আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি!

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত। প্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮ সালে আমার প্রযোজিত ও ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘খোঁজ দ্য সার্চ’ সিনেমায় রাহা একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সিনেমাটিতে আমি মূল নায়ক থাকলেও রাহার সাথে আমার উল্লেখযোগ্য কোনো দৃশ্য ছিল না। কেবল একটি গ্রুপ একশন দৃশ্য তিনি ছিলেন। ফলে তার সাথে আমার পরিচয় হওয়ার সুযোগ হয়নি। পরবর্তীতেও তার সাথে আমার দেখা বা সাক্ষাৎ হয়নি। এমতাবস্থায় রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে বা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি বা সত্যতা নেই। আমি মনে করি, আমার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে সুনাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য চলচ্চিত্রের একটি কুচক্রী মহল এ ধরণের অসত্য বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলচ্চিত্রকে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে আমার যে প্রচেষ্টা তা ব্যর্থ করার জন্য এ অপপ্রচার করা হচ্ছে। তারা চান না বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রপ্তানি ও সুনাম অর্জন করুক। আমি মনে করি, আমার প্রযোজিত ও অভিনীত ‘মোস্টওয়েলকাম’ সিনেমাটি ইংল্যান্ডের ৮টি সিনেমা হলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে একযোগে মুক্তি দেয়ায় কুচক্রী মহলটি ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার সুমাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তারা একজন মৃতের সাথে আমাকে জড়িয়ে জঘন্যতম কাজে লিপ্ত হয়েছে। তাদের এ ধরণের কার্যকলাপকে নিন্দা করার ভাষা আমা জানা নেই। ইত্যেমধ্যে একটি দৈনিকে রাহার পরিবার থেকেও নিশ্চিত করা হয়েছে, আমার সাথে তার কোনরূপ পরিচয় ছিল না। আমাকে জড়িয়ে যে রটনা তার কোনো ভিত্তি নেই। আমার স্ত্রী চিত্রনায়িকা বর্ষাও এ ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলেছে, রাহার সাথে আমার এবং বর্ষারও কোনো পরিচয় ছিল না। এমতাবস্থায় আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমার সাথে রাহাকে জড়িয়ে যে রটনা ও সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে বা হচ্ছে, তাতে সত্যতার লেমমাত্র নেই। আমি আমার ভক্ত ও সুভাকাঙ্খীদের অনুরোধ ও নিশ্চিত করতে চাই, রটনা এবং অসত্য সংবাদে যেন তারা বিভ্রান্ত না হন। ২০০৮ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে আজ পর্যন্ত আমার কোন স্ক্যান্ডেল নেই, অথচ একটি কুচক্রি মহল, যারা বাংলা চলচ্চিত্রের শত্রু তারা আমার এবং আমার স্ত্রী বর্ষার পারিবারিক একটি দ্বন্দ্বকে ইস্যু করে আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন নিউজ করে চলেছেন। আপনাদের বলছি, রাহা আমার প্রথম চলচ্চিত্র "খোঁজ-দ্যা সার্চ"-এ অভিনয় করেছিলেন, পরিচালক ইফেখার চৌধুরী মাধ্যমে সে এই চলচ্চিত্রে আসে। এবং এই সিনেমার পড়ে আমার সাথে রাহার কোন রূপ যোগাযোগ পর্যন্ত হয়নি। অথচ গত কাল থেকে মৃত রাহা, আমি এবং বর্ষাকে জড়িয়ে যে নিউজটি ছড়ানো হচ্ছে, তা পুরোটাই মিথ্যা। কালের কন্ঠ, প্রথম আলো সহ বিভিন্ন পত্রিকা থেকে ফোনে বর্ষাকে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করে রাহা সম্বন্ধে জানতে চাইলে, বর্ষার উক্তি "এটা একেবারে ভুল কথা"। কারণ বর্ষা ভালো করেই সত্যটা জানে এবং শুধু বর্ষা না, আমার সকল দর্শক শ্রোতারাও জানেন বর্ষা আমার একমাত্র নায়িকা এবং সকল ধরণের মিডিয়া প্রোগ্রাম এবং ফ্যামিলি প্রোগ্রামে শুধু মাত্র বর্ষাই আমার সঙ্গিনী। চলচ্চিত্র যখন একটু মাথা তুলে দাঁড়াতে শুরু করেছে, যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপস্থাপন হচ্ছে, ঠিক তখনই একটি কুচক্রিমহল এর পিছু নিয়েছে । আপনারা সবাই জানেন যে মোস্ট ওয়েলকাম ছবিটি এখন ইউ,কের আটটি সিনেওয়ার্ল্ডে প্রদর্শিত হচ্ছে। কেন এভাবে পিছিয়ে দেয়ার কু পরিকল্পনা? আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না এবং কোনো কুচক্রী মহলই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে না। এক্ষেত্রে আমি সকল সাংবাদিক ও দর্শকদের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। আমার চলার পথে আপনাদেরকে সাথী হিসেবে পেতে চাই। পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার অনুরধ রইলো ধন্যবাদন্তে এম এ জলিল অনন্ত প্রযোজক ও নায়ক মনসুন ফিল্মস

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত।

http://1.bp.blogspot.com/-T5m5HV6GDXw/UEDnrQunnXI/AAAAAAAAGoA/qxArhF6Wayk/s640/most+welcome+movie+%2810%29+%28Copy%29.jpgপ্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮ সালে আমার প্রযোজিত ও ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘খোঁজ দ্য সার্চ’ সিনেমায় রাহা একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সিনেমাটিতে আমি মূল নায়ক থাকলেও রাহার সাথে আমার উল্লেখযোগ্য কোনো দৃশ্য ছিল না। কেবল একটি গ্রুপ একশন দৃশ্য তিনি ছিলেন। ফলে তার সাথে আমার পরিচয় হওয়ার সুযোগ হয়নি। পরবর্তীতেও তার সাথে আমার দেখা বা সাক্ষাৎ হয়নি।

এমতাবস্থায় রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে বা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি বা সত্যতা নেই। আমি মনে করি, আমার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে সুনাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য চলচ্চিত্রের একটি কুচক্রী মহল এ ধরণের অসত্য বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলচ্চিত্রকে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে আমার যে প্রচেষ্টা তা ব্যর্থ করার জন্য এ অপপ্রচার করা হচ্ছে। তারা চান না বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রপ্তানি ও সুনাম অর্জন করুক।

http://sphotos-d.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-ash3/562065_398468386917009_1898957682_n.png

আমি মনে করি, আমার প্রযোজিত ও অভিনীত ‘মোস্টওয়েলকাম’ সিনেমাটি ইংল্যান্ডের ৮টি সিনেমা হলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে একযোগে মুক্তি দেয়ায় কুচক্রী মহলটি ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার সুমাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তারা একজন মৃতের সাথে আমাকে জড়িয়ে জঘন্যতম কাজে লিপ্ত হয়েছে। তাদের এ ধরণের কার্যকলাপকে নিন্দা করার ভাষা আমা জানা নেই। ইত্যেমধ্যে একটি দৈনিকে রাহার পরিবার থেকেও নিশ্চিত করা হয়েছে, আমার সাথে তার কোনরূপ পরিচয় ছিল না। আমাকে জড়িয়ে যে রটনা তার কোনো ভিত্তি নেই।

২০০৮ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে আজ পর্যন্ত আমার কোন স্ক্যান্ডেল নেই, অথচ একটি কুচক্রি মহল, যারা বাংলা চলচ্চিত্রের শত্রু তারা আমার এবং http://1.bp.blogspot.com/-8RtyRM0nG5Y/UEBstv_FSQI/AAAAAAAAGmw/rSiOVV8JsPY/s400/M+A+Jalil+Ananta+%286%29+%28Copy%29.jpgআমার স্ত্রী বর্ষার পারিবারিক একটি দ্বন্দ্বকে ইস্যু করে আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন নিউজ করে চলেছেন। আপনাদের বলছি, রাহা আমার প্রথম চলচ্চিত্র “খোঁজ-দ্যা সার্চ”-এ অভিনয় করেছিলেন, পরিচালক ইফেখার চৌধুরী মাধ্যমে সে এই চলচ্চিত্রে আসে। এবং এই সিনেমার পড়ে আমার সাথে রাহার কোন রূপ যোগাযোগ পর্যন্ত হয়নি। অথচ গত কাল থেকে মৃত রাহা, আমি এবং বর্ষাকে জড়িয়ে যে নিউজটি ছড়ানো হচ্ছে, তা পুরোটাই মিথ্যা। কালের কন্ঠ, প্রথম আলো সহ বিভিন্ন পত্রিকা থেকে ফোনে বর্ষাকে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করে রাহা সম্বন্ধে জানতে চাইলে, বর্ষার উক্তি “এটা একেবারে ভুল কথা”। কারণ বর্ষা ভালো করেই সত্যটা জানে এবং শুধু বর্ষা না, আমার সকল দর্শক শ্রোতারাও জানেন বর্ষা আমার একমাত্র নায়িকা এবং সকল ধরণের মিডিয়া প্রোগ্রাম এবং ফ্যামিলি প্রোগ্রামে শুধু মাত্র বর্ষাই আমার সঙ্গিনী। চলচ্চিত্র যখন একটু মাথা তুলে দাঁড়াতে শুরু করেছে, যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপস্থাপন হচ্ছে, ঠিক তখনই একটি কুচক্রিমহল এর পিছু নিয়েছে । আপনারা সবাই জানেন যে মোস্ট ওয়েলকাম ছবিটি এখন ইউ,কের আটটি সিনেওয়ার্ল্ডে প্রদর্শিত হচ্ছে। কেন এভাবে পিছিয়ে দেয়ার কু পরিকল্পনা?

আমার স্ত্রী চিত্রনায়িকা বর্ষাও এ ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলেছে, রাহার সাথে আমার এবং বর্ষারও কোনো পরিচয় ছিল না। এমতাবস্থায় আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমার সাথে রাহাকে জড়িয়ে যে রটনা ও সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে বা হচ্ছে, তাতে সত্যতার লেমমাত্র নেই। আমি আমার ভক্ত ও সুভাকাঙ্খীদের অনুরোধ ও নিশ্চিত করতে চাই, রটনা এবং অসত্য সংবাদে যেন তারা বিভ্রান্ত না হন।

আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না এবং কোনো কুচক্রী মহলই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে না। এক্ষেত্রে আমি সকল সাংবাদিক ও দর্শকদের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। আমার চলার পথে আপনাদেরকে সাথী হিসেবে পেতে চাই।  পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার অনুরধ রইলো

ধন্যবাদন্তে
এম এ জলিল অনন্ত
প্রযোজক ও নায়ক
মনসুন ফিল্মস

এই লিখাটি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার অনুরধ রইলো -চিত্রনায়ক অনন্ত । চিত্রনায়ক অনন্ত এর একজন ফ্যান তাই আমার করনিয় থেকে আমি এই লিখাটা ব্লগে দিলাম আশা করি লিখাটার লিংক শেয়ার করে সবাইকে পৌঁছে দিবেন তার বক্তব্ব্যঃ  www.black-iz.com/wp/2013/03/আমি-নিশ্চয়তা-দিয়ে-বলছি-আপ/

Related posts

Leave a Comment