আন্ড্রয়েড ফোন এর কিছু সিক্রেট কোড

আমরা অনেকেই আন্ড্রয়েড ফোন ইউস করি ,কিন্তু এর কিছু সিক্রেট কোড জানিনা। তাদের জন্ন্যে আমার এই পোস্ট : ১।(*#06#)-আপনার ime নাম্বার প্রদর্শন করবে। ২।এটা থেকে সাবধান!!!!! সাবধান!!!!(*276 7*3855#)-এতে ফোনের সব ডাটা ডিলেট হয়ে যাবে। ৩।(*#*#4636#*#*)ব্যাটারী সঙ্ক্রান্ত তথ্য। ৪।(*#*#273282*255*663282*#*#*)- সকল মিডিয়া ফাইল ব্যাক আপ করার কোড। ৫।(*#*#197328640#*#*)-সার্ভিস টেস্ট মোড কোড। ৬।(*#*#1111#*#*)-FTA SOFTWARE ভার্সন। ৭।(*#*#232339#*#*)-Wlan টেস্ট কোড। ৮।(*#*#34971539#*#*)-camera information কোড ভাল লাগলে কমেন্ট করুন এবং আমার আগের পোস্টটি দেখতে  পারেন এখান থেকে

Read More

ফটোশপ এর শর্টকাট

আমরা সবাই কম বেশী ফটোশপ ব্যাবহার করি তাই দ্রুত কাজ করার জন্য কিছু শর্ট-কাট কি নিচে দেওয়া হল : Command Shortcut File New… Ctrl+N Open… Ctrl+O Browse… Shift+Ctrl+O Open As… Alt+Ctrl+O Edit in ImageReady Shift+Ctrl+M Close Ctrl+W Close All Alt+Ctrl+W Save Ctrl+S Save As… Shift+Ctrl+S Alt+Ctrl+S Save a Version… Save for Web… Alt+Shift+Ctrl+S Revert F12 Place… Online Services… Import> PDF Image… Annotations… WIA Support… Export> Paths to Illustrator… ZoomView… Automate> Batch… PDF Presentation… Create Droplet… Conditional Mode Change… Contact Sheet II… Crop and Straighten Photos Fit Image… Multi-Page PDF to…

Read More

ফটোশপ টিউটোরিয়ালঃ ২। বিটম্যাপ বনাম ভেক্টর, ফটোশপ বনাম ইলাষ্ট্রেটর

আশা করি সবাই ভাল আছেন। ফিরে এলাম ফটোশপ টিউটোরিয়াল এর দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে। আমার প্রথম পর্ব দেখুন ফটোশপ টিউটোরিয়ালঃ ১। ফটোশপ কেন ব্যবহার করবেন ? ফটোশপ ব্যবহারের আগে প্রয়োজনীয় কিছু তাত্ত্বিক বিষয় জেনে নিন। কম্পিউটারে  যে ইমেজগুলি আমরা দেখে থাকি সেগুলি দুধরনের হয়, বিটম্যাপ এবং ভেক্টর। ফটোশপ কাজ করে বিটম্যাপ ইমেজ নিয়ে অন্যদিকে ইলাষ্ট্রেটর, কোরেল ড্র ইত্যাদি সফটঅয়্যার কাজ করে ভেক্টর নিয়ে। বিটম্যাপকে রঙতুলি দিয়ে আকা ছবি এবং ভেক্টরকে পেনসিলে আকা ছবির সাথে তুলনা করতে পারেন (যদিও পার্থক্য রয়েছে অনেক বিষয়ে)। সরল ভাষায় বিটম্যাপে একটি দাগ দেয়ার পর আপনি সেটা পরিবর্তন…

Read More

ফটোশপ টিউটোরিয়ালঃ ১। ফটোশপ কেন ব্যবহার করবেন ?

আপনাদের মাঝে নিয়ে এলাম ফটোশপ এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল আজ থাকল প্রথম পর্ব… ইমেজ এডিটিং এর ক্ষেত্রে এডবি ফটোশপকে বলা হয় ইন্ডাষ্ট্রি ষ্ট্যান্ডার্ড। এর ব্যবহার অন্যান্য সফটঅয়্যার থেকে কিছুটা ভিন্ন, যেকারনে অনেকেই কিভাবে শুরু করবেন তা নিয়ে সমস্যায় পড়েন। এমনকি বই পড়ে কিংবা ভিডিও টিউটোরিয়াল ব্যবহারের পরও মনে হয় কোথায় যেন কিছু বাদ পড়ে যাচ্ছে। এবিষয়ে সহায়তা করার জন্য ধারাবাহিকভাবে ফটোশপের টিউটোরিয়াল প্রকাশ করা হচ্ছে। ইন্টারনেটে এধরনের টিউটোরিয়ালের সুবিধে হচ্ছে শিক্ষার্থী অনায়াসে কোন বিষয়ে প্রশ্ন করতে পারেন। এক শিক্ষার্থী অন্যের সাথে যোগাযোগও করতে পারেন এর মাধ্যমে। প্রথমে কিছু সাধারন আলোচনা সেরে…

Read More

Trial version সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবেন যত দিন খুশি!!!

নানা কারণে আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যারের নমুণা বা ট্রায়াল সংস্করণ ব্যবহার করি। নির্দিষ্ট মেয়াদের পর ট্রায়াল সফটওয়্যার আর ব্যবহার করা যায় না। ‘টাইম স্টপার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি ট্রায়াল সফটওয়্যারের নির্দিষ্ট মেয়াদকে বেঁধে রাখতে পারবেন, যার ফলে যত দিন ইচ্ছে ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করা যাবে। মাত্র ৯৩৭ কিলোবাইটের ছোট এই সফটওয়্যারটি এখান থেকে  নামিয়ে নিন। DOWNLOAD এরপর জিপ ফাইলটি ওপেন করে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। এখন টাইম স্টপার চালু করে যে সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণের মেয়াদকে বেঁধে রাখতে চান, সেটির প্রোগ্রাম ফাইলে যান এবং যে অপশনে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি চালু হয়,…

Read More

নিজের কম্পিউটারের আর দরকার নাই !!!

আজকাল বাসাতে কম্পিউটার নাই এ রকম বাসা খুঁজে পাওয়া কঠিন। আমারা অনেকেই আছি যারা কম্পিউটারে শুধু হালকা কিছু লিখালিখি করি, গান শুনি, ইন্টারনেট ব্যবহার করি। যার অর্থ হলো আমরা যারা খুব বড় ধরনের কাজ করি না তাদের জন্য আর নিজের কম্পিউটারের দরকার নাই। এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলি কোথায় রাখবো ? আমরা অনেকেই জানি যে কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনলাইনে আপনাকের তাদের অনলাইন অপারেটিং সিসটেম ব্যবহার করতে দেয়। সেইসব অনলাইন অপারেটিং সিসটেমে আপনার নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা আছে যা আপনি আপনার নিজের উইন্ডোজ কম্পিউটারে পান। সেখানে আপনি…

Read More

অসাধারণ কিছু ভিডিও চিত্র।

না দেখলে বুঝতেই পারবেন না যে মহান আল্লার শক্তির পরিধী। আস্ সালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন? এই ব্লগে এটি আমার প্রথম পোষ্ট. তাই প্রথম হিসাবে ভুল-ভ্রান্তি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বলে আশা করি। আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি চমৎকার-অসাধারন কয়েকটি ভিডিও চিত্র নিয়ে যে ভিডিওগুলো আপনারা দেখলে আপনাদের অনেক ভাল লাগবে এবং বুঝতে পারবেন আল্লাহু তায়ালা কত মহান। চলুন কথা না বাড়িয়ে আমরা ভিডিওচিত্রগুলো এক এক করে দেখি: ১। একজন শিশু মায়ের পেটে কিভাবে সৃষ্টি হয় ২। পাখির মুখে আল্লাহ আল্লাহ জিকির ৩। মাছের গায়ে আল্লাহর নাম-১, মাছের গায়ে আল্লাহর…

Read More

ভালবাসার গল্প : অব্যক্ত ভালোবাসা

ধীরে ধীরে সূর্যের আভা দেখা যাচ্ছে । সূর্যের উদয় বার্তা যেন গান গেয়ে যাচ্ছে । প্রকৃতির নিয়ম । পার্থক্য শুধু মেঘলা আকাশে আঁধার ঘনালে,কিংবা শীতের কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়লে সূর্যের দেখা পাওয়া যায় না । আমার জীবনটাও যেন ঠিক তেমন সরল ছকে বাঁধা । নিরষ একজন মানুষ । প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে ঝিম মেরে পড়ে থাকা । লেখাপড়া,ভবিষ্যত নিয়ে কোনো চিন্তা নেই । এই অসুখ তো আমার চিরদিনের না । অল্প কিছুদিনের । মরণব্যাধির অসুখ । তিলে তিলে মৃত্যু ঘটতে পারে । অনেকে বেঁচেও আসে এই মৃত্যুর দুয়ার থেকে । ছোটবেলা থেকে সাদামাটা জীবনের মধ্যে দিয়ে জীবন পাড় করেছি । চারিদিকের নানা রঙের মাঝে চোখ ঝলসায় নি কোনদিন । হঠাৎ একটি রঙিন ছবি মনে গেঁথে গেল । জীবনের প্রতিটি মূহুর্ত রঙে ভরে উঠল । একটি মায়াবী মুখ,মায়াবী চোখের চাহনী আর তার মাঝে লুকিয়ে থাকা এক নীরব চঞ্চল মন দেখে মনে নাড়া দিয়ে উঠল । তন্দ্রা নামের সেই মেয়ে আজ আমায় পুরোপুরি মোহবিষ্ট করে রাখে । তার সুন্দর কন্ঠ শুনবার তাগিদে বার বার তাকে কল করার ইচ্ছা নেশার মত হয়ে দাড়িয়েছে । মনে পড়ে প্রথম দেখার কথা । হাসিখুশি চেহারা । যা হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করে দিয়ে যায় । সেদিন ছিল তার জন্মদিন । গোলাপী রঙের জামা পড়েছিল সেদিন । যেন গোলাপি রঙের কোনো ফুল । যার চোখের চাহনী তীরের মত বিদ্ধ করে প্রতিটি মূহুর্তে । জন্মদিন থেকে ফিরে ওকে নিয়ে ভাবনা শুরু । এক সময় নিজের অজান্তে ভালোবেসে ফেলা তাকে । তার মায়াবী চোখ,ঠোঁটের সেই হাসি কোনোমতেই পিছু ছাড়ছে না । রাকিব কে জানাই এ ব্যাপারে । রাকিব বলে উঠে, "শোভন মামু, তুমি তো প্রেমে পড়ছো । এইটাও বুঝো নাই । কইয়া ফালাও মনের কথা । বলতে চাই আমি । কিন্তু পারিনা । তোমার নীরবতা আমাকে আরও নীরব করে । তোমার মায়াবী চোখের পানে তাকালে আমার কথা এলোমেলো হয়ে যায় । যতবার বলতে চাই,ততবার এক অজানা আতঙ্কে ভুগি । পারি না কেন? মোবাইল বার বার দেখি । তোমাকে কল করি । মেসেজ দেই । তুমি কি কিছুই বুঝো না । দেখতে দেখতে বৃষ্টি নামে । চারিদিকে আঁধার ঘনিয়ে আসে । কিছুতে মন বসে না । বারান্দাতে বসে হাত বাড়িয়ে দেয় শোভন ছুঁয়ে দেখে বৃষ্টি । তন্দ্রাও কি এখন বৃষ্টি ছুয়ে দেখছে? 'শোভন কি আমায় ভালোবাসে? ওর কিছুদিনের ব্যবহারে মনে হয় আমাকে কিছু বুঝাতে চাইছে ।' বারান্দায় দাড়িয়ে বৃষ্টি দেখতে দেখতে ভেবে চলেছে তন্দ্রা । ফোঁটা বৃষ্টির ছোঁয়া নরম গাল ছুঁয়ে দিয়ে যাচ্ছে । আনমনে ভেবে চলে তন্দ্রা । 'শোভন কেন বন্ধুত্বকে অপমানিত করবে? কত ভালো বন্ধুত্ব আমাদের ' বৃষ্টির ছোঁয়া দুজনকেই সিক্ত করে যায় । মোবাইলের রিংটোন বেজে চলেছে শোভনের । খেয়াল নেই । তার ভাবনা এখন গভীরে । রাতে মোবাইল চেক করে দেখে অনেকগুলো মিসড কল । তন্দ্রার । কল ব্যাক করে । 'হ্যালো তন্দ্রা বল,ব্যস্ত ছিলাম কল ধরতে পারি নি ।' 'কাল দেখা করতে পারবি?' 'কোথায়?' 'যেখানে বলবে ।' ভয়ানক অসুখ শোভনের । ভালোবাসার । তন্দ্রার প্রতি ভালোবাসা । এটাই অসুখ । এই অসুখ কোনোদিনও যাবে না । পাশাপাশি বসে দুজন । চারিদিকে পাখির ডাক,গোলাপের সুবাস । এক মধুর পরিবেশ । বিন্দু ঘাম জমেছে কপালে । হঠাৎ তন্দ্রা বলে উঠে, "আজ তোকে কেন ডেকেছি জানিস?" মাথা নেড়ে না বলে শোভন । অনেকক্ষণ নীরব থাকে দুজন । শুধু পাখির কলতান । "তুই কি আমাকে ভালোবাসিস?" তন্দ্রা প্রশ্ন করে । "হুম" "বলিস নি কেনো কোনোদিন?" "ভয় করে ।" হঠাৎ তন্দ্রাকে অচেনা মনে হয় । কি করবে বুঝতে পারে না শোভন । "ভালো থাকিস । আমাদের বন্ধুত্ব এখানেই শেষ । নিজের যত্ন নিবি ।" উঠে যায় তন্দ্রা । শোভন তাকিয়ে থাকে তন্দ্রার চলে যাবার দিকে । ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায় দূরে । চারিদিকে কেমন যেন আঁধার ঘনিয়ে এসেছে । বেদনার সুরধ্বনি বাজছে । একাকীত্ব আঁকড়ে ধরেছে । হারানোর বেদনায় পাখির মধুর ডাকগুলো করুণ লাগছে । রাত ১১টা ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিতে ইচ্ছে করছে শোভনের । দিয়েই কি লাভ? সব আজ অর্থহীন । কষ্টে পাথর হয়ে গিয়েছে যেন । ওয়ালে একটা পোষ্ট । "ইনবক্ষ চেক কর" ইনবক্সে মেসেজ পড়তে থাকে, "তোকে অনেক ভালো বন্ধু ভাবতাম । খুব কাছের । এটা কি করলি তুই? আমি জানি আমাদের মাঝে এই ভালো বন্ধুত্বটা আর থাকবে না । তাই আজ বন্ধুত্বটা এখানেই শেষ করে দিয়েছি । কারণ আজ থেকে আমাদের মাঝে বন্ধুত্ব নামক গলার কাঁটা আর থাকবে না । আজ থেকে আমাদের ভালোবাসার সম্পর্ক শুরু । ভালোবাসি তোকে । তোর তন্দ্রা ।" কি বলবে বুঝতে পারে না শোভন । শুধু চোখ দিয়ে দুফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে চলে । আজ কাঁদতে চায় শোভন । - কাজী ফরিদুল হাসান শাওন

ধীরে ধীরে সূর্যের আভা দেখা যাচ্ছে । সূর্যের উদয় বার্তা যেন গান গেয়ে যাচ্ছে । প্রকৃতির নিয়ম । পার্থক্য শুধু মেঘলা আকাশে আঁধার ঘনালে,কিংবা শীতের কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়লে সূর্যের দেখা পাওয়া যায় না । আমার জীবনটাও যেন ঠিক তেমন সরল ছকে বাঁধা । নিরষ একজন মানুষ । প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে ঝিম মেরে পড়ে থাকা । লেখাপড়া,ভবিষ্যত নিয়ে কোনো চিন্তা নেই । এই অসুখ তো আমার চিরদিনের না । অল্প কিছুদিনের । মরণব্যাধির অসুখ । তিলে তিলে মৃত্যু ঘটতে পারে । অনেকে বেঁচেও আসে এই মৃত্যুর দুয়ার থেকে ।…

Read More

ভূতের গল্প : ভুতুরে বাড়ি !

পৃথিবীর অন্যতম প্রসিদ্ধ ভূতুড়ে একটা বাড়ির কথা জানাবো আজ আপনাদের। বাড়িটি চিনের হুয়াং হু প্রদেশে। বিশাল একটি বাড়ি কিন্তু খালি পড়ে আছে গত প্রায় ২ যুগ ধরে। কারণ কি? সেই আদি এবং অদ্ভুত কারণ! বাড়িতে নাকি ভূতের আনাগোনা দেখা যায়। বাড়িটি সম্পর্কে প্রচলিত কিছু ঘটনা এরকমঃ ===>গোল চিহ্নিত নিচের ডান পাশের দুটো জানালা দেখতে পাচ্ছেন? রাতে নাকি প্রায়ই এই জানালায় একটা নীল পোশাক পড়া মেয়েকে দেখা যায়। অনেকেই দেখেছেন মেয়েটিকে। বেশিরভাগ মানুষই বলেছেন মেয়েটিকে যখন দেখা যায় তখন বাড়িটির চারপাশে খুব ঝড়ো হাওয়া বইতে থাকে। ===>বাড়ির বাসিন্দারা (যারা আগে থাকতেন) তাদের মধ্যে অনেকেই গভীর রাতে ঘুম ভেঙে যাওয়ার পর দেখেছেন তাদের পাশে বিছানায় ডেড বডি পড়ে আছে। বাড়িটিতে থাকাকালীন সময়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এবং আত্মহত্যা করে মারা যাওয়া মানুষের সংখ্যা ৮জন (স্থানীয়দের মতে আরো অনেক বেশি)। ===>ছবির বাম পাশে দোতালায় গোল করে লাল কালি দেয়া জায়গায় একটা বৃদ্ধাকে দেখা যায় সাদা কাপড় পরিহিত অবস্থায়। তবে এই বৃদ্ধার কথা একেকজন একেক রকম বলেন। কেউ বলেন সে এই জানালার পাশে দাঁড়িয়ে হাসতে থাকেন। অনেকে বলেন বৃদ্ধাটি চুল নাকি দোতালা থেকে মাটি পর্যন্ত গড়ায়। ===>বাড়িটার ঠিক পেছনে একটা মজা পুকুর আছে যেখানে রাতের বেলা আলোর খেলা দেখা যায়। বিচিত্র সব রঙের আলো মনে হয় পুরো পুকুরটা জুড়ে নেচে বেড়ায়। এখনো আবিষ্কার করা যায় নি বাড়িটার এমন আচরণের কারণ কি।কেউ বলে খারাপ আত্মা, কেউ বলে অভিশাপ। এই বাড়িটির রহস্য এখন পর্যন্ত উদঘাটন করা সম্ভব হয় নি !

  পৃথিবীর অন্যতম প্রসিদ্ধ ভূতুড়ে একটা বাড়ির কথা জানাবো আজ আপনাদের। বাড়িটি চিনের হুয়াং হু প্রদেশে। বিশাল একটি বাড়ি কিন্তু খালি পড়ে আছে গত প্রায় ২ যুগ ধরে। কারণ কি? সেই আদি এবং অদ্ভুত কারণ! বাড়িতে নাকি ভূতের আনাগোনা দেখা যায়। বাড়িটি সম্পর্কে প্রচলিত কিছু ঘটনা এরকমঃ ===>গোল চিহ্নিত নিচের ডান পাশের দুটো জানালা দেখতে পাচ্ছেন? রাতে নাকি প্রায়ই এই জানালায় একটা নীল পোশাক পড়া মেয়েকে দেখা যায়। অনেকেই দেখেছেন মেয়েটিকে। বেশিরভাগ মানুষই বলেছেন মেয়েটিকে যখন দেখা যায় তখন বাড়িটির চারপাশে খুব ঝড়ো হাওয়া বইতে থাকে। ===>বাড়ির বাসিন্দারা (যারা আগে…

Read More

ভূতের গল্প : ভয়ানক একটি পিশাচ ঘটনা

ঘটনাটা বরিশালের ,বাউফল থানার মুলাদি গ্রামের! ঘটনাটা ৪০বছর আগের! আমার এক নিকট আত্বীয়ের ঘটনা ও তারকাছ থেকে শোনা! তার ভাষায়! আমার বয়স তখন ২২বছর ! আমার বাবার খুবই ডায়রিয়া হয়েছিল!গ্রামের এক কবিরাজকে দেখিয়েছি এবং সে বলে না'যত তারাতারি সম্ভভ শহরে নিয়ে ভাল ডাক্তার দেখাতে!কারন তখনকার দিনে গ্রামের দিকে কোন ডাক্তার ছিল না! আর শহর ২৫কিঃ মিঃ দূরে! শহরে যেতে হবে নৌকায়করে! যোগাযোগে একমাএ উপায় ছিল নদীপথ! ভাল রাস্তা তখন ছিল না! বাবাকে নিয়ে যখন রওনা করি তখন বেলা ১২ বাজে! প্রথমে আকাবাকা ছোট খাল পেরিয়ে বড় নদী ও তার ঐ পাড়ে শহর! শহরে পৌছাতে আরো ঘন্টা আডাঁই লেগেছে! বিকাল ৫টার দিকে বাবা মারা যায়! বাবার লাশটা নিয়ে আমি আবারবাড়ির দিকে রওনা দেই!বড় নদীটা যখন পার করে খালের দিকে নৌকাঢূকাই তখন দেখতে পাই নৌকা আর চলছে না'কাঁদায় আটকে গিয়েছে! তখন ভাটা চলছে! জোয়ার আসবে রাত ১২টার দিকে!তখন সময়টা আনুমানিক সন্ধা সাডে ৬টা হবে! শীতেরকাল থাকায় ঐ সময়ে অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল চারপাশ! আকাশের জোত্নার আলো ছিল খুব! জনমানব শূন্ন একটি স্থানে এসে নৌকাটা আর চলছে না! খালটার বামপাশে একটু দূরে একটি পরিতেক্ত শ্বশান আর ডানপাশে গভীর জঙ্গল!জঙ্গলের বটগাছ গুলে দানবের মত দাড়িয়ে আছে! বটগাছের ডালে কিছু বাদুরঝুলে আছে!এতটাই নির্জন জায়গায় যে কোন শব্দ হলেই বুকের ভিতরে কেমন যেন করে ওঠে!ভয়ে বাবার লাশটা স্পর্শ করে বাবার পাশে বসে থাকি!শুধু অপেহ্মা ছাড়া আর কোন উপায় নেই! একটা চাদর দিয়ে বাবার লাসটা ঢেকেদিয়েছি!রাত যত বাডতে থাকে ভয় ততটাইতীর্বরোহতে থাকে! মনে হয় জঙ্গল থেকে কিছু একটা বেডিয় এসে আমাকে ধরবে ! হটাত্ নৌকাটা কেমন যেন একটু দুলে উঠলে মনে হল আমার মৃতবাবা নাডে উঠছে! বাবার ঠান্ডা শরির থেকে হাতটা সরিয়ে নেই! দোয়া যতটুকুপাড়ি সবই পড়তে চেষ্টা করছি কিন্ত ভয়ে কিছুই মনে নেই! ইচ্ছা করছিল চিত্কার করি বাচাঁও বাচাঁও বলে!কিন্তু আমি জানি আমার এই চিত্কার কারো কানে পৌছাবেনা! না পারছি এখান থেকে যেতে,না পারছি থাকতে! নিজের মৃতবাবাকেও ভয় করছে! আনুমানিক রাত ১১টার দিকে একটা ছায়া দেখতে পেলাম বট গাছের অড়াল থেকে বেডিয়ে আমাদের নৌকার কাছে আসলো ও আমাকে জিঙ্গাসা করলো'তুমি কিঐ দিকে যাবা ?লোকটি একটা চাদর গায়ে জড়িয়ে আছে ও তার মুখটা চাদরে ডাকা ছিল! লোকটি ইশারায় যে দিকে দেখালো ঐ দিকেই আমরা যাচ্ছি! লোকটিকে বললাম জোয়ার আসলে যাব! লোকটি নৌকায় উঠলো ও বাবার কাছে বসলো কিন্তু বাবার সম্পর্কে কিছুই জিঙ্গাসা করলো না! একদৃষ্টিতে বাবার লাশটার দিকে চেয়ে ছিল! লোকটার মুখটা আমি তখনো দেখতেপাই নি! এই গহীনজঙ্গলে এতরাতে তার আগমনের কারনটা পর্যন্তে জানতে ইচ্ছা করে আগমনে শস্তি পেয়েছি! রাত ১২টার দিকে জোয়ার আসলে আমি নৌকাটা চালাতেশুরু করি! নৌকাযত সামনের দিকে যাচ্ছে ততই একটা গন্ধ নাকে লাগছে! ধিরে ধিরে গন্ধের তীবরোতা বাড়তে থাকে!কিছু কচুরিপনা , কলাগাছ ও মরা একটাগরুর ফুলে থাকা দেহ একসাথে জটলা করে এমনভাবে নৌকা সাথে আটকে আছে যে আমি অনেক চেষ্টা করে ও নৌকাটাকে কিছুতেই সামনের দিকে নিতে পারছিনা! বাদধো হয়ে আমি নৌকা থেকে পানিত রশি ধরে টানতে থাকলাম !প্রায় ৫ মিনিট টানার পর আমি নৌকার কাছে আসি ! তখন যা দেখলাম বুকের ভিতর কেমন যেন করে উঠলো!দেখি লোকটাবাবার বুকেরকাছে বসে বারার বুকের ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিয়ে কলজাটা বেরকরে নিয় তখন আমি কোন উপায় না দেখে বৈঠাটা হাতেনিয়ে লোকট মাথায় আঘাতকরি একাধিক বার! লোকটা আমার দিকে যখন ঘুড়ে তখন ঠিক গলার মাঝখানে বৈঠাটা ঢুকিয়ে দেই ! এতে লোকটা পানিতে পড়ে যায়! আমি পানিতে খুব জোরে জোরে বৈঠাদিয়ে আঘাত করি ও চিত্কার করি সাহষ থাকলে সামনে আয়!চাঁদের আলোতে লোকটার রক্তমাখা লোমশ হাতটা দেখেছিলাম !বড়বড় নখ ও কোঠরে ঢোকানো চোখের নীল আভা মনে পড়লে বুকটা শুকিয়ে যায়! দাতগুলো লালচে খুব ছোট ছোট তীখ্ন আর ধারালো! আমার চিত্কার শুনে টর্চলাইট নিয়ে কয়েকজন লোক ছুটে আসে তাদের সব কিছু খুলে বলি ! সব কিছু শুনে তারা বাবার লাশটা দেখে'তখন ও বাবার বুকের ছোপ ছোপ রক্তগুলো শুকায়নি! ঐ রাতটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর রাত!যেরাতের কথা আমি কখনো ভুলতে পারবো না! ঐটা ছিল একটা পিশাচ !

ঘটনাটা বরিশালের ,বাউফল থানার মুলাদি গ্রামের! ঘটনাটা ৪০বছর আগের! আমার এক নিকট আত্বীয়ের ঘটনা ও তারকাছ থেকে শোনা! তার ভাষায়! আমার বয়স তখন ২২বছর ! আমার বাবার খুবই ডায়রিয়া হয়েছিল!গ্রামের এক কবিরাজকে দেখিয়েছি এবং সে বলে না’যত তারাতারি সম্ভভ শহরে নিয়ে ভাল ডাক্তার দেখাতে!কারন তখনকার দিনে গ্রামের দিকে কোন ডাক্তার ছিল না! আর শহর ২৫কিঃ মিঃ দূরে! শহরে যেতে হবে নৌকায়করে! যোগাযোগে একমাএ উপায় ছিল নদীপথ! ভাল রাস্তা তখন ছিল না! বাবাকে নিয়ে যখন রওনা করি তখন বেলা ১২ বাজে! প্রথমে আকাবাকা ছোট খাল পেরিয়ে বড় নদী ও তার ঐ…

Read More