ঢেউয়ের তালে

সুখের তালে নাওয়ের পালে লাগলো যদি হাওয়া, ঢেউয়ের নাচে দোদুল দুলে নোঙরখানা নিলাম তুলে, যাক ভেসে যাক সুদূরপানে আমার সকল চাওয়া। মুক্ত মনের আকাশ সাজুক দু’চোখ ভরা নীলে, নদীর জলে রঙ খেলে তার নীলে নীলে হোক নীলাকার, ঢেউয়ের মাথায় আলোর খেলাও হোক আরও ঝিলিমিলে। তাথৈ তাথৈ ঢেউয়ের তালে মন ছুটে যায় যদি, ছল ছল ছল ছন্দে মেতে দূর অজানায় মিলিয়ে যেতে দু’কূল ছেড়ে স্রোতের টানেই চলবো নিরবধি। তখন বাতাস জুড়ে থাকবে মাতাল সুর, আমি খুঁজবো আমার কোথায় সমুদ্দুর।

Read More

অসীম শূন্যতা

সেদিন শ্রাবণের সন্ধ্যা বেলা , হেঁটে চলেছি বহুদূর , জানিনা কিসের টানে কিংবা কিসের মায়ায় , মন চেয়েছে হারিয়ে যেতে শুধুই দূর অজানায় , হয়তোবা কেউ রয়েছে আমার পথ পানে চেয়ে , তারই প্রতীক্ষা শেষ করতে হয়তো আমি তারই পানে ছুটে চলেছি , মনে লাগে ভয়, কে জানে কি হয়? পাবো কি তার দেখা ? যার জন্য এতকাল পথ চেয়ে বসে আসি , নাকি ছুটে চলেছি কোনো অসীম শূন্যতায়, ঠিক যেন মায়া হরিণের মতো, যে কেবল ডেকে বেড়ায়, হাতছানি দেয় কিন্তু ধরা দেয় না …

Read More

ভেজা মেঘের মত উড়তে উড়তে জীবনের সুতয় যদি কখন টান পরে!

ভেজা মেঘের মত উড়তে উড়তে জীবনের সুতয় যদি কখন টান পরে!

ভেজা মেঘের মত উড়তে উড়তে জীবনের সুতয় যদি কখন টান পরে! ভেজা মেঘের মত উড়তে উড়তে জীবনের সুতয় যদি কখন টান পরে কখন, তবে চলে এসো বুক পেতে দিব…. । আমার তোলা অপর একটা ছবি, মেঘের ছবি। এই ছবিটি যেই বন্ধুদের হারিয়ে ফেলেছি জীবনের তাদের কথা ভেবে আপলোড করলাম…। আমি ফোটোগ্রাফার নই বরং শখেরগ্রাফার! আমি ফোটোগ্রাফার নই তারপরও মাঝে মধ্যে দু-একটা ছবি তুলতে ভাল লাগে। এই ব্লগে নিয়মিত তুলা আমার আমার কিছু ছবি ধারাবাহিক ভাবে আপলোড দিব। যদিও আমি একজন প্রফেশনাল ফোটোগ্রাফার নই বরং শুধুই শখেরগ্রাফার!   যদিও আমার DSLR…

Read More

স্বপ্নের দরজা – স্বপ্ন কোথায় বলো?

এই অ্যালবামটিতে শুধু আমার মোবাইল এবং বন্ধুদের DSLR-এ আমার তোলা এবং ইডিট করা কিছু ছবি ধারাবাহিক ভাবে আপলোড দিব । যদিও আমি ফোটোগ্রাফার নই তারপরও মাঝেমধ্যে দু-একটা ছবি তুলতে ভাল লাগে। এই অ্যালবামে থাকবে আমার তুলা কিছু ছবি। যদিও আমি ফোটোগ্রাফার নই শুধুই শখেরগ্রাফার! যদিও আমার DSLR নেই তবুও এই দুঃসাহস । খুব যে ভাল তুলতে পারি তা কিন্তু নয় তবে কেউ যদি বলেন ছবিটা খুব সুন্দর তবে শুনতে ভালই লাগে, এই আর কি। তবে খারাপ বললেও খুব বেশী কস্ট পাবনা। আপনার মতামত মন্তব্যে জানাতে পারেন। আশা করি ছবিগুলো ভাল লাগবে।

স্বপ্নের দরজা – স্বপ্ন কোথায় বলো?   স্বপ্নের দরজা সাজাই যতো, স্বপ্ন কোথায় বলো? পথের মাঝে ধুলো কুড়াও, ছড়াও অন্ধ আলো। আকাশ পানে তাকিয়ে খোঁজো, সুরের অন্তমিল- হ্রদয় মাঝে তাকিয়ে দেখো, হাজার গোঁজামিল! স্বপ্ন বলেই স্বপ্নের দরজা, যায়না যাওয়া চলে। বন্ধু তোমার দরজাটি খুজো, স্বপ্ন খোঁজার ছলে..   আমি ফোটোগ্রাফার নই বরং শখেরগ্রাফার!   আমি ফোটোগ্রাফার নই তারপরও মাঝে মধ্যে দু-একটা ছবি তুলতে ভাল লাগে। এই ব্লগে নিয়মিত তুলা আমার আমার কিছু ছবি ধারাবাহিক ভাবে আপলোড দিব। যদিও আমি একজন প্রফেশনাল ফোটোগ্রাফার নই বরং শুধুই শখেরগ্রাফার! যদিও আমার DSLR নেই…

Read More

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে দেয়া হল ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে দেয়া হল ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা;এখন ক্যান্টিনে বসেই বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন সবাই। সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে শনিবার দুপুরে ঐতিহাসিক মধুর ক্যান্টিন -এ ইন্টারনেট সেবার উদ্বোধন করেন তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।   এরিকসনের অর্থায়নে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি সোসাইটির উদ্যোগে মধুর ক্যান্টিনে দুটি রাওটারের মাধ্যমে ১০ এমবিপিএস ব্যান্ডউইথ গতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ দেয়া হল, যা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকছে।   এ সেবার উদ্বোধন করে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, “প্রগতিশীল ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের ছাত্র সমাজ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে এবং মুক্তযুদ্ধের…

Read More

এসইও শিখুন জীবন গড়ুন, ৫০০০ টাকায় ক্রিয়েটিভ অ্যাডভান্স এসইও কোর্স!

BLACK iz ফটো এডেটিং

BLACK iz IT institute কর্তিক আয়োজিত এই “ক্রেটিভ অ্যাডভান্স এসইও কোর্স”-এ যে কেউ অনালাইনে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে তার আসন নিশ্চিত করতে পারেন। শুধু তাই নয় BLACK iz IT Institute-এর “Creative Advance SEO Course“-এ অংশগ্রহণকারী সকলের জন্য থাকছে আরও অনেক সুযোগ সুবিধা। BLACK iz IT institute একটি ব্যতিক্রম ধর্মি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। BLACK iz IT Institute সম্পূর্ণ জনকল্যান মূলক আইটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। কিছুদিন পুর্বেই হয়ে গেল দেশের অন্যতম বৃহৎ সপ্তাহ ব্যাপী ফ্রি “আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স” যার আয়োজনে BLACK iz IT Institute এবং এর মিডিয়া পার্টনার ছিল কম্পিউটার জগত। এই “আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং…

Read More

যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের সম্পর্ক সমমর্যাদার নয় বরং এ সম্পর্ক প্রভু আর দাসসুলভ!

যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের সম্পর্ক সমমর্যাদার নয় বরং এ সম্পর্ক প্রভু আর দাসসুলভ! : বিশ্বের অন্যতম একক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্তহীন সমস্যা জর্জরিত ভারতের সম্পর্ক যে সমমর্যাদার ভিত্তিতে নয়, অনেকটা প্রভু আর দাসসুলভ তা ভারত প্রায় ভুলতেই বসেছিল। কিন্তু ভারতের একজন শীর্ষস্থানীয় নারী কূটনীতিককে তার দুই সন্তানের সামনে থেকে প্রকাশ্য দিবালোকে গ্রেফতার করে হাতকড়া পরানো, এরপর বিবস্ত্র করে দেহ তল্লাশি এবং শেষমেশ নেশাখোরদের সঙ্গে কয়েদখানায় নিক্ষেপ করে পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র হয়ত বা সমস্যায় জর্জরিত ভারতকে মনে করিয়ে দিল এ সম্পর্ক সমমর্যাদার নয় বরং এ সম্পর্ক প্রভু আর দাসসুলভ! এদিকে অনলাইন নিউজপোর্টাল বিডিনিউজের একটি খবর উল্লেখ না করলেই নয়। ‘দেবযানি কাণ্ডের পেছনে কূটনৈতিক বিরোধ’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, ‘ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিংয়ের যুক্তরাষ্ট্র সফরের মধ্যেই কূটনীতিক দেবযানি খোবরাগাড়েকে গ্রেফতারের সিদ্ধান্ত হয়, যার পেছনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে দুই দেশের মতপার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করছেন দিল্লির এক কর্মকর্তা। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সুজাতা সিং ওই সফরে বেশ কয়েকটি স্পর্শকাতর বিষয়ে ভারতের অবস্থান ওয়াশিংটনের সামনে তুলে ধরেন, যার শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের মতপার্থক্যের বিষয়টি। দেবযানিকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের একটি বার্তা দিতে চেয়েছে, যাতে আমরা ভেঙে পড়ি। এটা বিশ্বাস করার মতো যথেষ্ট কারণও আছে।’ ফ্রিল্যান্সিংয়ের অথবা আঊটসোর্সিং - মোহাম্মাদ মেহেদি মেনাফা তিনি জানান, এর আগে রাশিয়ার একাধিক কূটনীতিকের বিরুদ্ধে বীমা জালিয়াতির অভিযোগ উঠলেও মার্কিন প্রশাসন নিউইয়র্ক পুলিশ বা অ্যাটর্নির কার্যালয়কে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেয়নি। দেবযানির বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগের কথা তারা বলছে, রুশ কূটনীতিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুতর। গৃহকর্মীর ভিসা আবেদনে মজুরি নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেয়া এবং তাকে চুক্তি অনুযায়ী পারিশ্রমিক না দিয়ে বেশি কাজ করানোর অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার ভারতীয় কনস্যুলেটের ডেপুটি কনসাল জেনারেল দেবযানি খোবরাগাড়েকে গ্রেফতারের পর প্রকাশ্যে হাতকড়া পরিয়ে নিয়ে যায় নিউইয়র্কের পুলিশ। থানায় নেয়ার পর ওই কূটনীতিককে বিবস্ত্র করে তল্লাশি চালানো হয় এবং তাকে মাদক চোরাচালানি ও যৌনকর্মীদের সঙ্গে একই কারাকক্ষে রাখা হয় বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু রাশিয়ানদের ক্ষেত্রে কোনো পদক্ষেপই নেয়া হয়নি। কারণ, তাতে কূটনৈতিক সম্পর্ক নষ্ট হবে বলে মস্কো হুমকি দিয়েছিল। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই কর্মকর্তা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ভারত সরকার যে অবস্থান নিয়েছে তাতে যুক্তরাষ্ট্র হতাশ (তবুও তারা ক্ষুব্ধ বলতে নারাজ)। এই মতপার্থক্যের বিষয়টি প্রকাশ্য। এ নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু সুজাতা সিং যখন ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন, তখনই যুক্তরাষ্ট্র আমাদের এই শক্ত বার্তা দিতে চাইল।’

যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের সম্পর্ক সমমর্যাদার নয় বরং এ সম্পর্ক প্রভু আর দাসসুলভ! : বিশ্বের অন্যতম একক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্তহীন সমস্যা জর্জরিত ভারতের সম্পর্ক যে সমমর্যাদার ভিত্তিতে নয়, অনেকটা প্রভু আর দাসসুলভ তা ভারত প্রায় ভুলতেই বসেছিল। কিন্তু ভারতের একজন শীর্ষস্থানীয় নারী কূটনীতিককে তার দুই সন্তানের সামনে থেকে প্রকাশ্য দিবালোকে গ্রেফতার করে হাতকড়া পরানো, এরপর বিবস্ত্র করে দেহ তল্লাশি এবং শেষমেশ নেশাখোরদের সঙ্গে কয়েদখানায় নিক্ষেপ করে পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র হয়ত বা সমস্যায় জর্জরিত ভারতকে মনে করিয়ে দিল এ সম্পর্ক সমমর্যাদার নয় বরং এ সম্পর্ক প্রভু আর দাসসুলভ! এদিকে অনলাইন নিউজপোর্টাল বিডিনিউজের…

Read More

BLACK iz এসইও এক্সপার্ট

BLACK iz ফটো এডেটিং

এসইও কিঃ একদম সহজ ভাষায় এসইও এর অপর নাম হচ্ছে অনলাইন প্রচার। তবে এই প্রচারটি যখন অনলাইনে নির্দিস্ট কিছু টেকনিক এবং নিয়মের মাধ্যমে করা হয় তখন এর ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। “কী-ওয়ার্ডের উপর বেছ করে ভিবিন্ন নিয়ম অবম্বন করে একটি ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনে উপরের দিকে নিয়ে আসার পক্রিয়া কেই এসইও বলতে পারি।” বর্তমান বিশ্বে প্রতিদিন জন্ম নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ নতুন নতুন ওয়েব-সাইট। সাথে সাথে এদের মাঝে সৃষ্টি হচ্ছে একটা অদৃশ্য লড়াই। গুগুলে বা অন্নান্য সার্চ ইঞ্জিনে উপরের দিকে নিজের সাইট কে উঠিয়ে আনার লড়াই। আর এই লড়াই এ জিততে…

Read More

বিপদগ্রস্ত মুসলিম দেশগুলোর জন্য সকলের কাছে দোয়ার আহব্বান!

প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ "বহগাত শিং" বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ "বহগাত শিং" তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়। চলুন ফিরে যাই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)। ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী সর্ব-প্রথম উঠাণ আল্লামা আজাদ সুবহান। এই অপরাধের ১৯২০ সালে আল্লামা আজাদ সুবহানকে মহাত্না গান্ধীর সাথে কারাবরণও কারতে হয়। শুধু যে আল্লামা আজাদ সুবহান, ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের সাথে যুক্ত ছিলেন তাও নয়। সেই সংগ্রামে আল্লামা আজাদ সুবহান সাথে ছিলেন আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ আরও অনেক আলেম-ওলামা। তারা সংগ্রাম করতে গিয়ে দিনের পর দিন সহ্য করেছেণ জেল-জুলুম-অত্যাচার, কিন্তু তারা পিছ পা হননি। তারা ছিলেন অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে আপসহীন। "Maulana Hasrat Mohani (1875–1951) was a romantic poet of Urdu language, journalist, politician, parliamentarian and a fearless freedom fighter of Indo-Pak Sub-continent. " অথচ আমাদের এই বর্তমান সমাজ এক প্রকার তাদের ভুলেই গিয়েছে। একশ জনের মধ্যে হাতেগোনা দুই-একজন তাদের নাম জানে কিনা সন্দেহ। ছোট বেলায় তিতুমিরের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস শুধুমাত্র পাঠ্যবইতেই পড়েছি। তাই তিতুমিরের সম্পর্কে আমাদের কিছুটা জ্ঞ্যান থাকলেও নেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান সকল আলেম-ওলামা-দের সম্পর্কে বিন্দু পরিমান জ্ঞ্যান। ভাবতে অবাক লাগে আমরা মুসলিম হয়েও কখনও জানিনি আমাদের নিজেদের গৌরবময় সকল ইতিহাসের কথা। জানিনি বাকশাল ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুসলিম মনিষীদের আপসহীন লড়াই। এবার আমি আমার মুল আলোচনায় ফিরে আসি, কিভাবে আমরা ভারতীয় মিডিয়া বা ফিল্ম এর মাধ্যমে প্রভাবিত হচ্ছি। প্রথমেই একটি প্রশ্ন করি ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের http://upload.wikimedia.org/wikipedia/en/thumb/d/d2/Bhagatsinghlegend.jpg/220px-Bhagatsinghlegend.jpgএকজন বীরের নাম বলুনতো? হয়ত অনেকেই বলতে পারবেন না আবার কেও কেও বলতে পারবেন। কিন্তু এক পক্ষ আছে যারা বলবে "বহগাত শিং", আমার ক্ষোভ বা কষ্ট শুধুই তাদের নিয়ে, তারাই স্পষ্ট ভাবে বিভ্রান্ত এবং এক প্রকার নির্বোধ মানুষ। কারন ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামে তেমন কোন বড় ভুমিকায় যে বহগাত শিং ছিলেন তা কিন্তু নয়। অনেক মুসলিম মনিষীই সে দিনের সেই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের মুখ্য ভুমিকা পালন করেও আজ তারা আমাদের কাছে বড়ই অপরিচিত। অথচ ঠিকি জেনে নিয়েছিলাম বহগাত শিং-এর কথা। বহগাত শিং-কে আমরা কোথা থেকে চিনলাম? বহগাত শিং-এর ইতিহাস আমরা কি করে জানলাম? স্পষ্ট উত্তর ভারতীয় একটি চলচিত্র "বহগাত শিং"-এর মাধ্যমে । যদি আমার এই উত্তরের সাথে আপনি একমত হোন, তবে স্পষ্টভাবে বলা যেতে পারে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম থেকে সেই কিছু বিভ্রান্তি এবং নির্বোধ মানুষ আজ ইতিহাসও শিক্ষা নেয় । তবে যারা ইতিহাস পড়ে "বহগাত শিং" এর ইতিহাস জেনেছে তাদের নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। এটি একটি উদাহারন মাত্র এর বেশি কিছু নয়। উপরের আলোচনা থেকে শুধু এতটুকুই আমি বুঝাতে চেয়েছি যে আজ আমরা বা আমাদের একটা শ্রেনী ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি এতটাই বেশি আসক্ত যে, তাদের ফিল্ম থেকে আমরা শিক্ষা খোঝার চেস্টা করি। আপনি কতজন এমন ব্যাক্তি দেখেছেন যারা "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে ইতিহাসের সাথে মিলিয়ে দেখার জন্য বই কিংবা অনলাইন ঘাটা-ঘাটি করেছে? হয়ত উত্তর হবে একজনও নয় । আবার যদি প্রশ্ন হয় "বহগাত শিং" সিনেমটা দেখে কতজন "বহগাত শিং"-কে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের অন্যতম প্রধাণ হিসাবে মেনে নিয়েছে? হয়ত উত্তরটা হবে খুব সহজঃ প্রায় সবাই...। বা ১০০ জনে ৯০ জন। তাহলে কি এই আলোচনা থেক এতটুকু স্পষ্ট নয় যে আজ আমারা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম ধারায় ভয়াবহ ভাবে আক্রান্ত? আজ আমরা ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম এর মধ্যে শিক্ষা খুঁজে বেরাই । এটাই তাহলে প্রমান হচ্ছে না যে আমার আজ ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম কে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করতে শিখেছি, তাই নয় কি? যারা শুধুমাত্র আনন্দ বা বিনোদনের জন্য ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম দেখেন তাদের ব্যাপারেও বিশেষ কিছু বলবার নেই। কিন্তু যারা এ থেকে শিক্ষা নিয়ে বা ইতিহাস জানেন তাদের জন্যই আমার এই লিখা। ভাবতে অবাক লাগে আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া বা লেখক তাদের লেখায় সেই "বহগাত শিং" এর বর্ননা স্থান পেলেও, পাইনি ব্রিটিশ স্বাধীনতার সংগ্রামের অন্যতম প্রধান আল্লামা আজাদ সুবহান, আল্লামা হাসরত মোহানি, মাওলানা মোহাম্মাদ আলি, মাওলানা শওকত আলি সহ অন্যান্ন মুসলিম মনিশিদের কথা। আরও হাসি পায় তাদের কিছু লিখা পড়ে, যেখানে "বহগাত শিং" এর বর্ননা হুবুহু সিনামার মত করে দিয়েছেন। আসলে তারাও ইতিহাসের "ই" জানেন না তারাও ভারতিয় সিনামার থেকে ইতিহাশ জেনে দু-একটা কলাম লিখেন আর কি। সর্ব শেষে বলব "বহগাত শিং" একজন বীর ছিলেন কিন্তু এই আলোচনায় তার কথা শুধুমাত্র উধাহারন স্বরূপ নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের একজন বীর ছিলেন কিন্তু মুখ্য কোন ভুমিকায় ছিলেন না। এ আলোচনায় এটাই ফুটিয়ে তুলার চেস্টা করা হয়ছে যে, ভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম আজ আমাদের (বা আমাদের একটা অংশকে) এমন ভাবে নিয়ন্ত্রন করছে যে আমাদের ইতিহাস শিক্ষা দিতে পারে। আমাদের কিছু মানুষকে তারা অন্ধ করে ফেলতে পেরেছে। একজন সাধারন যুদ্ধা কে ইতিহাস বদলে প্রধানের কাঠগড়ায় দাড় করাতে পারে। এটা কি আমাদের জন্য ভয়ংকর কোন পুর্ভাবাস নয়? এটা কি আমাদের জন্য খুব শিঘ্রই অন্ধ হয়ে যাওয়ার ইংগিত নয়?

 Ya Allah help the Muslims of Palestine. Ya Allah help the Muslims of Syria. Ya Allah help the Muslims of Burma. Ya Allah help the Muslims of Gaza. Ya Allah help the Muslims of Somalia. Ya Allah help the Muslims of Egypt. Ya Allah help the Muslims of Libya. Ya Allah help the Muslims of Iraq. Ya Allah help the Muslims of Kashmir. Ya Allah help the Muslims of Chechnya. Ya Allah help the Muslims of Afghanistan. Ya Allah help the Muslims of Pakistan. Ya Allah help the Muslims of…

Read More

Kiss কা কিসসা নিয়ে সরগরম বলিউড

মুম্বাই: কোনো কোনো দিন থাকে যেদিনে অনেকগুলো খবরকে একসুতোয় বাধা যায়। রোববার বলিউডের খবরের জগতে এমনই একটা দিন। এক সুতোয় বেঁধে খবরের মালার শিরোনাম দেওয়াই যায় কিসসা কিসসা। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া থেকে সোনাক্ষি সিনহা, আলি জাফর থেকে চিত্রাঙ্গদা সিং, সোনম কাপুর। সবাই আজ যা বললেন তার মূল কথায় কোথাও না কোথাও চুম্বন বা `কিস`-এর বিষয় রয়েছে। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া যেমন কলকাতায় `গুন্ডে` ছবির শ্যুটিং-এ এসে এক কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন। প্রিয়াঙ্কা একটা মাছকে চুম্বন করেছেন। তবে ফটোগ্রাফাররা সেই ছবিটা পুরোটা ফ্রেমবন্দি করতে পারেননি। প্রিয়াঙ্কা বলছেন, "এখনই বলব না আমি ওই মাছটাকে কিস করেছি কি না।" সোনাক্ষি সিনহা আবার দাবি করেছেন তিনি অনস্ক্রিন চুম্বনের দৃশ্যে অভিনয় করতে বেশ সাবলিল। আসলে দাবাং গার্ল সোনাক্ষি আইটেম ড্যান্সের রানী হতে চান। আর কে না জানে আইটেম ড্যান্সার হতে হলে চুম্বনের দৃশ্যে একেবারে ফাটিয়ে দিতে হয়। অবশ্য সোনাক্ষির রাজনীতিবিদ তথা অভিনেতা বাবা শত্রুঘ্ন সিনহা ওসব পছন্দ করেন না। কে জানে হয়ত এসব দেখার পর সোনাক্ষিকে বলে বসবেন, খামোস...। `আই, মি অর হাম` সিনেমায় জন আব্রাহামকে কিস করা চিত্রাঙ্গদা সিং বললেন, তিনি নাকি ওই দৃশ্যে অভিনয় করে দারুণ আনন্দ পেয়েছেন। তারকা গল্ফারের গার্লফ্রেন্ড চিত্রাঙ্গদা বলেছেন, "আমি জনের সঙ্গে চুম্বনের দৃশ্যে অভিনয় করে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যই বোধ করেছি।" সোনম কাপুরকে যশরাজ ফিল্মসের পরবর্তী সিনেমায় বিকিনি পরবেন বলে জানা গেল। তবে এটাও গুজব সোনমকে নাকি এই প্রথমবার লিপলক করতে দেখা যাবে। বলিউডের ললনারা যখন এতটা সাহসী তখন কিছুটা অন্য কথা বলেন নতুন এক হিরো। তিনি গায়ক থেকে হিরো হওয়া আলি জাফর। অদিতি রাও হায়দারির সঙ্গে তার ছবি `লন্ডন, প্যারিস, নিউইয়র্ক`এ চুম্বন করতে দেখা গেছে আলিকে। কিন্তু `তেরে বিন লাদেন`-এ অভিনয় করে মন কাড়া আলি জাফর বলেছেন, তিনি আর অনস্ক্রিনে কিস করতে পারবেন না। কারণ তিনি নাকি ওসব প্রকাশ করতে বেশ লজ্জা পান‌! বুঝে দেখুন কথা। এজন্য বলে সত্য সেলুকাস, কি আজব এই বলিউড...। সূত্র: ওয়েবসাইট।

মুম্বাই: কোনো কোনো দিন থাকে যেদিনে অনেকগুলো খবরকে একসুতোয় বাধা যায়। রোববার বলিউডের খবরের জগতে এমনই একটা দিন। এক সুতোয় বেঁধে খবরের মালার শিরোনাম দেওয়াই যায় কিসসা কিসসা। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া থেকে সোনাক্ষি সিনহা, আলি জাফর থেকে চিত্রাঙ্গদা সিং, সোনম কাপুর। সবাই আজ যা বললেন তার মূল কথায় কোথাও না কোথাও চুম্বন বা `কিস`-এর বিষয় রয়েছে।   প্রিয়াঙ্কা চোপড়া যেমন কলকাতায় `গুন্ডে` ছবির শ্যুটিং-এ এসে এক কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন। প্রিয়াঙ্কা একটা মাছকে চুম্বন করেছেন। তবে ফটোগ্রাফাররা সেই ছবিটা পুরোটা ফ্রেমবন্দি করতে পারেননি। প্রিয়াঙ্কা বলছেন, “এখনই বলব না আমি ওই মাছটাকে কিস…

Read More