মালাইকাকে হারিয়ে ফেলার ভয় পাই

বি-টাউনে এখন ডিভোর্স গসিপের কেন্দ্রে আরবাজ খান এবং মালাইকা আরোরা খান। শোনা গিয়েছিল, অন্য কারও প্রেমে পড়ে আরবাজের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙতে চাইছিলেন মালাইকা। সেই গসিপ নিয়ে এতদিন পরে মুখ খুললেন আরবাজ। সোজাসুজি জানালেন, ‘‘১৭ বছর হল বিয়ে হয়েছে আমাদের। আমি এখনও মালাইকার ব্যাপারে পজেসিভ। ও আমার কাছে সবথেকে বেশি দামি। ওকে হারিয়ে ফেলার ভয়ও পাই।’’ তবে তাঁদের সম্পর্কে যে সাময়িক সমস্যা হয়েছিল তা পরোক্ষে মেনে নিয়েছেন আরবাজ। তাঁর কথায়, ‘‘জীবনে কখনও এমন সময় আসে যখন কন্ট্রোলটা মহিলাদের হাতেই দিতে হয়। এখন আমরা ঠিক সেই সময়টার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।’’ প্রথমে শোনা…

Read More

অসীম শূন্যতা

সেদিন শ্রাবণের সন্ধ্যা বেলা , হেঁটে চলেছি বহুদূর , জানিনা কিসের টানে কিংবা কিসের মায়ায় , মন চেয়েছে হারিয়ে যেতে শুধুই দূর অজানায় , হয়তোবা কেউ রয়েছে আমার পথ পানে চেয়ে , তারই প্রতীক্ষা শেষ করতে হয়তো আমি তারই পানে ছুটে চলেছি , মনে লাগে ভয়, কে জানে কি হয়? পাবো কি তার দেখা ? যার জন্য এতকাল পথ চেয়ে বসে আসি , নাকি ছুটে চলেছি কোনো অসীম শূন্যতায়, ঠিক যেন মায়া হরিণের মতো, যে কেবল ডেকে বেড়ায়, হাতছানি দেয় কিন্তু ধরা দেয় না …

Read More

বিরাট-আনুশকা ফিরলেন হাতে হাত ধরেই !

অবশেষে অস্ট্রেলিয়ায় বিশ্বকাপ ২০১৫ সফর শেষে দেশে ফিরলেন ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য বিরাট কোহলি। বিরাট কোহলির সাথে ফিরেছেন তার প্রেমিকা বলিউেডর হট তারকা অনুশকা শর্মাও। তবে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ভারতের হার এবং বিরাটের খারাপ পারফরমেন্স-এর পর যেভাবে প্রায় অধিকাংশ ভারতীয় হট তারকা আনুশকাকেই দায়ী করছিলেন, তাতে স্বাভাবিকভাবেই মনে হয়েছিল বিরাট-আনুশকার সম্পর্কে হাল্কা হলেও হয়তো কিছুটা ফাটল দেখা দিতে পারে। কিন্তু বিরাট-আনুশকার যখন শনিবার বিমানবন্দরে নামলেন, তখন দেখা গেল দুজনে একে অপরের হাত আরও শক্ত ভাবে ধরে রয়েছেন। এর থেকে পরিস্কার সাম্প্রতিক ঘটনা তাদের মধ্যে সম্পর্কে কোনো ফাটল তো ধরাতেই পারেনি, বরং…

Read More

তুমি তো দিয়েছিলে কৃষ্ণচূড়া ফুল,…

তুমি তো দিয়েছিলে কৃষ্ণচূড়া ফুল,...

তুমি তো দিয়েছিলে কৃষ্ণচূড়া ফুল,… তোমায় নিয়ে কত স্বপ্ন আজ কোথায় হারায় পুরোনো গানটার সুর আজ মোরে কাঁদায়। তুমি তো দিয়েছিলে মোরে কৃষ্ণচূড়া ফুল আমি তো বসেছিলাম নিয়ে শুধু গানের সুর, তুমি তো দিয়েছিলে মোরে কৃষ্ণচূড়া ফুল চলে গেছ কোথায় আমায় ফেলে বহুদূর…….বহুদূর।     আমি ফোটোগ্রাফার নই বরং শখেরগ্রাফার! আমি ফোটোগ্রাফার নই তারপরও মাঝে মধ্যে দু-একটা ছবি তুলতে ভাল লাগে। এই ব্লগে নিয়মিত তুলা আমার আমার কিছু ছবি ধারাবাহিক ভাবে আপলোড দিব। যদিও আমি একজন প্রফেশনাল ফোটোগ্রাফার নই বরং শুধুই শখেরগ্রাফার!   যদিও আমার DSLR নেই তবুও এই দুঃসাহস…

Read More

ভালবাশার গল্প : যে দেয়ালটি মিনতির বন্ধু ছিল

ভালবাশার গল্প : যে দেয়ালটি মিনতির বন্ধু ছিল  লিখেছেনঃ  বিকেল চড়ুই ক্লাসের শেষ বেঞ্চটা খালি পড়ে থাকে।কয়েকদিন ধরে বেঞ্চের একচ্ছত্র অধিপতি মেয়েটাকে দেখা যাচ্ছেনা।আমি জ্যামিতি ক্লাসে বিমান স্যারের বুঝিয়ে দেয়া উপপাদ্য খাতায় তুলতে তুলতে বারবার পিছনে তাকাই। ক্লাসে আমরা ভাল ছাত্রীর দলে ছিলাম।নিয়মিত স্কুলে আসতাম। খাতায় বাড়ির কাজ তোলা থাকত ।শিক্ষকদের প্রশংসায় ভেসে যেতাম। আমরা বসতাম সামনের বেঞ্চে। মিনতি বসত পেছনের বেঞ্চে। প্রায়ই দেরিতে স্কুলে আসে।এক বেনীতে ফিতা থাকেতো আরেক বেনীতে নেই।স্কুল ড্রেস কালেভদ্রে ইস্ত্রি করা থাকে।সপ্তাহে অন্তত একবার ব্যায়াম দিদিমনির হাতে মার খায়।স্কুলে শারীরিক শিক্ষার দিদিমনিকে আমরা ব্যায়াম দিদিমনি…

Read More

ভালোবাসার গল্প : বৃষ্টি ও একটি কালো অনুভূতি

বৃষ্টি ও একটি কালো অনুভূতিভালোবাসার গল্প : বৃষ্টি ও একটি কালো অনুভূতি

ভালোবাসার গল্প : বৃষ্টি ও একটি কালো অনুভূতি লিখেছেনঃ  সুলতান আজম সজল -প্রতিদিন এখানে কি? -কিছু না । -কিছু না মানে?বাসা থেকে বের হবার সময়ও দেখি,বাসায় ঢুকার সময়ও দেখি । সমস্যাটা কি? -কোন সমস্যা নেই । -তাহলে,আর যেন এখানে না দেখি । -জ্বী,ঠিক আছে । ঝাড়ি দেওয়ার পর থেকে প্রতিদিন দাঁড়িয়ে থাকা হালকা-পাতলা,বাবড়ি চুলের ছেলেটাকে রেহনুমা আর দেখে নি । প্রথম প্রথম বিষয়টা ভালো লাগলেও পরে কেন জানি ফাঁকা ফাঁকা লাগতে লাগলো । হঠাত করে রেহনুমার মনে ছেলেটার প্রতি একটা অনুভূতির জন্ম হতে লাগলো । দিনকে দিন সেটা বাড়তে লাগলো…

Read More

ভালবাসার গল্প : ঝিঁঝি পোকার ডাক

ভালবাসার গল্প : ঝিঁঝি পোকার ডাক লিখেছেনঃ মারুফ হোসেন আমি চেয়ারে একপাশে বসে আছি। আমার পাশে যে মেয়েটা বসে আছে তার নাম নীরা। অনেকক্ষণ ধরে পাশাপাশি বসে আছি, অথচ দুজনই চুপচাপ। সারাবছর পত্রিকা না পড়লেও গাড়ীতে উঠার আগে পত্রিকা নেওয়া আমার জন্য বাধ্যতামূলক। আমি একবার পত্রিকার এপাতা আরেকবার ওপাতায় যাচ্ছি। কোন এক অজানা কারণে পিচ্চি গুলা টাকা খোঁজার জন্য পাশের জনকে রেখে আমার কাছে চলে আসে। যদিও আমি দেখতে মোটেও টাকাওয়ালা টাইপ না। শুনেছি টাক মাথা হলে নাকি টাকাওয়ালা টাইপ মনে হয়। টাক হওয়ার সমুদয় সম্ভাবনা থাকলেও এখনো তা হইনি। দূর…

Read More

ভালবাসার গল্প: দাগ

তার নাম ছিল কেয়া। আমার দেখা এখন পর্যন্ত সবচাইতে সুন্দর একটি মুখ। আমরা ছিলাম প্রতিবেশি। এখন যেমন এই ফ্ল্যাটের মানুষ তার পাশের ফ্ল্যাটের খোজ জানেনা। প্রতিবেশি বলতে এখন যা বুঝায় ১৫-২০ বছর আগেও প্রতিবেশির অর্থ ঢাকা শহরে এমনটা ছিলনা। পুরো এলাকার খোজ সবাই রাখত। সবাই সবাইকে চিনত। কোন রকম স্কুলের পড়াটা শেষ করেই আমরা একদল ছেলে মেয়ে খেলতে বেড়িয়ে পরতাম। কত ধরনের খেলা যে তখন ছিল! বরফ-পানি, ছোয়া-ছুই, মাংস চোর, কুমির কুমির, ফুল টোক্কা, লাফ দরি, লুকোচুরি। আরো কত কিছু যে ছিল! নামও মনে নেই এখন সবগুলোর। এখন যেমন কিছু…

Read More

ভালোবাসার গল্প : আচ্ছা তাই…সই…

রাস্তাটা এবড়োখেবড়ো । রিকশাওয়ালা উল্কার বেগে রিকশা চালানোর প্রতিজ্ঞা নিয়েছে সম্ভবত । সাজ্জাদ ঝাঁকুনি খেতে খেতে ভাবছিল বাড়ি পৌঁছানোর আগে গায়ের হাড়গোড় আস্ত থাকলে হয় ! রাত বাজে আড়াইটা । এত রাতে রিকশার প্রতিটা ঝাঁকুনি যে পরিমান বিকট শব্দ তৈরি করছে তা আর কিছুক্ষন চলতে থাকলে গাঁয়ের লোকজন ঘুম ভেঙ্গে উঠে আসবে লাঠি সোটা নিয়ে । এক পাশে ছোট একটা খাল অন্য পাশে ধানী জমি । মাঝে শিমলতা ,সুপারি,নারকেল গাছ আর বুনো ঝোপঝাড়ে ছাওয়া কাঁচা পাকা রাস্তা । ঝিঁঝিঁ ডাকছে ক্লান্তিহীন । রিকশার টিমটিমে হ্যারিকেনের আলো আর সাজ্জাদের হাতে ধরা টর্চটার আলো নিশুতি রাতের আঁধার কাটানোর ব্যর্থ চেষ্টা করছে । রিকশাওয়ালা জোয়ান মরদ । গায়ে জোর আছে বেশ । খুব দ্রুত তালে প্যাডেলে পা চালাচ্ছে । একটু কেমন যেন । সরকার বাড়ির দক্ষিনে নাকুন্দপাড়া কমসে কম দশবার বলার পর তারপর রিকশাওয়ালা চুপচাপ মাথা হেলিয়ে রিকশায় ওঠার ইঙ্গিত করেছে । সরকারবাড়ির সামনে আসতেই একটা দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । কত দিন পর এই দৃশ্যটা দেখছে সে ! ছোটবেলায় একদিন বাবার হাত ধরে গভীর রাতে হাট থেকে ফেরার সময় ঠিক এই দৃশ্যটা দেখে সে থমকে দাড়িয়ে গিয়েছিল । । বিশাল দীঘির একূল ওকূল চোখে পড়েনা । শ্বেত পাথরে বাঁধানো ঘাট । মাঝদীঘিতে একরাশ শাপলা ফুটে আছে । শাপলাবন ঘিরে হাজার হাজার জোনাকের নাচের আসর । দীঘির অন্ধকার জলে ফোটা ফোটা জোনাক আলোর ছায়া । নিশুতি রাতের হিম বাতাসে তিরতির করে কাঁপছে দীঘির কালো জল । মনে হচ্ছে আকাশের সব নক্ষত্র জলের মায়ায় দীঘিতে নেমেছে । তন্ময় হয়ে তাকিয়েছিল সাজ্জাদ । ব্যাগটায় হাত বুলিয়ে তৃপ্তিতে চোখ মুদল ও । আজ চাঁদ উঠলে পরশু ঈদ । ছেলেটার জন্য সোনালি সুতোয় বোনা পাজামা পাঞ্জাবি আর আয়েশার জন্য শাড়ি আলতা চুড়ি । শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়স্বজনের জন্যেও অনেক কিছু কিনেছে । সারাদিনের ক্লান্তিতে গা ভেঙ্গে আসতে চাইছে ওর । । ঢাকা থেকে দিনাজপুর সহজ জার্নি নয় । একটা বেসরকারি ফার্মে চাকরি করে সাজ্জাদ । । দিনরাত গাধার খাটনি । বেতনও অত বেশি নয় । সাতপাঁচ ভাবছিল । গোরস্থান ঘেষে যাওয়ার সময় বাবা মায়ের কবরের বেড়াটা চোখে পড়ল ওর । একটু বিমর্ষ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । গতবছর মা একটা শাড়ি চেয়েছিল । সাদা শাড়ি । সাজ্জাদ সবার জন্য কেনাকাটা করেছিল সেবার । ওর শালা সম্বুন্ধী শ্বশুর শাশুড়ি সবার জন্য । শুধু মায়ের শাড়িটা কিনতে বেমালুম ভুলে গিয়েছিল ।সেই ঈদের দুদিন পরেই মা মারা গিয়েছিলেন । কাফনের সাদা কাপড়ে জড়ানো মায়ের পা ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিল সাজ্জাদ । একটু ঝিম ধরেছিল । রিকশার তীব্র ঝাকুনিতে সচকিত হলো সে। হঠাত্ খেয়াল হলো ওর একটু যেন বেশিই নীরব হয়ে গেছে আশপাশ । গা ছমছম করা নিস্তব্ধতা নেমেছে রাস্তা জুড়ে ! ঝিঁঝির ডাক থেমে গেছে । একটু গা শিরশির করে উঠল বিনা কারনে আর টর্চটা শক্ত হাতে আকড়ে ধরল সাজ্জাদ । কি ভেবে পিছন ফিরল ও । রিকশার হুডের ফাঁক দিয়ে ফেলে আসা রাস্তাটার দিকে তাকাল ও । চমকে উঠে চোখ বড় বড় হয়ে গেল সাজ্জাদের ! অন্ধকার রাস্তাটা ধরে পুরো শরীরে সাদা কাপড়ে জড়ানো একটা মানুষ প্রবল বেগে দৌড়ে আসছে ।সাদা কাপড় হাওয়ায় উড়ছে । অপার্থিব সেই দৃশ্য দেখে সাজ্জাদের গলা শুকিয়ে গেল । প্রচন্ড ভয় পেয়ে সামনে ফিরল ও । কাঁপা কাঁপা স্বরে একটু চেঁচিয়ে উঠল , ও ভাই একটু তাড়া তাড়ি চালান ! রিকশাওয়ালা নির্বিকার ।যেন শুনতেই পায়নি । পিছন রাস্তা থেকে কে যেন মায়াবী কন্ঠে ধীর স্বরে চিত্কার করে ডেকে উঠলো , 'খোকা ও খোকা আমার জন্য কিছু আনিসনি ? একটা সাদা শাড়ি ? গতবছরও আনলিনা .. সাজ্জাদ থরথর করে কেঁপে উঠলো ! এই কন্ঠ সে চেনে ! জন্ম থেকে শুনে এসেছে ! এ তার মায়ের কন্ঠ ! রিকশা প্যাডেলের ক্যাঁচকোঁচ শব্দ হচ্ছে অবিরাম ! "ও ভাই একটু শুনেন কে যেন আসতেছে একটু তাড়াতাড়ি চালান" ,সাজ্জাদ কম্পিত স্বরে রিকশাওয়ালাকে ডাক দেয় । রিকশাওয়ালা পিছন ফেরেনা । রিকশা ঝাঁকুনি খেতে খেতে চলেছে আগের মতই ! একটা নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটে উড়ে গেল । বুনো লেবুর গন্ধ ভেসে আসছে । আচমকা পিঠের উপর ঠান্ডা কিছুর স্পর্শ ! সাজ্জাদ শিঁরদাড়া সোজা করে স্থির হয়ে গেল ! কানের কাছ বেয়ে ঘামের ফোটা টপ টপ ঝরতে শুরু করেছে । ভয়ে আতংকে বোধশুদ্ধি লোপ পেয়ে গেল ওর । হিমশীতল স্পর্শটা ওঠানামা করছে ওর পিঠের উপর ,যেন কেউ আদর করে হাত বোলাচ্ছে ওর পিঠে । "ও খোকা মানিক আমার" , ওর মায়ের কাতর কন্ঠটা ফিসফিস করে বলছে , " আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা ,আমার জাদুর কপালে টিপ দিয়ে যা !খোকা আমার ,লক্ষী আমার , বাছা আমার এখনো খাসনি ? আমার সাথে চল মাছের মুড়ো রেঁধে খাওয়াব তোকে । কবরে শিয়াল বাসা বেঁধেছেরে আমি ঘুমাতে পারিনা বাছা । শাড়ি এনেছিস খোকা ? একটু দেখি ? ও খোকা .. তোর বাবার ও খুব কষ্ট হয় তোকে না দেখে । আয় খোকা একটা চুমু দিই তোর কপালে .. পিছ ফির .. খোকা .. ও খোকা .. আতংকে দিশেহারা সাজ্জাদ শক্ত করে টর্চটা আকড়ে থরথর কাঁপতে থাকে । ফিরবেনা ফিরবেনা করেও পিছ ফেরে ও। যেন কেউ জোর করে ওকে পিছন ফিরালো ! রিকশার হুডের ফাঁকে ঘোমটা ঢাকা একটা মাথা আবছা অন্ধকারে মুখ বাড়িয়ে রেখেছে । জ্ঞানহারাবার প্রাকমুহুর্তে কপালে একটা শীতল ঠোঁটের স্পর্শ টের পেল সাজ্জাদ ! নাকুন্দপাড়ার বাজারে একটা দোকান তখনো আধখোলা ছিল । দোকানি দোকান গুছিয়ে মাত্র ঘুমানোর পায়তারা করছিল । রিকশাওয়ালা করিম বিরক্ত হয়ে অজ্ঞান পেসেঞ্জারটাকে দোকানে নিয়ে এসেছে । সে কানে কম শুনে । পেসেঞ্জারটা খামাখা একটু আগে জোরেসোরে চিক্কুর পেড়ে রিকশা থেকে ফাল মেরে বেহুঁশ হয়ে গেছে । টর্চলাইট ভেঙ্গে হাতে কাঁচের টুকরো গেঁথে রক্তারক্তি কান্ড ! করিম বিরক্ত হয়ে গালি দেয় গোটা দশেক । মহামুসিবত ! - বিকেল চড়ুই

বাবা মেয়ের হাত ছেড়ে দিয়ে বলছেন-যা বেটা যা, আপনে রাজকে পাস যা, যা সিমরান, যা জিরে আপকে জিন্দেগী, যা বেটা যা…সিমরান ব্যাকুল হয়ে দৌড়াচ্ছে। তার ওড়না বাতাসে উড়ছে। ট্রেনের গতি বাড়ছে। রাজ ট্রেনের দরজায় দাঁড়িয়ে হাত বাড়িয়ে আছে। ব্যাকগ্রাউণ্ডে বাজছে তুঝে দেখা তুয়ে জানা সানাম গানের স্পেশাল ইন্সট্রুমেনটাল। আবার এদিকে দারুচিনি দ্বীপের ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছে। বল্টু দৌড়াচ্ছে। তার পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে মোনা। যে করেই হোক ট্রেনটা ধরতেই হবে। বিচিত্র কোন কারণে ট্রেন অদ্ভুত এক রোমান্টিক বাহন। আর স্টেশন যেন মডিফাইড কোন বৃন্দাবন। এখানে প্রতিনিয়ত প্রতিক্ষার দীর্ঘনিঃশ্বাস পড়ে, এখানে ছিটকে পড়ে আবেগ,কখনও…

Read More

Right Time to Start Network Marketing (MLM) Full Time

Right Time to Start Network Marketing (MLM) Full Time When is the right time to take Network Marketing full-time job? Mostly people ask this question to their uplines and the obvious answer they get is ” Right Now”. I don’t agree with them, you know why? The success ratio in network marketing is between 3 to 7 percent. Network Marketing is just like any other business in your vicinity. Did you ever notice that out of 7 grocery shops, 3-4 closed after a year. The reason of there closer could…

Read More