কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তারিত ইতিহাস এবং এর থেকে সুরক্ষার কৌশল, চলুন জেনে নেই !!

কম্পিউটার ভাইরাস বিস্তারিত ইতিহাস এবং এর থেকে সুরক্ষা থাকার কৌশল

কম্পিউটার ভাইরাস হল এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি বা ধারণা ছাড়াই নিজে নিজেই কপি হতে পারে। মেটামর্ফিক ভাইরাসের মত তারা প্রকৃত ভাইরাসটি কপিগুলোকে পরিবর্তিত করতে পারে অথবা কপিগুলো নিজেরাই পরিবর্তিত হতে পারে। একটি ভাইরাস এক কম্পিউটার থেকে অপর কম্পিউটারে যেতে পারে কেবলমাত্র যখন আক্রান্ত কম্পিউটারকে স্বাভাবিক কম্পিউটারটির কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। যেমন: কোন ব্যবহারকারী ভাইরাসটিকে একটি নেট ওয়ার্কের মাধ্যমে পাঠাতে পারে বা কোন বহনযোগ্য মাধ্যম যথা ফ্লপি ডিস্ক, সিডি, ইউএসবি ড্রাইভ বা ইণ্টারনেটের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। এছাড়াও ভাইরাসসমূহ কোন নেট ওয়ার্ক ফাইল সিস্টেমকে আক্রান্ত করতে পারে, যার ফলে…

Read More

ফেসবুকের নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি পরিবর্তন, জেনে নিন ।।

সম্প্রতি ফেসবুকের সকল প্রাইভেসি সেটিংস আবারো আপডেট করা হয়েছে। জনপ্রিয় এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের আপডেটেড প্রাইভেসিতে যোগ করা হয়েছে বেশকিছু নতুন অপশন। ফেসবুক জানিয়েছে, ব্যক্তিগত তথ্যাদির উপর ব্যবহারকারীর নিয়ন্ত্রণ বাড়াতেই মূলত নতুন অপশনগুলো যোগ করা হয়। তবে প্রাইভেসি সেটিংস আপগ্রেড করার পর থেকেই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার পাত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে ফেসবুক। আসুন, নতুন পরিস্থিতিতে ফেসবুকের নতুন নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি দিক জেনে নেয়া যাক। সার্চ সেটিংস নতুন সেটিংসে আপনার প্রোফাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ে অন্তর্ভূক্ত না…

Read More

আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি!

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত। প্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮ সালে আমার প্রযোজিত ও ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত ‘খোঁজ দ্য সার্চ’ সিনেমায় রাহা একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। সিনেমাটিতে আমি মূল নায়ক থাকলেও রাহার সাথে আমার উল্লেখযোগ্য কোনো দৃশ্য ছিল না। কেবল একটি গ্রুপ একশন দৃশ্য তিনি ছিলেন। ফলে তার সাথে আমার পরিচয় হওয়ার সুযোগ হয়নি। পরবর্তীতেও তার সাথে আমার দেখা বা সাক্ষাৎ হয়নি। এমতাবস্থায় রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে বা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি বা সত্যতা নেই। আমি মনে করি, আমার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে সুনাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য চলচ্চিত্রের একটি কুচক্রী মহল এ ধরণের অসত্য বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলচ্চিত্রকে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে আমার যে প্রচেষ্টা তা ব্যর্থ করার জন্য এ অপপ্রচার করা হচ্ছে। তারা চান না বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রপ্তানি ও সুনাম অর্জন করুক। আমি মনে করি, আমার প্রযোজিত ও অভিনীত ‘মোস্টওয়েলকাম’ সিনেমাটি ইংল্যান্ডের ৮টি সিনেমা হলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে একযোগে মুক্তি দেয়ায় কুচক্রী মহলটি ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার সুমাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তারা একজন মৃতের সাথে আমাকে জড়িয়ে জঘন্যতম কাজে লিপ্ত হয়েছে। তাদের এ ধরণের কার্যকলাপকে নিন্দা করার ভাষা আমা জানা নেই। ইত্যেমধ্যে একটি দৈনিকে রাহার পরিবার থেকেও নিশ্চিত করা হয়েছে, আমার সাথে তার কোনরূপ পরিচয় ছিল না। আমাকে জড়িয়ে যে রটনা তার কোনো ভিত্তি নেই। আমার স্ত্রী চিত্রনায়িকা বর্ষাও এ ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলেছে, রাহার সাথে আমার এবং বর্ষারও কোনো পরিচয় ছিল না। এমতাবস্থায় আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমার সাথে রাহাকে জড়িয়ে যে রটনা ও সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে বা হচ্ছে, তাতে সত্যতার লেমমাত্র নেই। আমি আমার ভক্ত ও সুভাকাঙ্খীদের অনুরোধ ও নিশ্চিত করতে চাই, রটনা এবং অসত্য সংবাদে যেন তারা বিভ্রান্ত না হন। ২০০৮ থেকে ২০১৩ এর মধ্যে আজ পর্যন্ত আমার কোন স্ক্যান্ডেল নেই, অথচ একটি কুচক্রি মহল, যারা বাংলা চলচ্চিত্রের শত্রু তারা আমার এবং আমার স্ত্রী বর্ষার পারিবারিক একটি দ্বন্দ্বকে ইস্যু করে আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য বিভিন্ন নিউজ করে চলেছেন। আপনাদের বলছি, রাহা আমার প্রথম চলচ্চিত্র "খোঁজ-দ্যা সার্চ"-এ অভিনয় করেছিলেন, পরিচালক ইফেখার চৌধুরী মাধ্যমে সে এই চলচ্চিত্রে আসে। এবং এই সিনেমার পড়ে আমার সাথে রাহার কোন রূপ যোগাযোগ পর্যন্ত হয়নি। অথচ গত কাল থেকে মৃত রাহা, আমি এবং বর্ষাকে জড়িয়ে যে নিউজটি ছড়ানো হচ্ছে, তা পুরোটাই মিথ্যা। কালের কন্ঠ, প্রথম আলো সহ বিভিন্ন পত্রিকা থেকে ফোনে বর্ষাকে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করে রাহা সম্বন্ধে জানতে চাইলে, বর্ষার উক্তি "এটা একেবারে ভুল কথা"। কারণ বর্ষা ভালো করেই সত্যটা জানে এবং শুধু বর্ষা না, আমার সকল দর্শক শ্রোতারাও জানেন বর্ষা আমার একমাত্র নায়িকা এবং সকল ধরণের মিডিয়া প্রোগ্রাম এবং ফ্যামিলি প্রোগ্রামে শুধু মাত্র বর্ষাই আমার সঙ্গিনী। চলচ্চিত্র যখন একটু মাথা তুলে দাঁড়াতে শুরু করেছে, যখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপস্থাপন হচ্ছে, ঠিক তখনই একটি কুচক্রিমহল এর পিছু নিয়েছে । আপনারা সবাই জানেন যে মোস্ট ওয়েলকাম ছবিটি এখন ইউ,কের আটটি সিনেওয়ার্ল্ডে প্রদর্শিত হচ্ছে। কেন এভাবে পিছিয়ে দেয়ার কু পরিকল্পনা? আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আপনাদের অনন্ত কখনোই কোনো ধরণের অনৈতিক কাজ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না এবং কোনো কুচক্রী মহলই চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে না। এক্ষেত্রে আমি সকল সাংবাদিক ও দর্শকদের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। আমার চলার পথে আপনাদেরকে সাথী হিসেবে পেতে চাই। পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার অনুরধ রইলো ধন্যবাদন্তে এম এ জলিল অনন্ত প্রযোজক ও নায়ক মনসুন ফিল্মস

আমি এম এ জলিল অনন্ত একজন সিনেমা প্রযোজক, নায়ক এবং শিল্পপতি। আমি একাধিকবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সিআইপির মর্যাদা পেয়েছি। ২০০৮ সাল থেকে সুনামের সাথে চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখে আসছি। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের চলচ্চিত্র পৌঁছে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। চলচ্চিত্রে আমার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ইতিমধ্যে দর্শক ও বোদ্ধামহল অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ্য করছি, সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী অভিনেত্রী রাহার সাথে আমাকে জড়িয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্খিত এবং অনভিপ্রেত। প্রকৃত সত্য এই, রাহার সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্য দূরে থাক, কখনো পরিচয়ই হয়নি। ২০০৮…

Read More

বিগত চারটি নির্বাচন ও কিছু বিশ্লেষন

সামনেই ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মানুষের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই।প্রত্যেকেই চায় তার পছন্দের দলটি জয়ী হোক।তাই চলুন দেখি বিগত দিনের নির্বাচনের ফলাফল ও তুলনামুলক বিশ্লেষন। ৯০ এর গণ অভ্যুথনে সৈরশাসনের পতনের পর ১৯৯১ এর নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে। তাই ১৯৯১-২০০৮ পর্যন্ত এই চারটি নির্বাচন থেকেই আমরা বিশ্লেষনের স্বার্থে কিছু তথ্য সংগ্রহ করব।আগেই বলে নিই,বাংলাদেশের চারটি প্রধান রাজনৈতিক দলকে নিয়েই আমরা পর্যবেক্ষন করছি। ৯১ এর নির্বাচনে BNP ৩০০, BAL ২৬৪, Jatio party ২৭২ ও jamaat ২২২ আসনে প্রতিদন্দীতা করে যথাক্রমে ১,০৫,০৭,৫৪৯ভোট,১,০২,৫৯,৮৬৬ ভোট,৪০,৬৩,৫৩৭ ভোট ও ৪১,৩৬,৬৬১ ভোট পায় এবং তাদের প্রাপ্ত আসনের সংখ্যা যথাক্রমে ১৪০ টি,৮৮ টি,৩৫ টি ও ১৮ টি। লক্ষ করুন BNP -BAL এর ভোটের ব্যবধান মাত্র আড়াই লাখের মত।তবে কোন দলই একতৃতীয়াংশ আসন না পাওয়ায় জামাতের সমর্থন নিয়ে BNP সরকার গঠন করে।তবে পার্লামেন্টে বিরোধী দলও যথেষ্ট শক্তিশালি ছিল। পরবর্তিতে ১৯৯৬ এর নির্বাচনে BAL, BNP, JATIO PARTY,JAMAAT যধাক্রমে ৩০০,৩০০,২৯৩ ও ৩০০ আসনে নির্বাচন করে যথাক্রমে ১,৫৮,৮২,৭৯২ ভোট,১,৪২,৫৫,৯৮৬ ভোট,৬৯,৫৪,৯৮১ ভোট ও ৩৬,৫৩,০১৩ ভোট পেয়ে ১৪৬ টি,১১৬টি,৩২টি ও ৩টি করে আসন লাভ করে।এবারও এক তৃতীয়াংশ আসন না পাওয়ায় আওয়ামিলীগ জামাত ও জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে।তবে, মজার ব্যাপার হলো পার্লামেন্টে বিরোধীদলের সিট ১১৬টি হওয়ায় তারাও যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। ২০০১ সালের নির্বাচনের প্রেক্ষাপট ছিল একটু ভিন্ন।এই নির্বাচনে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট প্রথা চালু হয়। বিএনপি জামাত আরো দুটি দলকে সাথে নিয়ে চারদলীয় ঐক্যজোট গঠন করে।অন্যদিকে জাতীয় পার্টির এরশাদ মামলার জটে পড়ে এলোমেলো হয়ে যায়।বেশ কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে জাতীয় পার্টি।তাই অষ্টম জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পার্টির হিসাব না করাই শ্রেয়। এ নির্বাচনে যথাক্রমে BNP ২৫২ টি, BAL ৩০০ টি, ও JAMAAT ৩১ টি আসনে প্রতিদন্দীতা করে ২,২৮,৩৩,৯৭৮ টি, ২,২৩,৬৫,৫১৬ টি ও ২৩,৮৫,৩৬১ টি ভোট পেয়ে BNP ১৯৩ টি, BAL ৬২ টি, JAMAAT ১৭ টি আসনে জয়ী হয়। অর্থাৎ ভোটের পার্থক্য খুব বেশি না হলেও BNP -BAL এর আসনের পার্থক্য প্রকট হয়ে ওঠে। মূলত ২০০১ সাল থেকেই পার্লামেন্টে বিরোধী দল দূর্বল হওয়া শুরু করে। বিশেষজ্ঞদের মতে জোটের বিপক্ষে একক ভাবে নির্বাচন করতে গিয়েই আওয়ামিলীগ বিপাকে পড়ে যায়। তবে এই নির্মম অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয় ৯ম জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামিলীগ ও এরশাদকে সাথে নিয়ে ১৪ দলীয় জোট গঠন করে।ফলে ২০০৮ এর নির্বাচনে লড়াই হয় চারদলীয় জোটের সাথে মহাজোটের। BAL,BNP,JATIO PARTY,JAMAAT যথাক্রমে ২৬৪ টি, ২৬০ টি, ৪৯ টি ও ৩৯ টি আসনে অংশ নিয়ে ৩,৩৬,৩৪,৬২৯ টি, ২,২৭,৫৭,১০১ টি, ৪৯,২৬,৩৬০ টি ও ৩২,৮৯,৯৬৭ টি ভোট পেয়ে যথাক্রমে ২৩০ টি, ৩০ টি, ২৭ টি ও ৩ টি আসনে জয়ী হয়। সবচেয়ে লক্ষনীয় বিষয় হলো BAL-BNP এর ভোটের ব্যবধান প্রায় ১ কোটি ১০ লাখের মত।অনেকেই এটাকে রহস্যজনক বলেছেন।তবে আসলেই রহস্য কি না তা আমরা পরবর্তি অংশে আলোচনা করব। একটি বিষয় খুব অবাক করে তা হল যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে জামাতকে যখন মানুষের কাছে পঁচিয়ে ফেলা হয়েছিল ঠিক তখনই জামাত মাত্র ৩৯ টি আসনে নির্বাচন করে ৩৩ লাখের মত ভোট পেল। এবং ৩৬ টি আসনে বিএনপির চাইতেও বেশি প্রতিদন্দীতা করল।যাইহোক,সামনের দিকে আমরা এসব বিষয়ের বিভিন্ন সমালোচনা ও আলোচনার মাদ্ধমে আগামি নির্বাচনের পাথেয় খোজাব চেষ্টা করব। ( পার্ট ২ এ নজর রাখুন)

সামনেই ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মানুষের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই।প্রত্যেকেই চায় তার পছন্দের দলটি জয়ী হোক।তাই চলুন দেখি বিগত দিনের নির্বাচনের ফলাফল ও তুলনামুলক বিশ্লেষন। ৯০ এর গণ অভ্যুথনে সৈরশাসনের পতনের পর ১৯৯১ এর নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে। তাই ১৯৯১-২০০৮ পর্যন্ত এই চারটি নির্বাচন থেকেই আমরা বিশ্লেষনের স্বার্থে কিছু তথ্য সংগ্রহ করব।আগেই বলে নিই,বাংলাদেশের চারটি প্রধান রাজনৈতিক দলকে নিয়েই আমরা পর্যবেক্ষন করছি। ৯১ এর নির্বাচনে BNP ৩০০, BAL ২৬৪, Jatio party ২৭২ ও jamaat ২২২ আসনে প্রতিদন্দীতা করে যথাক্রমে ১,০৫,০৭,৫৪৯ভোট,১,০২,৫৯,৮৬৬ ভোট,৪০,৬৩,৫৩৭ ভোট ও…

Read More

#

#

Read More

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি

My BLACK iZ,

ব্লগিং জগতে আমি অশিক্ষিত,মূর্খই বলাচলে।তবুও সাহস করে ঢুকে পড়লাম।হয়তো কিছুদিন বুনো প্রানীর মত এদিক সেদিক ঘুরে ফিরবো।তবে চেষ্টা আমি করবই। black-iz.com কে অসেশ ধন্যবাদ আমাকে নিবন্ধিত করার জন্য।

Read More

আজ মেনেই নিতে হচ্ছে যে অনলাইন বিশ্বে একটা পক্ষ হেরে গিয়েছে। (কিছু প্রস্ন)

কিছু প্র,স্ন প্রা,,য় মনে জাগে কিন্তু ,,, কিছু প্রস্ন প্রা,য় মনে জাগে কি,ন্তু উ,,,খুজে পাই,,না। প্রস্নগুলা লিখার আগে কিছু কথা বলেনি,, জানি, এই লিখাটা পড়ে অনেকেই আমাকে বলবেন আমি শাগু কিংবা ভারতের দালালি করছি ব,লে, মন্তব্য করবেন। কিন্তু এই লিn,খাটা তে আমি কারও পক্ষেই লিখব ,না বরং কিছু জরিপ এর ফল এখানে দিব। বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষই কম বেmচায়। এই যুদ্ধাপরাধি নিয়েm অনেক,,তর্ক-বিতর্ক হয়েগেছে। এনিয়ে আর কোন কথাও নয়, মুল বিষয়ে চলে আশা যাক। মুল বিষয় হচ্ছে ,এই দুই পক্ষেরই দাবী তাদের পক্ষে দেশের সব মানুশ বা বে,র, ভাগই তাদের পক্ষে। তাই আমি জর গলায় আর বলব না কার বা কাদের দলে বেশি, মানুষ তার চেয়ে বরং অনলাইনের ভিবিন্ন এক্টিভিটিmসের তুলনা ক, দেখে নেওয়া, যাক কার বা কাদের পক্ষে বেশি মানুষ। ,,আশি এই দুই মে,রুর দুই পক্ষের দুটি ফেসবুক ফ্যনপেজ এর তুলনা করি। প্রথম পক্ষ এদের প্রজন্ম চত্বর , এদের অফিশিয়াল ফ্যনপেজ "।। প্রজম্ম চত্বর - শাহবাগ ।।" ( httmp://www.facebook.com/www.projonmochottorsahbagjr ), এই পেজটি প্রায় ২মাস যাবৎ চলছে এবং দেশের প্রায় হাতেগোণা ৮০%-৮৯% মেডিয়া উনাদের পেজটির পরিচয় সাধারনের ,কাছে তুলে ধরেছে। শুরুতে এর 200,000+ লাইকার এবং 200,000+ অ্যাক্টিভ মেম্বার ছিল কিন্তু বর্তমানে পেজটির লাইক কমে 131,314 আছে ,এবং 121,775 অ্যাক্টিভ মেম্বার রয়েছে(131,314 likes · 121,775 talking about this)। অর্থাৎ খুব দ্রুত ,,মেম্বার এবং লাইকার হ্রাস পাচ্ছে। ,, কিন্তু অপরদিকে ",বাঁশে,র,কেল্লা , Basherk,থ্য এখানে চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরা হল।) , (বাংলাদেশের,,,মার মুল প্রশ্নে "তাহলে, কি দেশের বেশির ভাগ মানুষই শাগু, রাজাকার?" নাকি "নাকি ফেসবুক এর মালিক জুকার্বার্গও রাজা,কের,দল, নিয়ে মিথ্যা ফলাফল দেখাচ্ছে?" এবার আপনি হয়ত বা বলবেন অনালাইনের সাথে বাস্তব জগৎ এর কোন মিল নেই বা বাস্তব জগৎ -এ কোন মুল্য নেই। তাহলে আরেকটি, প্রশ্ন চলে,আসে ,র এই তর্ক,রুতেই কিন্তু ,বলা হয়েছিল এ,ই আন্দলন ত,রুন অ,ইন বলা,র দের, হচ্ছে যে অনলাইন বিশ্বে একটা পক্ষ সু-স্পষ্ট ,। আর শুধু শুধু এক পক্ষ হেরে হেরেগেছে বলে যদি আমাকে ,শাগু, রাজাকার, শিবির কিংবা অন্য কিছু বলেন তাহলে আমি দুঃখিত কারন আমি ফেসবুকের মালি,ক নই কিংবা জুকার্বার্গের সাথে আ,মার কোন কালে,র কোন সম্পর্ক নেই তাই আমিও চাইলেও এই ফলাফল পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। (আরও কিছু বড় বড় ফ্যাসবুক ফেনপেজ যারা এ,ই তর্কে-বিত,র্কে অং,শ গ্রহন করছে। ), ,, আর ,অপনি চাইলে আপনার ,জানা অন্নান তর্কে-বিতর্কে ,অংশ গ্রহন করা ,ফ্যাসবুক ফেনপেজ গুলার লিন্ক,, নাম এখানে দিতে পারেন পরবর্র্তিতে লিখার সময় কাজে আসবে। ,

কিছু প্রস্ন প্রায় মনে জাগে কিন্তু উত্তর খুজে পাইনা। প্রস্নগুলা লিখার আগে কিছু কথা বলেনি জানি, এই লিখাটা পড়ে অনেকেই আমাকে বলবেন আমি শাগু কিংবা ভারতের দালালি করছি বলে মন্তব্য করবেন। কিন্তু এই লিখাটা তে আমি কারও পক্ষেই লিখব না বরং কিছু জরিপ এর ফল এখানে দিব। বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষই কম বেশি যুদ্ধাপরাধির বা রাজাকারের বিচার চায় আবার এই কথাটাও সত্য বেশির ভাগ মানুষই সকল যুদ্ধাপরাধি এবং সত্যিকার যুদ্ধাপরাধিদের বিচার চায়। এই  যুদ্ধাপরাধি নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক হয়েগেছে। এনিয়ে আর কোন কথাও নয়, মুল বিষয়ে চলে আশা যাক। মুল বিষয় হচ্ছে…

Read More

মিডিয়ার কিছু ২য় বিবাহের গল্পঃ মিডিয়ায় দ্বিতীয় বিবাহ যেন হয়ে উঠছে নতুন ফ্যাশন !!

মিডিয়ার কিছু ২য় বিবাহের গল্পঃ দেশের মিডিয়ায় দ্বিতীয় বিবাহ যেন হয়ে উঠছে নতুন ফ্যাশন !!

সূবর্ণা মুস্তাফা ও বদরুল আনাম সৌদ: সুবর্ণা মুস্তাফা বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য অভিনেত্রী। তিনি প্রখ্যাত অভিনেতা গোলাম মুস্তাফার মেয়ে এবং ক্যামেলিয়া মোস্তফার বোন। বাংলাদেশের নাট্যজগতে সুবর্ণা এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। আশির দশকে অভিনেতা আফজাল হোসেন আর সূবর্ণা মুস্তাফা জুটি সারা দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠে। দেশের পত্রপত্রিকাগুলোতে বেশ রসালোভাবে আফজাল-সূর্বণার প্রেম কাহিনী ছাপা শুরু করে। একই সময়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ফরীদি সবে অভিনয়টা শুরু করেছেন। ঢাকা থিয়েটারে তার তখনো যাতায়তটা শুরু হয়নি। নাসির উদ্দীন ইউসুফ এর অনুপ্রেরনায় ফরীদি যোগ দেন ঢাকা থিয়েটারে। এরই মাঝে দীর্ঘদিনের প্রেমের পরিণতিতে মিনুকে নিয়ে…

Read More