মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে কোনো ধর্মকে আক্রমণের পক্ষে নয়

শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর চেতনার বাতিঘর হয়ে আলো ছড়িয়েছে অনেক দূর। গণমাধ্যমের পাদপ্রদীপে দেদীপ্যমান তাদের কর্মকাণ্ড। একটানা সতেরো দিন বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের পর সাময়িক বিরতি। তারপর আবার সেখানে ফেরা নতুন প্রজন্মের। তবে এ সময়কালে তাদের অর্জন অবশ্যই বিশ্লেষণের দাবি রাখে। এই পুরো সময় যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবি এবং ইসলাম ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে উত্তাল ছিল প্রজন্ম চত্বর। সাফল্যও পেয়েছে তারা। তাদের দাবির মুখে সরকার যুদ্ধাপরাধ বিচার-সংক্রান্ত আইনে পরিবর্তন এনেছে। তবে দ্বিতীয় দাবিটি এখনো সরকারের বিচেনাধীন। এ নিয়ে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য দিয়ে চলেছেন। রোববার সংসদে মহাজোট এমপিরা বলেছেন, সরকার ধর্মভিত্তিক দল নিষিদ্ধ করবে না। কেবল জামায়াতকে নিষিদ্ধ করবে। তবে এরই মধ্যে পরিস্থিতি মোড় নেয় ইসলাম ধর্ম অবমাননার প্রশ্নে। প্রজন্ম চত্বরে সমবেত অনেকে সরাসরি ইসলাম ধর্মের অবমাননা করছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এ অভিযোগের জের ধরে শুক্রবার দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ করেন মুসল্লিরা। এই বিক্ষোভের সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত চারজনের প্রাণহানি ঘটে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, যুদ্ধাপরাধের বিচার চাওয়ার নামে ইসলাম ধর্মের অবমাননা করা হচ্ছে। এ অভিযোগে রাজপথে নেমে তারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। প্রয়োজনে আরো বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা। আন্দোলনকারীরা বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার সঙ্গে ইসলাম ধর্মের বিরোধিতার কোনো কারণ নেই, সুযোগও নেই। আমরাও মনে করি, এ দেশের মানুষ যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে। কিন্তু কোনোভাবেই কোনো ধর্মকে আক্রমণের পক্ষে নয়।

শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর চেতনার বাতিঘর হয়ে আলো ছড়িয়েছে অনেক দূর। গণমাধ্যমের পাদপ্রদীপে দেদীপ্যমান তাদের কর্মকাণ্ড। একটানা সতেরো দিন বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের পর সাময়িক বিরতি। তারপর আবার সেখানে ফেরা নতুন প্রজন্মের। তবে এ সময়কালে তাদের অর্জন অবশ্যই বিশ্লেষণের দাবি রাখে।

http://t2.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcSqdjyzRjFql4Z7WHFfxBSZtGaHw3fvnEPgJmnKlw669v7YjTAL&t=1

এই পুরো সময় যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবি এবং ইসলাম ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে উত্তাল ছিল প্রজন্ম চত্বর। সাফল্যও পেয়েছে তারা। তাদের দাবির মুখে সরকার যুদ্ধাপরাধ বিচার-সংক্রান্ত আইনে পরিবর্তন এনেছে। তবে দ্বিতীয় দাবিটি এখনো সরকারের বিচেনাধীন। এ নিয়ে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য দিয়ে চলেছেন। রোববার সংসদে মহাজোট এমপিরা বলেছেন, সরকার ধর্মভিত্তিক দল নিষিদ্ধ করবে না। কেবল জামায়াতকে নিষিদ্ধ করবে।

তবে এরই মধ্যে পরিস্থিতি মোড় নেয় ইসলাম ধর্ম অবমাননার প্রশ্নে। প্রজন্ম চত্বরে সমবেত অনেকে সরাসরি ইসলাম ধর্মের অবমাননা করছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এ অভিযোগের জের ধরে শুক্রবার দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ করেন মুসল্লিরা। এই বিক্ষোভের সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত চারজনের প্রাণহানি ঘটে।

বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, যুদ্ধাপরাধের বিচার চাওয়ার নামে ইসলাম ধর্মের অবমাননা করা হচ্ছে। এ অভিযোগে রাজপথে নেমে তারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। প্রয়োজনে আরো বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।

আন্দোলনকারীরা বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার সঙ্গে ইসলাম ধর্মের বিরোধিতার কোনো কারণ নেই, সুযোগও নেই।

আমরাও মনে করি, এ দেশের মানুষ যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে। কিন্তু কোনোভাবেই কোনো ধর্মকে আক্রমণের পক্ষে নয়।

Related posts