সফলতার চাবি কাঠিই হচ্ছে অনুপ্রেরনা! (ভিডিও ক্লিপ্স)

তোমার ছেড়ে যাওয়া, এবং আমি! একটা অনুপ্রেরনার গল্প! স্থির চিত্র স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র! (ভিডিও)

মানুষ ধাপে ধাপে উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সভ্যতার পরিবর্তন হচ্ছে মানুষের উন্নতির মাধ্যমে। যে কাজ নিজের কল্যানের তা অন্যেরও কল্যানের। সেজন্য পুরাতন সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটে নতুন সমাজ ব্যবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। আর ক্ষেত্রে টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন সফলতা, আর সফলতার চাবি কাঠিই হচ্ছে অনুপ্রেরনা! মানুষের স্বভাবজাত ধর্ম-সে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছাতে চায়, ধর্ম-বর্ন-গোত্র নির্বিশেষে সকল মানুষের চাওয়া। শিশুকাল থেকেই মানুষ একসময় মায়ের কোল ছেড়ে হামাগুড়ি দেয় ধীরে ধীরে হাটি হাটি পা পা করে হাটতে শিখে তারপর আস্তে আস্তে কথাও বলতে শিখে, সব কিছুই প্রিয়জনদের উৎসাহ উদ্দীপনায়/সহযোগীতায়। সেরকম মানুষের জীবনের প্রতিটি…

Read More

তোমার ছেড়ে যাওয়া, এবং আমি! একটা অনুপ্রেনার গল্প! স্থির চিত্র স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র!

"তোমার ছেড়ে যাওয়া, এবং আমি!" একটা গল্প, অনুপ্রেনার গল্প! বদলে দিতে পারে আপনার জীবন! বাংলাদেশের প্রথম সাদাকালো স্থির চিত্র স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র! ভিডিও আঁকারে এবং নিচে সম্পুর্ন স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র-টির লিরিক্স দেওয়া হল। ( টাইটেলঃ "তোমার ছেড়ে যাওয়া, এবং আমি! একটা অনুপ্রেনার গল্প! স্থির চিত্র স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র!" )

“তোমার ছেড়ে যাওয়া, এবং আমি!” একটা গল্প, অনুপ্রেরনার গল্প! বদলে দিতে পারে আপনার জীবন! বাংলাদেশের প্রথম সাদাকালো স্থির চিত্র স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র! ভিডিও আঁকারে এবং নিচে সম্পুর্ন স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র-টির লিরিক্স দেওয়া হল।  ( টাইটেলঃ “তোমার ছেড়ে যাওয়া, এবং আমি!  একটা অনুপ্রেরনার গল্প! স্থির চিত্র স্বল্পদৈর্ঘ চলিচিত্র!” )  —- তোমার ছেড়ে যাওয়া, এবং আমি!  এক মুহুর্তেই ভুলে গিয়েছিলে আমাকে! যখন তুমি আমায় ছেড়ে চলে গিয়েছিলে, তখন আমার কেমন লেগেছে, বুঝাতে পারবো না। কিন্তু আমি! হারিয়ে গিয়েছিলাম অন্ধকারে! আমার চোখের জ্বল তোমার কাছে হয়ে গিয়েছিল মূল্যহীন!  একটি বারের জন্যও তোমাকে মনে করাতে পারনি পুরন…

Read More

ভালোবাসার গল্প : আচ্ছা তাই…সই…

রাস্তাটা এবড়োখেবড়ো । রিকশাওয়ালা উল্কার বেগে রিকশা চালানোর প্রতিজ্ঞা নিয়েছে সম্ভবত । সাজ্জাদ ঝাঁকুনি খেতে খেতে ভাবছিল বাড়ি পৌঁছানোর আগে গায়ের হাড়গোড় আস্ত থাকলে হয় ! রাত বাজে আড়াইটা । এত রাতে রিকশার প্রতিটা ঝাঁকুনি যে পরিমান বিকট শব্দ তৈরি করছে তা আর কিছুক্ষন চলতে থাকলে গাঁয়ের লোকজন ঘুম ভেঙ্গে উঠে আসবে লাঠি সোটা নিয়ে । এক পাশে ছোট একটা খাল অন্য পাশে ধানী জমি । মাঝে শিমলতা ,সুপারি,নারকেল গাছ আর বুনো ঝোপঝাড়ে ছাওয়া কাঁচা পাকা রাস্তা । ঝিঁঝিঁ ডাকছে ক্লান্তিহীন । রিকশার টিমটিমে হ্যারিকেনের আলো আর সাজ্জাদের হাতে ধরা টর্চটার আলো নিশুতি রাতের আঁধার কাটানোর ব্যর্থ চেষ্টা করছে । রিকশাওয়ালা জোয়ান মরদ । গায়ে জোর আছে বেশ । খুব দ্রুত তালে প্যাডেলে পা চালাচ্ছে । একটু কেমন যেন । সরকার বাড়ির দক্ষিনে নাকুন্দপাড়া কমসে কম দশবার বলার পর তারপর রিকশাওয়ালা চুপচাপ মাথা হেলিয়ে রিকশায় ওঠার ইঙ্গিত করেছে । সরকারবাড়ির সামনে আসতেই একটা দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । কত দিন পর এই দৃশ্যটা দেখছে সে ! ছোটবেলায় একদিন বাবার হাত ধরে গভীর রাতে হাট থেকে ফেরার সময় ঠিক এই দৃশ্যটা দেখে সে থমকে দাড়িয়ে গিয়েছিল । । বিশাল দীঘির একূল ওকূল চোখে পড়েনা । শ্বেত পাথরে বাঁধানো ঘাট । মাঝদীঘিতে একরাশ শাপলা ফুটে আছে । শাপলাবন ঘিরে হাজার হাজার জোনাকের নাচের আসর । দীঘির অন্ধকার জলে ফোটা ফোটা জোনাক আলোর ছায়া । নিশুতি রাতের হিম বাতাসে তিরতির করে কাঁপছে দীঘির কালো জল । মনে হচ্ছে আকাশের সব নক্ষত্র জলের মায়ায় দীঘিতে নেমেছে । তন্ময় হয়ে তাকিয়েছিল সাজ্জাদ । ব্যাগটায় হাত বুলিয়ে তৃপ্তিতে চোখ মুদল ও । আজ চাঁদ উঠলে পরশু ঈদ । ছেলেটার জন্য সোনালি সুতোয় বোনা পাজামা পাঞ্জাবি আর আয়েশার জন্য শাড়ি আলতা চুড়ি । শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়স্বজনের জন্যেও অনেক কিছু কিনেছে । সারাদিনের ক্লান্তিতে গা ভেঙ্গে আসতে চাইছে ওর । । ঢাকা থেকে দিনাজপুর সহজ জার্নি নয় । একটা বেসরকারি ফার্মে চাকরি করে সাজ্জাদ । । দিনরাত গাধার খাটনি । বেতনও অত বেশি নয় । সাতপাঁচ ভাবছিল । গোরস্থান ঘেষে যাওয়ার সময় বাবা মায়ের কবরের বেড়াটা চোখে পড়ল ওর । একটু বিমর্ষ হয়ে গেলো সাজ্জাদ । গতবছর মা একটা শাড়ি চেয়েছিল । সাদা শাড়ি । সাজ্জাদ সবার জন্য কেনাকাটা করেছিল সেবার । ওর শালা সম্বুন্ধী শ্বশুর শাশুড়ি সবার জন্য । শুধু মায়ের শাড়িটা কিনতে বেমালুম ভুলে গিয়েছিল ।সেই ঈদের দুদিন পরেই মা মারা গিয়েছিলেন । কাফনের সাদা কাপড়ে জড়ানো মায়ের পা ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিল সাজ্জাদ । একটু ঝিম ধরেছিল । রিকশার তীব্র ঝাকুনিতে সচকিত হলো সে। হঠাত্ খেয়াল হলো ওর একটু যেন বেশিই নীরব হয়ে গেছে আশপাশ । গা ছমছম করা নিস্তব্ধতা নেমেছে রাস্তা জুড়ে ! ঝিঁঝির ডাক থেমে গেছে । একটু গা শিরশির করে উঠল বিনা কারনে আর টর্চটা শক্ত হাতে আকড়ে ধরল সাজ্জাদ । কি ভেবে পিছন ফিরল ও । রিকশার হুডের ফাঁক দিয়ে ফেলে আসা রাস্তাটার দিকে তাকাল ও । চমকে উঠে চোখ বড় বড় হয়ে গেল সাজ্জাদের ! অন্ধকার রাস্তাটা ধরে পুরো শরীরে সাদা কাপড়ে জড়ানো একটা মানুষ প্রবল বেগে দৌড়ে আসছে ।সাদা কাপড় হাওয়ায় উড়ছে । অপার্থিব সেই দৃশ্য দেখে সাজ্জাদের গলা শুকিয়ে গেল । প্রচন্ড ভয় পেয়ে সামনে ফিরল ও । কাঁপা কাঁপা স্বরে একটু চেঁচিয়ে উঠল , ও ভাই একটু তাড়া তাড়ি চালান ! রিকশাওয়ালা নির্বিকার ।যেন শুনতেই পায়নি । পিছন রাস্তা থেকে কে যেন মায়াবী কন্ঠে ধীর স্বরে চিত্কার করে ডেকে উঠলো , 'খোকা ও খোকা আমার জন্য কিছু আনিসনি ? একটা সাদা শাড়ি ? গতবছরও আনলিনা .. সাজ্জাদ থরথর করে কেঁপে উঠলো ! এই কন্ঠ সে চেনে ! জন্ম থেকে শুনে এসেছে ! এ তার মায়ের কন্ঠ ! রিকশা প্যাডেলের ক্যাঁচকোঁচ শব্দ হচ্ছে অবিরাম ! "ও ভাই একটু শুনেন কে যেন আসতেছে একটু তাড়াতাড়ি চালান" ,সাজ্জাদ কম্পিত স্বরে রিকশাওয়ালাকে ডাক দেয় । রিকশাওয়ালা পিছন ফেরেনা । রিকশা ঝাঁকুনি খেতে খেতে চলেছে আগের মতই ! একটা নিশাচর পাখি ডানা ঝাপটে উড়ে গেল । বুনো লেবুর গন্ধ ভেসে আসছে । আচমকা পিঠের উপর ঠান্ডা কিছুর স্পর্শ ! সাজ্জাদ শিঁরদাড়া সোজা করে স্থির হয়ে গেল ! কানের কাছ বেয়ে ঘামের ফোটা টপ টপ ঝরতে শুরু করেছে । ভয়ে আতংকে বোধশুদ্ধি লোপ পেয়ে গেল ওর । হিমশীতল স্পর্শটা ওঠানামা করছে ওর পিঠের উপর ,যেন কেউ আদর করে হাত বোলাচ্ছে ওর পিঠে । "ও খোকা মানিক আমার" , ওর মায়ের কাতর কন্ঠটা ফিসফিস করে বলছে , " আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা ,আমার জাদুর কপালে টিপ দিয়ে যা !খোকা আমার ,লক্ষী আমার , বাছা আমার এখনো খাসনি ? আমার সাথে চল মাছের মুড়ো রেঁধে খাওয়াব তোকে । কবরে শিয়াল বাসা বেঁধেছেরে আমি ঘুমাতে পারিনা বাছা । শাড়ি এনেছিস খোকা ? একটু দেখি ? ও খোকা .. তোর বাবার ও খুব কষ্ট হয় তোকে না দেখে । আয় খোকা একটা চুমু দিই তোর কপালে .. পিছ ফির .. খোকা .. ও খোকা .. আতংকে দিশেহারা সাজ্জাদ শক্ত করে টর্চটা আকড়ে থরথর কাঁপতে থাকে । ফিরবেনা ফিরবেনা করেও পিছ ফেরে ও। যেন কেউ জোর করে ওকে পিছন ফিরালো ! রিকশার হুডের ফাঁকে ঘোমটা ঢাকা একটা মাথা আবছা অন্ধকারে মুখ বাড়িয়ে রেখেছে । জ্ঞানহারাবার প্রাকমুহুর্তে কপালে একটা শীতল ঠোঁটের স্পর্শ টের পেল সাজ্জাদ ! নাকুন্দপাড়ার বাজারে একটা দোকান তখনো আধখোলা ছিল । দোকানি দোকান গুছিয়ে মাত্র ঘুমানোর পায়তারা করছিল । রিকশাওয়ালা করিম বিরক্ত হয়ে অজ্ঞান পেসেঞ্জারটাকে দোকানে নিয়ে এসেছে । সে কানে কম শুনে । পেসেঞ্জারটা খামাখা একটু আগে জোরেসোরে চিক্কুর পেড়ে রিকশা থেকে ফাল মেরে বেহুঁশ হয়ে গেছে । টর্চলাইট ভেঙ্গে হাতে কাঁচের টুকরো গেঁথে রক্তারক্তি কান্ড ! করিম বিরক্ত হয়ে গালি দেয় গোটা দশেক । মহামুসিবত ! - বিকেল চড়ুই

বাবা মেয়ের হাত ছেড়ে দিয়ে বলছেন-যা বেটা যা, আপনে রাজকে পাস যা, যা সিমরান, যা জিরে আপকে জিন্দেগী, যা বেটা যা…সিমরান ব্যাকুল হয়ে দৌড়াচ্ছে। তার ওড়না বাতাসে উড়ছে। ট্রেনের গতি বাড়ছে। রাজ ট্রেনের দরজায় দাঁড়িয়ে হাত বাড়িয়ে আছে। ব্যাকগ্রাউণ্ডে বাজছে তুঝে দেখা তুয়ে জানা সানাম গানের স্পেশাল ইন্সট্রুমেনটাল। আবার এদিকে দারুচিনি দ্বীপের ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছে। বল্টু দৌড়াচ্ছে। তার পিছু পিছু দৌড়াচ্ছে মোনা। যে করেই হোক ট্রেনটা ধরতেই হবে। বিচিত্র কোন কারণে ট্রেন অদ্ভুত এক রোমান্টিক বাহন। আর স্টেশন যেন মডিফাইড কোন বৃন্দাবন। এখানে প্রতিনিয়ত প্রতিক্ষার দীর্ঘনিঃশ্বাস পড়ে, এখানে ছিটকে পড়ে আবেগ,কখনও…

Read More

ভূতের গল্পঃ নওগাঁ শহরের একটি রাস্তায় সময় তখন রাত ২ টা

ভূতের গল্প

এই ঘটনাটি ঘটে নওগাঁ শহরের একটি রাস্তায় । তখন রাতপ্রায় ২ টা বাজে । এই ঘটনাটির স্বীকার একজন সিএনজি চালক । তার নাম হাবিব । হাবিব তখন তার সিএনজি নিয়ে বাসায় ফিরছিল । সে হঠাৎ দেখলো দুইজন মধ্যবয়সী হুজুর ধরনের ব্যক্তি তাকে সিএনজি থামানোর জন্য অনুরোধ করছে । তা দেখে সে থামল এবং একজন হুজুর তার সাথে কথা বললো । হুজুরঃ ভাই আমরা খুব বিপদে পড়েছি । হাবিবঃ আপনাদের কি হয়েছে জানতে পারি ? হুজুরঃ সামনে আমাদের এক বন্ধু একটি লাশ নিয়ে দাড়িয়ে আছে । ওই লাশটাকে নিয়ে আমাদের সামনের…

Read More

ভালবাসার গল্প : মায়াবতী এবং একজন নীল

মায়াবতী এবং একজন নীল

নীল আমাদের মাঝে নেই, ব্যাপারটা কোনোভাবেই মানতে পারছি না !!! আজ সারাদিন বিভিন্ন সময়ে ওর লেখা ব্লগে ও ফেসবুকের পোষ্টগুলো পড়ে কাটালাম। কঠিন কথাগুলোও কতো সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতো ছেলেটা !! প্রতিটা লেখা অনেক চেতনাময়, আবেগময়, প্রেমময় আর প্রতিটা লেখায় ছিল মায়াবতীর জন্য মন উজার করে ভালোবাসা। লেখাগুলো আগেও পড়েছি, কিন্তু আজকে সেই সব লেখা একটা বিশাল ডায়রির মত মনে হচ্ছে । পাতায় পাতায় সযত্নে সাজানো সকাল, দুপুর, রাতের হরেক রকম সময়। কি দুর্দান্ত, কি রঙিন !! এক একটা শব্দ যেন এক একটি কবিতা কিংবা অপূর্ব কোন সুর !! অনেকটা…

Read More

দুজনে সমান দূরত্বে থেকে রেইলের লাইন দুটি হেঁটে যায়!

বিশ্বের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত গাড়ি কোম্পানি আউডি (AUDI)-এর বাই-ছাইকেল, যা ঘন্টায় ৮০ কিলমিটার চলতে সক্ষম!

দুজনে সমান দূরত্বে থেকে রেইলের লাইন দুটি হেঁটে যায়, খুব কাছা কাছি থেকেও কেমন যেন এক দূরত্ব। দৃষ্টি থাকে সামনের দিকে, কিছুক্ষণ পর পর একজন অন্যজনের দিকে তাকিয়েও দেখে না, দেখতে পারে না। এই করে হাটতে হাটতে অনেক দূর। কিন্তু যতদূরেই যাক দুজনের দুরত্ত সেই একই, বিন্দু মাত্র বারিনি। বিন্দু মাত্র কমেওনি। সম্পর্কটা যেন একই ভাবে শুরুর মতই রয়ে যায় সমান্তরাল। শুধুই রেইল লাইনের জন্য লিখা আমার কিছু সমান্তরাল লাইন!

Read More

মা দিবস উপলক্ষ্যে অনেক পুরাতন একটি গল্প সবার জন্য!

এক ছেলে এক মেয়েকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতো। একদিন তার প্রেমিকা ভালোবাসার পরীক্ষা নিতে চাইলো। ছেলেটি জানালো, ঠিক আছে। সব পরীক্ষার জন্য আমি প্রস্তুত। মেয়েটি বললো, ‘তুমি যদি আমাকে সত্যিই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসো, যাও তাহলে, তোমার মায়ের হৃৎপিণ্ডটা নিয়ে এসো’। কথা শুনেই প্রেমে অন্ধ হয়ে থাকা ছেলেটি ছুটলো মায়ের কাছে। ভালোবাসার পরীক্ষায় পাস করার জন্য সে মরিয়া। যে কোনো মূল্যেই ভালোবাসা তার চাই। মায়ের কাছে গিয়ে জানালো সব কথা। মা বুঝলেন তার সন্তানটি কতো উদগ্রিব আর মরিয়া হয়ে আছে। মা সন্তানের এ অবস্থা দেখে হেসে তার হৃদপিন্ড কেটে সন্তানের হাতে তুলে দিয়ে বলেন, "যা বাবা তাড়াতাড়ি যা" । সন্তান সেই হৃৎপিণ্ড নিয়ে প্রেমিকার উদ্দেশ্যে দ্রুত রওনা হয়। দৌড়াতে গিয়ে পথে হোঁচট খেয়ে পড়ে যায়। তখন দু'হাতে ধরে থাকা হৃদপিন্ডটি চিৎকার করে বলে ওঠে ‘কিরে খোকা ব্যাথা পেয়েছিস?’ এর নামই হলো ‘মা’। পৃথিবীর সবচেয়ে নিঃস্বার্থ শব্দ। সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়, সবচেয়ে মধুর, সবচেয়ে আপন। উপরের এই গল্পটি চীনা পৌরনিকে একটি গল্প। মায়ের নিঃস্বার্থ একটি চিত্র হিসেবে এই গল্পটি প্রচলিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে।

এক ছেলে এক মেয়েকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসতো। একদিন তার প্রেমিকা ভালোবাসার পরীক্ষা নিতে চাইলো। ছেলেটি জানালো, ঠিক আছে। সব পরীক্ষার জন্য আমি প্রস্তুত। মেয়েটি বললো, ‘তুমি যদি আমাকে সত্যিই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসো, যাও তাহলে, তোমার মায়ের হৃৎপিণ্ডটা নিয়ে এসো’। কথা শুনেই প্রেমে অন্ধ হয়ে থাকা ছেলেটি ছুটলো মায়ের কাছে। ভালোবাসার পরীক্ষায় পাস করার জন্য সে মরিয়া। যে কোনো মূল্যেই ভালোবাসা তার চাই। মায়ের কাছে গিয়ে জানালো সব কথা। মা বুঝলেন তার সন্তানটি কতো উদগ্রিব আর মরিয়া হয়ে আছে। মা সন্তানের এ অবস্থা দেখে হেসে তার হৃদপিন্ড কেটে সন্তানের হাতে তুলে…

Read More

স্যামসাং বনাম অ্যাপল, স্যামসাংকে ১১৯ মিলিয়ন ডলার জরিমানা!

অ্যাপলের দুটি প্যাটেন্ট নকল করার অভিযোগে দক্ষিণ কোরিয়ার আরেক প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং ১১ কোটি ৯৬ লাখ ডলার জরিমানা! অর্থাৎ স্যামসাংকে আবারও ১১৯ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলকে। তিন বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের বিভিন্ন বিষয়ে মামলা চলছে। http://www.technobuffalo.com/wp-content/uploads/2012/11/apple-vs-samsung-court-011.jpg এর মধ্যে ভিডিও আদান প্রদান ও মোবাইলের ক্যামেরা ব্যবহারের বিষয়ে অ্যাপলের বিরুদ্ধে পেটেন্ট আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে স্যামসাং। স্যামসাং এর দাবী অ্যাপলের আইফোন ফাইভ স্যামসাং গ্লাক্সি-এর ব্লুটুথে আদান প্রদান করার অ্যাপস নকল করেছে। পাশাপাশি আইফোন ফাইভ-এর ক্যামেরার অ্যাপ্স এর আইডিয়াটাও স্যামসাং গ্লাক্সি। ফলে অ্যাপলের আইফোন ফাইভের বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানিয়েছে স্যামসাং। বলা বাহুল্য মোবাইল ফোন কিংবা স্মার্ট ফোন যাই বলি না কেন বিক্রি এবং জনপ্রিয়তার দিক থেকে এখন কোরিয়ার স্যামসাং-ই সবচেয়ে এগিয়ে আছে। অপরদিকে গুগোলের Android এর কল্যানে স্যামসাং-এর স্যামসাং গ্লাক্সিই বলা যায় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় হ্যান্ডসেট। http://images.dailytech.com/nimage/US_Apple_v_Samsung_Courtroom_Wide.jpg যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলেরও রয়েছে পন্যের মান নিয়ন্ত্রনের উপর বিশেষ সুনাম এবং পাশাপাশি অ্যাপলের ব্রান্ডিং লেভেলও হাই। অপরদিকে অ্যাপলের রয়েছে নিজেস্ব অপারেটিং সিস্টেম ম্যাক ওস! এদিক থেকে অবস্য ম্যাকই এগিয়ে। http://www.technobuffalo.com/wp-content/uploads/2012/11/apple-vs-samsung-court-001-640x480.jpg শেষে একটা ছবির মাধ্যমে স্যামসাং বনাম অ্যাপল এবং সাথে নোকিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি স্পস্ট করছি। আর সময় পেলে আমার ব্লগ থেকে ঘুরে আসতে ভুলবেন না! আজ এটুকুই মামলার পরবর্তি রায় নিয়ে আবার ফিরে আসব আশা করছি ততক্ষন পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন। http://youngblah.com/wp-content/uploads/2012/09/Apple-Vs-Samsung-Vs-Nokia.jpg বর্তমানে স্যামসাং বনাম অ্যাপল যুদ্ধে যখন পৃথিবী তোলপাড় ঠিক এমন সময় নিরবে নিবৃতে যেন নোকিয়ার সব আয়োজনই ব্যার্থ। অথচ তিন-চার বছর পুর্বেই সিমব্রিয়ান অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে নোকিয়াই ছিল সবার সামনে।

অ্যাপলের দুটি প্যাটেন্ট নকল করার অভিযোগে দক্ষিণ কোরিয়ার আরেক প্রযুক্তি পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং ১১ কোটি ৯৬ লাখ ডলার জরিমানা! অর্থাৎ স্যামসাংকে আবারও ১১৯ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলকে। তিন বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের বিভিন্ন বিষয়ে মামলা চলছে। এর মধ্যে ভিডিও আদান প্রদান ও মোবাইলের ক্যামেরা ব্যবহারের বিষয়ে অ্যাপলের বিরুদ্ধে পেটেন্ট আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে স্যামসাং। স্যামসাং এর দাবী অ্যাপলের আইফোন ফাইভ স্যামসাং গ্লাক্সি-এর ব্লুটুথে আদান প্রদান করার অ্যাপস নকল করেছে। পাশাপাশি আইফোন ফাইভ-এর ক্যামেরার অ্যাপ্স এর আইডিয়াটাও স্যামসাং গ্লাক্সি। ফলে…

Read More

তিনটি অদ্ভুত দু-চক্র যানের আবিস্কার – ভিডিও এবং ছবি সহ বিস্তারিত!

তিনটি অদ্ভুত দু-চক্র যানের আবিস্কার - ভিডিও এবং ছবি সহ বিস্তারিত! স্কুটার বা স্কুটি পৃথিবীর অনেক দেশেই একটা জনপ্রিয় চলাচলের মাধ্যম। এটি বাইকের মতই অনেকটা কিন্তু একটু স্লো এবং শব্দ বেশী করে। সহজ ভাবে বলতে গেলে স্কুটি হচ্ছে বাইকের একটা সংস্করন। স্কুটার বা স্কুটি আমাদের মাঝে ভেসপা নামেও পরিচিত। সম্প্রতি স্যান্স ফ্রান্সিস্কর একটি ছোট মোটর বাইক কোম্পানি লীট মোটরস এমন একটি স্কুটি আবিস্কার করেছে যা বৈদ্যতিক চার্জে চলতে সক্ষম এবং পাশাপাশি বাইক তো বাইকি গাড়ির থেকেও বেশী গতিতে ছুটতে পারবে। পাশাপাশি মালপত্রও অনেক বেশী বহন করতে সক্ষম। https://www.youtube.com/watch?v=nwg3Pieoms4 দ্যা সিটি কার, যদিও নাম কার কিন্তু আসলে কার (গাড়ি) নয়, এটিও এক প্রকার মোটর সাইকেল। এটিও লীট মোটরস নামক কোম্পানিটির আবিস্কার। তবে এই মোটর সাইকেলে বসে রোঁদে পুড়ে মরার ভয় নেই। থাকছে এসি। পাশাপাশি এটিও বৈদ্যতিক চার্জে চলতে সক্ষম এবং গাড়ির মতই দ্রুত গতিতে চলতে সক্ষম। বাইকের সাথে এর মূল মিল হচ্ছে এটিও বাইকের মতই দুই চাকার যান। এই বাইকটি প্রতি ঘন্টায় ১৬০ কিঃমিঃ অতিক্রম করতে পারবে। https://www.youtube.com/watch?v=mY9PV6Xeus0 বাইকের নতুন প্রজন্মের নাম হতে পারে রাইনো। রাইনো নামে দু-চক্র যান বা মোটর সাইকেল হলেও বাস্তবে এর রয়েছে একটি মাত্র চক্র বা চাকা। অদ্ভুত এই আবিস্কারটির সুফলে বাইকারদের জীবন থেকে মুছে যাবে যানজটের সমস্যা, পাশাপাশি পার্কিং সমাস্যা সহ ইত্যাদি। রাইনো হতে পারে বাইকের নিরাপদ সমাধান কারন এর রয়েছে নিজেস্ব ব্যাল্যানসিং সিস্টেম অর্থাৎ রাইনো নামক বাইকটি নিজেই নিজের ব্যালেন্স রাখতে সক্ষম। রাইনো প্রতি ঘন্টায় ২৭ মাইল অতিক্রম করতে সক্ষম। এদিক থেকে অবশ্য রাইনো অন্য বাইকগুলো থেকে অনেক পিছিয়ে। https://www.youtube.com/watch?v=0ihVwAWDPwI তথ্য গুলো সংগ্রহ করতে সাহায্য নিয়েছি বিবিসি টেক, সিএনএন টেক এবং গুগোল.কম। আশা করি সবাই ভাল থাকবেন আজ এতটুকুই আল্লাহ হাফেজ! আমার ব্লগে সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন www.black-iz.com । সবশেষে আরও কিছু আল্ট্রা মডার্ন মোটর বাইকের ছবি শেয়ার করালাম।

আজকের টিউনটিতে আমি ভবিষ্যৎ বিশ্বের অদ্ভুত কিছু টেকনোলোজি নির্ভর বাইক সম্পর্কে আলোচনা করব। আশা করি ভাল লাগবে আমার লিখা “তিনটি অদ্ভুত দু-চক্র যানের আবিস্কার” টিউনটি! স্কুটার বা স্কুটি পৃথিবীর অনেক দেশেই একটা জনপ্রিয় চলাচলের মাধ্যম। এটি বাইকের মতই অনেকটা কিন্তু একটু স্লো এবং শব্দ বেশী করে। সহজ ভাবে বলতে গেলে স্কুটি হচ্ছে বাইকের একটা সংস্করন। স্কুটার বা স্কুটি আমাদের মাঝে ভেসপা নামেও পরিচিত। সম্প্রতি স্যান্স ফ্রান্সিস্কর একটি ছোট মোটর বাইক কোম্পানি লীট মোটরস এমন একটি স্কুটি আবিস্কার করেছে যা বৈদ্যতিক চার্জে চলতে সক্ষম এবং পাশাপাশি বাইক তো বাইকি গাড়ির থেকেও…

Read More

চালকহীন বুদ্ধিমান গাড়ী গুগোলের শ্রেস্ট আবিস্কার, আরেকধাপ এগিয়ে!

অবশেষে গুগোল এর আবিস্কার "Self-driving car" সফলতার সাথে পরীক্ষায় উত্তির্ন হল। শুধু তাই নয় সাথে সাথে ক্যালফর্নিয়া শহরে চলার অনুমতি পেল। ফলে গুগোলের "Self-driving car" বাজারজাত করার ক্ষেত্রে আর বাঁধা রইল না। নিংসন্দেহে "Self-driving car" গুগোলের অন্যতম শ্রেস্ট আবিস্কার! প্রথমেই আরেকটু পরিস্কার করে বলে রাখি Self-driving car-টা আসলে কি, Self-driving car গুগোলের আবিষ্কৃত একটি গাড়ী যা কোন প্রকার ড্রাভার কিংবা চালক বিহীন চলতে সক্ষম। গুগোলের এই চালক বিহীন গাড়ী লেজার টেকনোলোজির মাধ্যমে রাস্তার এবং আঁশে পাশের 3D স্ট্রাকচার তৈরি করে এবং গুগোল ম্যাপ এর মাধ্যমে ডিরেকসন ঠিক করে নিজে নিজেই চলতে পারে। গুগোল এর আবিসকৃৎ "Self-driving car"এর ক্যালফর্নিয়া শহরে অনুমোদন পেতে পারি দিতে হয়েছে ৭০০,০০০ মাইল। তাও আবার শহরের বেস্ততম রাস্তার চালক বিহীন অবস্থায়। "Self-driving car" এখন California, Florida এবং Michigan এর মানুষের কাছে Autonomous car নামেও পরচিত। গুগোল কিছুদিন পুর্বে "Self-driving car" নিয়ে একটি ভিডিও প্রতিবেদনও সম্প্রতি (২৮-এপ্রিল-২০১৪) তাদের YouTube Channel এ প্রকাশ করে। যাতে ধারাবাহিক ভাবে গাড়িটির ভিবিন্ন বিষয় এবং পরিচয় সাধারনের উদ্দেশ্যে তুলে ধরে। ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন এখান থেকে (https://www.youtube.com/watch?v=dk3oc1Hr62g)। আজ এটুকুই আশা করি টিউনটি ভাল লাগছে কস্টে পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ! আল্লাহ হাফেজ সবাই ভাল থাকবেন! ফেসবুকে আমি fb.com/mehedidamenafa এবং আমার পার্সনাল সাইট www.mmm.black-iz.com।

অবশেষে গুগোল এর আবিস্কার “Self-driving car” সফলতার সাথে পরীক্ষায় উত্তির্ন হল। শুধু তাই নয় সাথে সাথে ক্যালফর্নিয়া শহরে চলার অনুমতি পেল। ফলে গুগোলের “Self-driving car” বাজারজাত করার ক্ষেত্রে আর বাঁধা রইল না। নিংসন্দেহে “Self-driving car” গুগোলের অন্যতম শ্রেস্ট আবিস্কার! প্রথমেই আরেকটু পরিস্কার করে বলে রাখি Self-driving car-টা আসলে কি, Self-driving car গুগোলের আবিষ্কৃত একটি গাড়ী যা কোন প্রকার ড্রাভার কিংবা চালক বিহীন চলতে সক্ষম। গুগোলের এই চালক বিহীন গাড়ী লেজার টেকনোলোজির মাধ্যমে রাস্তার এবং আঁশে পাশের 3D স্ট্রাকচার তৈরি করে এবং গুগোল ম্যাপ এর মাধ্যমে ডিরেকসন ঠিক করে নিজে নিজেই…

Read More