মহাবিশ্ব ও কক্ষপথ নিয়ে পবিত্র কোরআনের ব্যাখ্যা ।।

কিছু ভুতুড়ে জাহাজের পরিচিতি

আজ হঠাত মহাবিশ্ব নিয়ে লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে, কারন টা হচ্ছে মসজিদে হুজুরের ওয়াজ শুনেছিলাম এ প্রসঙ্গে। এসে নেটে সার্চ করতে থাকলাম পড়লাম এর এখন আপনাদের শেয়ার করছি। আসলে এক্ষেত্রে ধর্মের ভেদাভেদ ভুলে আসুন সবাই একটূ জানি। যে যেমনি করিনা কেন আমরা সবাই কিন্তু আল্টিমেটলি বিধাতায় বিশ্বাস করি।। সুতরাং তার এই রহস্যময় মহাবিশ্ব নিয়ে পবিত্র কোরআন এর ভাষাই শুনি। পরম করুণাময় আল্লার অদ্ভুত সৃষ্টি এই মহাবিশ্ব (Universe)। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সাফল্যকে চরম সাফল্য আকারে প্রকাশের প্রবনতা রয়েছে মানুষের মধ্যে। অথচ আকাশের বিশালতার কাছে পৃথিবীর মানুষ বড় অসহায়- পরম করুণাময়…

Read More

সাভার ট্রাজেডিঃ বানী চিরন্তনী !!

শুরুটা একটা প্রশ্ন দিয়ে করিঃ একদল পন্ডিত রানা খুলনায় আছে এটা ফ্যাসবুকে শেয়ার হওয়ার সাথে সাথে তথ্যটি ভুল, তথ্যটি শাগুদের চাল, যারা তথ্যটি শেয়ার করছে তারা নির্বোধ ইত্যাদি ইত্যাদি বলে প্রতিবাদ করে গলা ফাটিয়ে ফেলেছিল। যেই তথ্যের ভিত্তিতে এক ঘন্টার মাথায় খুলনায় র‍্যাব-পুলিশ অভিজান চালাল এবং শেষমেস যশোরের বেনাপোল থেকেই গ্রেপ্তার করা হল রানাকে। তবে কেন বা কি কারনে এই তথ্য শেয়ার করাতে একদলের এত কস্ট হচ্ছিল "রানাকে বাঁচাতে নাকি পণ্ডিত সাঁজতে? " ঘটনার শুরু আজ সকাল ১১টা নাগাদ আমার এক ফ্যাসবুক ফ্রেন্ড একটা পোস্ট শেয়ার করে তাতে দেখতে পাই রানা খুলনা , সোনাডাঙ্গায় রয়েছে। পরে একটু খেয়াল করে দেখলাম মুল লিখাটি আমার উক্ত ফ্রেন্ড "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" নামক পেজ থেকে শেয়ার করেছে। আমাদের সকলেরই জানা পেজটি বর্তমানে ফ্যাসবুকে অন্যতম জনপ্রিয় বা এক পক্ষের মতে বিতর্কিত পেজ, এক পক্ষ দাবি করে "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" সবসময় মিথ্যচার করে। "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" মিথ্যাচার করে নাকি তারাই করে আজ তা আরেকবার স্পস্ট হল, ধারাবাহিক ভাবে এই লিখাটা পড়লেই আপনি এর উত্তর খুঁজে পাবেন। বারবারই বলা হচ্ছিল কেও যদি দেখে থাকেন রানাকে যেন ফ্যাসবুকের মাধ্যমে তা প্রচার করে দেওয়া হয়। সেই সুত্রেই হয়ত কেও উক্ত তথ্যটি "বাঁশেরকেল্লা - Basherkella" এর ফ্যানপেজের অ্যাডমিন কে বা অন্নান্য অ্যাডমিন কে ম্যাসেজ দিয়ে জানিয়েছেন। যে বা যারা জানিয়েছিল তাদের নাম এখনও জানা যায়নি। কিন্তু তার ঠিক ২.০০ থেকে ২.৩০ মিনিটের দিকে খুলনা , সোনাডাঙ্গায় রয়েছেন রানা ঐ তথ্যের বিরুধিতা বা ঐ তথ্যটি অপপ্রচার বলে আরেকটি পক্ষ গলা ফাটাতে শুরু করে। "শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ" নামক পেজটিতে তখন যা লিখা হইয়েছিল তা নিম্নরূপঃ "প্রচণ্ড রকমের হতাশ ও হতবাক হই ফেসবুকে নির্বোধের সংখ্যা দেখে। খুলনার কোনো একটা বাড়িতে সোহেল রানার দেখা পাওয়া গেছে -- বাড়ির ঠিকানা দিয়ে এই মর্মে একটা স্ট্যাটাস এসেছে একটা ফেইক আইডি থেকে। অমনি স্ট্যাটাসটা ছড়িয়ে পড়ছে চারিদিকে, আমার হোমপেজে স্ট্যাটাসটা বারবার আসছে shared হয়ে। শেয়ারকারীরা জানলই না, যে আইডিটা ('দাসত্ব শেকল') থেকে স্ট্যাটাসটা ছড়ানো হয়েছে, সে আইডিটা শিবিরচালিত একটা ফেইক আইডি। নির্বোধের দল কিছু না বুঝেশুনেই স্ট্যাটাসটা শেয়ার করা শুরু করল! রানা অত্যন্ত ধূর্ত ও প্রতাপশালী। এই খুনিটা এত বোকা না যে, তার পালাবার জায়গাটা এভাবে ফাঁস হয়ে যাবে। খুলনার যে বাড়িটার ঠিকানা ছাগুরা ছড়াচ্ছে, সেখানে নিশ্চয়ই এখন কিছু লোক জমে যাবে এবং সেখানে একটা দাঙ্গা-ফ্যাসাদ ঘটবে। আর সেই দাঙ্গা দেখে আনন্দে বগল বাজাবে ছাগুর পাল। খোঁজ নিলে দেখা যাবে স্ট্যাটাসে বর্ণিত ঐ বাড়িটি হয়তো কোনো মুক্তিযোদ্ধার বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোনো অনলাইন অ্যাকটিভিস্টের, তাকে হয়তো সেরেফ হয়রানিতে ফেলতেই তার বাড়ির ঠিকানা ছাগুরা ফেসবুকে ছড়াচ্ছে। এই সহজ হিশাবটা কেন বুঝি না আমরা? কেন এতটুকু কমন সেন্স না খাটিয়েই যা দেখি তাই শেয়ার করে বসি? সাইদিকে চাঁদে দেখা যাওয়ার কিংবা এনাম মেডিকেলে একশো লাশ লুকোবার গুজব যারা ছড়িয়েছে, খুলনায় রানাকে পাওয়ার গুজব ওরাই ছড়াচ্ছে। গুজব আর ফটোশপ ছাড়া ওদের কোনো অবলম্বন নেই। ওমুক ছবি শেয়ার দিলে ওমুক অসুস্থ ব্যক্তিকে ফেসবুক ১ডলার দেবে, ওমুক ছবিতে লাইক দিলে বা শেয়ার করলে নেকি পাওয়া যাবে -- এইজাতীয় বিভ্রান্তির ফাঁদে পা দেবেন না প্লিজ। ছাগু আইডিগুলো নিজ দায়িত্বে চিনে রাখুন। ছাগুদের দেয়া তথ্য বিশ্বাস করার আগে বা ছড়াবার আগে দয়া করে তা যাচাই করে নিন।" উক্ত লিখাটা পরে অবাক হয়েছিলাম কারন যেই ব্যাক্তি তথ্যটা দিয়েছে তাকে ধন্যবাদ না দিয়ে বরং বাজে বোকা হল অথচ ঠিক তার এক ঘন্টার মাথায় খুলনায় র‍্যাব-পুলিশ অভিজান চালাল এবং শেষমেস খুলনার বেনাপোল থেকেই গ্রেপ্তার করা হল। তখন আরও হতাশ ও হতবাক হলাম এরা কি রানাকে বাঁচাতে চেয়েছিল নাকি পণ্ডিত সাঁজতে (খুলনা, সোনাডাঙ্গায় রানা উক্ত) তথ্যটি ভুল প্রমানে উঠে পরে লেগেছিল? যদি বাঁচাতে হয় তাহলে কিছুই বলার নেই শুধুই আরও হতাশ হব আর যদি হয় পণ্ডিত সাঁজতে তাহলে বলব গন্ড মুর্খ-এর দল তোমরা এখন থেমে যাও, যুক্তিহীন কথার বর্তমানে আর কোন মুল্য নেই। আরও কিছু বলাতে ইচ্ছে করছে তাদের তারা বলে ফেসবুকে নির্বোধের সংখ্যা দেখে তারা হতাশ ও হতবাক হচ্ছে, অথচ তাদের মত আহম্মক আর গন্ড মুর্খ দেখে আমরা শুধু হতাশ ও হতবাক নই রীতি মত তাদের আমরা আবাল মনে করি। তাদের চামচাগুলকে মনে হয় ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা, কিছু না বুজেই নাচে। তারা মনে করে তারা যা বলবে তাই সত্য। এবার সেই ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চাগুলিকে কিছু বলব এত বিশ্বাস করিস যাদের, তোদের সেই পণ্ডিত-রাই বলল/বলেছিল "...যে আইডিটা ('দাসত্ব শেকল') থেকে স্ট্যাটাসটা ছড়ানো হয়েছে, সে আইডিটা শিবিরচালিত একটা ফেইক আইডি। নির্বোধের দল কিছু না বুঝেশুনেই স্ট্যাটাসটা শেয়ার করা শুরু করল!..." দাসত্ব শেকল কি এই তথ্য ফ্যাসবুকে শেয়ার দিয়েছে কিনা জানি না তবে দিয়ে থাকলেতো হলই আর যদি না দিয়ে থাকে তবে রানা গ্রেপ্তারের তথ্য প্রকাশের সাহসিকতার পুরষ্কার জোড় করেই শিবিরকে দিয়ে দেওয়া দিল? আরও একটা কথা আমাকে খুব অবাক করছে, তারা লিখেছে "খোঁজ নিলে দেখা যাবে স্ট্যাটাসে বর্ণিত ঐ বাড়িটি হয়তো কোনো মুক্তিযোদ্ধার বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোনো অনলাইন অ্যাকটিভিস্টের, তাকে হয়তো সেরেফ হয়রানিতে ফেলতেই তার বাড়ির ঠিকানা ছাগুরা ফেসবুকে ছড়াচ্ছে। এই সহজ হিশাবটা কেন বুঝি না আমরা? কেন এতটুকু কমন সেন্স না খাটিয়েই যা দেখি তাই শেয়ার করে বসি?" এখন আমার আফছুছ একটা জিনিষের প্রতিবাদ করতে কি বিন্দু পরিমান সত্য কিংবা তথ্য আপানারা জেনে নিতে পারেন না? আমার প্রশ্ন আপনাদের কি কমন সেন্স বলতে কিছু আছে? নাকি রানাকে বাঁচাতেই এই ব্যার্থ চেস্টা চালালেন? নাকি ছাগলের তিন নম্বার বাচ্চাদের সামনে পণ্ডিত সাঁজতে চেয়েছিলেন? সব শেষে তাদের উদ্দেশ্য বলব শুধু একটা পক্ষ এখনও আঁকড়ে ধরে বসে না থেকে সত্যকে মেনে নিন এবং অযথাই যুক্তিহীন তর্ক কোন লাভ নেই। যুক্তিহীন তর্ক, মিথ্যা তথ্য আর মনগড়া কথা শুধুই বিভেদ বাড়াবে কমাবে না। তাই সকলেরই বুদ্ধি বা কমন সেন্স এর উদয় হবে এই আশা করে আজকের মত এটুকুই।

বানীঃ ১ সামান্য একটু প্লাস্টার খুলে পড়েছে। এটা তেমন কিছু নয়। – মো. সোহেল রানা,পৌর যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্ববায়ক, (রানা প্লাজার মালিক) গতকাল ফাটল দেখা দেবার পরে রানা প্লাজার মালিক পৌর যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্ববায়ক মো. সোহেল রানা  মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন এই কথা। বানীঃ২  আমরা আগে থেকেই সচেতন ছিলাম। আমরা জানতাম বলে সব লোক সরিয়ে ফেলা হয়েছিল। কিন্তু মূল্যবান জিনিস সরিয়ে নিতে সকালে লোকজন সেখানে গিয়েছিল। – মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   বুধবার কমলাপুর স্টেশনে ডেমু ট্রেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বানী দিয়েছেন। বানীঃ৩ ইমারত বিধিমালা অনুসরণ করে বিল্ডিং বানানো হয়নি।…

Read More