প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে কটূক্তির অভিযোগে প্রবাসীর বিরুদ্ধে মামলা

ইউরোপ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন সংবাদপত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিচারকদের নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে এক প্রবাসীর বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে একটি মামলা হয়েছে। মোস্তাফিজুর রহমান সুজন নামে ঢাকার নিম্ন আদালতের একজন আইনজীবী বৃহস্পতিবার সাইবার অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এ মামলা করেন বলে বাদীর আইনজীবী কামরান খান জানিয়েছেন। বিচারক একে শামসুল আলম আগামী রোববার বাদীর জবানবন্দি গ্রহণের দিন রেখেছেন। মামলায় শিব্বির আহমেদ নামে একজনকে আসামি করা হয়েছে, যিনি সুইডেন প্রবাসী বলে আরজিতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, “গত ৮ সেপ্টেম্বর বাদি ‘নরডিক বার্তা’ নামের পত্রিকাটিতে দেখতে পান, তার নেত্রী এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা…

Read More

Class er por discussion!! Mehedi Menafa is Rock!!

ক্রিয়েটিভ অ্যাডভান্স অ্যাডভান্স এসইও কোর্স-এ অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন।

• আমাদের এবারের বিশেষ “আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স”-টি সম্পর্কে আরও কিছু তথ্যঃ * ১৬ দিন ব্যাপি এই কোর্সটি চলবে। * প্রতি শুক্রু এবং শনিবার ক্লাস হবে। * প্রত্যেককেই প্রতিদিন উপস্থিথ থাকিতে হইবে। * আমাদের প্রতিটি ক্লাশ প্রজেক্টরের মাধ্যমে নেওয়া হবে। * আমাদের এই কোর্স্টি সম্পুর্ন বানিজ্যিক চিন্তা মুক্ত একটি কোর্স। * প্রত্যেক্যে রেজিস্ট্রেশনের জন্যও ১০০০ টাকা প্রদান করিতে হইবে। • BLACK iz IT institute যোগাযগের ঠিকানাঃ ঠিকানাঃ ১নং বিল্ডিং , লেক সার্কাস(২য় তলা ম্যাবস কোচিং সেন্টার) কলাবাগান, বাস স্টান্ড, ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৭ – বাংলাদেশ ফোন: ০১৬৭১৫০২৩৯৬, ০১৬১১৭৭২৩৯৮, ০১৯১১৭৭২৩৯৮, ০১৯৪৩৬১০০১২, ০১৯১৮৭৫৬২২২,…

Read More

ফেসবুকে শির্সে থাকা কিছু রাজনৌতিক, কপি-পেস্ট এবং ১৮+ মুক্ত ফ্যানপেজ। (পর্ব-১)

ফেসবুকে অনেক পেজ রয়েছে, ভিবিন্ন অঞ্চলের রয়েছে ভিবিন্ন ফ্যান পেজ। বর্তমানে বাংলাদেশের ৫০ ভাগই ফেসবুক ফ্যান পেজ রাজনৌতিক বললে ভুল হবে না, বাকি থাকল আরও ৫০ ভাগ। আর এই ৫০ ভাগের ২৫% ভাগই বলতে গেলে বলতে হবে ১৮+ বা নোংরা ফ্যান পেজ। থাকল আর ২৫ ভাগ, এই ২৫ ভাগের মধ্যে ১৫ ভাগই হচ্ছে কপি-পেস্টে অভ্যস্ত। আর বাকি থাকে ১০ ভাগ, এই ১০ভাগ বাংলাদেশি ফ্যান পেজের মধ্যে ৫-৬ ভাগ ধরে নেওয়া যায় ভিবিন্ন অর্গানাইজেশন, কোম্পানি, টিভি কিংবা অন্য কিছুর। থাকল মাত্র ৩-৪ ভাগ বাংলাদেশি ফ্যান পেজ যাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্রই আনন্দ দেওয়া এবং রাজনৌতিক, কপি-পেস্ট এবং ১৮+ মুক্ত বলা চলে। এই ৩-৪ ভাগ বাংলাদেশি ফেসবুকে পেজের মধ্যে আবার মাত্র .৫০ ভাগ সম্ভবত শুধুমাত্র ভালবাসা বা love কেন্দ্রিক ফ্যানপেজ। আমার এই লিখাটা সেই সকল পেজগুলোকে নিয়ে যে পেজগুলো শুধুমাত্র মানুসষের সাথে আনন্দ এবং ভালবাসা শেয়ার করে থাকে। তবে উল্লেক্ষ যে মাত্র এই .৫০ ভাগের মধ্যে হারারেরও বেশি ভালবাসা বা love কেন্দ্রিক (বাংলাদেশি) ফ্যানপেজ হাজারেরও বেশি রয়েছে, কিন্তু সকলকে নয় বরং যে সকল পেজ বেশি আলোচিত বা পরিচিত ভালবাসার পেজ হিসাবে শুধু তাদের উদ্দেশ্যেই কিছু লিখব। তারপরও বলে নিই আমার এই লিখাতে যদি ভুল ক্রমে কোন আলোচিত বা পরিচিত ভালবাসার পেজ বাদ পরে থাকে তাহলে দুঃখিত এবং কমেন্ট করে জানিয়ে দেওয়ার অনুরধ রইল। তাহলে এবার একে একে শুরু করা যাক পেজগুলোকে নিয়ে আলোচনা। "ভালবাসার উক্তি (Love Quotes)" (http://www.facebook.com/Anup.lov3?fref=ts) : পেজটিতে প্রবেশ করতে প্রথমেই যেই লিখাটা আপনার চোখে পড়বে তা হচ্ছে "যারা মন থেকে কাউকে না কাউকে সত্যি ভালবেসে থাকেন শুধু তারাই লাইক দিবেন এই পেজটি "। অর্থাৎ পরিপুর্ন একটি ভালবাসার পেজ। এই পেজটিরও ফ্যান সংখ্যা ৮৫ হাজার। একটিভ মেমবার কিংবা talking about this প্রায় ১৬ হাজার। এদিক থেকে এটিও নিংসন্দেহে বান্দলাদেশের অন্যতম বড় একটি ফ্যানপেজ। তবে এই পেজের অ্যাডমিনের কাছে আমার একটি পার্সনাল অভিযোগ রয়েছে তা হচ্ছে, আপনার পেজটি আমার ভাল লাগে কিন্তু অন্য পেজের প্রোমোট না করলে খুব খুশি হতাম। "ভালবাসার উক্তি (Love Quotes)" জন্যে রইল প্রান ঢালা ভালবাসা এবং শুবেচ্ছা। "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" (http://www.facebook.com/cafe.of.l0ve) : "ভালবাসার ডাকপিয়ন" এবং "ভালবাসার উক্তি" দুটি ফ্যানপেজই প্রায় সমান ফ্যান রয়েছে কিন্তু একটিভ মেমবার কিংবা talking about this এর দিক থেকে "ভালবাসার ডাকপিয়ন পেজটির অবস্থান "ভালবাসার উক্তি" পেজটি থেকে পিছনে। তবে "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" পেজটির একটি বেশেষ দিক রয়েছে আর তা হচ্ছে চিঠি! হুম্ম চিঠি, আপনার চিঠি। এই পেজটির ইনফো তে একটি প্রোফাইল -এর লিংক ( www.facebook.com/valobashar.dakpion) রয়েছে এবং লিখা আছে " গল্প পাঠান এই Account এ। অবশ্যই বাংলায়।" অর্থাৎ আপনার পাঠিয়ে দেওয়া গল্প বা চিঠি এই এই পেজে প্রকাশ করা হবে এবং তা মুহুর্তের মধ্যে পৌঁছে যাবে "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" পেজটির হাজার হাজার লাইকার এর কাছে। "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" জন্যেও রইল প্রান ঢালা ভালবাসা এবং শুবেচ্ছা। "নিঃশব্দ ভালবাসা [ Nisshobdo Valobasa]" (http://www.facebook.com/nisshobdo.valobsa1) : যদিও নাম তার "নিঃশব্দ ভালবাসা" কিন্তু এখন আর নিঃশব্দ নয় প্রকাশ্যেই ভালবাসা শেয়ার করছে এই ফ্যান পেজটি। এই ফ্যানপেজটি তে রয়েছে প্রায় ৬০ হাজার লাইকার এবং talking about বা একটিভ মেমবারের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার! অর্থাৎ লাইকার এর দিকে পিছিয়ে থাকলেও একটিভ মেমবারের দিক থেকে বিবেচনা করলে অনেক এগিয়ে আছে। এই পেজটির অন্যতম বিশেষণ হচ্ছে আপনার লিখা গল্প, কবিতা, জীবন ও ভালবাসার কথা পেজটিকে মেসেজ দিয়ে জানালে তারা তা তার ৬০ হাজার ফ্যানের সাথে শেয়ার করবে। এছাড়াও পেজটির অন্যতম একটি ভাল দিক পেজটির প্রায় প্রতিটি লিখাই ছবি সহ পোস্ট করা হয়, যা লিখার কথাগুলো পাঠকের কাছে আরও বেশি স্পস্ট করে তুলে। "নিঃশব্দ ভালবাসা [ Nisshobdo Valobasa]" ফ্যানপেজটির প্রতি রইল শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা। "ভালবাসা এবং কিছু আবেগের গল্প" (http://www.facebook.com/abegmoy.valobasha) : "ভালবাসা এবং কিছু আবেগের গল্প" ফ্যানপেজটি তে রয়েছে প্রায় ৬০ হাজার লাইকার কিন্তু talking about বা একটিভ মেমবারের সংখ্যা খুব কম। এর নির্দিস্ট কোন কারন খুজে পাইনি। তবে এই ফ্যানপেজটিও অসাধারন ভালবাসার সব লিখা পোস্ট করে যায়। বিশেষ করে বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের ভিবিন্ন সময় দেওয়া ভালবাসার উক্তি যা সত্যিয় অসাধারন। আশা করি সকলের ভালবাসায় "ভালবাসা এবং কিছু আবেগের গল্প" পেজটি বহুদূর এগিয়ে যাবে। "ভালবাসার গল্প" (http://www.facebook.com/valobashaunlimited) : "ভালবাসার গল্প" পেজটি নিয়ে বেশি কিছু বলার নেই, শুধু এর বিশেষ বিশেষ দুটি দিক তুলে ধরব এক নাম্বার এরা খুব কম ছবি শেয়ার করে ফলে মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার কারিরা খুব সহজেই "ভালবাসার গল্প" ফ্যানপেজটির স্ট্যাটাস দেখতে পায়, দ্বিতীয় প্রতিটি "ভালবাসার গল্প" -ই অত্যন্ত সুন্দর এবং আনেগময় যা খুব সহজেই যে কোন পাঠকের মন কে নারা দেয়। "ভালবাসার গল্প" তে আরও সুন্দর সুন্দর ভালবাসার গল্প পাবে এর ফ্যান-রা এই প্রত্যাশায় "ভালবাসার গল্প" ফ্যানপেজটি সম্পর্কে আলোচনা এখানেই শেষ করছি। "Onnorokom Bhalobasha _অন্য রকম ভালবাসা" (http://www.facebook.com/love0182) : এই পেজটিতে অধভুত একটা ব্যপার রয়েছে আর তা হচ্ছে পেজটির লাইকার এবং talking about বা একটিভ মেমবারের সংখ্যা প্রায় সমান অর্থাৎ প্রায় ১০,০০০ একটিভ মেমবার আবার ১০,০০০ লাইকার। অনেক পেজের মাঝে এমন সমান সমান লাইকার এবং একটিভ মেমবার খুজে পাওয়া কঠিন। তাই একটু অবাক হলাম। কিন্তু এই পেজের অন্য আরেকটা বিশেষ দিক হচ্ছে শুধু ভালবাসা নয়, গান বা অন্নান্য বিষয়ও এখানে হাইলাইট করা হয়। "Onnorokom Bhalobasha _অন্য রকম ভালবাসা" তোমার জন্য রইল আমার অন্যরকম ভালবাসা! "Amar valobasha Radio Aamar 88.4fm" (http://www.facebook.com/lovegurus.amarvalobasa?fref=ts) : সর্বশেষ যেই পেজটি নিয়ে লিখব তা হচ্ছে "Amar valobasha Radio Aamar 88.4fm", এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রেডিও ভালবাসার প্রোগ্রাম-এর নামের অনুকরনে নাম করা হয়েছে। এই পেজটির লাইক সংখ্যা ১,০২,৯৮৮! এবং একটিভ মেমবার ৬১,৪৬২। নিয়মিত পোস্ট এবং নামের পরিচিতিয় এই পেজটিকে এত দূরে নিয়ে আসছে বলে আমি মনে করি। এই পেজটিতেও ভালবাসা সম্পর্কিত যে কোন লিখা মেসেজ করে পাঠাতে পারেন। ভালবাসা রইল "Amar valobasha Radio Aamar 88.4fm" এর সকল অ্যাডমিনের জন্য! শুরুতেই বলেছি আবারও বলছি এখানে শুধুমাত্র ভালবাসা সপর্কিত পেজগুলোর তথ্য শেয়ার করলাম এবং যদি ভালবাসা সপর্কিত কোন পেজের নাম উল্লেখ করতে ভুলে যাই তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দেওয়ার অনুরধ রইল। লিখাটা ভাল লাগলে আমাকে ভালবেসে শেয়ার এবং লাইক করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ কস্ট করে এ পর্যন্ত পড়ার জন্য! (লিখার ভাস)

ফেসবুকে কয়েক লক্ষ কোটি ফ্যান পেজ রয়েছে, ভিবিন্ন অঞ্চলের রয়েছে ভিবিন্ন ফ্যান পেজ। বাংলাদেশেরও রয়েছে লক্ষের উপর ফ্যানপেজ কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের ৫০ ভাগ ফেসবুক ফ্যানপেজই রাজনৌতিক বললে ভুল হবে না, অর্থাৎ সাধারনের জন্য বাকি রইল জন্য বাকি থাকল আর ৫০ ভাগ। আর এই ৫০ ভাগের ২৫% ভাগই বলতে গেলে বলতে হবে ১৮+ বা নোংরা ফ্যান পেজ। থাকল আর ২৫ ভাগ, এই ২৫ ভাগের মধ্যে ১৫ ভাগই হচ্ছে কপি-পেস্টে অভ্যস্ত। আর বাকি থাকে ১০ ভাগ, এই ১০ভাগ বাংলাদেশি ফ্যান পেজের মধ্যে ৫-৬ ভাগ ধরে নেওয়া যায় ভিবিন্ন অর্গানাইজেশন, কোম্পানি, টিভি কিংবা…

Read More

কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তারিত ইতিহাস এবং এর থেকে সুরক্ষার কৌশল, চলুন জেনে নেই !!

কম্পিউটার ভাইরাস বিস্তারিত ইতিহাস এবং এর থেকে সুরক্ষা থাকার কৌশল

কম্পিউটার ভাইরাস হল এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি বা ধারণা ছাড়াই নিজে নিজেই কপি হতে পারে। মেটামর্ফিক ভাইরাসের মত তারা প্রকৃত ভাইরাসটি কপিগুলোকে পরিবর্তিত করতে পারে অথবা কপিগুলো নিজেরাই পরিবর্তিত হতে পারে। একটি ভাইরাস এক কম্পিউটার থেকে অপর কম্পিউটারে যেতে পারে কেবলমাত্র যখন আক্রান্ত কম্পিউটারকে স্বাভাবিক কম্পিউটারটির কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। যেমন: কোন ব্যবহারকারী ভাইরাসটিকে একটি নেট ওয়ার্কের মাধ্যমে পাঠাতে পারে বা কোন বহনযোগ্য মাধ্যম যথা ফ্লপি ডিস্ক, সিডি, ইউএসবি ড্রাইভ বা ইণ্টারনেটের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। এছাড়াও ভাইরাসসমূহ কোন নেট ওয়ার্ক ফাইল সিস্টেমকে আক্রান্ত করতে পারে, যার ফলে…

Read More

ফেসবুকের নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি পরিবর্তন, জেনে নিন ।।

সম্প্রতি ফেসবুকের সকল প্রাইভেসি সেটিংস আবারো আপডেট করা হয়েছে। জনপ্রিয় এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের আপডেটেড প্রাইভেসিতে যোগ করা হয়েছে বেশকিছু নতুন অপশন। ফেসবুক জানিয়েছে, ব্যক্তিগত তথ্যাদির উপর ব্যবহারকারীর নিয়ন্ত্রণ বাড়াতেই মূলত নতুন অপশনগুলো যোগ করা হয়। তবে প্রাইভেসি সেটিংস আপগ্রেড করার পর থেকেই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার পাত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে ফেসবুক। আসুন, নতুন পরিস্থিতিতে ফেসবুকের নতুন নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি দিক জেনে নেয়া যাক। সার্চ সেটিংস নতুন সেটিংসে আপনার প্রোফাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ে অন্তর্ভূক্ত না…

Read More

আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি!

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত। প্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮ সালে আমার প্রযোজিত ও ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘খোঁজ দ্য সার্চ’ সিনেমায় রাহা একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সিনেমাটিতে আমি মূল নায়ক থাকলেও রাহার সাথে আমার উল্লেখযোগ্য কোনো দৃশ্য ছিল না। কেবল একটি গ্রুপ একশন দৃশ্য তিনি ছিলেন। ফলে তার সাথে আমার পরিচয় হওয়ার সুযোগ হয়নি। পরবর্তীতেও তার সাথে আমার দেখা বা সাক্ষাৎ হয়নি। এমতাবস্থায় রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে বা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি বা সত্যতা নেই। আমি মনে করি, আমার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে সুনাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য চলচ্চিত্রের একটি কুচক্রী মহল এ ধরণের অসত্য বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলচ্চিত্রকে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে আমার যে প্রচেষ্টা তা ব্যর্থ করার জন্য এ অপপ্রচার করা হচ্ছে। তারা চান না বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রপ্তানি ও সুনাম অর্জন করুক। আমি মনে করি, আমার প্রযোজিত ও অভিনীত ‘মোস্টওয়েলকাম’ সিনেমাটি ইংল্যান্ডের ৮টি সিনেমা হলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে একযোগে মুক্তি দেয়ায় কুচক্রী মহলটি ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার সুমাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তারা একজন মৃতের সাথে আমাকে জড়িয়ে জঘন্যতম কাজে লিপ্ত হয়েছে। তাদের এ ধরণের কার্যকলাপকে নিন্দা করার ভাষা আমা জানা নেই। ইত্যেমধ্যে একটি দৈনিকে রাহার পরিবার থেকেও নিশ্চিত করা হয়েছে, আমার সাথে তার কোনরূপ পরিচয় ছিল না। আমাকে জড়িয়ে যে রটনা তার কোনো ভিত্তি নেই। আমার স্ত্রী চিত্রনায়িকা বর্ষাও এ ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলেছে, রাহার সাথে আমার এবং বর্ষারও কোনো পরিচয় ছিল না। এমতাবস্থায় আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমার সাথে রাহাকে জড়িয়ে যে রটনা ও সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে বা হচ্ছে, তাতে সত্যতার লেমমাত্র নেই। আমি আমার ভক্ত ও সুভাকাঙ্খীদের অনুরোধ ও নিশ্চিত করতে চাই, রটনা এবং অসত্য সংবাদে যেন তারা বিভ্রান্ত না হন। ২০০৮ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে আজ পর্যন্ত আমার কোন স্ক্যান্ডেল নেই, অথচ একটি কুচক্রি মহল, যারা বাংলা চলচ্চিত্রের শত্রু তারা আমার এবং আমার স্ত্রী বর্ষার পারিবারিক একটি দ্বন্দ্বকে ইস্যু করে আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন নিউজ করে চলেছেন। আপনাদের বলছি, রাহা আমার প্রথম চলচ্চিত্র "খোঁজ-দ্যা সার্চ"-এ অভিনয় করেছিলেন, পরিচালক ইফেখার চৌধুরী মাধ্যমে সে এই চলচ্চিত্রে আসে। এবং এই সিনেমার পড়ে আমার সাথে রাহার কোন রূপ যোগাযোগ পর্যন্ত হয়নি। অথচ গত কাল থেকে মৃত রাহা, আমি এবং বর্ষাকে জড়িয়ে যে নিউজটি ছড়ানো হচ্ছে, তা পুরোটাই মিথ্যা। কালের কন্ঠ, প্রথম আলো সহ বিভিন্ন পত্রিকা থেকে ফোনে বর্ষাকে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করে রাহা সম্বন্ধে জানতে চাইলে, বর্ষার উক্তি "এটা একেবারে ভুল কথা"। কারণ বর্ষা ভালো করেই সত্যটা জানে এবং শুধু বর্ষা না, আমার সকল দর্শক শ্রোতারাও জানেন বর্ষা আমার একমাত্র নায়িকা এবং সকল ধরণের মিডিয়া প্রোগ্রাম এবং ফ্যামিলি প্রোগ্রামে শুধু মাত্র বর্ষাই আমার সঙ্গিনী। চলচ্চিত্র যখন একটু মাথা তুলে দাঁড়াতে শুরু করেছে, যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপস্থাপন হচ্ছে, ঠিক তখনই একটি কুচক্রিমহল এর পিছু নিয়েছে । আপনারা সবাই জানেন যে মোস্ট ওয়েলকাম ছবিটি এখন ইউ,কের আটটি সিনেওয়ার্ল্ডে প্রদর্শিত হচ্ছে। কেন এভাবে পিছিয়ে দেয়ার কু পরিকল্পনা? আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না এবং কোনো কুচক্রী মহলই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে না। এক্ষেত্রে আমি সকল সাংবাদিক ও দর্শকদের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। আমার চলার পথে আপনাদেরকে সাথী হিসেবে পেতে চাই। পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার অনুরধ রইলো ধন্যবাদন্তে এম এ জলিল অনন্ত প্রযোজক ও নায়ক মনসুন ফিল্মস

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত। প্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮…

Read More

বিগত চারটি নির্বাচন ও কিছু বিশ্লেষন

সামনেই ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মানুষের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই।প্রত্যেকেই চায় তার পছন্দের দলটি জয়ী হোক।তাই চলুন দেখি বিগত দিনের নির্বাচনের ফলাফল ও তুলনামুলক বিশ্লেষন। ৯০ এর গণ অভ্যুথনে সৈরশাসনের পতনের পর ১৯৯১ এর নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে। তাই ১৯৯১-২০০৮ পর্যন্ত এই চারটি নির্বাচন থেকেই আমরা বিশ্লেষনের স্বার্থে কিছু তথ্য সংগ্রহ করব।আগেই বলে নিই,বাংলাদেশের চারটি প্রধান রাজনৈতিক দলকে নিয়েই আমরা পর্যবেক্ষন করছি। ৯১ এর নির্বাচনে BNP ৩০০, BAL ২৬৪, Jatio party ২৭২ ও jamaat ২২২ আসনে প্রতিদন্দীতা করে যথাক্রমে ১,০৫,০৭,৫৪৯ভোট,১,০২,৫৯,৮৬৬ ভোট,৪০,৬৩,৫৩৭ ভোট ও ৪১,৩৬,৬৬১ ভোট পায় এবং তাদের প্রাপ্ত আসনের সংখ্যা যথাক্রমে ১৪০ টি,৮৮ টি,৩৫ টি ও ১৮ টি। লক্ষ করুন BNP -BAL এর ভোটের ব্যবধান মাত্র আড়াই লাখের মত।তবে কোন দলই একতৃতীয়াংশ আসন না পাওয়ায় জামাতের সমর্থন নিয়ে BNP সরকার গঠন করে।তবে পার্লামেন্টে বিরোধী দলও যথেষ্ট শক্তিশালি ছিল। পরবর্তিতে ১৯৯৬ এর নির্বাচনে BAL, BNP, JATIO PARTY,JAMAAT যধাক্রমে ৩০০,৩০০,২৯৩ ও ৩০০ আসনে নির্বাচন করে যথাক্রমে ১,৫৮,৮২,৭৯২ ভোট,১,৪২,৫৫,৯৮৬ ভোট,৬৯,৫৪,৯৮১ ভোট ও ৩৬,৫৩,০১৩ ভোট পেয়ে ১৪৬ টি,১১৬টি,৩২টি ও ৩টি করে আসন লাভ করে।এবারও এক তৃতীয়াংশ আসন না পাওয়ায় আওয়ামিলীগ জামাত ও জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে।তবে, মজার ব্যাপার হলো পার্লামেন্টে বিরোধীদলের সিট ১১৬টি হওয়ায় তারাও যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। ২০০১ সালের নির্বাচনের প্রেক্ষাপট ছিল একটু ভিন্ন।এই নির্বাচনে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট প্রথা চালু হয়। বিএনপি জামাত আরো দুটি দলকে সাথে নিয়ে চারদলীয় ঐক্যজোট গঠন করে।অন্যদিকে জাতীয় পার্টির এরশাদ মামলার জটে পড়ে এলোমেলো হয়ে যায়।বেশ কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে জাতীয় পার্টি।তাই অষ্টম জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পার্টির হিসাব না করাই শ্রেয়। এ নির্বাচনে যথাক্রমে BNP ২৫২ টি, BAL ৩০০ টি, ও JAMAAT ৩১ টি আসনে প্রতিদন্দীতা করে ২,২৮,৩৩,৯৭৮ টি, ২,২৩,৬৫,৫১৬ টি ও ২৩,৮৫,৩৬১ টি ভোট পেয়ে BNP ১৯৩ টি, BAL ৬২ টি, JAMAAT ১৭ টি আসনে জয়ী হয়। অর্থাৎ ভোটের পার্থক্য খুব বেশি না হলেও BNP -BAL এর আসনের পার্থক্য প্রকট হয়ে ওঠে। মূলত ২০০১ সাল থেকেই পার্লামেন্টে বিরোধী দল দূর্বল হওয়া শুরু করে। বিশেষজ্ঞদের মতে জোটের বিপক্ষে একক ভাবে নির্বাচন করতে গিয়েই আওয়ামিলীগ বিপাকে পড়ে যায়। তবে এই নির্মম অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয় ৯ম জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামিলীগ ও এরশাদকে সাথে নিয়ে ১৪ দলীয় জোট গঠন করে।ফলে ২০০৮ এর নির্বাচনে লড়াই হয় চারদলীয় জোটের সাথে মহাজোটের। BAL,BNP,JATIO PARTY,JAMAAT যথাক্রমে ২৬৪ টি, ২৬০ টি, ৪৯ টি ও ৩৯ টি আসনে অংশ নিয়ে ৩,৩৬,৩৪,৬২৯ টি, ২,২৭,৫৭,১০১ টি, ৪৯,২৬,৩৬০ টি ও ৩২,৮৯,৯৬৭ টি ভোট পেয়ে যথাক্রমে ২৩০ টি, ৩০ টি, ২৭ টি ও ৩ টি আসনে জয়ী হয়। সবচেয়ে লক্ষনীয় বিষয় হলো BAL-BNP এর ভোটের ব্যবধান প্রায় ১ কোটি ১০ লাখের মত।অনেকেই এটাকে রহস্যজনক বলেছেন।তবে আসলেই রহস্য কি না তা আমরা পরবর্তি অংশে আলোচনা করব। একটি বিষয় খুব অবাক করে তা হল যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে জামাতকে যখন মানুষের কাছে পঁচিয়ে ফেলা হয়েছিল ঠিক তখনই জামাত মাত্র ৩৯ টি আসনে নির্বাচন করে ৩৩ লাখের মত ভোট পেল। এবং ৩৬ টি আসনে বিএনপির চাইতেও বেশি প্রতিদন্দীতা করল।যাইহোক,সামনের দিকে আমরা এসব বিষয়ের বিভিন্ন সমালোচনা ও আলোচনার মাদ্ধমে আগামি নির্বাচনের পাথেয় খোজাব চেষ্টা করব। ( পার্ট ২ এ নজর রাখুন)

সামনেই ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মানুষের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই।প্রত্যেকেই চায় তার পছন্দের দলটি জয়ী হোক।তাই চলুন দেখি বিগত দিনের নির্বাচনের ফলাফল ও তুলনামুলক বিশ্লেষন। ৯০ এর গণ অভ্যুথনে সৈরশাসনের পতনের পর ১৯৯১ এর নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে। তাই ১৯৯১-২০০৮ পর্যন্ত এই চারটি নির্বাচন থেকেই আমরা বিশ্লেষনের স্বার্থে কিছু তথ্য সংগ্রহ করব।আগেই বলে নিই,বাংলাদেশের চারটি প্রধান রাজনৈতিক দলকে নিয়েই আমরা পর্যবেক্ষন করছি। ৯১ এর নির্বাচনে BNP ৩০০, BAL ২৬৪, Jatio party ২৭২ ও jamaat ২২২ আসনে প্রতিদন্দীতা করে যথাক্রমে ১,০৫,০৭,৫৪৯ভোট,১,০২,৫৯,৮৬৬ ভোট,৪০,৬৩,৫৩৭ ভোট ও…

Read More

#

#

Read More

পরীক্ষার সময় সবচে কমন কিছু ডায়লগ:P

পরীক্ষার সময় সবচে কমন কিছু ডায়লগ: *শালা আর কত লিখবি??, *আরে জোরে বল কিছু শুনিনা!!, *স্যার আমি রবার চাইছিলাম, *বলনা রে কেউ দেখে না তো!!, *দোস্ত এই চ্যাপ্টার আবার, কবে পড়াইছিল!!, *উফ আর একদিন সময়, পাইলে পইরা ফাটাই ফালাইতাম, * উফ এই প্রশ্ন কেডা করছে!!, *কত আনসার করলি?, * এই একটু তেরা কইরা লেখ, দেখিনা তো, *ওই তোর এক্সট্রা পেজ টা দে.,

Read More