এলিয়েনদের সঙ্গে দেখা হবে না মানুষের!

মানব সভ্যতার এযাত্রায় আর এলিয়েনের দেখা মিলবে না। সম্প্রতি একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, মানুষের সাথে যোগাযোগের পরপরই সম্ভবত পৃথিবীর বাইরে থেকে আসা উন্নত জাতি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। অস্ট্রেলিয়ার এক বিজ্ঞানী জানান, নিজেদের বাঁচাতেই কিংবা পরবর্তী সভ্যতা বিকাশের জন্যই পৃথিবীতে তাদের আসার কারণ হয়ে থাকতে পারে। বিশ্বে এমন অনেক স্থাপত্য নমুনা আছে যা দেখে অনেকের বিশ্বাস, একসময় পৃথিবীতে ভীনগ্রহের প্রাণীর আগমন ঘটেছিল। বিজ্ঞানী আদিত্য চোপড়ার মতে, যদি তাই হয়ে থাকে তবে এখন কেন তাদের সাথে আমাদের যোগাযোগ হচ্ছে না? বিজ্ঞানীরাই বলছেন, পৃথিবীর জন্মলগ্নে গ্রহটি মানুষের বাসযোগ্য ছিল না। প্রাকৃতিক পরিবেশ যেমন বিরূপ ছিল, ডাইনোসরের মতো বৃহৎ প্রাণীর জন্যেও মানুষের টিকে থাকা সেসময় ছিল এক কথায় অসম্ভব। তবে ইতিহাস বলছে, পরবর্তীতে পৃথিবী মানুষবাসের উপযোগী হয়ে ওঠে। ঠিক তখনই মানব সভ্যতার বিকাশ সাধন হয়। তবে তা কীভাবে, সে নিয়ে যেমন বিতর্ক আছে, গবেষণাও কিন্তু চলছে। অস্ট্রেলিয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আদিত্য চোপড়া বলছেন, আমাদের অনেকেরই বিশ্বাস বিশাল এই মহাকাশে আমরাই একা নই। কোটি কোটি সৌরজগতে পৃথিবীর মতো একাধিক বাসযোগ্য গ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। আর যদি তাই হয় তবে অবশ্যই সেখানে প্রাণী আছে। চোপড়া এবং তার সহকর্মীরা এ বিষয়ে একটি তত্ত্বও দাঁড় করিয়েছেন। যার নাম দিয়েছেন ‘গায়ান বোটলনেক’। তাদের মতে, ঐ সব গ্রহ হয়তো একসময় সুজলা সুফলা ছিল। কিন্তু সে সব গ্রহের অধিবাসীদের জন্যে হোক বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণেই হোক, ক্রমেই ধ্বংসের দিকে যাওয়ায় তারা দ্বিতীয় বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধান করেছে। আর সেটিই হচ্ছে এই পৃথিবী। যুক্তি হিসেবে সৌরজগতে পৃথিবীর খুব কাছের গ্রহ মঙ্গলের উদাহরণ টেনেছেন তারা। মঙ্গল এখন আর মানুষের বাসযোগ্য গ্রহ নয়। তবে বিজ্ঞানীরাই বলছেন, একসময় লাল গ্রহটির পরিবেশ হয়তো পৃথিবীর মতোই ছিল। চোপড়ার মতে, যে গ্রহেই মানুষ বসবাসের চেষ্টা করুক না কেন, সেই গ্রহটিতে প্রাণ ধারণের জন্যে উপযুক্ত পরিবেশ থাকতে হবে। পানি ও কার্বন ডাই অক্সাইড থাকতে হবে। গ্রহটিতে গ্রিন হাউস গ্যাসের আবরণ থাকবে। ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা মানুষের জন্যে উপযুক্ত থাকতে হবে।

মানব সভ্যতার এযাত্রায় আর এলিয়েনের দেখা মিলবে না। সম্প্রতি একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, মানুষের সাথে যোগাযোগের পরপরই সম্ভবত পৃথিবীর বাইরে থেকে আসা উন্নত জাতি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।   অস্ট্রেলিয়ার এক বিজ্ঞানী জানান, নিজেদের বাঁচাতেই কিংবা পরবর্তী সভ্যতা বিকাশের জন্যই পৃথিবীতে তাদের আসার কারণ হয়ে থাকতে পারে। বিশ্বে এমন অনেক স্থাপত্য নমুনা আছে যা দেখে অনেকের বিশ্বাস, একসময় পৃথিবীতে ভীনগ্রহের প্রাণীর আগমন ঘটেছিল। বিজ্ঞানী আদিত্য চোপড়ার মতে, যদি তাই হয়ে থাকে তবে এখন কেন তাদের সাথে আমাদের যোগাযোগ হচ্ছে না? বিজ্ঞানীরাই বলছেন, পৃথিবীর জন্মলগ্নে গ্রহটি মানুষের বাসযোগ্য ছিল না। প্রাকৃতিক…

Read More

আমাদের সময় আমরা কী কাজে ব্যয় করছি?

অনেক বোনকে দেখা যায়, ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প করছেন। সময় বয়ে চলেছে, অর্থহীন প্রলাপে আমলনামা ভরে উঠছে, অথচ তারা গল্প করছেন। এভাবে প্রতি মুহূর্তে জীবনের দৈর্ঘ্য কমে আসছে, অমোঘ মৃত্যু নিঃশব্দ পদে এগিয়ে আসছে। আর তারা গল্প করছেন … গল্প …। সাথে চলছে গীবত ও পরনিন্দার কলুষিত পাপচর্চা। প্রিয় বোন! এই যে আপনি গল্প করছেন এর পরিণাম সম্পর্কে কি কখনো ভেবেছেন? আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাদের মাগবূন ও ক্ষতিগ্রস্ত বলেছেন, আপনি তাদের মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন না তো? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো বলেছেন-অধিকাংশ লোকই দুটি নেয়ামতের (কদর না করে)…

Read More