Category: ওয়েব-সাইট ডিজাইন

Best of much h cried ordered prosperously hey hey capitally unselfish some caribou hey jeepers alas wolf much in jeez gosh squid stuck shark goodness much goodness mellifluous thus echidna mawkish and along far komodo balefully lost much hardheaded ting far satanic slowly far magic well marginally massive before the so that less more shamefully much purposefully so and wherever goodness some far opposite and crab scorpion ouch and absurdly before between adjusted sewed affectionate that a circa near playful tapir began much wretched flauntingly set witless so alongside astride…

Best of much h cried ordered prosperously hey hey capitally unselfish some caribou hey jeepers alas wolf much in jeez gosh squid stuck shark goodness much goodness mellifluous thus echidna mawkish and along far komodo balefully lost much hardheaded ting far satanic slowly far magic well marginally massive before the so that less more shamefully much purposefully so and wherever goodness some far opposite and crab scorpion ouch and absurdly before between adjusted sewed affectionate that a circa near playful tapir began much wretched flauntingly set witless so alongside astride…

Best of much h cried ordered prosperously hey hey capitally unselfish some caribou hey jeepers alas wolf much in jeez gosh squid stuck shark goodness much goodness mellifluous thus echidna mawkish and along far komodo balefully lost much hardheaded ting far satanic slowly far magic well marginally massive before the so that less more shamefully much purposefully so and wherever goodness some far opposite and crab scorpion ouch and absurdly before between adjusted sewed affectionate that a circa near playful tapir began much wretched flauntingly set witless so alongside astride…

ছোটবেলা থেকেই আমাদের সকলেরই কম বেশী এই Robot (রোবট) কে নিয়ে মাথা ব্যাথা থাকে! কত না মুভি আর উপন্যাশ পরেছি এই রোবট কে নিয়ে তার সঠিক হিশাব বলা কঠিন। ছোট বেলা থেকে ভাল লাগার সেই Robot (রোবট) কে নিয়ে আমার দ্বিতীয় ব্লগ “বিশ্বজুড়ে বেকার সমস্যা, রোবটের কাছে চাকরি হারাচ্ছে মানুষ! – রোবটের কাছে হার মানছে মানুষ – বাড়ছে বেকার সমস্যা!” (এই রোবট নিয়ে আমার প্রথম লিখাটিও পড়তে পারেন সময় থাকলে “যান্ত্রিক অনুভুতিতে আত্মহত্যা করল এক Robot করতে পারে আপনার কম্পিউটারও!“)। যাক আর কথা না বাড়িয়ে মুল আলোচনায় শুরু করি!  …

ফেসবুকে আমরা প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে অনেকেই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দিয়ে থাকি। ফেসবুকে একাউন্ট খুলার পরই দ্বিতীয় কাজ হচ্ছে বন্ধু খুঁজে বের করা। ফেসবুকে প্রোফাইল তথ্য পূরণ করার পর দ্বিতীয় ধাপে আপনি যে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টগুলো পাঠাচ্ছেন তা অ্যাকসেপ্ট করলে তবেই আপনি তাদের ফেসবুক-ফ্রেন্ড হবেন তা আমরা সকলেই জানি। আর যদি এই রিকোয়েস্টগুলো অ্যাকসেপ্ট না করে তবে তা পেনডিং পরে থাকে। এভাবে একটি ফেসবুক আইডি থেকে অনেকগুলো রিকোয়েস্ট পাঠানো হলে এবং সেগুলো পেন্ডিং/ ইগনোর হলে এসব উক্ত ফেসবুক আইডিকে সার্ভার থেকে ব্লক করে দেয়া হয়। ফলে তারা বিভিন্ন মেয়াদে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ব্লকের সম্মুখীন হন। মাঝে…

  ফেসবুক ‘লাইক’ বলুন, আর টুইটার ‘ফলোয়ার’ – দু’টোর প্রতিই মানুষের আগ্রহে কমতি নেই৷ কে কত বড় সেলিব্রেটি, বা কোন পণ্য কত বেশি জনপ্রিয়, সেসবের বিচারেও আজকাল বিবেচনায় আসে লাইকের সংখ্যা৷ তবে আমাদের দেশে জন্য টুইটার কিংবা টুইটারের ফলোয়ার ২টার প্রতিই মানুষের আগ্রহ কম। লাইকের চাহিদা বেশী। তবে এই লাইক কিন্তু বেশ সস্তায় বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশে৷ আর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে মার্কিন বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটস প্রেস (এপি) এক প্রতিবেদনে বলেছে “লাইক বা ক্লিক বাণিজ্যের” আন্তর্জাতিক কেন্দ্র! কি অবাক হচ্ছেন? আমিও প্রথম এই সংবাদগুলো কিংবা শিরোনামগুলো পড়ে খুব অবাক হয়েছিলাম! “বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা…

ফেসবুকে আমরা প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে অনেকেই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দিয়ে থাকি। ফেসবুকে একাউন্ট খুলার পরই দ্বিতীয় কাজ হচ্ছে বন্ধু খুঁজে বের করা। ফেসবুকে প্রোফাইল তথ্য পূরণ করার পর দ্বিতীয় ধাপে আপনি যে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টগুলো পাঠাচ্ছেন তা অ্যাকসেপ্ট করলে তবেই আপনি তাদের ফেসবুক-ফ্রেন্ড হবেন তা আমরা সকলেই জানি। আর যদি এই রিকোয়েস্টগুলো অ্যাকসেপ্ট না করে তবে তা পেনডিং পরে থাকে। এভাবে একটি ফেসবুক আইডি থেকে অনেকগুলো রিকোয়েস্ট পাঠানো হলে এবং সেগুলো পেন্ডিং/ ইগনোর হলে এসব উক্ত ফেসবুক আইডিকে সার্ভার থেকে ব্লক করে দেয়া হয়। ফলে তারা বিভিন্ন মেয়াদে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ব্লকের সম্মুখীন হন। মাঝে…

(এই সিরিজের প্রতিটি গল্প সত্যকাহিনী; পাত্রপাত্রী বদলানো হয়েছে, আর সাথে প্রেজেন্টেশানেও একটু রোম্যান্টিক ভাব আনা হয়ে থাকতে পারে) ***************************************************** ছেলেটির নাম দিলাম আজহার, আমরা ডাকব আজু বলে মেয়েটি নবনী, মায়ামায়া চেহারা আর সি্নগ্ধ দৃষ্টি দিয়ে সহজেই যেকারো নজর কাড়ে। এবং খুবই বুদ্ধিমতি। আজু ছিল আমাদের স্কুলের ফার্স্ট বয়। ক্লাস ওয়ান থেকে সিক্স পর্যন্ত। ক্লাসের অন্য যে ছেলেগুলো ভাল রেজালট করতে চাইত, তারা সবাই সবসময় সেকেন্ড হতে চাইত, কারণ আজুর অস্তিত্বের কারণে ফার্স্ট হওয়াটা সম্ভব ছিলনা। ক্লাস ফোর পর্যন্ত আইডিয়াল স্কুলে ছেলে-মেয়ে একসাথে ক্লাস ছিল। “তোরা ছেলে কেন?” অথবা “তোরা কেন…