আজ বাংলাদেশে হিন্দুরা সংখালঘু নয়, বরং তারাই সংখাগরিষ্ঠ, ৯০% হয়েও মুসলিমরাই আজ সংখালঘু . কীভাবে জানতে চান? প্রমাণ করে দিচ্ছি- ১. মুসলিমরা সংখালঘু বলেই এদেশে পুলিশ বুট দিয়ে মসজিদ মাড়িয়ে সব তছনছ করে দিতে পারে। এবং মসজিদে জুতা নিয়ে প্রবেশ করার পর কেউ কোন প্রতিবাদ করেনি, মিডিয়া গুলো ছিলো নির্বিকার, কোন মন্দিরে এই ঘটনা ঘটলে দেখতেন প্রতিবাদ কাকে বলে। ২. এদেশে পুলিশ বয়স্ক মুসলিম দের দাঁড়ি ধরে টেনে মাটিতে ফেলে বুট দিয়ে লাথি মারে, পাঞ্জাবি ছিরে ফেলে, সুশীল সমাজ তখন নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়… ৩. হিন্দুরা সংখাগরিষ্ঠ বলেই তারা আজ…
Read MoreDay: April 10, 2013
হেফাজতে ইসলামীর উপর অহেতুক রাগ দেখানোর কারন কি?
মুল লিখাটি এ.কে.এম. ওয়াহিদুজ্জামান স্যারের লিখা, আমি সকলের উদ্যেশ্যে ব্লগে শেয়ার করলাম। আমি যখন বলি, ভারতে হিন্দুদের হাতে মুসলমান হত্যার কারণে বাংলাদেশে নিরীহ হিন্দুদের ওপর আক্রমণ করবেন না, তখন ওরা আমাকে বলে ‘প্রগতিশীল’। আমি যখন বলি, মিয়ানমারে বৌদ্ধদের হাতে মুসলমান হত্যার কারণে বাংলাদেশে নিরীহ বৌদ্ধদের ওপর আক্রমণ করবেন না, তখন ওরা আমাকে বলে ‘মানবতাবাদী’। অথচ আমি যখন বলি জামায়াত-শিবির এবং হেফাজতে ইসলামীর ওপর আপনাদের রাগের কারণে কাকরাইল মসজিদের নিরীহ দাঁড়ি-টুপি ওয়ালা মুসলমানদের ওপর আক্রমণ করবেন না[১], তখন ওরা আমাকে বলে ‘রাজাকার’, ‘ছাগু’। [১] আমি এইখানটা তে একটু যোগ করতে চাই…
Read Moreভারতের মিডিয়া বা ফিল্ম -এর প্রতি রয়েছে আমাদের অন্ধ বিশ্বাস! (প্রমান)
প্রথমেই জানতে চাইব একটা প্রশ্নের-উত্তরঃ মহাত্না গান্ধী বাদে ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসের একজন প্রধান নেতার নাম বলুনতো। আপনার উত্তর যদি হয়ঃ “বহগাত শিং” বাদে অন্যকেও বা অন্যকিছু বা না জেনে থাকেন তবে আপনি লিখাটি সাধারণ ভাবেই পাঠ করেন আর যদি আপনার উত্তর হয়ঃ “বহগাত শিং” তবে আপনার জন্য এই লিখাতে রয়েছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। আপনার জন্য রয়েছে খুব দ্রুত অন্ধ হয়ে যাবার ভয়। চলুন ফিরে যাই ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে (১৯২০ সালে)। ব্রিটিশ ও ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাসে আলেম -ওলামাদের ভুমিকা অবিস্মরণীয়। ভারতবর্ষের পুর্ন স্বাধীনতার দাবী…
Read More