্রাস পাচ্ছে। ,, কিন্তু অপরদিকে ",বাঁশে,র,কেল্লা , Basherk,থ্য এখানে চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরা হল।) , (বাংলাদেশের,,,মার মুল প্রশ্নে "তাহলে, কি দেশের বেশির ভাগ মানুষই শাগু, রাজাকার?" নাকি "নাকি ফেসবুক এর মালিক জুকার্বার্গও রাজা,কের,দল, নিয়ে মিথ্যা ফলাফল দেখাচ্ছে?" এবার আপনি হয়ত বা বলবেন অনালাইনের সাথে বাস্তব জগৎ এর কোন মিল নেই বা বাস্তব জগৎ -এ কোন মুল্য নেই। তাহলে আরেকটি, প্রশ্ন চলে,আসে ,র এই তর্ক,রুতেই কিন্তু ,বলা হয়েছিল এ,ই আন্দলন ত,রুন অ,ইন বলা,র দের, হচ্ছে যে অনলাইন বিশ্বে একটা পক্ষ সু-স্পষ্ট ,। আর শুধু শুধু এক পক্ষ হেরে হেরেগেছে বলে যদি আমাকে ,শাগু, রাজাকার, শিবির কিংবা অন্য কিছু বলেন তাহলে আমি দুঃখিত কারন আমি ফেসবুকের মালি,ক নই কিংবা জুকার্বার্গের সাথে আ,মার কোন কালে,র কোন সম্পর্ক নেই তাই আমিও চাইলেও এই ফলাফল পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। (আরও কিছু বড় বড় ফ্যাসবুক ফেনপেজ যারা এ,ই তর্কে-বিত,র্কে অং,শ গ্রহন করছে। ), ,, আর ,অপনি চাইলে আপনার ,জানা অন্নান তর্কে-বিতর্কে ,অংশ গ্রহন করা ,ফ্যাসবুক ফেনপেজ গুলার লিন্ক,, নাম এখানে দিতে পারেন পরবর্র্তিতে লিখার সময় কাজে আসবে। ,

কিছু প্রস্ন প্রায় মনে জাগে কিন্তু উত্তর খুজে পাইনা। প্রস্নগুলা লিখার আগে কিছু কথা বলেনি জানি, এই লিখাটা পড়ে অনেকেই আমাকে বলবেন আমি শাগু কিংবা ভারতের দালালি করছি বলে মন্তব্য করবেন। কিন্তু এই লিখাটা তে আমি কারও পক্ষেই লিখব না বরং কিছু জরিপ এর ফল এখানে দিব। বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষই কম বেশি যুদ্ধাপরাধির বা রাজাকারের বিচার চায় আবার এই কথাটাও সত্য বেশির ভাগ মানুষই সকল যুদ্ধাপরাধি এবং সত্যিকার যুদ্ধাপরাধিদের বিচার চায়। এই  যুদ্ধাপরাধি নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক হয়েগেছে। এনিয়ে আর কোন কথাও নয়, মুল বিষয়ে চলে আশা যাক। মুল বিষয় হচ্ছে…

Read More

হে মন! তুমি কাকে চাও? লায়লা নাকি মাওলা? !!

হে মন! তুমি কাকে চাও? লায়লা নাকি মাওলা? কেন তুমি মাওলাকে ফেলে লায়লায় পিছে ছুটছ? লায়লার সৌন্দর্যের জন্য, রূপের জন্য? কিন্তু যিনি এই রূপের কারিগর তাকে ভুলে তুমি ছুটছ এই মেকী রূপের পিছনে, মাওলার স্থানে লায়লাকে তুমি জায়গা দিলে তুমি তোমার … মনে? কিন্তু…… এই রূপ কয়দিন থাকবে, কয়দিনই বা থাকবে লায়লার মিষ্টি-মধুর কথা? এক যুগ,দুই যুগ নাকি শত শত বছর????? এক কবি কত সুন্দরই না বলেছেন- ” প্রিয়তমা জ্ঞানে যারে, করেছ নাদানী কোমর বাঁকিয়া আজ তিনি এক নানী। সুদর্শন রতন সেই চন্দ্র মুখ খানা ঐ যে চাহিয়া দেখ তিনি…

Read More

খলীফা মনছুর বললেনঃ হ্যাঁ, এই ফকীহর বক্তব্যই সঠিক

মূসা বিন ঈসা হাশেমী তার স্ত্রীকে খুব ভালবাসতেন। একদিন কথার ছলে হঠাৎ বলে ফেললেনঃ তুমি যদি চাঁদের চেয়ে বেশী সুন্দর না হও তবে তোমাকে তিন তালাক। বিবি একথা শুনে স্বামীর সাথে পর্দা করা শুরু করলেন। আর সবার কাছে বলতে লাগলেন আমার তালাক হয়ে গেছে। স্ব… ামীর জন্য ব্যাপারটি কিয়ামতের মতো মন হলো। ইবনুল আরাবীকে তিনি ঘটনাটি খুলে বললেন, ইবনুল আরাবী সকাল বেলা ঘটনাটি খলীফা মনছুরকে জানিয়ে দিলেন। খলীফা মনছুর সকল ফকীহ উলামাদের দরবারে ডেকে মাসয়ালাটি জিজ্ঞাসা করলেন। শুধুমাত্র একজন ফকীহ ছাড়া সকলে একমত হলেন যে, তালাক হয়ে গেছে। একমাত্র ভিন্ন…

Read More

হযরত উম্মে কুলসুম (রাঃ) অত্যন্ত লজ্জিত হলেন এবং আল্লাহ তা’আলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করলেন!!

শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর চেতনার বাতিঘর হয়ে আলো ছড়িয়েছে অনেক দূর। গণমাধ্যমের পাদপ্রদীপে দেদীপ্যমান তাদের কর্মকাণ্ড। একটানা সতেরো দিন বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের পর সাময়িক বিরতি। তারপর আবার সেখানে ফেরা নতুন প্রজন্মের। তবে এ সময়কালে তাদের অর্জন অবশ্যই বিশ্লেষণের দাবি রাখে। এই পুরো সময় যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবি এবং ইসলাম ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে উত্তাল ছিল প্রজন্ম চত্বর। সাফল্যও পেয়েছে তারা। তাদের দাবির মুখে সরকার যুদ্ধাপরাধ বিচার-সংক্রান্ত আইনে পরিবর্তন এনেছে। তবে দ্বিতীয় দাবিটি এখনো সরকারের বিচেনাধীন। এ নিয়ে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য দিয়ে চলেছেন। রোববার সংসদে মহাজোট এমপিরা বলেছেন, সরকার ধর্মভিত্তিক দল নিষিদ্ধ করবে না। কেবল জামায়াতকে নিষিদ্ধ করবে। তবে এরই মধ্যে পরিস্থিতি মোড় নেয় ইসলাম ধর্ম অবমাননার প্রশ্নে। প্রজন্ম চত্বরে সমবেত অনেকে সরাসরি ইসলাম ধর্মের অবমাননা করছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এ অভিযোগের জের ধরে শুক্রবার দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ করেন মুসল্লিরা। এই বিক্ষোভের সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত চারজনের প্রাণহানি ঘটে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, যুদ্ধাপরাধের বিচার চাওয়ার নামে ইসলাম ধর্মের অবমাননা করা হচ্ছে। এ অভিযোগে রাজপথে নেমে তারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। প্রয়োজনে আরো বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা। আন্দোলনকারীরা বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার সঙ্গে ইসলাম ধর্মের বিরোধিতার কোনো কারণ নেই, সুযোগও নেই। আমরাও মনে করি, এ দেশের মানুষ যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে। কিন্তু কোনোভাবেই কোনো ধর্মকে আক্রমণের পক্ষে নয়।

আমিরুল মু’মিনীন হযরত আলী (রাঃ) এর কন্যা হযরত উম্মে কুলসুম (রাঃ) জানতে পারলেন, বায়তুল মালে অত্যন্ত মূল্যবান ও সুন্দর একটি হার রয়েছে। তিনি বায়তুল মালের রক্ষী হযরত আলী ইবনে রাফে (রাঃ) এর কাছে উপস্থিত হয়ে বললেন, আমি শুনেছি, বায়তুল মালে অত্… যন্ত মূল্যবান ও সুন্দর একটি হার আছে। আপনি কি আমাকে ঐ সুন্দর হারটি শুধু ঈদের দিনে ব্যবহার করতে ধার দিবেন! ঈদের পরের দিন আবার আমি তা ফিরিয়ে দেন। বায়তুল মালের রক্ষী মূল্যবান হারটি হযরত উম্মে কুলসুম (রাঃ) কে দিয়ে দিলেন। ঈদের দিন হযরত উম্মে কুলসুম (রাঃ) হারটি পরলেন। হযরত…

Read More