বাংলাদেশে কোন ক্যামেরা কোথায় পাবেন এবং ক্যামেরা নিয়ে সকল ধরনের পরামর্শ

আপনি ক্যামেরা কেনার জন্য কি করতে পারেন ধারনা পেতে পারেন এখানে। যাদের ছবি তোলার শখ আছে তাদের জন্য ক্যামেরা এর খোজ খবর নেওয়াটা জরুরী। ব্লগে ইদানিং অনেককেই ফটো নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। আসুন তাহলে দেশের বাজারে কোথায় কি পাবেন, তা জেনে নেই ক্যামেরা কেনার আগে ইন্টারনেটে সেই ক্যামেরার ভালমন্দ জেনে নেবেন এটাই স্বাভাবিক। ক্যামেরার বর্ননা ছাড়াও এক্সপার্ট রিভিউ বলে দেয় সেই ক্যামেরার দোষত্রুটি আছে কিনা। আর ইউজার রিভিউ বলে দেয় তাদের অভিজ্ঞতার কথা। ক্যামেরা বাছাই করার পরই প্রশ্ন আসে সেটা বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাবে কি-না, দাম কত, ইত্যাদি। হতাশ…

Read More

বাঁচতে হলে থাকতে হবে জিমেইল অ্যাকাউন্ট!

আমাদের অনেকের কাছেই মাঝে মাঝে মনে হয় গুগল ছাড়া অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিন নেই। ইচ্ছে করেই হোক আর মনের ভুলেই হোক দৈনিক কতবার যে আমরা গুগল ব্যবহার করি তার কোন সঠিক উত্তর হয়ত বা আমরা কেওই দিতে পারব না। কিন্তু এখনও অনেকেই আছে যাদের জিমেইল অ্যাকাউন্ট নেই। কিন্তু গুগুল দিন দিন তার সার্ভিসে যে পরিমান নতুন নতুন সেবা যুক্ত করছে তাতে হয়ত বা কিছুদিনের মধ্যে গুগুলের একটি ইমেইল (জিমেইল) অ্যাকাউন্ট ছাড়া যে কারও জন্য অনলাইনে থাকা কঠিন হয়ে যাবে। এর মুল কারন হচ্ছে গুগুলের যে কোন সার্ভিস বা সেবা আপনাকে…

Read More

কক্সবাজার জেলা

কক্সবাজার জেলা- কক্সবাজার সদরের নাজিরটেক থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সৈকতের বালিতে ১২ হাজার কোটি টাকারও বেশি দামের অন্তত ১৭ লাখ ৪০ হাজার টন খনিজ পদার্থ মজুত রয়েছে। বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের (বিএইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. আনোয়ার হোসেন বলেছেন, সৈকত বালিতে মোট খনিজের প্রাক্কলিত মজুতের পরিমাণ ৪৪ লাখ (৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন) টন। প্রকৃত সমৃদ্ধ খনিজের পরিমাণ প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার টন (এক দশমিক ৭৫ মিলিয়ন)। তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে উচ্চ চাহিদাধর্মী মজুত আকরিক রফতানি করতে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মূল্যবান খনিজ বালি জিরকন, ইলমেনাইট, ম্যাগনেটাইট, গারনেট ও রুটাইল উত্তোলন করা যেতে পারে। আগেই…

Read More

কক্সবাজার জেলার ঐতিহ্য

প্রাচীন ঐতিহ্য: ১৬০০—১৭০০ খৃষ্টাব্দে শাহ সুজার আমলেএকটি মসজিদ তৈরী হয়েছিল। এটি চৌধুরী পাড়া মসজিদ বা আজগবি মসজিদ নামেপরিচিত। এটি কক্সবাজার সদরের বি.ডি.আর ক্যাম্পের উত্তর দিকে অবস্থিত। প্যাগোড়া (জাদী): ১৭৯০ ইংরেজী সালের দিকে বার্মিজরাআরাকান বিজয়ের পর কক্সবাজার বিভিন্ন এলাকায় রাখাইন সম্প্রদায় এটি নির্মাণকরে। তারা এটিকে স্মৃতিচিহ্ন বলে। কক্সবাজার সদর, রামু ও টেকনাফের পাহাড়বা উচুঁ টিলায় এ ধরনের প্যাগোড়া দেখা যায় অগ্গ মেধা বৌদ্ধ ক্যাং: কক্সবাজার সদরে ছোট বড় মিলিয়ে৭টিরও বেশী বৌদ্ধ ক্যাং রয়েছে। আগ্গা মেধা ক্যাং ও মাহাসিংদোগীক্যাং সবচেয়েবড়। এ সবে স্থাপিত বৌদ্ধ মুর্তিগুলো দেখবার মতো। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদেরধর্মীয় উৎসব বৌদ্ধ পূর্ণিমা,…

Read More

তারা আর ধ্রুবর গল্প (একটা সত্য ঘটনা)। মেহেদি মেনাফা!

রাস্তাটা এবড়োখেবড়ো । রিকশাওয়ালা উল্কার বেগে রিকশা চালানোর প্রতিজ্ঞা নিয়েছে সম্ভবত । সাজ্জাদ ঝাঁকুনি খেতে খেতে ভাবছিল বাড়ি পৌঁছানোর আগে গায়ের হাড়গোড় আস্ত থাকলে হয় ! রাত বাজে আড়াইটা । এত রাতে রিকশার প্রতিটা ঝাঁকুনি যে পরিমান বিকট শব্দ তৈরি করছে তা আর কিছুক্ষন চলতে থাকলে গাঁয়ের লোকজন ঘুম ভেঙ্গে উঠে আসবে লাঠি সোটা নিয়ে । এক পাশে ছোট একটা খাল অন্য পাশে ধানী জমি । মাঝে শিমলতা ,সুপারি,নারকেল গাছ আর বুনো ঝোপঝাড়ে ছাওয়া কাঁচা পাকা রাস্তা । ঝিঁঝিঁ ডাকছে ক্লান্তিহীন । রিকশার টিমটিমে হ্যারিকেনের আলো আর সাজ্জাদের হাতে ধরা টর্চটার আলো নিশুতি রাতের আঁধার কাটানোর ব্যর্থ চেষ্টা করছে । রিকশাওয়ালা জোয়ান মরদ । গায়ে জোর আছে বেশ । খুব দ্রুত তালে প্যাডেলে পা চালাচ্ছে । একটু কেমন যেন । সরকার বাড়ির দক্ষিনে নাকুন্দপাড়া কমসে কম দশবার বলার পর তারপর রিকশাওয়ালা চুপচাপ মাথা হেলিয়ে রিকশায় ওঠার ইঙ্গিত করেছে । সরকারবাড়ির সামনে আসতেই একটা দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । কত দিন পর এই দৃশ্যটা দেখছে সে ! ছোটবেলায় একদিন বাবার হাত ধরে গভীর রাতে হাট থেকে ফেরার সময় ঠিক এই দৃশ্যটা দেখে সে থমকে দাড়িয়ে গিয়েছিল । । বিশাল দীঘির একূল ওকূল চোখে পড়েনা । শ্বেত পাথরে বাঁধানো ঘাট । মাঝদীঘিতে একরাশ শাপলা ফুটে আছে । শাপলাবন ঘিরে হাজার হাজার জোনাকের নাচের আসর । দীঘির অন্ধকার জলে ফোটা ফোটা জোনাক আলোর ছায়া । নিশুতি রাতের হিম বাতাসে তিরতির করে কাঁপছে দীঘির কালো জল । মনে হচ্ছে আকাশের সব নক্ষত্র জলের মায়ায় দীঘিতে নেমেছে । তন্ময় হয়ে তাকিয়েছিল সাজ্জাদ । ব্যাগটায় হাত বুলিয়ে তৃপ্তিতে চোখ মুদল ও । আজ চাঁদ উঠলে পরশু ঈদ । ছেলেটার জন্য সোনালি সুতোয় বোনা পাজামা পাঞ্জাবি আর আয়েশার জন্য শাড়ি আলতা চুড়ি । শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়স্বজনের জন্যেও অনেক কিছু কিনেছে । সারাদিনের ক্লান্তিতে গা ভেঙ্গে আসতে চাইছে ওর । । ঢাকা থেকে দিনাজপুর সহজ জার্নি নয় । একটা বেসরকারি ফার্মে চাকরি করে সাজ্জাদ । । দিনরাত গাধার খাটনি । বেতনও অত বেশি নয় । সাতপাঁচ ভাবছিল । গোরস্থান ঘেষে যাওয়ার সময় বাবা মায়ের কবরের বেড়াটা চোখে পড়ল ওর । একটু বিমর্ষ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । গতবছর মা একটা শাড়ি চেয়েছিল । সাদা শাড়ি । সাজ্জাদ সবার জন্য কেনাকাটা করেছিল সেবার । ওর শালা সম্বুন্ধী শ্বশুর শাশুড়ি সবার জন্য । শুধু মায়ের শাড়িটা কিনতে বেমালুম ভুলে গিয়েছিল ।সেই ঈদের দুদিন পরেই মা মারা গিয়েছিলেন । কাফনের সাদা কাপড়ে জড়ানো মায়ের পা ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিল সাজ্জাদ । একটু ঝিম ধরেছিল । রিকশার তীব্র ঝাকুনিতে সচকিত হলো সে। হঠাত্ খেয়াল হলো ওর একটু যেন বেশিই নীরব হয়ে গেছে আশপাশ । গা ছমছম করা নিস্তব্ধতা নেমেছে রাস্তা জুড়ে ! ঝিঁঝির ডাক থেমে গেছে । একটু গা শিরশির করে উঠল বিনা কারনে আর টর্চটা শক্ত হাতে আকড়ে ধরল সাজ্জাদ । কি ভেবে পিছন ফিরল ও । রিকশার হুডের ফাঁক দিয়ে ফেলে আসা রাস্তাটার দিকে তাকাল ও । চমকে উঠে চোখ বড় বড় হয়ে গেল সাজ্জাদের ! অন্ধকার রাস্তাটা ধরে পুরো শরীরে সাদা কাপড়ে জড়ানো একটা মানুষ প্রবল বেগে দৌড়ে আসছে ।সাদা কাপড় হাওয়ায় উড়ছে । অপার্থিব সেই দৃশ্য দেখে সাজ্জাদের গলা শুকিয়ে গেল । প্রচন্ড ভয় পেয়ে সামনে ফিরল ও । কাঁপা কাঁপা স্বরে একটু চেঁচিয়ে উঠল , ও ভাই একটু তাড়া তাড়ি চালান ! রিকশাওয়ালা নির্বিকার ।যেন শুনতেই পায়নি । পিছন রাস্তা থেকে কে যেন মায়াবী কন্ঠে ধীর স্বরে চিত্কার করে ডেকে উঠলো , 'খোকা ও খোকা আমার জন্য কিছু আনিসনি ? একটা সাদা শাড়ি ? গতবছরও আনলিনা .. সাজ্জাদ থরথর করে কেঁপে উঠলো ! এই কন্ঠ সে চেনে ! জন্ম থেকে শুনে এসেছে ! এ তার মায়ের কন্ঠ ! রিকশা প্যাডেলের ক্যাঁচকোঁচ শব্দ হচ্ছে অবিরাম ! "ও ভাই একটু শুনেন কে যেন আসতেছে একটু তাড়াতাড়ি চালান" ,সাজ্জাদ কম্পিত স্বরে রিকশাওয়ালাকে ডাক দেয় । রিকশাওয়ালা পিছন ফেরেনা । রিকশা ঝাঁকুনি খেতে খেতে চলেছে আগের মতই ! একটা নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটে উড়ে গেল । বুনো লেবুর গন্ধ ভেসে আসছে । আচমকা পিঠের উপর ঠান্ডা কিছুর স্পর্শ ! সাজ্জাদ শিঁরদাড়া সোজা করে স্থির হয়ে গেল ! কানের কাছ বেয়ে ঘামের ফোটা টপ টপ ঝরতে শুরু করেছে । ভয়ে আতংকে বোধশুদ্ধি লোপ পেয়ে গেল ওর । হিমশীতল স্পর্শটা ওঠানামা করছে ওর পিঠের উপর ,যেন কেউ আদর করে হাত বোলাচ্ছে ওর পিঠে । "ও খোকা মানিক আমার" , ওর মায়ের কাতর কন্ঠটা ফিসফিস করে বলছে , " আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা ,আমার জাদুর কপালে টিপ দিয়ে যা !খোকা আমার ,লক্ষী আমার , বাছা আমার এখনো খাসনি ? আমার সাথে চল মাছের মুড়ো রেঁধে খাওয়াব তোকে । কবরে শিয়াল বাসা বেঁধেছেরে আমি ঘুমাতে পারিনা বাছা । শাড়ি এনেছিস খোকা ? একটু দেখি ? ও খোকা .. তোর বাবার ও খুব কষ্ট হয় তোকে না দেখে । আয় খোকা একটা চুমু দিই তোর কপালে .. পিছ ফির .. খোকা .. ও খোকা .. আতংকে দিশেহারা সাজ্জাদ শক্ত করে টর্চটা আকড়ে থরথর কাঁপতে থাকে । ফিরবেনা ফিরবেনা করেও পিছ ফেরে ও। যেন কেউ জোর করে ওকে পিছন ফিরালো ! রিকশার হুডের ফাঁকে ঘোমটা ঢাকা একটা মাথা আবছা অন্ধকারে মুখ বাড়িয়ে রেখেছে । জ্ঞানহারাবার প্রাকমুহুর্তে কপালে একটা শীতল ঠোঁটের স্পর্শ টের পেল সাজ্জাদ ! নাকুন্দপাড়ার বাজারে একটা দোকান তখনো আধখোলা ছিল । দোকানি দোকান গুছিয়ে মাত্র ঘুমানোর পায়তারা করছিল । রিকশাওয়ালা করিম বিরক্ত হয়ে অজ্ঞান পেসেঞ্জারটাকে দোকানে নিয়ে এসেছে । সে কানে কম শুনে । পেসেঞ্জারটা খামাখা একটু আগে জোরেসোরে চিক্কুর পেড়ে রিকশা থেকে ফাল মেরে বেহুঁশ হয়ে গেছে । টর্চলাইট ভেঙ্গে হাতে কাঁচের টুকরো গেঁথে রক্তারক্তি কান্ড ! করিম বিরক্ত হয়ে গালি দেয় গোটা দশেক । মহামুসিবত ! - বিকেল চড়ুই

ধ্রুব খুব অবাক হয়ে মোবাইলের দিকে তাকালো। প্রায় এক বছর পর তারার নাম্বার থেকে কল। মোবাইলের স্ক্রীনে খুব সুন্দর করে লেখা- STAR is calling… এক বছর আগে ধ্রুবর সাথে তারার ব্রেক আপ হয়ে যায়। সব ঠিকঠাক, হঠাৎ এক বৃহস্পতি বার রাতে তারা জানালো, “আমি রিলেশনটা কনটিনিউ করতে পারবো না। আমি সিরিয়াস।” ধ্রুব আধো বিশ্বাস আধো অবিশ্বাসে দুলতে দুলতে বললো, “কেনো? কী হইছে? দুস্টামি বাদ দাও…” তারা খুব নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে উত্তর দিলো, “আমার আরো একজনকে ভাল লেগেগিয়েছে, তার সাথে রিলেশনও হয়েগিয়েছে। আমি সেটাই কনটিনিউ করতে চাই। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দেও…

Read More

নির্বোধ ভালবাসার গল্প: কয়জনে পারে? -1 (সত্যকাহিনী)

(এই সিরিজের প্রতিটি গল্প সত্যকাহিনী; পাত্রপাত্রী বদলানো হয়েছে, আর সাথে প্রেজেন্টেশানেও একটু রোম্যান্টিক ভাব আনা হয়ে থাকতে পারে) ***************************************************** ছেলেটির নাম দিলাম আজহার, আমরা ডাকব আজু বলে মেয়েটি নবনী, মায়ামায়া চেহারা আর সি্নগ্ধ দৃষ্টি দিয়ে সহজেই যেকারো নজর কাড়ে। এবং খুবই বুদ্ধিমতি। আজু ছিল আমাদের স্কুলের ফার্স্ট বয়। ক্লাস ওয়ান থেকে সিক্স পর্যন্ত। ক্লাসের অন্য যে ছেলেগুলো ভাল রেজালট করতে চাইত, তারা সবাই সবসময় সেকেন্ড হতে চাইত, কারণ আজুর অস্তিত্বের কারণে ফার্স্ট হওয়াটা সম্ভব ছিলনা। ক্লাস ফোর পর্যন্ত আইডিয়াল স্কুলে ছেলে-মেয়ে একসাথে ক্লাস ছিল। “তোরা ছেলে কেন?” অথবা “তোরা কেন…

Read More

অনেকেই জানেন না যে এক ঘণ্টা টিভি দেখলে আপনার আয়ু কমে যায় ২২ মিনিট!

সোফায় বসে চিপস খাচ্ছেন? দীর্ঘক্ষণ টিভি দেখছেন? সাবধান! ওটা টিভি নয়, ওটা একটি ‘ইডিয়েট বক্স’। এ বক্সে সামনে সময় কাটাচ্ছেন আর নিজেকে আপডেট ভাবছেন? বাস্তবতা হলো ওই বঙ্ আপনাকেই বোকা বানাচ্ছে প্রতিনিয়ত। প্রতি এক ঘণ্টা টিভি দেখায় ২২ মিনিট আয়ু কমে, এমনই সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে নতুন একটি গবেষণা প্রতিবেদন। অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক দীর্ঘ গবেষণা করে দেখেছেন, টিভি দেখলে একজন মানুষের জীবন থেকে গড়ে ৪.৮ বছর আয়ু কমে যেতে পারে। পঁচিশ বছরের বেশি বয়সী যারা টিভি দেখেন, প্রতি ঘণ্টা টিভি দেখার জন্য তাদের জীবন থেকে ২২ মিনিট সময় কমে যায়। যারা…

Read More

বছরের প্রথম দিনের প্রায় শেষের দিকে আমরা ।

Black Bochorer prothom diner pray seser dike amra. kemon katlo sobar dinti ? prio manush gulor misti hasi kototuki proshosti dite pareche sobaike ? janiye din Black er thikanate 🙂 বছরের প্রথম দিনের প্রায় শেষের দিকে আমরা । ক্যামন কাটল সবার দিনটি ? প্রিয় মানুষ গুলর মিষ্টি হাসি কতটুকু প্রশস্তি দিতে পেরেছে সবাই কে ? জানিয়ে দিন ব্লাকের ঠিকানায় 🙂 Black Bochorer prothom diner pray seser dike amra. kemon katlo sobar dinti ? prio manush gulor misti hasi kototuki proshosti dite pareche sobaike ? janiye din Black er thikanate 🙂…

Read More