মা দিবস উপলক্ষ্যে অনেক পুরাতন একটি গল্প সবার জন্য!

এক ছেলে এক মেয়েকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতো। একদিন তার প্রেমিকা ভালোবাসার পরীক্ষা নিতে চাইলো। ছেলেটি জানালো, ঠিক আছে। সব পরীক্ষার জন্য আমি প্রস্তুত। মেয়েটি বললো, ‘তুমি যদি আমাকে সত্যিই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসো, যাও তাহলে, তোমার মায়ের হৃৎপিণ্ডটা নিয়ে এসো’। কথা শুনেই প্রেমে অন্ধ হয়ে থাকা ছেলেটি ছুটলো মায়ের কাছে। ভালোবাসার পরীক্ষায় পাস করার জন্য সে মরিয়া। যে কোনো মূল্যেই ভালোবাসা তার চাই। মায়ের কাছে গিয়ে জানালো সব কথা। মা বুঝলেন তার সন্তানটি কতো উদগ্রিব আর মরিয়া হয়ে আছে। মা সন্তানের এ অবস্থা দেখে হেসে তার হৃদপিন্ড কেটে সন্তানের হাতে তুলে দিয়ে বলেন, "যা বাবা তাড়াতাড়ি যা" । সন্তান সেই হৃৎপিণ্ড নিয়ে প্রেমিকার উদ্দেশ্যে দ্রুত রওনা হয়। দৌড়াতে গিয়ে পথে হোঁচট খেয়ে পড়ে যায়। তখন দু'হাতে ধরে থাকা হৃদপিন্ডটি চিৎকার করে বলে ওঠে ‘কিরে খোকা ব্যাথা পেয়েছিস?’ এর নামই হলো ‘মা’। পৃথিবীর সবচেয়ে নিঃস্বার্থ শব্দ। সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়, সবচেয়ে মধুর, সবচেয়ে আপন। উপরের এই গল্পটি চীনা পৌরনিকে একটি গল্প। মায়ের নিঃস্বার্থ একটি চিত্র হিসেবে এই গল্পটি প্রচলিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে।

এক ছেলে এক মেয়েকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতো। একদিন তার প্রেমিকা ভালোবাসার পরীক্ষা নিতে চাইলো। ছেলেটি জানালো, ঠিক আছে। সব পরীক্ষার জন্য আমি প্রস্তুত। মেয়েটি বললো, ‘তুমি যদি আমাকে সত্যিই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসো, যাও তাহলে, তোমার মায়ের হৃৎপিণ্ডটা নিয়ে এসো’। কথা শুনেই প্রেমে অন্ধ হয়ে থাকা ছেলেটি ছুটলো মায়ের কাছে। ভালোবাসার পরীক্ষায় পাস করার জন্য সে মরিয়া। যে কোনো মূল্যেই ভালোবাসা তার চাই। মায়ের কাছে গিয়ে জানালো সব কথা। মা বুঝলেন তার সন্তানটি কতো উদগ্রিব আর মরিয়া হয়ে আছে। মা সন্তানের এ অবস্থা দেখে হেসে তার হৃদপিন্ড কেটে সন্তানের হাতে তুলে…

Read More

স্বপ্ন কি ? মানুষ কেন স্বপ্ন দেখে ? স্বপ্ন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ইসলাম ধর্মে স্বপ্নের ব্যাখ্যা………

আসসালামু অলাইকুম, কেমন আছেন সবাই আমার আরো পোষ্ট আবারও রহস্য…!!! প্রানির জাতির উপর জিনের রহস্য জনক আচরন এবং জিন সম্পর্কে জানার জন্য তৈরি হচ্ছে জিন ম্যাপ………(জিন জাতি নয়,কোষের মদ্ধের জিন) ভীন্য গ্রহের প্রাণী এলিয়েন এদের সম্পর্কে আমরা কতটুকো জানি, আসুন জানি এলিয়েন কি?   স্বপ্ন কি ? মানুষ জীবনের ৩৩% সময় ঘুমিয়ে কাটায়। স্বপ্ন মানুষের ঘুমন্ত জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। নিদ্রিত অবস্থায় ইন্দ্রিয়গণ স্তিমিত হয় কিন্তু সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় হয় না। তাই নিদ্রাকালে নানারূপ কল্পনাশ্রয়ী চিন্তা ও দৃশ্য উদিত হয়। এই সব দৃশ্য দেখাকে একরকমের “স্বপ্ন দেখা বলা হয়। নিদ্রিত অবস্থায়…

Read More

ভীন্য গ্রহের প্রাণী এলিয়েন এদের সম্পর্কে আমরা কতটুকো জানি, আসুন জানি এলিয়েন কি?

আমার আরো পোষ্ট আবারও রহস্য…!!! প্রানির জাতির উপর জিনের রহস্য জনক আচরন এবং জিন সম্পর্কে জানার জন্য তৈরি হচ্ছে জিন ম্যাপ………(জিন জাতি নয়,কোষের মদ্ধের জিন) স্বপ্ন কি ? মানুষ কেন স্বপ্ন দেখে ? স্বপ্ন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ইসলাম ধর্মে স্বপ্নের ব্যাখ্যা………   এলিয়েন কি ? মহাবিশ্বের তুলনায় সৌরজগৎ কিছুই নয়, একেবারে বালির মতো। আর সে তুলনায় পৃথিবী তো অনেক ছোট। এই মহাকাশের অনেক কিছুই এখনও অনাবিষ্কৃত রয়ে গেছে। অধরা রয়ে গেছে মহাবিশ্বের অনেক রহস্যও। আমাদের জানার সীমাবদ্ধতায় হয়তো অচেনা রয়ে গেছে নানা বিস্ময়কর জগৎ। কতটা জানি আমরা? আরও কত…

Read More

আবারও রহস্য…!!! প্রানির জাতির উপর জিনের রহস্য জনক আচরন এবং জিন সম্পর্কে জানার জন্য তৈরি হচ্ছে জিন ম্যাপ………(জিন জাতি নয়,কোষের মদ্ধের জিন)

এক ছেলে এক মেয়েকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতো। একদিন তার প্রেমিকা ভালোবাসার পরীক্ষা নিতে চাইলো। ছেলেটি জানালো, ঠিক আছে। সব পরীক্ষার জন্য আমি প্রস্তুত। মেয়েটি বললো, ‘তুমি যদি আমাকে সত্যিই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসো, যাও তাহলে, তোমার মায়ের হৃৎপিণ্ডটা নিয়ে এসো’। কথা শুনেই প্রেমে অন্ধ হয়ে থাকা ছেলেটি ছুটলো মায়ের কাছে। ভালোবাসার পরীক্ষায় পাস করার জন্য সে মরিয়া। যে কোনো মূল্যেই ভালোবাসা তার চাই। মায়ের কাছে গিয়ে জানালো সব কথা। মা বুঝলেন তার সন্তানটি কতো উদগ্রিব আর মরিয়া হয়ে আছে। মা সন্তানের এ অবস্থা দেখে হেসে তার হৃদপিন্ড কেটে সন্তানের হাতে তুলে দিয়ে বলেন, "যা বাবা তাড়াতাড়ি যা" । সন্তান সেই হৃৎপিণ্ড নিয়ে প্রেমিকার উদ্দেশ্যে দ্রুত রওনা হয়। দৌড়াতে গিয়ে পথে হোঁচট খেয়ে পড়ে যায়। তখন দু'হাতে ধরে থাকা হৃদপিন্ডটি চিৎকার করে বলে ওঠে ‘কিরে খোকা ব্যাথা পেয়েছিস?’ এর নামই হলো ‘মা’। পৃথিবীর সবচেয়ে নিঃস্বার্থ শব্দ। সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়, সবচেয়ে মধুর, সবচেয়ে আপন। উপরের এই গল্পটি চীনা পৌরনিকে একটি গল্প। মায়ের নিঃস্বার্থ একটি চিত্র হিসেবে এই গল্পটি প্রচলিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে।

আসসালামু অলাইকুম, কেমন আছেন সবাই আমার আরো পোষ্ট ভীন্য গ্রহের প্রাণী এলিয়েন এদের সম্পর্কে আমরা কতটুকো জানি, আসুন জানি এলিয়েন কি? স্বপ্ন কি ? মানুষ কেন স্বপ্ন দেখে ? স্বপ্ন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ইসলাম ধর্মে স্বপ্নের ব্যাখ্যা……… বিশ্বজুড়ে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ আজকের বিজ্ঞান গবেষণার পুরোভাগে রয়েছে। সেটি হলো আমাদের বিভিন্ন বংশগত বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য, বিশেষ করে এ রকম অসুখের জন্য, দায়ী জিনগুলোকে চিহ্নিত ও উদ্‌ঘাটিত করতে পারা। এই প্রক্রিয়ার প্রাথমিক অপরিহার্য পদক্ষেপ হলো বাবা-মা থেকে সন্তানের মধ্যে যাওয়ার বংশগতিতে জিনটিকে অনুসরণ করে যাওয়া। শেষ পর্যন্ত এ জন্য গড়ে তুলতে…

Read More

এসইও শিখুন জীবন গড়ুন, ৫০০০ টাকায় ক্রিয়েটিভ অ্যাডভান্স এসইও কোর্স!

BLACK iz ফটো এডেটিং

BLACK iz IT institute কর্তিক আয়োজিত এই “ক্রেটিভ অ্যাডভান্স এসইও কোর্স”-এ যে কেউ অনালাইনে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে তার আসন নিশ্চিত করতে পারেন। শুধু তাই নয় BLACK iz IT Institute-এর “Creative Advance SEO Course“-এ অংশগ্রহণকারী সকলের জন্য থাকছে আরও অনেক সুযোগ সুবিধা। BLACK iz IT institute একটি ব্যতিক্রম ধর্মি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। BLACK iz IT Institute সম্পূর্ণ জনকল্যান মূলক আইটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। কিছুদিন পুর্বেই হয়ে গেল দেশের অন্যতম বৃহৎ সপ্তাহ ব্যাপী ফ্রি “আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স” যার আয়োজনে BLACK iz IT Institute এবং এর মিডিয়া পার্টনার ছিল কম্পিউটার জগত। এই “আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং…

Read More

নির্বোধ ভালবাসার গল্প: কয়জনে পারে? -1 (সত্যকাহিনী)

(এই সিরিজের প্রতিটি গল্প সত্যকাহিনী; পাত্রপাত্রী বদলানো হয়েছে, আর সাথে প্রেজেন্টেশানেও একটু রোম্যান্টিক ভাব আনা হয়ে থাকতে পারে) ***************************************************** ছেলেটির নাম দিলাম আজহার, আমরা ডাকব আজু বলে মেয়েটি নবনী, মায়ামায়া চেহারা আর সি্নগ্ধ দৃষ্টি দিয়ে সহজেই যেকারো নজর কাড়ে। এবং খুবই বুদ্ধিমতি। আজু ছিল আমাদের স্কুলের ফার্স্ট বয়। ক্লাস ওয়ান থেকে সিক্স পর্যন্ত। ক্লাসের অন্য যে ছেলেগুলো ভাল রেজালট করতে চাইত, তারা সবাই সবসময় সেকেন্ড হতে চাইত, কারণ আজুর অস্তিত্বের কারণে ফার্স্ট হওয়াটা সম্ভব ছিলনা। ক্লাস ফোর পর্যন্ত আইডিয়াল স্কুলে ছেলে-মেয়ে একসাথে ক্লাস ছিল। “তোরা ছেলে কেন?” অথবা “তোরা কেন…

Read More

BLACK iz এসইও এক্সপার্ট

BLACK iz ফটো এডেটিং

এসইও কিঃ একদম সহজ ভাষায় এসইও এর অপর নাম হচ্ছে অনলাইন প্রচার। তবে এই প্রচারটি যখন অনলাইনে নির্দিস্ট কিছু টেকনিক এবং নিয়মের মাধ্যমে করা হয় তখন এর ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। “কী-ওয়ার্ডের উপর বেছ করে ভিবিন্ন নিয়ম অবম্বন করে একটি ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনে উপরের দিকে নিয়ে আসার পক্রিয়া কেই এসইও বলতে পারি।” বর্তমান বিশ্বে প্রতিদিন জন্ম নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ নতুন নতুন ওয়েব-সাইট। সাথে সাথে এদের মাঝে সৃষ্টি হচ্ছে একটা অদৃশ্য লড়াই। গুগুলে বা অন্নান্য সার্চ ইঞ্জিনে উপরের দিকে নিজের সাইট কে উঠিয়ে আনার লড়াই। আর এই লড়াই এ জিততে…

Read More

বিপদগ্রস্ত মুসলিম দেশগুলোর জন্য সকলের কাছে দোয়ার আহব্বান!

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ "বহগাত শিং" বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ "বহগাত শিং" তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়। চলুন ফিরে যাই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)। ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী সর্ব-প্রথম উঠাণ আল্লামা আজাদ সুবহান। এই অপরাধের ১৯২০ সালে আল্লামা আজাদ সুবহানকে মহাত্না গান্ধীর সাথে কারাবরণও কারতে হয়। শুধু যে আল্লামা আজাদ সুবহান, ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের সাথে যুক্ত ছিলেন তাও নয়। সেই সংগ্রামে আল্লামা আজাদ সুবহান সাথে ছিলেন আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ আরও অনেক আলেম-ওলামা। তারা সংগ্রাম করতে গিয়ে দিনের পর দিন সহ্য করেছেণ জেল-জুলুম-অত্যাচার, কিন্তু তারা পিছ পা হননি। তারা ছিলেন অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে আপসহীন। "Maulana Hasrat Mohani (1875–1951) was a romantic poet of Urdu language, journalist, politician, parliamentarian and a fearless freedom fighter of Indo-Pak Sub-continent. " অথচ আমাদের এই বর্তমান সমাজ এক প্রকার তাদের ভুলেই গিয়েছে। একশ জনের মধ্যে হাতেগোনা দুই-একজন তাদের নাম জানে কিনা সন্দেহ। ছোট বেলায় তিতুমিরের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস শুধুমাত্র পাঠ্যবইতেই পড়েছি। তাই তিতুমিরের সম্পর্কে আমাদের কিছুটা জ্ঞ্যান থাকলেও নেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান সকল আলেম-ওলামা-দের সম্পর্কে বিন্দু পরিমান জ্ঞ্যান। ভাবতে অবাক লাগে আমরা মুসলিম হয়েও কখনও জানিনি আমাদের নিজেদের গৌরবময় সকল ইতিহাসের কথা। জানিনি বাকশাল ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুসলিম মনিষীদের আপসহীন লড়াই। এবার আমি আমার মুল আলোচনায় ফিরে আসি, কিভাবে আমরা ভারতীয় মিডিয়া বা ফিল্ম এর মাধ্যমে প্রভাবিত হচ্ছি। প্রথমেই একটি প্রশ্ন করি ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের http://upload.wikimedia.org/wikipedia/en/thumb/d/d2/Bhagatsinghlegend.jpg/220px-Bhagatsinghlegend.jpgএকজন বীরের নাম বলুনতো? হয়ত অনেকেই বলতে পারবেন না আবার কেও কেও বলতে পারবেন। কিন্তু এক পক্ষ আছে যারা বলবে "বহগাত শিং", আমার ক্ষোভ বা কষ্ট শুধুই তাদের নিয়ে, তারাই স্পষ্ট ভাবে বিভ্রান্ত এবং এক প্রকার নির্বোধ মানুষ। কারন ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামে তেমন কোন বড় ভুমিকায় যে বহগাত শিং ছিলেন তা কিন্তু নয়। অনেক মুসলিম মনিষীই সে দিনের সেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের মুখ্য ভুমিকা পালন করেও আজ তারা আমাদের কাছে বড়ই অপরিচিত। অথচ ঠিকি জেনে নিয়েছিলাম বহগাত শিং-এর কথা। বহগাত শিং-কে আমরা কোথা থেকে চিনলাম? বহগাত শিং-এর ইতিহাস আমরা কি করে জানলাম? স্পষ্ট উত্তর ভারতীয় একটি চলচিত্র "বহগাত শিং"-এর মাধ্যমে । যদি আমার এই উত্তরের সাথে আপনি একমত হোন, তবে স্পষ্টভাবে বলা যেতে পারে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম থেকে সেই কিছু বিভ্রান্তি এবং নির্বোধ মানুষ আজ ইতিহাসও শিক্ষা নেয় । তবে যারা ইতিহাস পড়ে "বহগাত শিং" এর ইতিহাস জেনেছে তাদের নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। এটি একটি উদাহারন মাত্র এর বেশি কিছু নয়। উপরের আলোচনা থেকে শুধু এতটুকুই আমি বুঝাতে চেয়েছি যে আজ আমরা বা আমাদের একটা শ্রেনী ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি এতটাই বেশি আসক্ত যে, তাদের ফিল্ম থেকে আমরা শিক্ষা খোঝার চেস্টা করি। আপনি কতজন এমন ব্যাক্তি দেখেছেন যারা "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে ইতিহাসের সাথে মিলিয়ে দেখার জন্য বই কিংবা অনলাইন ঘাটা-ঘাটি করেছে? হয়ত উত্তর হবে একজনও নয় । আবার যদি প্রশ্ন হয় "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে কতজন "বহগাত শিং"-কে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের অন্যতম প্রধাণ হিসাবে মেনে নিয়েছে? হয়ত উত্তরটা হবে খুব সহজঃ প্রায় সবাই...। বা ১০০ জনে ৯০ জন। তাহলে কি এই আলোচনা থেক এতটুকু স্পষ্ট নয় যে আজ আমারা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম ধারায় ভয়াবহ ভাবে আক্রান্ত? আজ আমরা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম এর মধ্যে শিক্ষা খুঁজে বেরাই । এটাই তাহলে প্রমান হচ্ছে না যে আমার আজ ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম কে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করতে শিখেছি, তাই নয় কি? যারা শুধুমাত্র আনন্দ বা বিনোদনের জন্য ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম দেখেন তাদের ব্যাপারেও বিশেষ কিছু বলবার নেই। কিন্তু যারা এ থেকে শিক্ষা নিয়ে বা ইতিহাস জানেন তাদের জন্যই আমার এই লিখা। ভাবতে অবাক লাগে আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া বা লেখক তাদের লেখায় সেই "বহগাত শিং" এর বর্ননা স্থান পেলেও, পাইনি ব্রিটিশ স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান আল্লামা আজাদ সুবহান, আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ অন্যান্ন মুসলিম মনিশিদের কথা। আরও হাসি পায় তাদের কিছু লিখা পড়ে, যেখানে "বহগাত শিং" এর বর্ননা হুবুহু সিনামার মত করে দিয়েছেন। আসলে তারাও ইতিহাসের "ই" জানেন না তারাও ভারতিয় সিনামার থেকে ইতিহাশ জেনে দু-একটা কলাম লিখেন আর কি। সর্ব শেষে বলব "বহগাত শিং" একজন বীর ছিলেন কিন্তু এই আলোচনায় তার কথা শুধুমাত্র উধাহারন স্বরূপ নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের একজন বীর ছিলেন কিন্তু মুখ্য কোন ভুমিকায় ছিলেন না। এ আলোচনায় এটাই ফুটিয়ে তুলার চেস্টা করা হয়ছে যে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম আজ আমাদের (বা আমাদের একটা অংশকে) এমন ভাবে নিয়ন্ত্রন করছে যে আমাদের ইতিহাস শিক্ষা দিতে পারে। আমাদের কিছু মানুষকে তারা অন্ধ করে ফেলতে পেরেছে। একজন সাধারন যুদ্ধা কে ইতিহাস বদলে প্রধানের কাঠগড়ায় দাড় করাতে পারে। এটা কি আমাদের জন্য ভয়ংকর কোন পুর্ভাবাস নয়? এটা কি আমাদের জন্য খুব শিঘ্রই অন্ধ হয়ে যাওয়ার ইংগিত নয়?

 Ya Allah help the Muslims of Palestine. Ya Allah help the Muslims of Syria. Ya Allah help the Muslims of Burma. Ya Allah help the Muslims of Gaza. Ya Allah help the Muslims of Somalia. Ya Allah help the Muslims of Egypt. Ya Allah help the Muslims of Libya. Ya Allah help the Muslims of Iraq. Ya Allah help the Muslims of Kashmir. Ya Allah help the Muslims of Chechnya. Ya Allah help the Muslims of Afghanistan. Ya Allah help the Muslims of Pakistan. Ya Allah help the Muslims of…

Read More

রমযান মাসের করণীয় ও বর্জনীয় আমলসমূহ

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

ক। করণীয় আমলসমূহ: ১. পুরো রমযান মাস সিয়াম বা রোযা পালন করা। ২. সময়মত সালাত বা নামাজ আদায় করা। ৩. সময়মত সাহরী খাওয়া। ৪. তারাবীহ নামাজ আদায় করা। ৫. মহান আল্লাহ্ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করা। ৬. বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা। ৭. কল্যাণমূলক কাজ বেশি বেশি করা। ৮. শেষ রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া। ৯. উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা। ১০. সহীহভাবে কুরআন শিখা। ১১. অপরকে (কুরআন না জানা) কুরআন শিখানো। ১২. রমজানের শেষ দশকে ইতিক্বাফ করা। ১৩. সামর্থ্য থাকলে ওমরা পালন করা। ১৪. শবে ক্বদর তালাশ করা। ১৫. বেশি বেশি…

Read More

আজ বাংলাদেশে ৯০% হয়েও মুসলিমরাই আজ সংখালঘু

নাহ! আজকের সকল দালাল বলেন আর রাজাকারি কিংবা নিরপেক্ষ অথবা নাস্তিক সাপোর্টার সকল পত্রিকাই কেন যেন খুব নিরপেক্ষ হয়ে গিয়েছে বলে মনে হল। তাই টি.ভি. চালিয়ে বসলাম, টি.ভি. চালু হতেই আমি হতবাগ! এ কি দেখছি আমি? চ্যানেল ৭১ দেখাচ্ছে মোল্লা, অশিক্ষত কিংবা জংগিদের ( ঐ সকল মেডিয়ার ভাসায় হুজুর কিংবা ইনারা বেশির ভাগ সময়ই জংগিবাদ ) আলোচনা? উফ! আমার মনে হল আমি যেন স্বপ্ন দেখছি! নাহ টি.ভি. দেখে আর পোষাবে না বুঝলাম ল্যাপটপ নিয়ে অনলাইনে একটু ভ্রমন করে আসি। অনলাইনের নামি দামি সব এমনকি ইসলাম বিদ্দেশি পত্রিকাগুলয় হুজুরদের দালালি করছে? এটা কি সপ্ন দেখছি? নাকি বাস্তব? বরং বর্তমান সময়ের কিছু মিডিয়া যারা ইসলামের পক্ষে লিখতে গিয়ে বিতর্কিত, তাদের পাতায় এ ধরনের কোন সংবাদি আমার চোখে পরলোনা! আমি তো আরও হতবাগ হয়েগেলাম! এটা কি করে সম্ভব? (দেশের কিছু নামি দামি পত্রিকার হেডলাইন, অপরদিকে 'আমার দেশ" পত্রিকার হেড-লাইন!) আছতে আছতে চোখ থেকে ঘুম যখন সরে যেতে শুরু করল তখন সব কেমন যেন স্পষ্ট হতে শুরু করল? প্রথমেই যে প্রশ্ন মনে আসল ইনারা (হুজুর কিংবা উলামারা) মিছিল করছেন? আপনি ভাবছেন এতে কি সমস্যা মিছিলতো করতেই পারে? হুম্ম আমিও তাই বলছি মিছিলতো করতেই পারে কিন্তু প্রশ্ন যেখানে দুদিন পুর্বেও মিছিল-মিটিং তো দুরের কথা জুমার নামাজে সরিক হতে গিয়ে পুলিশের ধোলাই খেয়েছে, গুলি খেয়েছে অন্তত ২০০-৩০০ জনের বেশি মুসল্লি। সেখানে আজ পল্টনের মত একটা স্থানে রাস্তা বন্ধ করে সসম্মানে পুলিশি নিরাপত্তায় মিছিল-মিটিং করছে? শুরুতে বলতে ইচ্ছে করছিল যে বাহ! কি সুন্দর আমাদের গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা , যেখানে হুজুরদের জন্যেও এত সম্মানের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু পরক্ষনেই বুজা হয়েগেল যে এটা একটা সাজান নাটক এবং যারা লিখছেন তাদের হাত খুব কাঁচা, অর্থাৎ খুব কাঁচা হাতে লিখা একটা নাটক। সাধারন মানুষ না একটা শিশুও খুব সহজেই বুজতে পারবে এই নাটকটা। (আজকের মঞ্চের কিছু চিত্র।) দ্বিতীয় যে প্রস্ন দেখা দিল মনের মধ্যেঃ যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ জুমার পর ঢাকা, চট্টগ্রাম কিংবা অন্নান্য শহরে পর পর কয়েক শুক্রুবার জমায়েত হয়েছিল ইসলাম অবমাননাকারীদের বিচার চেয়ে সেইদিন আজকের এই টি.ভি., পত্রিকা বা অনালাইন নিউজ পোর্টালগুল এমন ভাবে উপাশ্তহাপন করে ছিল যেন এরা সবাই জংগি, এরা সবাই রাজাকারের আত্মীয়, এরা বাংলাদেশের সাধিনতা বিরোধী ইত্যাদি। অথচ এই হুজুররাই আজকে এনাদের পাতায় ভাল, ধর্মগুরু। তাহলে কি এই সকল পত্রিকাগুলর সাংবাদিক, সম্পাদক থেকে সকলেই বদলি হয়ে গেলেন রাতা-রাতি? নাকি এই উলামারা সেই উলামা নন? নাকি আজ এই হুজুর-রা হলুদ সাংবাদিকদের পয়সা দিয়ে কিনে নিয়েছেন? (বিগত কয়েক শুক্রুবার সাধারন মুসল্লিদের জমায়েতের কিছু চিত্র।) তৃতীয় যেই প্রশ্নটা চলে আশে তা হচ্ছে প্রতিটি ছবিয় বা ভিডিওই এমন ভাবে ধারন করা হয়েছে যেন মনে হয় হজার-হাজার মানুষ এই উলামাদের সাথে রয়েছে, অথচ বাস্তবে এখন পর্জন্ত কোন প্রতিষ্ঠিত আলেম তো দুরের কথা সাধারন জ্ঞ্যান রাখে ধর্ম সম্পর্কে এরকম মানুষই এটা কে সমর্থন করেনি। মাত্র ২০০-৩০০ মানুশের সমাগম হয়েছে। অথচ এই ২০০-৩০০ জন মানুষকে ৩০,০০০ বানিয়ে দিতেও ভুলে করে নাই অনেক মিডিয়া। দুঃখ জনক হলেও সত্য মেডিয়াগুল কি সাধারন মানুশকে এত টা বোকা মনে করে? (আজকের ছবিগুলো আবার একটু খেয়াল করে দেখুন!) শেষ আবার একটা কথা বলি অনেকেই মনে মনে ঠিক করে রেখেছেন হয়ত বলবেন পুলিশ ওইদিন আঘাত করেছিল উলামা কিংবা সাধারন মুসল্লিদের উপরে নয় জামাতের উপরে তবে আমি বলব শুক্রুবার নামাজের পর প্রায় প্রতিটি আয়োজনি ছিল কওমি দের যাদের জামাতের সাথে কোন সম্পর্ক নেই, বরং এরা জামাত বিরোধী। কিন্তু এদের কে মিডীয়ারা বরাবরের মতই ব্যার্থ ভাবে স্রতাদের কাছে দেশ বিরোধী শক্তি হিশাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু কতটুকু সফল তারা? আমার মনে হয় ০.০০% সফলতা তারা পেয়েছে। (কিছু মুসল্লির ছবি।) তারা (আজকের এই মিডিয়ারা) কি চায় এমন গুরু হতে যাদের কাছ থেকে সাধারন মানুষ ইসলামও শিখবে আবার ইসলাম বিদ্বেষীও তাদেরই কাছ থেকে শিখতে হবে? আজ তাদের ব্যাপারটা এমন যেন তারাই ঠিক করে দিবে কে ভাল, কে খারাপ, কাকে মানতে হবে, কাকে মানতে হবে না, কাকে মারতে হবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। ভুলে গেলে চলবে না মেডিয়ার কাজ জনমত তূলে ধরা, ইচ্ছে মত জনমত তৈরী করা নয়। আর যদি ইচ্ছে মত জনমত তৈরী করে যেতেই থাকে এবং এভাবেই আরও অনেকটা দিন কেটে যায় তবে মনে হয় এই সকল মিডিয়ার সংবাদ দেখা কিংবা পড়ার মানুষ খুজে পেতে কস্ট হবে।

আজ বাংলাদেশে হিন্দুরা সংখালঘু নয়, বরং তারাই সংখাগরিষ্ঠ, ৯০% হয়েও মুসলিমরাই আজ সংখালঘু . কীভাবে জানতে চান? প্রমাণ করে দিচ্ছি- ১. মুসলিমরা সংখালঘু বলেই এদেশে পুলিশ বুট দিয়ে মসজিদ মাড়িয়ে সব তছনছ করে দিতে পারে। এবং মসজিদে জুতা নিয়ে প্রবেশ করার পর কেউ কোন প্রতিবাদ করেনি, মিডিয়া গুলো ছিলো নির্বিকার, কোন মন্দিরে এই ঘটনা ঘটলে দেখতেন প্রতিবাদ কাকে বলে। ২. এদেশে পুলিশ বয়স্ক মুসলিম দের দাঁড়ি ধরে টেনে মাটিতে ফেলে বুট দিয়ে লাথি মারে, পাঞ্জাবি ছিরে ফেলে, সুশীল সমাজ তখন নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়… ৩. হিন্দুরা সংখাগরিষ্ঠ বলেই তারা আজ…

Read More