ফেসবুকের প্রয়োজনীয় ২০টি চরম টিপস এবং ট্রিকস !! (পর্ব ১) দেখে নিন ।।

ফেসবুকের প্রয়োজনীয় ২০টি চরম টিপস এবং ট্রিকস পর্ব ১

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক এখন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং ইতোমধ্যে এটি গুগলকে পেছনে ফেলে এলেক্সা তে এক নম্বরে চলে এসেছে। ফেসবুকের ডিজাইন এমনভাবে করা হয়েছে যে ব্যবহারকারীরা খুব সহজে এটা ব্যবহার করতে পারবেন। ব্যবহারকারীর চাহিদা ও রুচির সাথে সঙ্গতি রেখে ফেসবুক ইদানীং প্রায়ই তার সেটিংয়ে পরিবর্তন আনছে, যার অনেকগুলোই হয়ত আমরা জানি না। তেমনই ২০টি গুরুত্বপূর্ণ টিপ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এ লেখায়। আজকে শেয়ার করলাম ২য় পর্ব। ধন্যবাদ। গোপন গ্রুপ তৈরি আপনার প্রোফাইলে গেপেন গ্রুপ বানাতে পারেন যেখানে আপনার কিছু বন্ধুদের নিয়ে গোপনে বিভিন্ন কন্টেন্ট শেয়ার করতে পারবেন…

Read More

শত্রু ও মিরজাফররা সর্বদা পিছনে লেগেই থাকবে

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

শধু মঞ্চে না উঠতে না দিলেই কি ঐক্য ভেঙ্গে দেয়া হবে। হেফাজতের বিরোধিতা করতে হবে? বৃহত্তর সার্থে এটুকু কোরবাণী করা সম্ভব নয়? হুজর তো মহান ব্যক্তিত্ব ও উদার!! হুজুরের কাছে কি আমরা এ মহানুভবতা আসা করতে পারি না? আপনারা ধৈর্য ধারণ করুন। আল্লাহর ওয়াস্তে সব ভুলে যান। অপ প্রচার করবেন না!! আপনাদের অনুরোধ করছি আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন। অপপ্রচার করবেন না। আমরা বিভক্তি হলে লাভ শুধু শত্রূ দের। আমদের শুধু ক্ষতি!! বিভক্তি হলে হেফাজতের আন্দোলনে কষ্টার্যিত ফল ঘরে তূলবে বি, এন, পি জামাত। আর হেফাজমকে বলা হবে জামাতের অংশ। আর সকল…

Read More

আল্লাহ তা’আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে।

একদল মুমিন যখন এক হয় তখন কিছু মুনাফিক, সয়তান তাদের বিভক্ত করতে বরাবরের মতই ব্যার্থ চেস্টা চালিয়ে যায়। তারা চায় মুমিনদের সে জোট বা ঐক্য ভেংগে যাক, মুমিনরা যেন জোট বা ঐক্য গড়তে না পারে। এমন ঘটনা ইসলামে অনেক রয়েছে। যেহুতু আমি আলেম কিংবা এই ব্যপারে বিস্তর জ্ঞ্যান রাখিনা বা অজ্ঞ তাই কোন হাদিশ কিংবা ঐতিহাসিক প্রমান দিতে পারলাম না। তারপরও আমরা জানি হাদিশে আছে "একজন মুমিন/মুমিনাত যখন নামায পড়েন তখন সয়তান বিভিন্ন ভাবে তাকে ধোঁকা দেওার চেষ্টা করে জেন তার নামযে মনোযোগ বিনষ্ট হয় এবং নামায নষ্ট হয়। কারন নামাযে মনোযোগ নষ্ট হলে নামায বাতিল হয়ে যায়। " সেই ব্যাক্তি বা সেই মুমিনের নামায যেন পুর্নতা না পায় অর্থাৎ মুল বিষয় হচ্ছে সয়তান বরাবরের মতই চেস্টা চালিয়ে যায় মুমিন বা মুমিনরা যেন বরাবরের মতই পথ ভ্রস্ট হয় এবং তার মুল লক্ষ্যে না পৌছাতে পারে। ঠিক তেমনি ভাবে হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশের মুল উদ্দ্যেশ্য নস্ট করতে সয়তান ভিবিন্ন ভাবে বাধা সৃষ্টির পাশাপাশি অনেক ভাবে ভ্রান্ত করার চেস্টা চালিয়েছিল, চালাচ্ছে এবং চালাবে। আমার আজকের আলোচনা ঠিক এই বিষয়েই। কিছু মানুষরূপী সয়তান, কিছু সয়তান রুপি মিডিয়া যারা বরাবরের মতই ইসলাম বিদ্বেষী এবং নাস্তিকদের পক্ষ অবলম্বন করেছে, সেই সকল মিডিয়া আজ বড়য় হতাশ ।"হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশ" দেখে। তারা সমাবেশের পুর্বে এটা জামাতের, এটা রাজকারদের পক্ষের, এটা স্বাধীনতা বিরোধী দলের, ইত্যাদি, ইত্যাদি সংবাদ করে। কিন্তু তাজ্জব এক ব্যাপার হলেও সত্য এত ভিভ্রান্ত আর কুৎসা রটানোর পরও ক্ষমতাধর এবং বাম দের হাজার বাধা অতিক্রম করে শেষ পর্জন্ত সফল ভাবে শেষ হয় এবং ইতিহাস হয়ে যায় হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশ। যখন দেখে তারা এই সমাবেশে ৫০ লক্ষ মানুষের জমায়েত হয়েছে তখন তারা মানুষকে ভিভ্রান্ত করার চেস্টা আরও বারিয়ে দেয়। (সিএনএনের দাবী ঢাকাতে ৩০ লক্ষ কিন্তু সারাদেশের সমাবেত মোট মানুষের সংখ্যা ৫০ লক্ষ ছারাবে বলে আমার বিশ্বাস) কিন্তু দুক্ষজনক হলেও সত্য তারা এতটাই নির্বোধ যে এমন এমন বিষয় নিয়ে ভিভ্রান্ত করার চেস্টা করে যা একটা সুস্থ মস্তিস্কের শিশুরও বুঝতে কস্ট হবে না। এমন কিছু ভিভ্রান্তিকর তথ্যের মধ্যে একটি হচ্ছে "হিফাজতে ইসলামের মঞ্চে জায়গা হল না চরমোনাই পীরের" অথবা "চরমোনাই দের মধ্যে ক্ষোভ, মঞ্চে নাই চরমোনাই পীর" ইত্যাদি ইত্যাদি। অবাক হই সয়তান রুপি http://sphotos-e.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash3/s480x480/531995_512655548791986_1806968786_n.jpgএই মিডিয়ার কার্জকলাপ দেখে। সয়তান যেমন মুমিনের জোট কিংবা ঐক্য সহ্য করতে পারে না, তিলে তিলে ধবংশ হয়ে যায় ঠিক তেমনি ভাবে এই মিডিয়াগুলোর অবস্থা! বাস্তবতা (আমি যতটুকু জানি) চরমোনাই পীর সাহেব আসতে পারেননি ঢাকাতে, এসেছিলেন চরমোনাই পীর সাহেবের ভাই। উনার উপস্থিতির সাথে সাথেই তিন-চার জন খেদমতের সাথী উনাকে মঞ্চে বসার বযবস্থা করে দেওয়ার জন্য জায়গা খালি করে দিতে ছুটে আসে কিন্তু উনি নিজ থেকেই তাদের নিষেদ করেন এবং মঞ্চের সামনের দিকে কোন প্রকার অহংকার কিংবা নেতা ভাব না দেখিয়েই মাটিতে বসে পরেন। ইহাই হাক্কানি আলেম উলামাদের একটি অন্যতম মহান গুন, নেই কোন অহংকার নেই কোন ক্যামেরার সামনে আসার চেস্টা। এই মহান ব্যাক্তিদের সকলের উদ্যেশ্য এক এবং অভিন্ন। এখন এই দু দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মাঝে কোন দন্ধ বা কোন্দল নেই যে তাও আমাদের কাছে স্পস্ট। তাই আশা করি পথ ভ্রস্ট এবং নাস্তিকবাদি মিডিয়ার কথায় ভুলে যাবেন না বরং মনে রাখবেন এরা এই ইসলামের ঐক্য ভাংতে পারলেই সফল। আমি যতটুকু দেখেছি : ৬ এপ্রিলে একজন ব্যক্তি কেও এই ব্যপার নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখিনি। অথচ মিডিয়াদের চোখে মানুষের ক্ষোভ ঠিকি ধরা পরল, তাও আবার এমন সব মিডিয়াতেই ধরা পরল যাদের প্রথম পাতায় জায়গা হয়নি হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সর্ব বিহত সমাবেশের কথা। কি জঘন্য মিথ্যচার। ঘিন্যা রইল তোদের জন্য। চরমোনাই ও হেফজতে ইসলাম কে নিয়ে যারা বিভ্রান্তি ছরাচ্ছে , তাদের কথায় কান দিবেন না । কারন এই দু দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মাঝে কোন দন্ধ বা কোন্দল নেই । বরং যারা বিভ্রান্তি চরাচ্ছে তারা হেফাজতে ইসলামের ও কল্যাণ চায় না , চরমোনাইর ও কল্যাণ চায় না । বরং ঘোষণা করুন "ধর্মদ্রোহী নাস্তিকদের বিচারের দাবিতে আমরাই হেফাজতে ইসলাম এবং ইসলামী রাজনীতিতে আমরাই চরমোনাই।" আজ এটুকুই, ধাপে ধাপে এই সকল নাস্তিকবাদি মিডিয়াদের সব ভিভ্রান্তির কথা আমি লিখব ইনশাআল্লাহ্‌ তবে আপনিও আপনার মুল্যবান মতামত (কমেন্ট) দিতে ভুলবেন না যা আমাকে লখতে সাহস এবং অনু-প্রেরনা যোগাবে। (বানান এবং ভাষাগত সকল ভুল ক্ষমার সুন্দর দৃশটিতে দেখবেন। পাশাপাশি আমার ভুল গুল মন্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরুন। আপনার মতামত অবশ্যই জানাবেন।)

আল মুহাজির শাইখ “ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ”-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, “হেফাযতে ইসলাম”-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে “হেফাযতে ইসলাম”এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ “হেফাযতে ইসলামী”র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে’ বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা’আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর…

Read More

সয়তান রুপি মিডিয়ার ভয়ঙ্কর মিথ্যাচার। (চরমোনাই ও হেফজতেকে বিভ্রান্তি) (পর্ব-১)

আল মুহাজির শাইখ "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ"-এর মুজাহিদ ভাইদের নিকট অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলতে চাই, "হেফাযতে ইসলাম"-এর কোন বিষয় যদি আপনাদের নিকট অবোধগম্য http://sphotos-f.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-prn1/545969_400993560008614_1797467106_n.jpg থেকে যায় তাহলে মেহেরবানী করে "হেফাযতে ইসলাম"এর মাশায়েখদের সাথে কথা বললে ভালো হয়। কেননা, আপনারা খুব ভালো করেই জানেন যে, আল্লামা শাহ আহমাদ শফী হাফিযাহুল্লাহ সহ "হেফাযতে ইসলামী"র কোন নেতা ফেসবুক চর্চা করেন না। ফলে ফেসবুকে আপনাদের হাঁসফাঁসগুলো কেবল গীবতেরই অন্তর্ভুক্ত এবং মুসলিম ঐক্যের চরম পরিপন্থী। সবচে' বড় বিপদ সংকেত হলো, আল্লাহ তা'আলার মেহেরবানীতে আজকের লংমার্চ পরিপূর্ণ সফল হয়েছে এবং এতে বাতিলের ভীতে কম্পন শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই বিজয় থেকে মুসলিমদেরকে আবারো বিচ্যুত করতে শয়তান মরণ-কামড় স্বরূপ কিছু একটা করতে চেষ্টা করছে। "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ" এর মুজাহিদ ভাইসহ সকলকে অত্যন্ত সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। ( ইসলামের শ্ত্রুরা যেন কোন সুজোগ না নিতে পারে, অন্দোলন শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য )

একদল মুমিন যখন এক হয় তখন কিছু মুনাফিক, সয়তান তাদের বিভক্ত করতে বরাবরের মতই ব্যার্থ চেস্টা চালিয়ে যায়। তারা চায় মুমিনদের সে জোট বা ঐক্য ভেংগে যাক, মুমিনরা যেন জোট বা ঐক্য গড়তে না পারে। এমন ঘটনা ইসলামে অনেক রয়েছে। যেহুতু আমি আলেম কিংবা এই ব্যপারে বিস্তর জ্ঞ্যান রাখিনা বা অজ্ঞ তাই কোন হাদিশ কিংবা  ঐতিহাসিক প্রমান দিতে পারলাম না। তারপরও আমরা জানি হাদিশে আছে “একজন মুমিন/মুমিনাত যখন নামায পড়েন তখন সয়তান বিভিন্ন ভাবে তাকে ধোঁকা দেওার চেষ্টা করে জেন তার নামযে মনোযোগ বিনষ্ট হয় এবং নামায নষ্ট হয়। কারন…

Read More

ফেসবুকে শির্সে থাকা কিছু রাজনৌতিক, কপি-পেস্ট এবং ১৮+ মুক্ত ফ্যানপেজ। (পর্ব-১)

ফেসবুকে অনেক পেজ রয়েছে, ভিবিন্ন অঞ্চলের রয়েছে ভিবিন্ন ফ্যান পেজ। বর্তমানে বাংলাদেশের ৫০ ভাগই ফেসবুক ফ্যান পেজ রাজনৌতিক বললে ভুল হবে না, বাকি থাকল আরও ৫০ ভাগ। আর এই ৫০ ভাগের ২৫% ভাগই বলতে গেলে বলতে হবে ১৮+ বা নোংরা ফ্যান পেজ। থাকল আর ২৫ ভাগ, এই ২৫ ভাগের মধ্যে ১৫ ভাগই হচ্ছে কপি-পেস্টে অভ্যস্ত। আর বাকি থাকে ১০ ভাগ, এই ১০ভাগ বাংলাদেশি ফ্যান পেজের মধ্যে ৫-৬ ভাগ ধরে নেওয়া যায় ভিবিন্ন অর্গানাইজেশন, কোম্পানি, টিভি কিংবা অন্য কিছুর। থাকল মাত্র ৩-৪ ভাগ বাংলাদেশি ফ্যান পেজ যাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্রই আনন্দ দেওয়া এবং রাজনৌতিক, কপি-পেস্ট এবং ১৮+ মুক্ত বলা চলে। এই ৩-৪ ভাগ বাংলাদেশি ফেসবুকে পেজের মধ্যে আবার মাত্র .৫০ ভাগ সম্ভবত শুধুমাত্র ভালবাসা বা love কেন্দ্রিক ফ্যানপেজ। আমার এই লিখাটা সেই সকল পেজগুলোকে নিয়ে যে পেজগুলো শুধুমাত্র মানুসষের সাথে আনন্দ এবং ভালবাসা শেয়ার করে থাকে। তবে উল্লেক্ষ যে মাত্র এই .৫০ ভাগের মধ্যে হারারেরও বেশি ভালবাসা বা love কেন্দ্রিক (বাংলাদেশি) ফ্যানপেজ হাজারেরও বেশি রয়েছে, কিন্তু সকলকে নয় বরং যে সকল পেজ বেশি আলোচিত বা পরিচিত ভালবাসার পেজ হিসাবে শুধু তাদের উদ্দেশ্যেই কিছু লিখব। তারপরও বলে নিই আমার এই লিখাতে যদি ভুল ক্রমে কোন আলোচিত বা পরিচিত ভালবাসার পেজ বাদ পরে থাকে তাহলে দুঃখিত এবং কমেন্ট করে জানিয়ে দেওয়ার অনুরধ রইল। তাহলে এবার একে একে শুরু করা যাক পেজগুলোকে নিয়ে আলোচনা। "ভালবাসার উক্তি (Love Quotes)" (http://www.facebook.com/Anup.lov3?fref=ts) : পেজটিতে প্রবেশ করতে প্রথমেই যেই লিখাটা আপনার চোখে পড়বে তা হচ্ছে "যারা মন থেকে কাউকে না কাউকে সত্যি ভালবেসে থাকেন শুধু তারাই লাইক দিবেন এই পেজটি "। অর্থাৎ পরিপুর্ন একটি ভালবাসার পেজ। এই পেজটিরও ফ্যান সংখ্যা ৮৫ হাজার। একটিভ মেমবার কিংবা talking about this প্রায় ১৬ হাজার। এদিক থেকে এটিও নিংসন্দেহে বান্দলাদেশের অন্যতম বড় একটি ফ্যানপেজ। তবে এই পেজের অ্যাডমিনের কাছে আমার একটি পার্সনাল অভিযোগ রয়েছে তা হচ্ছে, আপনার পেজটি আমার ভাল লাগে কিন্তু অন্য পেজের প্রোমোট না করলে খুব খুশি হতাম। "ভালবাসার উক্তি (Love Quotes)" জন্যে রইল প্রান ঢালা ভালবাসা এবং শুবেচ্ছা। "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" (http://www.facebook.com/cafe.of.l0ve) : "ভালবাসার ডাকপিয়ন" এবং "ভালবাসার উক্তি" দুটি ফ্যানপেজই প্রায় সমান ফ্যান রয়েছে কিন্তু একটিভ মেমবার কিংবা talking about this এর দিক থেকে "ভালবাসার ডাকপিয়ন পেজটির অবস্থান "ভালবাসার উক্তি" পেজটি থেকে পিছনে। তবে "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" পেজটির একটি বেশেষ দিক রয়েছে আর তা হচ্ছে চিঠি! হুম্ম চিঠি, আপনার চিঠি। এই পেজটির ইনফো তে একটি প্রোফাইল -এর লিংক ( www.facebook.com/valobashar.dakpion) রয়েছে এবং লিখা আছে " গল্প পাঠান এই Account এ। অবশ্যই বাংলায়।" অর্থাৎ আপনার পাঠিয়ে দেওয়া গল্প বা চিঠি এই এই পেজে প্রকাশ করা হবে এবং তা মুহুর্তের মধ্যে পৌঁছে যাবে "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" পেজটির হাজার হাজার লাইকার এর কাছে। "ভালবাসার ডাকপিয়ন (the cafe of love)" জন্যেও রইল প্রান ঢালা ভালবাসা এবং শুবেচ্ছা। "নিঃশব্দ ভালবাসা [ Nisshobdo Valobasa]" (http://www.facebook.com/nisshobdo.valobsa1) : যদিও নাম তার "নিঃশব্দ ভালবাসা" কিন্তু এখন আর নিঃশব্দ নয় প্রকাশ্যেই ভালবাসা শেয়ার করছে এই ফ্যান পেজটি। এই ফ্যানপেজটি তে রয়েছে প্রায় ৬০ হাজার লাইকার এবং talking about বা একটিভ মেমবারের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার! অর্থাৎ লাইকার এর দিকে পিছিয়ে থাকলেও একটিভ মেমবারের দিক থেকে বিবেচনা করলে অনেক এগিয়ে আছে। এই পেজটির অন্যতম বিশেষণ হচ্ছে আপনার লিখা গল্প, কবিতা, জীবন ও ভালবাসার কথা পেজটিকে মেসেজ দিয়ে জানালে তারা তা তার ৬০ হাজার ফ্যানের সাথে শেয়ার করবে। এছাড়াও পেজটির অন্যতম একটি ভাল দিক পেজটির প্রায় প্রতিটি লিখাই ছবি সহ পোস্ট করা হয়, যা লিখার কথাগুলো পাঠকের কাছে আরও বেশি স্পস্ট করে তুলে। "নিঃশব্দ ভালবাসা [ Nisshobdo Valobasa]" ফ্যানপেজটির প্রতি রইল শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা। "ভালবাসা এবং কিছু আবেগের গল্প" (http://www.facebook.com/abegmoy.valobasha) : "ভালবাসা এবং কিছু আবেগের গল্প" ফ্যানপেজটি তে রয়েছে প্রায় ৬০ হাজার লাইকার কিন্তু talking about বা একটিভ মেমবারের সংখ্যা খুব কম। এর নির্দিস্ট কোন কারন খুজে পাইনি। তবে এই ফ্যানপেজটিও অসাধারন ভালবাসার সব লিখা পোস্ট করে যায়। বিশেষ করে বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের ভিবিন্ন সময় দেওয়া ভালবাসার উক্তি যা সত্যিয় অসাধারন। আশা করি সকলের ভালবাসায় "ভালবাসা এবং কিছু আবেগের গল্প" পেজটি বহুদূর এগিয়ে যাবে। "ভালবাসার গল্প" (http://www.facebook.com/valobashaunlimited) : "ভালবাসার গল্প" পেজটি নিয়ে বেশি কিছু বলার নেই, শুধু এর বিশেষ বিশেষ দুটি দিক তুলে ধরব এক নাম্বার এরা খুব কম ছবি শেয়ার করে ফলে মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার কারিরা খুব সহজেই "ভালবাসার গল্প" ফ্যানপেজটির স্ট্যাটাস দেখতে পায়, দ্বিতীয় প্রতিটি "ভালবাসার গল্প" -ই অত্যন্ত সুন্দর এবং আনেগময় যা খুব সহজেই যে কোন পাঠকের মন কে নারা দেয়। "ভালবাসার গল্প" তে আরও সুন্দর সুন্দর ভালবাসার গল্প পাবে এর ফ্যান-রা এই প্রত্যাশায় "ভালবাসার গল্প" ফ্যানপেজটি সম্পর্কে আলোচনা এখানেই শেষ করছি। "Onnorokom Bhalobasha _অন্য রকম ভালবাসা" (http://www.facebook.com/love0182) : এই পেজটিতে অধভুত একটা ব্যপার রয়েছে আর তা হচ্ছে পেজটির লাইকার এবং talking about বা একটিভ মেমবারের সংখ্যা প্রায় সমান অর্থাৎ প্রায় ১০,০০০ একটিভ মেমবার আবার ১০,০০০ লাইকার। অনেক পেজের মাঝে এমন সমান সমান লাইকার এবং একটিভ মেমবার খুজে পাওয়া কঠিন। তাই একটু অবাক হলাম। কিন্তু এই পেজের অন্য আরেকটা বিশেষ দিক হচ্ছে শুধু ভালবাসা নয়, গান বা অন্নান্য বিষয়ও এখানে হাইলাইট করা হয়। "Onnorokom Bhalobasha _অন্য রকম ভালবাসা" তোমার জন্য রইল আমার অন্যরকম ভালবাসা! "Amar valobasha Radio Aamar 88.4fm" (http://www.facebook.com/lovegurus.amarvalobasa?fref=ts) : সর্বশেষ যেই পেজটি নিয়ে লিখব তা হচ্ছে "Amar valobasha Radio Aamar 88.4fm", এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রেডিও ভালবাসার প্রোগ্রাম-এর নামের অনুকরনে নাম করা হয়েছে। এই পেজটির লাইক সংখ্যা ১,০২,৯৮৮! এবং একটিভ মেমবার ৬১,৪৬২। নিয়মিত পোস্ট এবং নামের পরিচিতিয় এই পেজটিকে এত দূরে নিয়ে আসছে বলে আমি মনে করি। এই পেজটিতেও ভালবাসা সম্পর্কিত যে কোন লিখা মেসেজ করে পাঠাতে পারেন। ভালবাসা রইল "Amar valobasha Radio Aamar 88.4fm" এর সকল অ্যাডমিনের জন্য! শুরুতেই বলেছি আবারও বলছি এখানে শুধুমাত্র ভালবাসা সপর্কিত পেজগুলোর তথ্য শেয়ার করলাম এবং যদি ভালবাসা সপর্কিত কোন পেজের নাম উল্লেখ করতে ভুলে যাই তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দেওয়ার অনুরধ রইল। লিখাটা ভাল লাগলে আমাকে ভালবেসে শেয়ার এবং লাইক করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ কস্ট করে এ পর্যন্ত পড়ার জন্য! (লিখার ভাস)

ফেসবুকে কয়েক লক্ষ কোটি ফ্যান পেজ রয়েছে, ভিবিন্ন অঞ্চলের রয়েছে ভিবিন্ন ফ্যান পেজ। বাংলাদেশেরও রয়েছে লক্ষের উপর ফ্যানপেজ কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের ৫০ ভাগ ফেসবুক ফ্যানপেজই রাজনৌতিক বললে ভুল হবে না, অর্থাৎ সাধারনের জন্য বাকি রইল জন্য বাকি থাকল আর ৫০ ভাগ। আর এই ৫০ ভাগের ২৫% ভাগই বলতে গেলে বলতে হবে ১৮+ বা নোংরা ফ্যান পেজ। থাকল আর ২৫ ভাগ, এই ২৫ ভাগের মধ্যে ১৫ ভাগই হচ্ছে কপি-পেস্টে অভ্যস্ত। আর বাকি থাকে ১০ ভাগ, এই ১০ভাগ বাংলাদেশি ফ্যান পেজের মধ্যে ৫-৬ ভাগ ধরে নেওয়া যায় ভিবিন্ন অর্গানাইজেশন, কোম্পানি, টিভি কিংবা…

Read More