মা দিবস উপলক্ষ্যে অনেক পুরাতন একটি গল্প সবার জন্য!

এক ছেলে এক মেয়েকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতো। একদিন তার প্রেমিকা ভালোবাসার পরীক্ষা নিতে চাইলো। ছেলেটি জানালো, ঠিক আছে। সব পরীক্ষার জন্য আমি প্রস্তুত। মেয়েটি বললো, ‘তুমি যদি আমাকে সত্যিই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসো, যাও তাহলে, তোমার মায়ের হৃৎপিণ্ডটা নিয়ে এসো’। কথা শুনেই প্রেমে অন্ধ হয়ে থাকা ছেলেটি ছুটলো মায়ের কাছে। ভালোবাসার পরীক্ষায় পাস করার জন্য সে মরিয়া। যে কোনো মূল্যেই ভালোবাসা তার চাই। মায়ের কাছে গিয়ে জানালো সব কথা। মা বুঝলেন তার সন্তানটি কতো উদগ্রিব আর মরিয়া হয়ে আছে। মা সন্তানের এ অবস্থা দেখে হেসে তার হৃদপিন্ড কেটে সন্তানের হাতে তুলে দিয়ে বলেন, "যা বাবা তাড়াতাড়ি যা" । সন্তান সেই হৃৎপিণ্ড নিয়ে প্রেমিকার উদ্দেশ্যে দ্রুত রওনা হয়। দৌড়াতে গিয়ে পথে হোঁচট খেয়ে পড়ে যায়। তখন দু'হাতে ধরে থাকা হৃদপিন্ডটি চিৎকার করে বলে ওঠে ‘কিরে খোকা ব্যাথা পেয়েছিস?’ এর নামই হলো ‘মা’। পৃথিবীর সবচেয়ে নিঃস্বার্থ শব্দ। সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়, সবচেয়ে মধুর, সবচেয়ে আপন। উপরের এই গল্পটি চীনা পৌরনিকে একটি গল্প। মায়ের নিঃস্বার্থ একটি চিত্র হিসেবে এই গল্পটি প্রচলিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে।

এক ছেলে এক মেয়েকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতো। একদিন তার প্রেমিকা ভালোবাসার পরীক্ষা নিতে চাইলো। ছেলেটি জানালো, ঠিক আছে। সব পরীক্ষার জন্য আমি প্রস্তুত। মেয়েটি বললো, ‘তুমি যদি আমাকে সত্যিই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসো, যাও তাহলে, তোমার মায়ের হৃৎপিণ্ডটা নিয়ে এসো’। কথা শুনেই প্রেমে অন্ধ হয়ে থাকা ছেলেটি ছুটলো মায়ের কাছে। ভালোবাসার পরীক্ষায় পাস করার জন্য সে মরিয়া। যে কোনো মূল্যেই ভালোবাসা তার চাই। মায়ের কাছে গিয়ে জানালো সব কথা। মা বুঝলেন তার সন্তানটি কতো উদগ্রিব আর মরিয়া হয়ে আছে। মা সন্তানের এ অবস্থা দেখে হেসে তার হৃদপিন্ড কেটে সন্তানের হাতে তুলে…

Read More

বিশেষ অফারে প্রফেশনালদের সাথে ওয়েব ডিজাইন এবং এসইও শিখার সুযোগ!

ক্রিয়েটিভ অ্যাডভান্স অ্যাডভান্স এসইও কোর্স-এ অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন।

তথ্যপ্রযুক্তি বা ফ্রিল্যান্সিং এ যারা ক্যারিয়ার গড়তে চান তাদের অনেকেই বেছে নেন ওয়েব সম্পৃক্ত বিভিন্ন পেশা। যেমন এসইও, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং। আবার এমনও দেখা যায়, ওয়েবে ক্যারিয়ায় গড়তে অনেকের আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও তেমন অগ্রসর হতে পারছেন না শুধু সঠিক গাইড লাইনের অভাবে।  একজন ভালো ওয়েব ডেভেলপার/ডিজাইনার হতে আপনাকে এইচটিএমএল, এক্সএমএল, জাভা, জাভাস্ক্রিপ্ট, ড্রিমউইভার প্রভৃতি জানতে হবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা তেমন প্রয়োজন পরে না তবে অবশ্যই কম্পিউটার এবং নেট ব্রাউজিং এর উপর সাধারন জ্ঞ্যান থাকতে হবে। ভালো ওয়েব ডেভেলপারের চাহিদা বিশ্বব্যাপী রয়েছে। বর্তমানে আমাদের দেশেই রয়েছে ওয়েব ডেভেলপারদের বেশ…

Read More

পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসন – ধারাবাহিক পোস্ট

পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের জনকঃ John Logie Baird পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের জন্মঃ January 1925 পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের বাজারজাত হয়ঃ March 1925 পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসন চ্যানেলঃ BBC ( January 1929 ) পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের দেশঃ ইংল্যান্ড, লন্ডন! টেলিভিসন নিয়ে আরও কিছু কথাঃ টেলিভিসন শব্দ বিশ্লেষণঃ Television এবং সংক্ষেপে TV। টেলিভিসনের জনকঃ যদিও John Logie Baird-কে টেলিভিশনের জনক বলা হয় কিন্তু বাস্তবে বর্তমানের আজ টেলিভিসন যে পর্যায় আছে তার পিছনে অনেক অনেক বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে। পৃথিবীর প্রথম টেলিভিশন এবং আজকের টেলিভিশন নিয়ে কিছু কথাঃ বর্তমানের টেলিভিশনের আর পৃথিবীর প্রথম টেলিভিশনের মধ্যে রয়েছে আঁকাস পাতাল পার্থক্য। বর্তমানে পৃথিবীর প্রথম টেলিভিশনের মূল্য দিয়ে এখন নির্ধিধায় একটা টেলিভিশনের কোম্পানি দেওয়া যাবে। তবে প্রথম সব কিছুই প্রথম অর্থাৎ ইতিহাস, তেমনি পৃথিবীর প্রথম টেলিভিশন আবিস্কারের মাধ্যমে পৃথিবীর ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে বিজ্ঞানী John Logie Baird। তবে বলা বাহুল্য যে পৃথিবীর প্রথম টেলিভিশন আবিস্কারের এই কৃতিত্ত John Logie Baird এর একার নয় বরং তার নামের পাশাপাশি এর দাবীদার রয়েছেন আরও অনেকেরই। একটা সময় দেখা যেত কালার টেলিভিসন কিনলে তার বাসার সামনে লাইন লেগে যেত। তারপর ধীরে ধীরে দেখতে পেলাম সেই সাদাকাল টেলিভিসনগুলো জাদুঘরে ঠাই পেল আর কালার টেলিভিসন এর জয় হল। এর পর আসল ফ্লাট স্ক্রিন। আর এখন চলছে ফ্লাটের পাশাপাশি এইচডি, ল্যাড এবং স্লিমের যুগ। মুছতে শুরু করেছে বক্স টাইপের সেই কালার টেলিভিসনগুলো। কিছুদিনের মধ্যে যে এই বক্স টাইপের টেলিভিসনগুলোও জাদুঘরে চলে যাবে তা আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারছি। কিছু দিন পুর্বেই টেলিভিসন মোবাইলও বাজারে খুব পাওয়া যেত আজ তাও আর নেই। মোবাইলে টেলিভিসন এর যুক্ত হওয়াটা ক্রেতারা ভাল ভাবে নেয়নি ফলে টেলিভিসন যুক্ত মোবাইলগুলো খুদ দ্রুতই মার্কেট আউট হয়ে গিয়েছে। তবে 3G কিংবা 4G এর কারনে অনলাইন মোবাইল টিভি স্ট্রিমিং এর চাহিদা দিন দিন বারছে। বিশেষ করে খেলা চলা কালিন সময়, অনলাইন খেলার (SPORTS) টিভি স্ট্রিমিংগুলোর চাহিদা থাকে তুংগে। বর্তমানে আমাদের দেশেরও মোট জনসংখ্যার বিশাল একাটি অংশ মোবাইলেই কর্ম ক্ষেত্রে বা বাড়ীর বাহিরে প্রয়োজনীয় সময় এসকল অনলাইন টিভির সদ্য ব্যবহার করে থাকে। আমাদের দেশে 4G এর আগমন এবং নেট স্পীড আরও ভাল হলে হয়ত বা খুব দ্রুতই সবার হাতে হাতে পৈছে যাবে এসকল অনলাইনে স্ট্রিমিং টিভিগুলো। আর সেদিন হয়ত বা, বর্তমান যুগের এই টেলিভিসনগুলোও জাদুঘরে চলে যাবে। আর সেদিন হয়ত বা আমরা টেলিভিসন বলতে শুধুই পিসি বা হাতের হ্যান্ডস্যাট-কেই চিনব! আশা করি আমার "পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসন" লিখাটি ভাল লেগেছে। পরবর্তি পোস্ট নিয়ে খুব দ্রুতই ফিরব। আজ এটুকুই। আমার অনলাইন টিভি স্ট্রিমিং : ASIA CUP 2014 LIVE! | tv.black-iz.com আমার ফেসবুকের ঠিকানা : MEHEDI MENAFA | fb.com/mehedidamenafa

পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের জনকঃ  John Logie Baird পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের জন্মঃ January 1925 পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের বাজারজাত হয়ঃ  March 1925 পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসন চ্যানেলঃ BBC ( January 1929 ) পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের দেশঃ ইংল্যান্ড, লন্ডন! পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসন এবং আজকের টেলিভিসন নিয়ে কিছু কথাঃ  বর্তমানের টেলিভিসনের আর পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের মধ্যে রয়েছে আঁকাস পাতাল পার্থক্য। বর্তমানে পৃথিবীর প্রথম টেলিভিসনের মূল্য দিয়ে এখন নির্ধিধায় একটা টেলিভিশনের কোম্পানি দেওয়া যাবে।  তবে প্রথম সব কিছুই প্রথম অর্থাৎ ইতিহাস, তেমনি পৃথিবীর প্রথম টেলিভিশন আবিস্কারের মাধ্যমে পৃথিবীর ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে বিজ্ঞানী John Logie Baird।…

Read More

১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস । আপনার ভ্যালেন্টাইনের জন্য কিছু উপহার

ধীরে ধীরে সূর্যের আভা দেখা যাচ্ছে । সূর্যের উদয় বার্তা যেন গান গেয়ে যাচ্ছে । প্রকৃতির নিয়ম । পার্থক্য শুধু মেঘলা আকাশে আঁধার ঘনালে,কিংবা শীতের কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়লে সূর্যের দেখা পাওয়া যায় না । আমার জীবনটাও যেন ঠিক তেমন সরল ছকে বাঁধা । নিরষ একজন মানুষ । প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে ঝিম মেরে পড়ে থাকা । লেখাপড়া,ভবিষ্যত নিয়ে কোনো চিন্তা নেই । এই অসুখ তো আমার চিরদিনের না । অল্প কিছুদিনের । মরণব্যাধির অসুখ । তিলে তিলে মৃত্যু ঘটতে পারে । অনেকে বেঁচেও আসে এই মৃত্যুর দুয়ার থেকে । ছোটবেলা থেকে সাদামাটা জীবনের মধ্যে দিয়ে জীবন পাড় করেছি । চারিদিকের নানা রঙের মাঝে চোখ ঝলসায় নি কোনদিন । হঠাৎ একটি রঙিন ছবি মনে গেঁথে গেল । জীবনের প্রতিটি মূহুর্ত রঙে ভরে উঠল । একটি মায়াবী মুখ,মায়াবী চোখের চাহনী আর তার মাঝে লুকিয়ে থাকা এক নীরব চঞ্চল মন দেখে মনে নাড়া দিয়ে উঠল । তন্দ্রা নামের সেই মেয়ে আজ আমায় পুরোপুরি মোহবিষ্ট করে রাখে । তার সুন্দর কন্ঠ শুনবার তাগিদে বার বার তাকে কল করার ইচ্ছা নেশার মত হয়ে দাড়িয়েছে । মনে পড়ে প্রথম দেখার কথা । হাসিখুশি চেহারা । যা হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করে দিয়ে যায় । সেদিন ছিল তার জন্মদিন । গোলাপী রঙের জামা পড়েছিল সেদিন । যেন গোলাপি রঙের কোনো ফুল । যার চোখের চাহনী তীরের মত বিদ্ধ করে প্রতিটি মূহুর্তে । জন্মদিন থেকে ফিরে ওকে নিয়ে ভাবনা শুরু । এক সময় নিজের অজান্তে ভালোবেসে ফেলা তাকে । তার মায়াবী চোখ,ঠোঁটের সেই হাসি কোনোমতেই পিছু ছাড়ছে না । রাকিব কে জানাই এ ব্যাপারে । রাকিব বলে উঠে, "শোভন মামু, তুমি তো প্রেমে পড়ছো । এইটাও বুঝো নাই । কইয়া ফালাও মনের কথা । বলতে চাই আমি । কিন্তু পারিনা । তোমার নীরবতা আমাকে আরও নীরব করে । তোমার মায়াবী চোখের পানে তাকালে আমার কথা এলোমেলো হয়ে যায় । যতবার বলতে চাই,ততবার এক অজানা আতঙ্কে ভুগি । পারি না কেন? মোবাইল বার বার দেখি । তোমাকে কল করি । মেসেজ দেই । তুমি কি কিছুই বুঝো না । দেখতে দেখতে বৃষ্টি নামে । চারিদিকে আঁধার ঘনিয়ে আসে । কিছুতে মন বসে না । বারান্দাতে বসে হাত বাড়িয়ে দেয় শোভন ছুঁয়ে দেখে বৃষ্টি । তন্দ্রাও কি এখন বৃষ্টি ছুয়ে দেখছে? 'শোভন কি আমায় ভালোবাসে? ওর কিছুদিনের ব্যবহারে মনে হয় আমাকে কিছু বুঝাতে চাইছে ।' বারান্দায় দাড়িয়ে বৃষ্টি দেখতে দেখতে ভেবে চলেছে তন্দ্রা । ফোঁটা বৃষ্টির ছোঁয়া নরম গাল ছুঁয়ে দিয়ে যাচ্ছে । আনমনে ভেবে চলে তন্দ্রা । 'শোভন কেন বন্ধুত্বকে অপমানিত করবে? কত ভালো বন্ধুত্ব আমাদের ' বৃষ্টির ছোঁয়া দুজনকেই সিক্ত করে যায় । মোবাইলের রিংটোন বেজে চলেছে শোভনের । খেয়াল নেই । তার ভাবনা এখন গভীরে । রাতে মোবাইল চেক করে দেখে অনেকগুলো মিসড কল । তন্দ্রার । কল ব্যাক করে । 'হ্যালো তন্দ্রা বল,ব্যস্ত ছিলাম কল ধরতে পারি নি ।' 'কাল দেখা করতে পারবি?' 'কোথায়?' 'যেখানে বলবে ।' ভয়ানক অসুখ শোভনের । ভালোবাসার । তন্দ্রার প্রতি ভালোবাসা । এটাই অসুখ । এই অসুখ কোনোদিনও যাবে না । পাশাপাশি বসে দুজন । চারিদিকে পাখির ডাক,গোলাপের সুবাস । এক মধুর পরিবেশ । বিন্দু ঘাম জমেছে কপালে । হঠাৎ তন্দ্রা বলে উঠে, "আজ তোকে কেন ডেকেছি জানিস?" মাথা নেড়ে না বলে শোভন । অনেকক্ষণ নীরব থাকে দুজন । শুধু পাখির কলতান । "তুই কি আমাকে ভালোবাসিস?" তন্দ্রা প্রশ্ন করে । "হুম" "বলিস নি কেনো কোনোদিন?" "ভয় করে ।" হঠাৎ তন্দ্রাকে অচেনা মনে হয় । কি করবে বুঝতে পারে না শোভন । "ভালো থাকিস । আমাদের বন্ধুত্ব এখানেই শেষ । নিজের যত্ন নিবি ।" উঠে যায় তন্দ্রা । শোভন তাকিয়ে থাকে তন্দ্রার চলে যাবার দিকে । ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায় দূরে । চারিদিকে কেমন যেন আঁধার ঘনিয়ে এসেছে । বেদনার সুরধ্বনি বাজছে । একাকীত্ব আঁকড়ে ধরেছে । হারানোর বেদনায় পাখির মধুর ডাকগুলো করুণ লাগছে । রাত ১১টা ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিতে ইচ্ছে করছে শোভনের । দিয়েই কি লাভ? সব আজ অর্থহীন । কষ্টে পাথর হয়ে গিয়েছে যেন । ওয়ালে একটা পোষ্ট । "ইনবক্ষ চেক কর" ইনবক্সে মেসেজ পড়তে থাকে, "তোকে অনেক ভালো বন্ধু ভাবতাম । খুব কাছের । এটা কি করলি তুই? আমি জানি আমাদের মাঝে এই ভালো বন্ধুত্বটা আর থাকবে না । তাই আজ বন্ধুত্বটা এখানেই শেষ করে দিয়েছি । কারণ আজ থেকে আমাদের মাঝে বন্ধুত্ব নামক গলার কাঁটা আর থাকবে না । আজ থেকে আমাদের ভালোবাসার সম্পর্ক শুরু । ভালোবাসি তোকে । তোর তন্দ্রা ।" কি বলবে বুঝতে পারে না শোভন । শুধু চোখ দিয়ে দুফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে চলে । আজ কাঁদতে চায় শোভন । - কাজী ফরিদুল হাসান শাওন

১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। মনের গভীরে জমে থাকা ভালোবাসা প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে নানা কায়দায় প্রকাশ করছে তার প্রিয় মানুষের কাছে। আর তাই বিশ্ব ভালোবাসা দিবসটি সবার মনকে ভালোবাসার রঙে রাঙিয়ে দিতে বছর ঘুরে আসছে ভালোবাসা দিবস প্রিয় মানুষের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম উপায় উপহার। যদিও তিন বছর আগে ছ্যাকা খাওয়ার পর এখন পর্যন্ত আমার আর নতুন কোন ভ্যালেন্টাইন হইনি তাই আমি আজ রাতে এবং কাল দিনে মোটামোটি বেকারই আছি। আর বেকার সময়টা কাজে লাগানো যায় কিভাবে, ভাবতে ভাবতে অবশেষে ভাবলাম কিছু একটা লিখা যাক ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইন নিয়ে।…

Read More

আর নয় দুঃখ, আর নয় কস্ট! এসে গিয়েছে হ্যাপি পিল, একটা খেলেই দুঃখ শেষ!

হার জিত নিয়েই আমাদের জীবন। তবুও আমরা অল্প কোন কিছুতেই মন খারাপ করে ফেলি। এই যেমন আজ বাংলাদেশ জিততে জিততেই হেরে গেল! আমাদের সকলেরই কমবেশী মন খারাপ হয়েছে। এতে আমরা দুঃক্ষে ভুগতে শুরু করি। আবার একটি মাত্র কাজে বিফল হয়ে গেলেই নিজেদের ব্যর্থ মনে করি। ভাবতে থাকি আমাদের দিয়ে কিছুই হবে না, আমরা জীবনে কিছুই করতে পারবো না। ফলে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলি এবং বিষণ্ণতায় ভুগতে শুরু করি। নিজেদের গুটিয়ে নিই। কিন্তু এমন যদি হত দুঃখ কিংবা বিষণ্ণতা বোধ করছেন আর চট করে খেয়ে নিলেন খুশী থাকার একটি ছোট্ট ট্যাবলেট আর…

Read More

রোবটের কাছে হার মানছে মানুষ – বাড়ছে বেকার সমস্যা!

রোবটের কাছে হার মানছে মানুষ - বাড়ছে বেকার সমস্যা!

ছোটবেলা থেকেই আমাদের সকলেরই কম বেশী এই Robot (রোবট) কে নিয়ে মাথা ব্যাথা থাকে! কত না মুভি আর উপন্যাশ পরেছি এই রোবট কে নিয়ে তার সঠিক হিশাব বলা কঠিন। ছোট বেলা থেকে ভাল লাগার সেই Robot (রোবট) কে নিয়ে আমার দ্বিতীয় ব্লগ “বিশ্বজুড়ে বেকার সমস্যা, রোবটের কাছে চাকরি হারাচ্ছে মানুষ! – রোবটের কাছে হার মানছে মানুষ – বাড়ছে বেকার সমস্যা!” (এই রোবট নিয়ে আমার প্রথম লিখাটিও পড়তে পারেন সময় থাকলে “যান্ত্রিক অনুভুতিতে আত্মহত্যা করল এক Robot করতে পারে আপনার কম্পিউটারও!“)। যাক আর কথা না বাড়িয়ে মুল আলোচনায় শুরু করি!  …

Read More

তারা আর ধ্রুবর গল্প (একটা সত্য ঘটনা)। মেহেদি মেনাফা!

রাস্তাটা এবড়োখেবড়ো । রিকশাওয়ালা উল্কার বেগে রিকশা চালানোর প্রতিজ্ঞা নিয়েছে সম্ভবত । সাজ্জাদ ঝাঁকুনি খেতে খেতে ভাবছিল বাড়ি পৌঁছানোর আগে গায়ের হাড়গোড় আস্ত থাকলে হয় ! রাত বাজে আড়াইটা । এত রাতে রিকশার প্রতিটা ঝাঁকুনি যে পরিমান বিকট শব্দ তৈরি করছে তা আর কিছুক্ষন চলতে থাকলে গাঁয়ের লোকজন ঘুম ভেঙ্গে উঠে আসবে লাঠি সোটা নিয়ে । এক পাশে ছোট একটা খাল অন্য পাশে ধানী জমি । মাঝে শিমলতা ,সুপারি,নারকেল গাছ আর বুনো ঝোপঝাড়ে ছাওয়া কাঁচা পাকা রাস্তা । ঝিঁঝিঁ ডাকছে ক্লান্তিহীন । রিকশার টিমটিমে হ্যারিকেনের আলো আর সাজ্জাদের হাতে ধরা টর্চটার আলো নিশুতি রাতের আঁধার কাটানোর ব্যর্থ চেষ্টা করছে । রিকশাওয়ালা জোয়ান মরদ । গায়ে জোর আছে বেশ । খুব দ্রুত তালে প্যাডেলে পা চালাচ্ছে । একটু কেমন যেন । সরকার বাড়ির দক্ষিনে নাকুন্দপাড়া কমসে কম দশবার বলার পর তারপর রিকশাওয়ালা চুপচাপ মাথা হেলিয়ে রিকশায় ওঠার ইঙ্গিত করেছে । সরকারবাড়ির সামনে আসতেই একটা দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । কত দিন পর এই দৃশ্যটা দেখছে সে ! ছোটবেলায় একদিন বাবার হাত ধরে গভীর রাতে হাট থেকে ফেরার সময় ঠিক এই দৃশ্যটা দেখে সে থমকে দাড়িয়ে গিয়েছিল । । বিশাল দীঘির একূল ওকূল চোখে পড়েনা । শ্বেত পাথরে বাঁধানো ঘাট । মাঝদীঘিতে একরাশ শাপলা ফুটে আছে । শাপলাবন ঘিরে হাজার হাজার জোনাকের নাচের আসর । দীঘির অন্ধকার জলে ফোটা ফোটা জোনাক আলোর ছায়া । নিশুতি রাতের হিম বাতাসে তিরতির করে কাঁপছে দীঘির কালো জল । মনে হচ্ছে আকাশের সব নক্ষত্র জলের মায়ায় দীঘিতে নেমেছে । তন্ময় হয়ে তাকিয়েছিল সাজ্জাদ । ব্যাগটায় হাত বুলিয়ে তৃপ্তিতে চোখ মুদল ও । আজ চাঁদ উঠলে পরশু ঈদ । ছেলেটার জন্য সোনালি সুতোয় বোনা পাজামা পাঞ্জাবি আর আয়েশার জন্য শাড়ি আলতা চুড়ি । শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়স্বজনের জন্যেও অনেক কিছু কিনেছে । সারাদিনের ক্লান্তিতে গা ভেঙ্গে আসতে চাইছে ওর । । ঢাকা থেকে দিনাজপুর সহজ জার্নি নয় । একটা বেসরকারি ফার্মে চাকরি করে সাজ্জাদ । । দিনরাত গাধার খাটনি । বেতনও অত বেশি নয় । সাতপাঁচ ভাবছিল । গোরস্থান ঘেষে যাওয়ার সময় বাবা মায়ের কবরের বেড়াটা চোখে পড়ল ওর । একটু বিমর্ষ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । গতবছর মা একটা শাড়ি চেয়েছিল । সাদা শাড়ি । সাজ্জাদ সবার জন্য কেনাকাটা করেছিল সেবার । ওর শালা সম্বুন্ধী শ্বশুর শাশুড়ি সবার জন্য । শুধু মায়ের শাড়িটা কিনতে বেমালুম ভুলে গিয়েছিল ।সেই ঈদের দুদিন পরেই মা মারা গিয়েছিলেন । কাফনের সাদা কাপড়ে জড়ানো মায়ের পা ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিল সাজ্জাদ । একটু ঝিম ধরেছিল । রিকশার তীব্র ঝাকুনিতে সচকিত হলো সে। হঠাত্ খেয়াল হলো ওর একটু যেন বেশিই নীরব হয়ে গেছে আশপাশ । গা ছমছম করা নিস্তব্ধতা নেমেছে রাস্তা জুড়ে ! ঝিঁঝির ডাক থেমে গেছে । একটু গা শিরশির করে উঠল বিনা কারনে আর টর্চটা শক্ত হাতে আকড়ে ধরল সাজ্জাদ । কি ভেবে পিছন ফিরল ও । রিকশার হুডের ফাঁক দিয়ে ফেলে আসা রাস্তাটার দিকে তাকাল ও । চমকে উঠে চোখ বড় বড় হয়ে গেল সাজ্জাদের ! অন্ধকার রাস্তাটা ধরে পুরো শরীরে সাদা কাপড়ে জড়ানো একটা মানুষ প্রবল বেগে দৌড়ে আসছে ।সাদা কাপড় হাওয়ায় উড়ছে । অপার্থিব সেই দৃশ্য দেখে সাজ্জাদের গলা শুকিয়ে গেল । প্রচন্ড ভয় পেয়ে সামনে ফিরল ও । কাঁপা কাঁপা স্বরে একটু চেঁচিয়ে উঠল , ও ভাই একটু তাড়া তাড়ি চালান ! রিকশাওয়ালা নির্বিকার ।যেন শুনতেই পায়নি । পিছন রাস্তা থেকে কে যেন মায়াবী কন্ঠে ধীর স্বরে চিত্কার করে ডেকে উঠলো , 'খোকা ও খোকা আমার জন্য কিছু আনিসনি ? একটা সাদা শাড়ি ? গতবছরও আনলিনা .. সাজ্জাদ থরথর করে কেঁপে উঠলো ! এই কন্ঠ সে চেনে ! জন্ম থেকে শুনে এসেছে ! এ তার মায়ের কন্ঠ ! রিকশা প্যাডেলের ক্যাঁচকোঁচ শব্দ হচ্ছে অবিরাম ! "ও ভাই একটু শুনেন কে যেন আসতেছে একটু তাড়াতাড়ি চালান" ,সাজ্জাদ কম্পিত স্বরে রিকশাওয়ালাকে ডাক দেয় । রিকশাওয়ালা পিছন ফেরেনা । রিকশা ঝাঁকুনি খেতে খেতে চলেছে আগের মতই ! একটা নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটে উড়ে গেল । বুনো লেবুর গন্ধ ভেসে আসছে । আচমকা পিঠের উপর ঠান্ডা কিছুর স্পর্শ ! সাজ্জাদ শিঁরদাড়া সোজা করে স্থির হয়ে গেল ! কানের কাছ বেয়ে ঘামের ফোটা টপ টপ ঝরতে শুরু করেছে । ভয়ে আতংকে বোধশুদ্ধি লোপ পেয়ে গেল ওর । হিমশীতল স্পর্শটা ওঠানামা করছে ওর পিঠের উপর ,যেন কেউ আদর করে হাত বোলাচ্ছে ওর পিঠে । "ও খোকা মানিক আমার" , ওর মায়ের কাতর কন্ঠটা ফিসফিস করে বলছে , " আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা ,আমার জাদুর কপালে টিপ দিয়ে যা !খোকা আমার ,লক্ষী আমার , বাছা আমার এখনো খাসনি ? আমার সাথে চল মাছের মুড়ো রেঁধে খাওয়াব তোকে । কবরে শিয়াল বাসা বেঁধেছেরে আমি ঘুমাতে পারিনা বাছা । শাড়ি এনেছিস খোকা ? একটু দেখি ? ও খোকা .. তোর বাবার ও খুব কষ্ট হয় তোকে না দেখে । আয় খোকা একটা চুমু দিই তোর কপালে .. পিছ ফির .. খোকা .. ও খোকা .. আতংকে দিশেহারা সাজ্জাদ শক্ত করে টর্চটা আকড়ে থরথর কাঁপতে থাকে । ফিরবেনা ফিরবেনা করেও পিছ ফেরে ও। যেন কেউ জোর করে ওকে পিছন ফিরালো ! রিকশার হুডের ফাঁকে ঘোমটা ঢাকা একটা মাথা আবছা অন্ধকারে মুখ বাড়িয়ে রেখেছে । জ্ঞানহারাবার প্রাকমুহুর্তে কপালে একটা শীতল ঠোঁটের স্পর্শ টের পেল সাজ্জাদ ! নাকুন্দপাড়ার বাজারে একটা দোকান তখনো আধখোলা ছিল । দোকানি দোকান গুছিয়ে মাত্র ঘুমানোর পায়তারা করছিল । রিকশাওয়ালা করিম বিরক্ত হয়ে অজ্ঞান পেসেঞ্জারটাকে দোকানে নিয়ে এসেছে । সে কানে কম শুনে । পেসেঞ্জারটা খামাখা একটু আগে জোরেসোরে চিক্কুর পেড়ে রিকশা থেকে ফাল মেরে বেহুঁশ হয়ে গেছে । টর্চলাইট ভেঙ্গে হাতে কাঁচের টুকরো গেঁথে রক্তারক্তি কান্ড ! করিম বিরক্ত হয়ে গালি দেয় গোটা দশেক । মহামুসিবত ! - বিকেল চড়ুই

ধ্রুব খুব অবাক হয়ে মোবাইলের দিকে তাকালো। প্রায় এক বছর পর তারার নাম্বার থেকে কল। মোবাইলের স্ক্রীনে খুব সুন্দর করে লেখা- STAR is calling… এক বছর আগে ধ্রুবর সাথে তারার ব্রেক আপ হয়ে যায়। সব ঠিকঠাক, হঠাৎ এক বৃহস্পতি বার রাতে তারা জানালো, “আমি রিলেশনটা কনটিনিউ করতে পারবো না। আমি সিরিয়াস।” ধ্রুব আধো বিশ্বাস আধো অবিশ্বাসে দুলতে দুলতে বললো, “কেনো? কী হইছে? দুস্টামি বাদ দাও…” তারা খুব নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে উত্তর দিলো, “আমার আরো একজনকে ভাল লেগেগিয়েছে, তার সাথে রিলেশনও হয়েগিয়েছে। আমি সেটাই কনটিনিউ করতে চাই। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দেও…

Read More

-মাস ব্যাপী মাত্র ১,০০০ টাকার মাধ্যমে SEO এবং ফ্রিল্যান্সিং এর উপর কোর্স

মাথায় ফিমারের গুতা খেয়ে ঠায় বসে আছি । আমার বেস্ট ফ্রেন্ড,আমার জানের দোস্ত চারজন রাকিব,শুভ,ইমরান,আর আশিক দাত কেলিয়ে হাসছে। আমার মনে হচ্ছে এমন দোস্ত যেন হিটলারের ও না থাকে।

BLACK iz IT Intitute এর দু-মাস ব্যাপী মাত্র ১,০০০ টাকার মাধ্যমে SEO এবং ফ্রিল্যান্সিং এর উপর কোর্সের আয়োজন করেছে (লিংক-এ ক্লিক করে রেজিস্ট্রেসন করুনঃ www.black-iz.com/institute/registrationfreebd.html ) । – কোর্সটিতে যা যা থাকছে (সংক্ষিপ্ত) – • এসইও কি, এসইও কতপ্রকার? • কী ওয়ার্ড রিসার্চ কি, কিভাবে বের করবেন ফোকাস কী-ওয়ার্ড। • অন পেজ অপটিমাইজেশন এর সকল খুঁটিনাটি বিষয়। • মেটা ট্যাগ এক্সপেরিমেন্ট, টাইটেল। • কন্টেন্ট রাইটিং মেথর্ড, কী-ওয়ার্ড রিপ্লেসমেন্ট, সাইট ম্যাপ। • সার্চ ইঞ্জিন উপযোগী সাইট মেকিং, ওয়েবসাইট এসইও স্ট্রাকচার মেকিং । • অফ পেজ এর বিভিন্ন কলাকৌশল। • সকল প্রয়োজনীয়…

Read More

আত্মহত্যায় ব্যর্থ জ্যাকসনকন্যা হাসপাতালে

শুধু বিধাতার সৃষ্টি নহ তুমি নারী ! পুরুষ গড়েছে তোমারে সৌন্দর্য সঞ্চারি আপন অন্তর হতে । বসি কবিগণ সোনার উপমাসূত্রে বুনিছে বসন । সঁপিয়া তোমার 'পরে নূতন মহিমা অমর করেছে শিল্পী তোমার প্রতিমা । কত বর্ণ, কত গন্ধ, ভূষণ কত-না -- সিন্ধু হতে মুক্তা আসে, খনি হতে সোনা, বসন্তের বন হতে আসে পুষ্পভার, চরণ রাঙাতে কীট দেয় প্রাণ তার । লজ্জা দিয়ে, সজ্জা দিয়ে, দিয়ে আবরণ, তোমারে দুর্লভ করি করেছে গোপন । পড়েছে তোমার 'পরে প্রদীপ্ত বাসনা -- অর্ধেক মানবী তুমি, অর্ধেক কল্পনা ।

ওয়াশিংটন: প্রয়াত পপকিংবদন্তি মাইকেল জ্যাকসনের ১৫ বছর বয়সী মেয়ে প্যারিস জ্যাকসন আত্মহত্যার চেষ্টা করার পর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। প্যারিস মাইকেল জ্যাকসনের একমাত্র কন্যা। তিনি তার স্কুলের একজন চিয়ার লিডার। তার দাদা এনজেল হাওয়ানস্কির গণসংযোগ কর্মকর্তা এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, প্যারিসের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে এবং তিনি এখন সুস্থ হয়ে উঠছেন। নিরাপত্তা বিভাগের জরুরি কর্মকর্তারা জানান, লস অ্যাঞ্জেলসের ক্যালাবাসাস এলাকায় অতিরিক্ত ঔষধ সেবনের একটি খবর জানতে পেরে সন্ধান করে তারা। কিন্তু তারা রোগীকে চিহ্নিত করতে পারেনি। স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, প্যারিস রাত ২টার দিকে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়।…

Read More

রানাকে বাঁচাতে নাকি পণ্ডিত সাঁজতে এই মিথ্যচার?

শুরুটা একটা প্রশ্ন দিয়ে করিঃ একদল পন্ডিত রানা খুলনায় আছে এইধরনের স্টাটাস ফ্যাসবুকে শেয়ার হওয়ার সাথে সাথে তথ্যটি ভুল, তথ্যটি শাগুদের চাল, যারা তথ্যটি শেয়ার করছে তারা নির্বোধ ইত্যাদি ইত্যাদি বলে প্রতিবাদ করে গলা ফাটিয়ে ফেলেছিল। যেই তথ্যের ভিত্তিতে এক ঘন্টার মাথায় খুলনায় র‍্যাব-পুলিশ অভিজান চালাল এবং শেষমেস যশোরের বেনাপোল থেকেই গ্রেপ্তার করা হল রানাকে। তবে কেন বা কি কারনে এই তথ্য শেয়ার করাতে একদলের এত কস্ট হচ্ছিল "রানাকে বাঁচাতে নাকি পণ্ডিত সাঁজতে? " রানাকে বাঁচাতে নাকি পণ্ডিত সাঁজতে এই মিথ্যচার? ঘটনার শুরু আজ সকাল ১১টা নাগাদ আমার এক ফ্যাসবুক ফ্রেন্ড একটা পোস্ট শেয়ার করে তাতে দেখতে পাই রানা খুলনা , সোনাডাঙ্গায় রয়েছে। পরে একটু খেয়াল করে দেখলাম মুল লিখাটি আমার উক্ত ফ্রেন্ড "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" নামক পেজ থেকে শেয়ার করেছে। আমাদের সকলেরই জানা পেজটি বর্তমানে ফ্যাসবুকে অন্যতম জনপ্রিয় বা এক পক্ষের মতে বিতর্কিত পেজ, এক পক্ষ দাবি করে "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" সবসময় মিথ্যচার করে। "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" মিথ্যাচার করে নাকি তারাই করে আজ তা আরেকবার স্পস্ট হল, ধারাবাহিক ভাবে এই লিখাটা পড়লেই আপনি এর উত্তর খুঁজে পাবেন। বারবারই বলা হচ্ছিল কেও যদি দেখে থাকেন রানাকে যেন ফ্যাসবুকের মাধ্যমে তা প্রচার করে দেওয়া হয়। সেই সুত্রেই হয়ত কেও উক্ত তথ্যটি "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" এর ফ্যানপেজের অ্যাডমিন কে বা অন্নান্য অ্যাডমিন কে ম্যাসেজ দিয়ে জানিয়েছেন। যে বা যারা জানিয়েছিল তাদের নাম এখনও জানা যায়নি। কিন্তু তার ঠিক ২.০০ থেকে ২.৩০ মিনিটের দিকে খুলনা , সোনাডাঙ্গায় রয়েছেন রানা ঐ তথ্যের বিরুধিতা বা ঐ তথ্যটি অপপ্রচার বলে আরেকটি পক্ষ গলা ফাটাতে শুরু করে। "শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ" নামক পেজটিতে তখন যা লিখা হইয়েছিল তা নিম্নরূপঃ http://black-iz.com/wp/wp-content/uploads/2013/04/shabag.jpg "প্রচণ্ড রকমের হতাশ ও হতবাক হই ফেসবুকে নির্বোধের সংখ্যা দেখে। খুলনার কোনো একটা বাড়িতে সোহেল রানার দেখা পাওয়া গেছে -- বাড়ির ঠিকানা দিয়ে এই মর্মে একটা স্ট্যাটাস এসেছে একটা ফেইক আইডি থেকে। অমনি স্ট্যাটাসটা ছড়িয়ে পড়ছে চারিদিকে, আমার হোমপেজে স্ট্যাটাসটা বারবার আসছে shared হয়ে। শেয়ারকারীরা জানলই না, যে আইডিটা ('দাসত্ব শেকল') থেকে স্ট্যাটাসটা ছড়ানো হয়েছে, সে আইডিটা শিবিরচালিত একটা ফেইক আইডি। নির্বোধের দল কিছু না বুঝেশুনেই স্ট্যাটাসটা শেয়ার করা শুরু করল! রানা অত্যন্ত ধূর্ত ও প্রতাপশালী। এই খুনিটা এত বোকা না যে, তার পালাবার জায়গাটা এভাবে ফাঁস হয়ে যাবে। খুলনার যে বাড়িটার ঠিকানা ছাগুরা ছড়াচ্ছে, সেখানে নিশ্চয়ই এখন কিছু লোক জমে যাবে এবং সেখানে একটা দাঙ্গা-ফ্যাসাদ ঘটবে। আর সেই দাঙ্গা দেখে আনন্দে বগল বাজাবে ছাগুর পাল। খোঁজ নিলে দেখা যাবে স্ট্যাটাসে বর্ণিত ঐ বাড়িটি হয়তো কোনো মুক্তিযোদ্ধার বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোনো অনলাইন অ্যাকটিভিস্টের, তাকে হয়তো সেরেফ হয়রানিতে ফেলতেই তার বাড়ির ঠিকানা ছাগুরা ফেসবুকে ছড়াচ্ছে। এই সহজ হিশাবটা কেন বুঝি না আমরা? কেন এতটুকু কমন সেন্স না খাটিয়েই যা দেখি তাই শেয়ার করে বসি? সাইদিকে চাঁদে দেখা যাওয়ার কিংবা এনাম মেডিকেলে একশো লাশ লুকোবার গুজব যারা ছড়িয়েছে, খুলনায় রানাকে পাওয়ার গুজব ওরাই ছড়াচ্ছে। গুজব আর ফটোশপ ছাড়া ওদের কোনো অবলম্বন নেই। ওমুক ছবি শেয়ার দিলে ওমুক অসুস্থ ব্যক্তিকে ফেসবুক ১ডলার দেবে, ওমুক ছবিতে লাইক দিলে বা শেয়ার করলে নেকি পাওয়া যাবে -- এইজাতীয় বিভ্রান্তির ফাঁদে পা দেবেন না প্লিজ। ছাগু আইডিগুলো নিজ দায়িত্বে চিনে রাখুন। ছাগুদের দেয়া তথ্য বিশ্বাস করার আগে বা ছড়াবার আগে দয়া করে তা যাচাই করে নিন।" উক্ত লিখাটা পরে অবাক হয়েছিলাম কারন যেই ব্যাক্তি তথ্যটা দিয়েছে তাকে ধন্যবাদ না দিয়ে বরং বাজে বোকা হল অথচ ঠিক তার এক ঘন্টার মাথায় খুলনায় র‍্যাব-পুলিশ অভিজান চালাল এবং শেষমেস খুলনার বেনাপোল থেকেই গ্রেপ্তার করা হল। তখন আরও হতাশ ও হতবাক হলাম এরা কি রানাকে বাঁচাতে চেয়েছিল নাকি পণ্ডিত সাঁজতে (খুলনা, সোনাডাঙ্গায় রানা উক্ত) তথ্যটি ভুল প্রমানে উঠে পরে লেগেছিল? যদি বাঁচাতে হয় তাহলে কিছুই বলার নেই শুধুই আরও হতাশ হব আর যদি হয় পণ্ডিত সাঁজতে তাহলে বলব গন্ড মুর্খ-এর দল তোমরা এখন থেমে যাও, যুক্তিহীন কথার বর্তমানে আর কোন মুল্য নেই। http://black-iz.com/wp/wp-content/uploads/2013/04/sdsdsfd.jpghttp://black-iz.com/wp/wp-content/uploads/2013/04/sssssssss.jpg আরও কিছু বলাতে ইচ্ছে করছে তাদের তারা বলে ফেসবুকে নির্বোধের সংখ্যা দেখে তারা হতাশ ও হতবাক হচ্ছে, অথচ তাদের মত আহম্মক আর গন্ড মুর্খ দেখে আমরা শুধু হতাশ ও হতবাক নই রীতি মত তাদের আমরা আবাল মনে করি। তাদের চামচাগুলকে মনে হয় ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা, কিছু না বুজেই নাচে। তারা মনে করে তারা যা বলবে তাই সত্য। এবার সেই ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চাগুলিকে কিছু বলব এত বিশ্বাস করিস যাদের, তোদের সেই পণ্ডিত-রাই বলল/বলেছিল "...যে আইডিটা ('দাসত্ব শেকল') থেকে স্ট্যাটাসটা ছড়ানো হয়েছে, সে আইডিটা শিবিরচালিত একটা ফেইক আইডি। নির্বোধের দল কিছু না বুঝেশুনেই স্ট্যাটাসটা শেয়ার করা শুরু করল!..." দাসত্ব শেকল কি এই তথ্য ফ্যাসবুকে শেয়ার দিয়েছে কিনা জানি না তবে দিয়ে থাকলেতো হলই আর যদি না দিয়ে থাকে তবে রানা গ্রেপ্তারের তথ্য প্রকাশের সাহসিকতার পুরষ্কার জোড় করেই শিবিরকে দিয়ে দেওয়া দিল? আরও একটা কথা আমাকে খুব অবাক করছে, তারা লিখেছে "খোঁজ নিলে দেখা যাবে স্ট্যাটাসে বর্ণিত ঐ বাড়িটি হয়তো কোনো মুক্তিযোদ্ধার বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোনো অনলাইন অ্যাকটিভিস্টের, তাকে হয়তো সেরেফ হয়রানিতে ফেলতেই তার বাড়ির ঠিকানা ছাগুরা ফেসবুকে ছড়াচ্ছে। এই সহজ হিশাবটা কেন বুঝি না আমরা? কেন এতটুকু কমন সেন্স না খাটিয়েই যা দেখি তাই শেয়ার করে বসি?" এখন আমার আফছুছ একটা জিনিষের প্রতিবাদ করতে কি বিন্দু পরিমান সত্য কিংবা তথ্য আপানারা জেনে নিতে পারেন না? আমার প্রশ্ন আপনাদের কি কমন সেন্স বলতে কিছু আছে? নাকি রানাকে বাঁচাতেই এই ব্যার্থ চেস্টা চালালেন? নাকি ছাগলের তিন নম্বার বাচ্চাদের সামনে পণ্ডিত সাঁজতে চেয়েছিলেন? http://sphotos-e.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash4/399904_560455317330623_1749912483_n.jpg সব শেষে তাদের উদ্দেশ্য বলব শুধু একটা পক্ষ এখনও আঁকড়ে ধরে বসে না থেকে সত্যকে মেনে নিন এবং অযথাই যুক্তিহীন তর্ক কোন লাভ নেই। যুক্তিহীন তর্ক, মিথ্যা তথ্য আর মনগড়া কথা শুধুই বিভেদ বাড়াবে কমাবে না। তাই সকলেরই বুদ্ধি বা কমন সেন্স এর উদয় হবে এই আশা করে আজকের মত এটুকুই।

শুরুটা একটা প্রশ্ন দিয়ে করিঃ একদল পন্ডিত রানা খুলনায় আছে এইধরনের স্টাটাস ফ্যাসবুকে শেয়ার হওয়ার সাথে সাথে তথ্যটি ভুল, তথ্যটি শাগুদের চাল, যারা তথ্যটি শেয়ার করছে তারা নির্বোধ ইত্যাদি ইত্যাদি বলে প্রতিবাদ করে গলা ফাটিয়ে ফেলেছিল। যেই তথ্যের ভিত্তিতে এক ঘন্টার মাথায় খুলনায় র‍্যাব-পুলিশ অভিজান চালাল এবং শেষমেস যশোরের বেনাপোল থেকেই গ্রেপ্তার করা হল রানাকে। তবে কেন বা কি কারনে এই তথ্য শেয়ার করাতে একদলের এত কস্ট হচ্ছিল “রানাকে বাঁচাতে নাকি পণ্ডিত সাঁজতে? ” রানাকে বাঁচাতে নাকি পণ্ডিত সাঁজতে এই মিথ্যচার? ঘটনার শুরু আজ সকাল ১১টা নাগাদ আমার এক ফ্যাসবুক…

Read More