BLACK iz IT institute একটি ব্যতিক্রম-ধর্মি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি BLACK iz IT এর একটি অংগ প্রতিষ্ঠান। BLACK iz IT Institute একটি জনকল্যান মূলক আইটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ দেওয়া BLACK iz IT institute মূল উদ্যশ্য নয়, ইনফরমেশন এবং টেকনোলজি সম্পর্কিত শিক্ষার প্রসার ঘটানোই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। বর্তমানে আউটসোর্সিং মার্কেটগুলোতে বাংলাদেশের অবস্থান প্রথমদিকে। বাংলাদেশি তরুণেরা যেমন ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করছেন তেমনি বহিবিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু নির্দিস্ট গাইড লাইন বা পথ না জানা থাকার কারনে আমাদের দেশের অনেকেই আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারছে…
Read MoreTag: BLACK iz IT Institute
কাজের ক্ষেত্র যখন সার্চ ইঞ্জিন, অ্যাডভান্স এসইও কোর্স তখন আপনার জন্যই | Creative Advanced SEO Course
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে (odesk.com, freelancer.com ইত্যাদি) ভিজিট করলে দেখা যায়, এসইওর কাজ সবচাইতে বেশি। আর এসইও এর মাধ্যমেই বাংলাদেশের ফ্রিলেন্সাররা সবচেয়ে বেশি আয় করেছে তা আমাদের সকলেরই কম বেশী জানা আছে। আরও মজার হচ্ছে অনলাইন জুরে শুধুমাত্র SEO এর কাজই ৬৫% থেকে ৭০%। বাংলাদেশে বা লোকাল মার্কেটেও রয়েছে এসইও অ্যাডভাইজারের এর চাহিদা। শুধু তাই নয় এই চাহিদা দিগুন-তিনগুন আকারে বারছে। বর্তমান বিশ্বে প্রতিদিন জন্ম নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ নতুন নতুন ওয়েব-সাইট। সাথে সাথে এদের মাঝে সৃষ্টি হচ্ছে একটা অদৃশ্য লড়াই। গুগুলে বা অন্নান্য সার্চ ইঞ্জিনে উপরের দিকে নিজের সাইট কে উঠিয়ে আনার…
Read Moreশুরু হতে যাচ্ছে ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স “চল করি অনলাইনে আয়” – Free Freelancing Course
বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান ফ্রিল্যান্সিং-এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই চাহিদার কথা মাথায় রেখে সম্পুর্ন বিনা মূল্যে “চল করি অনলাইনে আয়” নামক একটি ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্সের ঘোষণা দিল বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ এবং পরিচিত আইটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার BLACK iz IT Institute। আলোচ্য কোর্সটিতে সপ্তাহ ব্যাপি মোট ২০ ঘন্টায় ৯টি ক্লাসের মাধ্যমে ফ্রি ট্রেন-আপ করা হবে। ( সম্পুর্ন Free Freelancing Course ) প্রাথমিক ভাবে প্রথম ১০০ জন এ সুযোগ পাবেন বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মাদ মেহেদি মেনাফা। তিনি জানিয়েছেন, “বাংলাদেশে আমরা প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং-এ দক্ষ করে গড়ে তুলতে চাই এবং…
Read Moreইউনিপের কাছে জমা টাকার অঙ্ক নিয়ে বিভ্রান্তি !!
কর্মকর্তারা বিক্ষিপ্ত তথ্য দিচ্ছেন ইউনিপের কাছে জমা টাকার অঙ্ক নিয়ে বিভ্রান্তি ইউনিপেটুইউর গ্রাহকদের দাবি ছয় হাজার কোটি। ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুনতাসির হোসেন বলছেন ১২০০ কোটি। পুলিশ মুনতাসিরসহ দুই কর্মকর্তাকে দুই দফায় রিমান্ডে নিয়েও প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগ করা টাকার সঠিক তথ্য জানতে পারেনি। এ কারণে বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি থেকে যাচ্ছে। গ্রাহকদের দাবি, ইউনিপেটুইউর কর্মকর্তারাই গ্রেপ্তার হওয়ার আগে জানিয়েছিলেন, তাঁদের কাছে গ্রাহকদের জমা দেওয়া টাকার অঙ্ক ছয় হাজার কোটি। এখন তা কমিয়ে বলছেন। গ্রাহকদের অভিযোগ, রিমান্ডে সময় নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে ব্যাপকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে না বলেই আসল খবর মিলছে না। তবে পুলিশের বক্তব্য, তারা…
Read More