ভূতের গল্প : ভয়ানক একটি পিশাচ ঘটনা

ঘটনাটা বরিশালের ,বাউফল থানার মুলাদি গ্রামের! ঘটনাটা ৪০বছর আগের! আমার এক নিকট আত্বীয়ের ঘটনা ও তারকাছ থেকে শোনা! তার ভাষায়! আমার বয়স তখন ২২বছর ! আমার বাবার খুবই ডায়রিয়া হয়েছিল!গ্রামের এক কবিরাজকে দেখিয়েছি এবং সে বলে না'যত তারাতারি সম্ভভ শহরে নিয়ে ভাল ডাক্তার দেখাতে!কারন তখনকার দিনে গ্রামের দিকে কোন ডাক্তার ছিল না! আর শহর ২৫কিঃ মিঃ দূরে! শহরে যেতে হবে নৌকায়করে! যোগাযোগে একমাএ উপায় ছিল নদীপথ! ভাল রাস্তা তখন ছিল না! বাবাকে নিয়ে যখন রওনা করি তখন বেলা ১২ বাজে! প্রথমে আকাবাকা ছোট খাল পেরিয়ে বড় নদী ও তার ঐ পাড়ে শহর! শহরে পৌছাতে আরো ঘন্টা আডাঁই লেগেছে! বিকাল ৫টার দিকে বাবা মারা যায়! বাবার লাশটা নিয়ে আমি আবারবাড়ির দিকে রওনা দেই!বড় নদীটা যখন পার করে খালের দিকে নৌকাঢূকাই তখন দেখতে পাই নৌকা আর চলছে না'কাঁদায় আটকে গিয়েছে! তখন ভাটা চলছে! জোয়ার আসবে রাত ১২টার দিকে!তখন সময়টা আনুমানিক সন্ধা সাডে ৬টা হবে! শীতেরকাল থাকায় ঐ সময়ে অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল চারপাশ! আকাশের জোত্নার আলো ছিল খুব! জনমানব শূন্ন একটি স্থানে এসে নৌকাটা আর চলছে না! খালটার বামপাশে একটু দূরে একটি পরিতেক্ত শ্বশান আর ডানপাশে গভীর জঙ্গল!জঙ্গলের বটগাছ গুলে দানবের মত দাড়িয়ে আছে! বটগাছের ডালে কিছু বাদুরঝুলে আছে!এতটাই নির্জন জায়গায় যে কোন শব্দ হলেই বুকের ভিতরে কেমন যেন করে ওঠে!ভয়ে বাবার লাশটা স্পর্শ করে বাবার পাশে বসে থাকি!শুধু অপেহ্মা ছাড়া আর কোন উপায় নেই! একটা চাদর দিয়ে বাবার লাসটা ঢেকেদিয়েছি!রাত যত বাডতে থাকে ভয় ততটাইতীর্বরোহতে থাকে! মনে হয় জঙ্গল থেকে কিছু একটা বেডিয় এসে আমাকে ধরবে ! হটাত্ নৌকাটা কেমন যেন একটু দুলে উঠলে মনে হল আমার মৃতবাবা নাডে উঠছে! বাবার ঠান্ডা শরির থেকে হাতটা সরিয়ে নেই! দোয়া যতটুকুপাড়ি সবই পড়তে চেষ্টা করছি কিন্ত ভয়ে কিছুই মনে নেই! ইচ্ছা করছিল চিত্কার করি বাচাঁও বাচাঁও বলে!কিন্তু আমি জানি আমার এই চিত্কার কারো কানে পৌছাবেনা! না পারছি এখান থেকে যেতে,না পারছি থাকতে! নিজের মৃতবাবাকেও ভয় করছে! আনুমানিক রাত ১১টার দিকে একটা ছায়া দেখতে পেলাম বট গাছের অড়াল থেকে বেডিয়ে আমাদের নৌকার কাছে আসলো ও আমাকে জিঙ্গাসা করলো'তুমি কিঐ দিকে যাবা ?লোকটি একটা চাদর গায়ে জড়িয়ে আছে ও তার মুখটা চাদরে ডাকা ছিল! লোকটি ইশারায় যে দিকে দেখালো ঐ দিকেই আমরা যাচ্ছি! লোকটিকে বললাম জোয়ার আসলে যাব! লোকটি নৌকায় উঠলো ও বাবার কাছে বসলো কিন্তু বাবার সম্পর্কে কিছুই জিঙ্গাসা করলো না! একদৃষ্টিতে বাবার লাশটার দিকে চেয়ে ছিল! লোকটার মুখটা আমি তখনো দেখতেপাই নি! এই গহীনজঙ্গলে এতরাতে তার আগমনের কারনটা পর্যন্তে জানতে ইচ্ছা করে আগমনে শস্তি পেয়েছি! রাত ১২টার দিকে জোয়ার আসলে আমি নৌকাটা চালাতেশুরু করি! নৌকাযত সামনের দিকে যাচ্ছে ততই একটা গন্ধ নাকে লাগছে! ধিরে ধিরে গন্ধের তীবরোতা বাড়তে থাকে!কিছু কচুরিপনা , কলাগাছ ও মরা একটাগরুর ফুলে থাকা দেহ একসাথে জটলা করে এমনভাবে নৌকা সাথে আটকে আছে যে আমি অনেক চেষ্টা করে ও নৌকাটাকে কিছুতেই সামনের দিকে নিতে পারছিনা! বাদধো হয়ে আমি নৌকা থেকে পানিত রশি ধরে টানতে থাকলাম !প্রায় ৫ মিনিট টানার পর আমি নৌকার কাছে আসি ! তখন যা দেখলাম বুকের ভিতর কেমন যেন করে উঠলো!দেখি লোকটাবাবার বুকেরকাছে বসে বারার বুকের ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিয়ে কলজাটা বেরকরে নিয় তখন আমি কোন উপায় না দেখে বৈঠাটা হাতেনিয়ে লোকট মাথায় আঘাতকরি একাধিক বার! লোকটা আমার দিকে যখন ঘুড়ে তখন ঠিক গলার মাঝখানে বৈঠাটা ঢুকিয়ে দেই ! এতে লোকটা পানিতে পড়ে যায়! আমি পানিতে খুব জোরে জোরে বৈঠাদিয়ে আঘাত করি ও চিত্কার করি সাহষ থাকলে সামনে আয়!চাঁদের আলোতে লোকটার রক্তমাখা লোমশ হাতটা দেখেছিলাম !বড়বড় নখ ও কোঠরে ঢোকানো চোখের নীল আভা মনে পড়লে বুকটা শুকিয়ে যায়! দাতগুলো লালচে খুব ছোট ছোট তীখ্ন আর ধারালো! আমার চিত্কার শুনে টর্চলাইট নিয়ে কয়েকজন লোক ছুটে আসে তাদের সব কিছু খুলে বলি ! সব কিছু শুনে তারা বাবার লাশটা দেখে'তখন ও বাবার বুকের ছোপ ছোপ রক্তগুলো শুকায়নি! ঐ রাতটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর রাত!যেরাতের কথা আমি কখনো ভুলতে পারবো না! ঐটা ছিল একটা পিশাচ !

ঘটনাটা বরিশালের ,বাউফল থানার মুলাদি গ্রামের! ঘটনাটা ৪০বছর আগের! আমার এক নিকট আত্বীয়ের ঘটনা ও তারকাছ থেকে শোনা! তার ভাষায়! আমার বয়স তখন ২২বছর ! আমার বাবার খুবই ডায়রিয়া হয়েছিল!গ্রামের এক কবিরাজকে দেখিয়েছি এবং সে বলে না’যত তারাতারি সম্ভভ শহরে নিয়ে ভাল ডাক্তার দেখাতে!কারন তখনকার দিনে গ্রামের দিকে কোন ডাক্তার ছিল না! আর শহর ২৫কিঃ মিঃ দূরে! শহরে যেতে হবে নৌকায়করে! যোগাযোগে একমাএ উপায় ছিল নদীপথ! ভাল রাস্তা তখন ছিল না! বাবাকে নিয়ে যখন রওনা করি তখন বেলা ১২ বাজে! প্রথমে আকাবাকা ছোট খাল পেরিয়ে বড় নদী ও তার ঐ…

Read More

ভালবাসার গল্প : পেইন

শুভ্রার প্রচণ্ড মাথা ধরেছে । রুদ্রকে কতবার বুঝিয়েছে যে তাকে সে পছন্দ করেনা ।তবুও নাছোড়বান্দার মতো ওর পিছে লেগেই আছে ।এতো পেইন যে দিতে পারে ছেলেটা ।শুভ্রা যেখানেই যায় ওর পিছনে ছায়ার মতো লেগে থাকে ।মাঝে মাঝে মরে যেতে ইচ্ছে করে শুভ্রার ।প্রেম ভালোবাসার প্রতি ওর কখনই আগ্রহ জন্মায়নি । ওর কাছে এসব ফালতু জিনিস । যাদের কোনো কাজ নেই তারাই এসব প্রেম ভালোবাসা নিয়ে পড়ে থাকে ।এগুলো এক ধরণের বয়সের দোষ ।ছেলেরা শুধু শুধু মিথ্যা কথা বলে মেয়েদের মন জয় করে । আর বোকা মেয়েরা ওদের বিশ্বাস করে পড়ে পস্তায় ।ছেলেদের বেহায়াপনা শুভ্রার কাছে মোটেও ভালো লাগে না ।সেই ছোট বেলা থেকে সে দেখে আসছে ।ইশ ! চিন্তা করলেও গা ঘিনঘিন করে ।কত যে কুরুচি পূর্ণ মানুষ আছে পৃথিবীতে । মাঝে মাঝে শুভ্রা স্বপ্নে দেখে একটা লোমশ নখর যুক্ত হাত ওর দিকে এগিয়ে আসছে ।এই কুৎসিত স্বপ্নটা যখনই দেখে তখনই ঘুম থেকে লাফ দিয়ে জেগে ওঠে ।তারপর সারারাত ঘুমাতে পারেনা । প্রেম ভালোবাসা পছন্দ না করলেও ফেইসবুকে প্রেমের গল্প পড়তে ভালই লাগে শুভ্রার ।এসব গল্প পড়ে আর মনে মনে হাসে শুভ্রা । ইশ ! মানুষ কত বোকা ! মানুষ এসব গল্প পড়ে অনুপ্রানিত হয়ে প্রেম করে আর প্রেমের বাস্তব কুৎসিত রূপটা যখনই চোখের সামনে ধরা পড়ে তখন বলে জীবনে আর কখনো প্রেম করবেনা ।তাও এদের শিক্ষা হয়না । কিছুদিন পর আবার নতুন করে প্রেম শুরু করে । কি আছে এসব ফালতু প্রেম ভালোবাসায় ? রুদ্র ছেলেটার সাথে পরিচয় হয় ফেইসবুক এর মাধ্যমে ।ছেলেটা শুভ্রার ভার্সিটির । তাই ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এক্সসেপ্ট করতে কোনো সংকোচ বোধ করেনি শুভ্রা ।ছেলেটা খুব প্রাণচঞ্চল ছিল ।শুভ্রা ছিল গম্ভীর । এতো কথা যে বলতে পারতো ছেলেটা । শুভ্রা ওর কোনো প্রশ্নের রিপ্লাই দেয়ার আগেই আরও এক গাদা প্রশ্ন করে দিত ।আর কি আবোল তাবোল প্রশ্ন । -জীবনে কখনো বৃষ্টিতে ভিজেছ কিনা ? -জোনাকি পোকা হাতের মুঠোতে নিয়েছ কিনা ? - ফড়িং এর লেজে সুতো বেধে ঘুড়ির মতো উড়িয়েছ কিনা? - শিশির ভেজা ঘাসে খালি পায়ে হেঁটেছ কিনা ? -বড়শী দিয়ে মাছ ধরেছ কিনা ? -শীতকালে গাছ থেকে খেজুর রস চুরি করে খেয়েছ কিনা ? -নৌকাতে বসে কখনো নদীর পানিতে পা চুবিয়ে রেখেছ কিনা? আরও হাজার টা প্রশ্ন ।তাছাড়া ছেলেটি অনেক উদ্ভট চিন্তা করতে পছন্দ করে । আর এক এক দিন এক এক উদ্ভট সমস্যা নিয়ে আড্ডা হতো ।সব কিছু ভালই ছিল ।হঠাৎ একদিন শুভ্রার ল্যাপটপ নষ্ট হয়ে যায় ।তাই এক মাস ফেইসবুক এ আসতে পারেনি শুভ্রা ।কিন্তু যেদিন শুভ্রা ফেইসবুক এ ঢোকে সেদিন মাথা খারাপ হয়ে গেলো ওর ।রুদ্র হাজারটার উপর ম্যাসেজ দিয়ে রাখছে । প্রথম দিকের ম্যাসেজ গুলো ছিল -এই শুভ্রা ! তুমি কোথায় ? -এই শুভ্রা ! ফেইসবুকে আসোনা কেন ? -এই শুভ্রা ! তুমি কি মানুষ ? এভাবে একজন মানুষকে কষ্ট দাও কেন ? -শুভ্রা ! শুভ্রা ! শুভ্রা ! শুভ্রা ! শুভ্রা! ১০০ বার শুভ্রা ! হাজার বার শুভ্রা ! শুভ্রা ! শুভ্রা ! প্রথম দিকের ম্যাসেজ গুলো সহ্য করা গেলেও পরের দিকের ম্যাসেজ গুলো পড়ে মাথা নষ্ট হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয় শুভ্রার । -এই শুভ্রা ! এই মেয়ে ! এই তুমি কি পাইছো ? তুমি কি জানো তোমার সাথে শেষ কথা বলার পর আমি আর ঘুমাতে পারছিনা ।আমি এখন স্বপ্নে ও তোমাকে দেখি ।তুমি কই ?কই ? কই ? কই ? কই ? কই ? -এই শুভ্রা ! আমার মনে হয় আমি তোমাকে সত্যি সত্যি ভালবেসে ফেলেছি । আই লাভ ইউ শুভ্রা ! -আই লাভ ইউ !আই লাভ ইউ !আই লাভ ইউ !আই লাভ ইউ !আই লাভ ইউ !................আই লাভ ইউ! -তুমি যদি আজ না আসো তবে আমি আর কোনদিন তোমাকে ম্যাসেজ দিবনা । -এই শুভ্রা ! তুমি কি আমার উপর রাগ করছ ? আমি কি তোমাকে ম্যাসেজ না দিয়ে পারি বলো ? শুভ্রা রুদ্র এর সব গুলো ম্যাসেজগুলো পড়ে মাথা ঠিক রাখতে পারলনা ।তাই রুদ্রকে ব্লক করে দিলো ।কিন্তু রুদ্র নতুন নতুন আই ডি খুলে শুভ্রাকে ম্যাসেজ করতেই থাকে । শুভ্রার লাইফ অতিষ্ঠ হয়ে যায় । সে বুঝতে পারেনা কি করবে । নিজেকে খুব অসহায় মনে হয় ।ভার্সিটিতে গেলেও নিস্তার নেই রুদ্র এর হাত থেকে । সামনে পিছনে ডানে বামে রুদ্র আর রুদ্র ।এমনকি শুভ্রার বাসার সামনে নিয়মিত হাযিরা দেয়া শুরু করলো সে ।শুভ্রার বড় ভাইয়া ব্যাপারটা জেনে গেলো আর শুভ্রাকে উলটো ঝাড়লো ।শুভ্রা সেদিন রাতে অনেক কাঁদল ।মাঝে মাঝে নিজেকে প্রশ্ন করে সে কেন নারী হয়ে জন্মালো ?সে কোনো দোষ না করা সত্ত্বেও এক পুরুষ এর দোষ তার ঘাড়ে চাপিয়ে দেয় আরেক পুরুষ ।হে মহান পুরুষ জাতি ! সালাম তোমাদের ! একদিন শুভ্রার বড় ভাই এলাকার কিছু মাস্তান দিয়ে রুদ্রকে শাসায় ।কিন্তু রুদ্র তাও ওদের বাসার সামনে আসা বন্ধ না করায় একদিন অনেক মারধোর করে রুদ্রকে । এরপর আর শুভ্রার বাসার সামনে আসে না সে । ভার্সিটিতে দেখা হলেও এড়িয়ে চলে । ছেলেটাকে কি অনেক মেরেছিলো ওরা ? শুভ্রার একটা মায়া চলে আসে রুদ্র এর প্রতি ।আবার নিজেকে নিজে বুঝায় ! হায়রে নারী জাতি ! বুকের মধ্যে এতো মায়া পুষে রাখিস বলেই তো পুরুষরা তোদের ধোঁকা দেয় । পুরুষদের হৃদয়ে কোনো ভালোবাসা নেই ।সব ওদের ভাওতাবাজি ।কিন্তু আজ রুদ্র যা করেছে তা সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে । শুভ্রা সকাল বেলা ক্লাস করে ভার্সিটির বাস ধরার জন্য লাইব্রেরি এর সামনে দিয়ে আসছিলো ছন্দাকে নিয়ে । হঠাৎ কোথা থেকে জানি ঝড়ের বেগে এসে শুভ্রার সামনে হাঁটু গেঁড়ে বসে পড়লো রুদ্র । ছেলেটি মাথা নিচের দিকে ঝুঁকে এক নাগাড়ে- -শুভ্রা ! আমাকে মেরে ফেললেও আমি তোমাকে ভালোবাসবো ।আমার প্রতিটি নিঃশ্বাস তোমাকে ভালোবাসে ।আমার প্রতিটি স্পন্দন তোমাকে ভালোবাসে ।আমার প্রতিটি রক্ত কনিকা তোমাকে ভালোবাসে। আমার প্রতিটি শিরা উপশিরা তোমাকে ভালোবাসে ।আমার প্রতিটি নিউরন ও কেবল তোমাকেই ভালোবাসে । তাই ওদের কথা বিবেচনা করলে আমিও তোমাকে ভালোবাসি । শুভ্রা কি করবে বুঝতে পারছিলো না ! তবে সে দ্রুতই নিজেকে কন্ট্রোল করে নিলো ।সে শুধু একটা কথাই বলে রুদ্রর পাশ দিয়ে হাঁটা দিলো - -তুমি একটা পেইন ! রুদ্র ফ্যালফ্যাল করে শুভ্রার চলে যাওয়া দেখছিল । কিন্তু বাসায় আসার পর সারাদিন ঐ পেইন টার কথা ভাবছে কেন শুভ্রা !পেইনটা মাথার মধ্যে স্থায়ী আসন গেঁড়ে ফেলেছে । শুভ্রা যেকোনো কাজ করতে গেলেই শুধু মাত্র পেইনটার কথা মনে পড়ে। তার মানে শুভ্রা কি রুদ্রের প্রেমে পড়ে গেলো ? ইশ ! পুরাই পেইন !

শুভ্রার প্রচণ্ড মাথা ধরেছে । রুদ্রকে কতবার বুঝিয়েছে যে তাকে সে পছন্দ করেনা ।তবুও নাছোড়বান্দার মতো ওর পিছে লেগেই আছে ।এতো পেইন যে দিতে পারে ছেলেটা ।শুভ্রা যেখানেই যায় ওর পিছনে ছায়ার মতো লেগে থাকে ।মাঝে মাঝে মরে যেতে ইচ্ছে করে শুভ্রার ।প্রেম ভালোবাসার প্রতি ওর কখনই আগ্রহ জন্মায়নি । ওর কাছে এসব ফালতু জিনিস । যাদের কোনো কাজ নেই তারাই এসব প্রেম ভালোবাসা নিয়ে পড়ে থাকে ।এগুলো এক ধরণের বয়সের দোষ ।ছেলেরা শুধু শুধু মিথ্যা কথা বলে মেয়েদের মন জয় করে । আর বোকা মেয়েরা ওদের বিশ্বাস করে পড়ে…

Read More

ভূতের গল্প : ভুত এফএম এর গল্প

একটি হন্টেড ভালবাসার ঘটনা এখন যে ঘটনাটি শেয়ার করবো এটি আমার পাশের গ্রামের একটি ছেলের ঘটনা ।আমি তার নাম উল্লেখ করবোনা ।পাশাপাশি গ্রাম হওয়াতে তার সাথে আমার বন্ধুত্ব ছিল ।একদিন আমি আমার এক বন্ধু মিলে তাদের এলাকায় বিকেল বেলা বেড়াতে যাই ।সেখানে সেই বন্ধুটি এবং সেই এলাকার কয়েকজন ছেলে মিলে একটি ঈদগাহে আড্ডা দিচ্ছলাম । আড্ডা দিতে দিতে সন্ধা হয়ে যায়।এমন সময় হঠাত বিদ্যুত বন্ধ হয়ে যায় ।চারিদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।আমরা আমাদের মত গল্পগুজব চালিয়ে যায় ।এর মধ্য আমার সথে যে ছেলেটি গেছিল সে একটি ফানি ভুতের গল্প শুরু করে ।কয়েক লাইন গল্প বলতে না বলতে যার ঘটনা বলছি সে ছেলেটি মাথানিচু করে চুপচাপ হয়ে গেল ।তার সাথে যারা ছিল তারা ঘটনাটা বুঝতে পারল এবং বলল রনি চুপ করো ।তারপর যে ছেলেটির কথা বলছি সে হঠাত অস্বাভাবিক আচরন শুরু করল । চোখগুলো লাল আগুনের মত হয়ে গেল। কন্ঠস্বর পরিবর্তন হয়ে গেল।আমরা এ ব্যপারে কিছুই জানতাম না ।(পরে তার এলাকার বন্ধুদের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে ঐ ছেলের সামনে ভুত-জ্বীন এগুলো উচ্চারন করার সাথে সথে হাজির হয়ে যায়) সে বলল আমি বাড়ি যাবো তখন সে পোজেস অবস্থায় আছে ।আমরা তাকে নাম ধরে ডেকে বললাম তোমার কি হয়েছে । সে অন্যরকম কন্ঠসর করে আমাদের বলল আমার নাম ধরে কথা বলবি না ।আমরা তো ভয় পেয়ে গেলাম ।আমরা আস্তে করে বললাম তো কি বলর ।সে উত্তর দিল আমাকে ভাবী বলবি । আমরা বললাম ভাবী আজ আমাদের সাথে গল্প করেন । সে প্রথমে রাজি হয় না । অনেক রিকুয়েস্ট করার পর সে রাজি হয়।তারপর আমরা বেশকিছু প্রশ্ন করি সে তার উত্তর দেয় ।এর মধ্যে সে একটি দারুন ঘটনা জানায় ।ঘটনাটি ছেলেটি কিভাবে পোজেস হয় ।ভাবী বলে এই ছেলেটি প্রতিদিন নদীর ধারে প্রতিদিন যেত ।সেখানে একটা দুই তলা বাড়ি ছিল ।সেই বাড়িতে একটি মেয়ে ছিল সেই মেয়েটিকে পছন্দ করেফেলে ।ছেলেটি সারাদিন যখনই সময় পেত মেয়েটিকে দেখার জন্য সেখানে ছুটে যেত ।এমনও হতো ছেলেটি গভীর রাত্রি অথবা খুব ভোরে সেখানে দারিয়ে থাকতো ।ঐ বিল্ডিংটির পাশে একটি গাছ ছিল সেখানে আমি থাকতাম ।কিন্তু মেয়েটি কিছুই জানতো না । একদিন মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়। এই বিয়েতে ছেলেটি প্রচন্ড কষ্ট পায় এবং সে কাউকে কিছু শেয়ার না করে বাসায় চলে আসে ।রাতে প্রচন্ড কান্নাকাটি করে ঘুমিয়ে পড়ে ।এই দেখে ছেলেটিকে আমার ভাল লেগে যায় এবং ঐ রাত্রিতে যখন সে প্রকৃত ডাকে বাইরে যায় তখন দেখে দরবেশের মত একটি অনেক লম্বা সাদা দাড়িওয়ালা লোক দেখে সে ভয় পেয়ে আবার ঘরে এসে ঘুমিয়ে পড়ে ।সেই রাত্রিতেই আমি তার উপর ভর করি এবং তার সাথে থাকি ।পরে জানতে পারি যে ছেলেটিকে অনেক চিকিত্‍সা করেও ঠিক করা যায় নি ।

একটি হন্টেড ভালবাসার ঘটনা এখন যে ঘটনাটি শেয়ার করবো এটি আমার পাশের গ্রামের একটি ছেলের ঘটনা ।আমি তার নাম উল্লেখ করবোনা ।পাশাপাশি গ্রাম হওয়াতে তার সাথে আমার বন্ধুত্ব ছিল ।একদিন আমি আমার এক বন্ধু মিলে তাদের এলাকায় বিকেল বেলা বেড়াতে যাই ।সেখানে সেই বন্ধুটি এবং সেই এলাকার কয়েকজন ছেলে মিলে একটি ঈদগাহে আড্ডা দিচ্ছলাম । আড্ডা দিতে দিতে সন্ধা হয়ে যায়।এমন সময় হঠাত বিদ্যুত বন্ধ হয়ে যায় ।চারিদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।আমরা আমাদের মত গল্পগুজব চালিয়ে যায় ।এর মধ্য আমার সথে যে ছেলেটি গেছিল সে একটি ফানি ভুতের গল্প শুরু…

Read More

ফেসবুকের নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি পরিবর্তন, জেনে নিন ।।

সম্প্রতি ফেসবুকের সকল প্রাইভেসি সেটিংস আবারো আপডেট করা হয়েছে। জনপ্রিয় এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের আপডেটেড প্রাইভেসিতে যোগ করা হয়েছে বেশকিছু নতুন অপশন। ফেসবুক জানিয়েছে, ব্যক্তিগত তথ্যাদির উপর ব্যবহারকারীর নিয়ন্ত্রণ বাড়াতেই মূলত নতুন অপশনগুলো যোগ করা হয়। তবে প্রাইভেসি সেটিংস আপগ্রেড করার পর থেকেই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার পাত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে ফেসবুক। আসুন, নতুন পরিস্থিতিতে ফেসবুকের নতুন নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি দিক জেনে নেয়া যাক। সার্চ সেটিংস নতুন সেটিংসে আপনার প্রোফাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ে অন্তর্ভূক্ত না…

Read More

ভুতের গল্প … ভূত এফএম Bhoot Fm (bhoot fm er golpo)

bhoot fm er golpo

প্রতি শুক্রবার ঘড়ির কাঁটায় রাত ১১টা ৫৯ বাজতেই ভূতের রাজ্যে পরিণত হয় গোটা বাংলাদেশ! রাতের অন্ধকারে রাজ্যের সব ভূত-প্রেত, রাক্ষস-খোক্ষশ আর ডানাকাটা পরী নেমে আসে সমগ্র দেশে। রাতের আঁধারে ভূত-প্রেত আর পরীদের দেখা না গেলেও খুব সহজেই তাদের ভূতুরে গল্প শুন্তে পারবেন রেডিও ফুরর্তিতে। প্রতি শক্রবার রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটে হাজারো অলৌকিক কাহিনী আর মানুষের জীবনে ঘটে যাওয়া ভূতুরে অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে আমাদের মতই অনেকেই। আর সাথে তো আছেই আরজে রাসেল এবং ভৌতিষ্ট টিম (আর্থহীন এর সুমন সাকিব জিব্রান)   আপনারা যারা ভূত এফ এম পছন্দ করেন কিন্তু কোন…

Read More

রাত তখন বাজে ১ টা !!

আজকে আপনাদের সাথে আমি যেই গল্পটি শেয়ার করব তা অনেক ভয়াবহ না হলেও আমার কাছে অনেক খারাপ লেগেছ।আমার জীবনের ভয়াবহ ঘতে যাওয়া একটা গল্প।আমি আর আমার এক বন্ধু গ্রীষ্ম কালের ছুটির জন্য গ্রাম এ যাই। গ্রাম এ গিয়ে অনেক মজা করব ভেবে আমি ত অনেক খুশি। ত গ্রাম এ আসতে আমাদের অনেক দেরি হইএ গেল তাই গিয়ে ঘুম দিলাম একটা আরামের।তারপর সকাল এ ঘুম থেকে উঠে পুরা গ্রাম ঘুরলাম।ত অনেক আত্মীয় দের সাথে দেখা করলাম কথা বললাম অনেক মজা করলাম।তারপর গ্রাম এর কাচা রাস্তা দিয়েহাঁটলাম রাত তখন বাজে ১ টা…

Read More

Is it Musical Chairs or MLM? Exclusive to MLM.com

Xango Vice President Scott Smith Returns to InfoTrax as President One of the things true of all industries is that the talent pool at the very top is limited, and executives who prove to be capable leaders play a version of Professional  Musical Chairs: they move around, often sitting in the same place twice. So it is with Scott Smith who after six happy and fruitful years at XANGO—most recently as Senior Vice President of XANGO Americas—has accepted the position of President at InfoTrax…which is where XANGO hired him from!…

Read More

Decision to Transition Comp Plans by Michael Sheffield

“If you are a traditional direct sales company considering transitioning to MLM or an established MLM just trying to play catch up in the evolving marketplace, a competitive compensation plan tied to today’s technology is only part of the equation for maintaining and growing your market position. You will be competing for your distributor’s time, not just their product sales or consumption loyalty.  Show them how to leverage their time while geometrically growing their income” —Michael Sheffield If you are considering the “Decision to Transition” of your present compensation structure…

Read More

Choosing the Best Network Marketing Company to Join by Ben Mueller

The most important business decision you will make when entering the Network Marketing Industry, is choosing the best Network Marketing company to join.  Network Marketing (aka; MLM, Direct Selling, or Home Businesses) are great ways to create an extra stream of income for the family or a primary stream of income that, over time, can turn into wealth for you and your family. Notice that I said “Over Time”; meaning that you keep your day job until your residual streams are 150% of your income from your job. Network Marketing…

Read More

মহান আল্লাহপাকের ৯৯টি নাম আরবিতে (ইংরেজী অর্থসহ )

  ♥ মহান আল্লাহপাকের ৯৯টি নাম আরবিতে (ইংরেজী অর্থসহ ) 1 Allah (ﺍﻟﻠﻪ) The Greatest Name 2 Ar-Rahman (ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ) The All- Compassionate 3 Ar-Rahim ( ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ) The All- Merciful 4 Al-Malik (ﺍﻟﻤﻠﻚ) The Absolute Ruler 5 Al-Quddus (ﺍﻟﻘﺪﻭﺱ) The Pure One 6 As-Salam (ﺍﻟﺴﻼﻡ) The Source of Peace 7 Al-Mu’min (ﺍﻟﻤﺆﻣﻦ) The Inspirer of Faith 8 Al-Muhaymin (ﺍﻟﻤﻬﻴﻤﻦ) The Guardian 9 Al-Aziz (ﺍﻟﻌﺰﻳﺰ) The Victorious 10 Al-Jabbar (ﺍﻟﺠﺒﺎﺭ) The Compeller 11 Al-Mutakabbir (ﺍﻟﻤﺘﻜﺒﺮ) The Greatest 12 Al-Khaliq (ﺍﻟﺨﺎﻟﻖ) The Creator 13 Al-Bari’ (ﺍﻟﺒﺎﺭﺉ) The Maker of Order 14 Al-Musawwir (ﺍﻟﻤﺼﻮﺭ)…

Read More